মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে মন্তব্যের মামলায় অস্বস্তি কেজরির

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে মন্তব্যের মামলায় অস্বস্তি কেজরির
(বাঁ থেকে) নরেন্দ্র মোদি ও অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ফাইল ছবি : এএফপি

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে বিতর্কিত প্রশ্ন ঘিরে অস্বস্তি কাটছে না আম আদমি পার্টির (আপ) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালের। দেশটির শীর্ষ আদালত সোমবার তার আরজি খারিজ করে দিয়েছেন। ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, কেজরির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছিল গুজরাটের এক বিশ্ববিদ্যালয়।

ওই মামলায় যাতে তাকে তলব না করা হয়, সেই আরজি নিয়ে গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তা খারিজ করে দিয়েছিলেন আদালত। হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হয়েছিলেন আপপ্রধান। শীর্ষ আদালতও সোমবার তা খারিজ করে দেন।

এই একই বিষয়ে মামলা দায়ের হয়েছে অপর এক আপ নেতা সঞ্জয় সিংয়ের বিরুদ্ধেও। তিনিও এর আগে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। গত ৮ এপ্রিল সঞ্জয়ের আরজিও খারিজ করে দিয়েছিলেন আদালত। সেই যুক্তিতে সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হৃষিকেশ রায় ও এস ভি এন ভাট্টির বেঞ্চ কেজরির আরজিও খারিজ করে দিয়েছেন।

শীর্ষ আদালত জানিয়েছে্ন, এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা হবে না।

কেজরির আইনজীবী ওই মানহানি মামলার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন আদালতে। মামলাটি দায়ের করেছিলেন গুজরাটের ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার। কেজরির মন্তব্যে মোদির নাম সরাসরি কোথাও উল্লেখ নেই বলে জানান আইনজীবী। যদিও কেজরিওয়াল প্রসঙ্গে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, ‘এই ধরনের মানহানিকর মন্তব্য করা এবং পরে ক্ষমা চাওয়ার অভ্যাস রয়েছে তার।

তবে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, মামলার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে কি না, সেই বিষয়ে আদালত কোনো মন্তব্য করতে চান না। আদালত শুধু এই আরজিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না। দুই বিচারপতির বেঞ্চের মন্তব্য, ‘সব ক্ষেত্রেই একই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি থাকা প্রয়োজন।’

প্রসঙ্গত, মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় এর আগে কেজরিওয়ালকে ২৫ হাজার রুপি জরিমানা করেছিলেন গুজরাট হাইকোর্ট। পাশাপাশি বিচারপতি বীরেন বৈষ্ণব জানিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রির কপি প্রকাশ করতে বাধ্য নয় তার দপ্তর ও সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়।

আরো পড়ুন
মোদির ডিগ্রির সনদ চাওয়ায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে জরিমানা

মোদির ডিগ্রির সনদ চাওয়ায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে জরিমানা

 

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল দিল্লি ও গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রির প্রতিলিপি চেয়েও না পেয়ে কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের (সিআইসি) দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, গুজরাট ও দিল্লির দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে মোদির স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পর্কে তথ্য তলব করেছিল। সেই নির্দেশের বিরোধিতা করে ওই সব তথ্য প্রকাশে আপত্তি জানিয়ে গুজরাট হাইকোর্টে আবেদন করে গুজরাটের ওই বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর কেজরি ও সঞ্জয় এক সংবাদ সম্মেলনে ডিগ্রিসংক্রান্ত বিষয়ে কিছু মন্তব্য করেছিলেন। ওই মন্তব্যের পর, আপের দুই নেতার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মানহানির মামলা করেছিলেন গুজরাটের ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আফগান শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন শুরু করেছে পাকিস্তান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আফগান শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন শুরু করেছে পাকিস্তান

পাকিস্তানে বসবাসকারী আফগান শরণার্থীদের জন্য সময়সীমা ৩১ মার্চ শেষ হয়ে গেছে। এ কারণে পাকিস্তান সরকার ১ এপ্রিল থেকে আফগান নাগরিক কার্ডধারী (এসিসি) এবং অন্যান্য অবৈধ শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করেছে। 

