ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ইংলিশ সাফল্যের রেসিপি ব্যাটিং

ক্রীড়া প্রতিবেদক
ক্রীড়া প্রতিবেদক
শেয়ার
ইংলিশ সাফল্যের রেসিপি ব্যাটিং

ফাইনালে আপনি হয়তো কোনো দলেরই সমর্থক নন। তাহলে বিশ্বকাপের ফাইনালটা কিভাবে উপভোগ করবেন? উপভোগ করতে পারেন একেবারে ক্রিকেটীয় জায়গা থেকে। পাকিস্তানের দুর্দান্ত বোলিংয়ের সঙ্গে দারুণ ইংলিশ ব্যাটিংয়ে জমে উঠতে পারে শিরোপার ম্যাচটা।

পাকিস্তানের ফাস্ট বোলিংয়ের সামর্থ্য কমবেশি সবার জানা হয়ে গেছে।

ইংলিশ ব্যাটিংয়ের শক্তিটা দেখা গেছে ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে। বাটলার ও হেলসের ব্যাটিংয়ে ১০ উইকেটে হারা ভারতের সব দম্ভ চূর্ণ হয়েছে। ভারতের আধমরা বোলিংও একটা কারণ ছিল। সেই জায়গাতেই পাকিস্তানের শক্তি এবং নির্ভরতা।
পাওয়ার প্লেতে তাদের ফাস্ট বোলাররা বেশ মিতব্যয়ী, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইকোনমি রেট (৬.১৯)। ওখানেই ইংল্যান্ডকে খেলতে হবে খুব হিসাব করে। ওই ইংলিশ ওপেনিং জুটির ওপরই দায়িত্ব বেশি। পাওয়ার প্লেতে পাকিস্তানি ফাস্ট বোলারদের ওপর বেশি চড়াও হতে গেলেই উইকেট হারানোর শঙ্কা থাকবে।
তাই জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলসের খুব বিলাসী শট খেলার অভ্যাস বাদ দিতে হবে। সে রকম খেলতে গেলে শ্রীলঙ্কার ম্যাচের অবস্থাও হতে পারে।

গ্রুপের শেষ ম্যাচে লঙ্কানদের দেওয়া ছোট টার্গেট তাড়া করতে গিয়ে ধসে পড়েছিল তাদের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ। শেষে বেন স্টোকস হাল ধরায় জয়ের বন্দরে নোঙর ফেলতে পারে ইংল্যান্ড। তাই ফাইনালেও শুরুতে উইকেট না হারিয়ে স্কোরবোর্ড সচল রেখে দুই ব্যাটারকে অপেক্ষা করতে হবে বোলিং পরিবর্তনের।

\"\"শাহীন-নাসিমের বিপক্ষে ওপেনিং জুটি উতরে গেলে চাপে পড়ে যাবে পাকিস্তান। তখন স্কোরবোর্ডে কিছু রানও হবে এবং সহজ হয়ে যাবে ইংলিশ ব্যাটারদের ব্যাটিং। বিশাল ব্যাটিং লাইনআপ এবং তার শক্তির সুফলটাও তারা ঘরে তুলতে পারবে। পাকিস্তানকে ব্যাকফুটে ফেলতে হলে ব্যাটিং দিয়েই করতে হবে ইংল্যান্ডকে। তাই দুর্দান্ত বোলিংয়ের বিপক্ষে ইংলিশ ব্যাটারদের ইনিংস গড়াটা খুব জরুরি এই ম্যাচে। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগেই তারা পাকিস্তান গিয়ে সেই বোলিংয়ের বিপক্ষে খেলেছে সাত ম্যাচের এক সিরিজ। ৪-৩ ম্যাচে সিরিজ জয়ী ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার চান সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে, ‘ওটা (সিরিজটা) আমাদের জন্য খুব ভালো ছিল।’ এরপর যোগ করেন, ‘এখানেও (বিশ্বকাপ) দারুণ এক লড়াই হতে যাচ্ছে, যেটি অবশ্যই উপভোগ্য হবে। দলের সবাইকে আমি উৎসাহিত করছি সেই স্বাধীনতা নিয়ে খেলার জন্য।’

আগ্রাসী ব্যাটিং না হলে ইংল্যান্ডের পক্ষে ফাইনালে টিকে থাকা কঠিন হবে। কারণ বোলিংয়ে তাদের পাকিস্তানের মতো সামর্থ্য নেই। বিশেষ করে নতুন বলে তাদের বোলিং প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না এই টুর্নামেন্টে, বেশ খারাপ পাওয়ার প্লে স্ট্রাইকিং রেট (৩০)। কাল ফাইনালেও সেই ধারা বজায় থাকলে বিপদের শঙ্কা থাকবে। পাকিস্তানের দুর্বলতা ব্যাটিংয়ে হলেও বাবর আজম ও রিজওয়ান টিকে গেলে জয়ের পেন্ডুলাম ঘুরে যাবে পাকিস্তানের দিকে। কয়েক বছর ধরে এই দুই ব্যাটারে পাকিস্তানের উত্তরণ। বাবর খারাপ সময় কাটিয়ে নিজেকে খুঁজে পেয়েছেন সেমিফাইনালে। আপাতভাবে দুজনের ব্যাটেই রান আছে। ফাইনালেও এই উদ্বোধনী জুটি দাঁড়িয়ে গেলে পাকিস্তানের সাফল্যের রাস্তা পরিষ্কার হয়ে যাবে। তাই ইনিংসের শুরুতে এই জুটি ভাঙা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই ইংল্যান্ডের সামনে।

সেমিফাইনালে ইনজুরির কারণে একাদশের বাইরে ছিলেন ফাস্ট বোলার মার্ক উড। তাঁর জায়গায় আসা ক্রিস জর্ডান ৪৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ম্যাচের আগে ইনজুরির অবস্থা দেখার পরই উডের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে। তবে ভারতকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলারের কণ্ঠ আত্মবিশ্বাসে ভরপুর, ‘আমার বিশ্বাস, আমরা ভালো দল এবং পারফরম করতে শুরু করেছি। দলে এমন কয়েকজন চমৎকার খেলোয়াড় আছে, তারা সেরাটা দিলে আমাদের হারানো কঠিন হয়ে যাবে।’ এরপর নিজেই ইংল্যান্ডকে ‘দারুণ বিপজ্জনক’ দল বলে সম্বোধন করে যেন ফাইনালের সতর্কবার্তা দিয়ে দিলেন প্রতিপক্ষকে। এএফপি

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

এদেরসনের এসিস্ট রেকর্ড—এমবাপ্পে-ফোডেনকেও ছাড়িয়ে গেলেন সিটি গোলরক্ষক

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
এদেরসনের এসিস্ট রেকর্ড—এমবাপ্পে-ফোডেনকেও ছাড়িয়ে গেলেন সিটি গোলরক্ষক
এদেরসন মোরায়েস।

প্রিমিয়ার লিগে গতকাল ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ২ গোলে পিছিয়ে পড়েও দারুণ এক জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। ৫ গোলের এ জয়ে একটি এসিস্ট করেছেন সিটির ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক এদেরসন। আর তাতেই প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসে গোলরক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ এসিস্টের রেকর্ড গড়লেন তিনি।

প্যালেসের বিপক্ষে সিটির চতুর্থ গোলটি করেন জেমস ম্যাকাথে।

গোলটির পেছনে অনেক বড় অবদান গোলরক্ষক এদেরসনের। এক নজরে মাঠের অবস্থা বুঝে তিনি মাঝমাঠে ম্যাকাথেকে খুঁজে নেন। এরপর, প্রথম ছোঁয়ায় বল ধরে, দ্বিতীয় ছোঁয়ায় বক্সে ঢুকে এবং গোলরক্ষককে কাটিয়ে কোনাকুনি শটে স্কোরলাইন ৪-২ করেন ইংলিশ মিডফিল্ডার।

চলতি মৌসুমে এটি চতুর্থ এসিস্ট এদেরসনের।

২০১৭ সালে যোগ দেওয়ার পর ইংলিশ ক্লাবটিতে তার এসিস্ট সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াল সাতে। এদেরসনের বাকি ৩ অ্যাসিস্ট হয়েছিল ২০১৮, ২০২১ ও ২০২২ সালে।

প্রিমিয়ার লিগের কোনো গোলরক্ষকই এর আগে এক মৌসুমে দুইটির বেশি এসিস্ট করতে পারেননি। ৩১ বছর বয়সী এদেরসন এখন চারটি এসিস্ট করেছেন।