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডনের খবরে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার করাচিতে সিটি প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ১৬ হাজার ১৩৮  এসিসি ধারীর প্রত্যাবাসন শুরু করেছে। সরকারের অবৈধ বিদেশিদের বিতাড়নের নীতির অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে ১৫০ জনের বেশি আফগানকে আটক করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এর আগে অভ্যন্তরীণ মন্ত্রণালয় ৬ মার্চ এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল, ‘সব অবৈধ বিদেশি এবং এসিসিদের ৩১ মার্চ ২০২৫-এর আগে স্বেচ্ছায় দেশ ত্যাগ করতে বলা হচ্ছে; এরপর ১ এপ্রিল থেকে জোরপূর্বক প্রত্যাবাসন শুরু হবে।’

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকভি সিন্ধু সরকারকে অবৈধ বিদেশি প্রত্যাবাসন পরিকল্পনার (আইএফআরপি) অধীনে সব এসিসি ধারীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন। এই পরিকল্পনায় ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসনের সময়সীমা ছিল, যা শেষ হওয়ার পর ১ এপ্রিল থেকে ‘জোরপূর্বক প্রত্যাবাসন’ শুরু হয়েছে।

সিন্ধু স্বরাষ্ট্র দপ্তরের তৈরি করা আইআরএফপি অনুসারে, করাচি এবং জ্যাকোবাবাদে একটি ‘হোল্ডিং পয়েন্ট’ স্থাপন করা হয়েছে।

এ ছাড়া শহীদ বেনজীরাবাদের সাকরুন্দে একটি ‘ট্রানজিট পয়েন্ট’ রয়েছে, যার মোট ধারণক্ষমতা এক হাজার ৫০০ জন।

সাউথ ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) সৈয়দ আসাদ রেজা জানান, এখন পর্যন্ত ১৬২ এসিসিধারীকে হোল্ডিং ক্যাম্পে আনা হয়েছে, যাদের মধ্যে কিছু প্রমাণপত্রধারী (পিওআর) হওয়ায় ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ৩ এপ্রিল বিভিন্ন এলাকা থেকে মোট ১৯৬ আফগানকে ক্যাম্পে আনা হয়, যাদের মধ্যে ২০ জন পিওআর থাকায় মুক্তি পেয়েছে। ৪ এপ্রিল (শুক্রবার) আরো ৯০ জন এলে ১০ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়।

অর্থাৎ মোট ২৪২ জন আফগানকে প্রত্যাবাসনের জন্য আনা হয়েছে।

আরো পড়ুন
সেই ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন ট্রাম্পের, কবে থেকে পাওয়া যাবে?

সেই ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন ট্রাম্পের, কবে থেকে পাওয়া যাবে?

 

রেজা জানান, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং অন্যান্য সংস্থার যৌথ ম্যাপিংয়ে করাচিতে মোট ১৬ হাজার ১৩৮ জন এসিসিধারীর উপস্থিতি চিহ্নিত হয়েছে, যাদের অধিকাংশ পূর্ব ও পশ্চিম জেলায় বসবাস করছে।

মন্তব্য

বেলুচিস্তানে রাজনৈতিক কর্মী জাহির বালোচ গ্রেপ্তার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বেলুচিস্তানে রাজনৈতিক কর্মী জাহির বালোচ গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

ঈদুল ফিতরের দিনে প্রতিবাদে অংশ নেওয়ার অভিযোগে বেলুচিস্তানের কোয়েটার সিনিয়র রাজনৈতিক কর্মী জাহির বালোচকে পাকিস্তানি বাহিনী গ্রেপ্তার করেছে বলে জানা গেছে।

দ্য বেলুচিস্তান পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে জাহির বালোচকে তার নিজ বাসা থেকে আটক করে হুদা জেলে স্থানান্তর করা হয়।

তার পরিবার তার শারীরিক অবস্থার অবনতি নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং অবিলম্বে তার মুক্তির দাবি জানিয়েছে।

ন্যাশনাল পার্টি এই গ্রেপ্তারের নিন্দা জানিয়ে বলেছে, সিনিয়র রাজনৈতিক কর্মী জাহির বালোচকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।

এদিকে, গোটা বেলুচিস্তানজুড়ে বেলুচ কর্মীদের মুক্তির দাবিতে এবং গুম ও বেআইনি গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভকারীরা এই অব্যাহত গ্রেপ্তারে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং কর্তৃপক্ষকে মানবাধিকার রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন।

মন্তব্য

সেই ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন ট্রাম্পের, কবে থেকে পাওয়া যাবে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সেই ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন ট্রাম্পের, কবে থেকে পাওয়া যাবে?