প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসে সর্বোচ্চ এসিস্টে তার পরে আছেন পল রবিনসন (৫) এবং ডেভিড সিমান ও পেপে রেইনা (৪)। পিটার স্মাইকেল, অ্যালিসন বেকার, টিম হাওয়ার্ড, জুসি জাস্কেলাইনেন এবং মার্ক ক্রসলির তিনটি করে এসিস্ট আছে প্রিমিয়ার লিগে। শুধু প্রিমিয়ার লিগ নয়, ইউরোপের শীর্ষ ৫ লিগেও এদেরসনের চেয়ে বেশি এসিস্ট নেই আর কোনো গোলরক্ষকের।

এই পরিসংখ্যানে তিনি ছাড়িয়ে গেছেন অনেক তারকা আউটফিল্ড খেলোয়াড়কেও। উদাহরণস্বরূপ, তার সতীর্থ ফিল ফোডেনের এসিস্ট মাত্র ২টি।

জানুয়ারিতে দলে যোগ দেওয়া ওমর মারমুশ ছয়টি গোল করলেও অ্যাসিস্ট করেছেন মাত্র একটি, একই অবস্থা জ্যাক গ্রিলিশেরও।

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের আলেহান্দ্রো গারনাচো, আর্সেনালের মিকেল মেরিনো, ইথান এনওয়ানিরি ও কাই হ্যাভার্টজও এসিস্টে এদেরসনের চেয়ে পিছিয়ে। 

এমনকি আর্সেনালের তারকা মিডফিল্ডার মার্টিন ওডেগার্ড ও অ্যাস্টন ভিলার মার্কাস রাশফোর্ডের এসিস্ট সংখ্যাও এদেরসনের সমান। কিলিয়ান এমবাপ্পেও এই মৌসুমে লা লিগায় অ্যাসিস্ট করেছেন মাত্র তিনটি। তারচেয়েও একটি বেশি আছে এদেরসনের। 

মন্তব্য

হুইলচেয়ার ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলবে বাংলাদেশসহ ৮ দল

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
হুইলচেয়ার ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলবে বাংলাদেশসহ ৮ দল
সংগৃহীত ছবি

প্রথমবারের মতো আয়োজিত হতে যাওয়া হুইলচেয়ার ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বাংলাদেশকে। 

বাংলাদেশ হুইলচেয়ার ক্রিকেট দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও  অধিনায়ক মোহাম্মদ মহসিন এই খবর নিশ্চিত করে এটিকে ‘বাংলাদেশের জন্য একটি গর্ব ও আবেগের মুহূর্ত’ বলে অভিহিত করেছেন।

এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে আন্তর্জাতিক হুইলচেয়ার ক্রিকেট কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পাকিস্তান হুইলচেয়ার ক্রিকেট কাউন্সিল।  টুর্নামেন্টটি চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত।

খেলা অনুষ্ঠিত হবে লাহোর ও ফয়সালাবাদে। এই বিশ্ব আসরে অংশ নেবে মোট আটটি দেশ—বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইংল্যান্ড, কেনিয়া এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

প্রতিটি দেশের দল গঠিত হবে ২১ জন নিয়ে—যার মধ্যে থাকবেন ১৫ জন খেলোয়াড়, ৫ জন কর্মকর্তা এবং ১ জন বিচারক।

তবে গুরুত্বপূর্ণ এই আমন্ত্রণ পেলেও আর্থিক সংকটের কারণে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ এখনও অনিশ্চিত।

মহসিন বলেন, ‘আমরা এখনও কোনো স্পনসর বা আর্থিক সহায়তা পাইনি। আমরা আন্তরিকভাবে বাংলাদেশের সরকার, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে অনুরোধ জানাই—এই উদ্যোগকে সমর্থন করার জন্য। এটি একটি আন্তর্জাতিক মঞ্চে আমাদের দেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ।’

তহবিলের সংকট থাকলেও, দলটি ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করেছে।

দেশকে গর্বিত করার স্বপ্ন ও ভালোবাসাই তাদের অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে বলে জানান মহসিন, এটি শুধুমাত্র একটি টুর্নামেন্ট নয়—এটি বাংলাদেশের ক্রীড়া ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা। আমরা গণমাধ্যম, ক্রিকেটপ্রেমী এবং দেশের প্রতিটি নাগরিককে আহ্বান জানাই—আমাদের পাশে দাঁড়ান, আমাদের স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করুন।

মন্তব্য

ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে সংযুক্ত আরব আমিরাত

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে সংযুক্ত আরব আমিরাত

২০২৫ সালে কাতারে অনুষ্ঠিতব্য ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।

দুবাই স্পোর্টস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শেখ মানসুর বিন মোহাম্মদ এই যোগ্যতা অর্জনের জন্য অনূর্ধ্ব-১৭ দলটিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

এক্স পোস্টে মানসুর বিন মোহাম্মদ বলেন, ‘আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় দলকে ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করার জন্য অভিনন্দন জানাই। এই সাফল্যের জন্য আমরা দলের কারিগরি এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তাদেরও অভিনন্দন জানাই।

‘প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের পৃষ্ঠপোষকতা এবং সমর্থনের জন্য’ তিনি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান সংযুক্ত আরব আমিরাত ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শেখ হামদান বিন মুবারক আল নাহিয়ানকে। 

শেখ মানসুর আরো বলেন, ‘আমরা অনূর্ধ্ব-১৭ দল এবং আমাদের জাতীয় দলের সাফল্য কামনা করি। আশা করি, তারা যেন আন্তর্জাতিক ও মহাদেশীয় পর্যায়ে সম্মানজনক প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।’

ফিফা গত বছর ঘোষণা দিয়েছিল, ২০২৫ সাল থেকে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ প্রতি দুই বছর পরপর না হয়ে এখন থেকে প্রতি বছর আয়োজিত হবে।

যেখানে প্রথম পাঁচটি আসর (২০২৫-২০২৯) আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে কাতার। ২০২৫ সাল থেকে অনূর্ধ্ব-১৭ নারী বিশ্বকাপও প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হবে এবং ২০২৯ সাল পর্যন্ত আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে মরক্কো।

এছাড়াও, সিনিয়র বিশ্বকাপের মতো অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপেও দল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। আগে ২৪টি দল খেলত, এখন থেকে ৪৮টি দল অংশ নেবে।

নারী দলের সংখ্যা ১৬ থেকে বাড়িয়ে ২৪ করা হয়েছে।

মন্তব্য

কৃষ্ণাকে রেখেই ভুটান গেলেন আরো ৫ নারী ফুটবলার

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
কৃষ্ণাকে রেখেই ভুটান গেলেন আরো ৫ নারী ফুটবলার
ছবি : রুপনা চাকমার ফেসবুক

সাবিনা খাতুন, ঋতুপর্ণা চাকমা, মনিকা চাকমা ও মাতসুশিমা সুমাইয়ারা ভুটানের নারী লিগ খেলতে গেছেন আরো এক সপ্তাহ আগে। আজ যাওয়ার কথা ছিল আরো ছয় ফুটবলারের। তবে সিনিয়র ফুটবলার কৃষ্ণা রাণী সরকারকে ছাড়াই সকালে থিম্পুর উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন সানজিদা আক্তার, মারিয়া মান্দা, শামসুন্নাহার সিনিয়র, মাসুরা পারভীন ও রুপনা চাকমা। 

কৃষ্ণার ভুটান যাওয়ার কথা থাকলেও ওয়ার্ক পারমিট হাতে না পাওয়ায় অপেক্ষা বাড়ল কৃষ্ণা রানীর।

তার ক্লাব এখনও ওয়ার্ক পারমিট ব্যবস্থা করতে না পারায় তিনি কিছুদিন পর যাবেন। 

ভুটানের নারী লিগে সাবিনা, ঋতুপর্ণা, সুমাইয়া ও মনিকা পারো এফসি’র হয়ে খেলবেন। সানজিদা, মারিয়া ও শামসুন্নাহার খেলবেন থিম্পু সিটির হয়ে।  ট্রান্সপোর্ট ইউনাইটেডের হয়ে খেলতে যাচ্ছেন ডিফেন্ডার মাসুরা পারভীন ও রুপনা চাকমা।

কৃষ্ণারও এই দলের হয়ে খেলার কথা।

উল্লেখ্য, আগামী ২৫ এপ্রিল থেকে এই নারী ফুটবল লিগ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। চার মাস ধরে চলবে এই লিগ। 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