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমবারের মতো ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করেছেন। ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে এই ভিসায় বিদেশি নাগরিকরা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ পাবেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এয়ার ফোর্স ওয়ানে এই ভিসা উন্মোচন করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গোল্ড কার্ডে ট্রাম্পের মুখমণ্ডলে ছবি ও ‘দ্য ট্রাম্প কার্ড’ লেখা রয়েছে।

 

রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কার্ডটি দেখিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিশেষ এই ভিসা সম্ভবত আগামী দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে পাওয়া যাবে।’ তিনি বলেন, ‘আমিই প্রথম ক্রেতা। বেশ উত্তেজনাপূর্ণ, তাই না?'

গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প বলেছেন, তার প্রশাসন ‘১০ লাখের মতো’ কার্ড বিক্রির আশা করছে। রাশিয়ার ধনকুবেররাও এই কার্ড পাওয়ার যোগ্য হতে পারেন-এমন সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি তিনি।

এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, নতুন এই কার্ড ঐতিহ্যবাহী ‘গ্রিন কার্ডের’ একটি উচ্চমূল্যের সংস্করণ। নতুন এই ভিসা বিক্রি দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে এবং মার্কিন জাতীয় ঘাটতি কমাতে ব্যবহার করা যাবে।’ সাবেক রিয়েল এস্টেট ধনকুবের ট্রাম্প তার দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ অনিবন্ধিত অভিবাসীদের নির্বাসনে পাঠাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘এই নতুন কার্ড উচ্চ মূল্যের মার্কিন নাগরিকত্ব লাভের পথ তৈরি করবে।

সূত্র : এএফপি

 

মন্তব্য

ইসরায়েলি হামলায় প্রতিদিন গাজার ১০০ শিশু হতাহত হচ্ছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইসরায়েলি হামলায় প্রতিদিন গাজার ১০০ শিশু হতাহত হচ্ছে
ছবিসূত্র : এএফপি

জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা (ইউএনআরডাব্লিউএ)অনুসারে, গাজায় প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০ জন শিশু নিহত বা আহত হচ্ছে। ইসরায়েলি বিমান হামলা তীব্রতর হওয়ার কারণে এমনটা হচ্ছে। এদিকে মানবিক সাহায্য এখনও বন্ধ রয়েছে।

ইউএনআরডাব্লিউএ-এর প্রধান  লাজ্জারিনি এক্স-এ লিখেছেন, ‘এটা ভয়াবহ।

হামলা পুনরায় শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০ জন শিশু নিহত বা আহত হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে।’

তিনি ইউনিসেফের পরিসংখ্যান উদ্ধৃত করে বলেন, ‘শিশুদের হত্যাকে কিছুতেই সমর্থন করা যায়না।’ দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘শিশুদের তৈরি নয় এমন একটি যুদ্ধে তরুণদের জীবন চলে যাচ্ছে।’ গাজার সবচেয়ে ছোট বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা করার জন্য নতুন প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

ইউনিসেফের পরিসংখ্যান অনুসারে, ১৮ মার্চ ইসরায়েল তাদের সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু করার পর থেকে ৩২২ জন ফিলিস্তিনি শিশু নিহত এবং ৬০৯ জন আহত হয়েছে। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধবিরতি ভেঙে যাওয়ার পর এই আক্রমণ পুনরায় শুরু হয়েছে।

জাতিসংঘের সংস্থাটি সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার দশ লাখ শিশু ক্রমাগত বোমাবর্ষণ এবং ক্রমবর্ধমান মানবিক সংকটের শিকার হচ্ছে। ইসরায়েলের ছিটমহলে সাহায্যের অব্যাহত অবরোধের ফলে এ সংকট আরো তীব্রতর হচ্ছে।

লাজ্জারিনি সতর্ক করে দিয়েছিলেন, গাজা ফিলিস্তিনি শিশুদের জন্য একটি নিষিদ্ধ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘যুদ্ধ পুনরায় শুরু হওয়ার ফলে গাজা আবার তাদের শৈশব কেড়ে নিচ্ছে। যুদ্ধ গাজাকে শিশুদের জন্য ‘নো-ল্যান্ড’-এ পরিণত করেছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এটি আমাদের সাধারণ মানবতার ওপর একটি কলঙ্ক। কোনো কিছুতেই শিশু হত্যাকে ন্যায্যতা দেওয়া যায় না।

’ তিনি অবিলম্বে যুদ্ধবিরতিতে ফিরে আসার আহ্বান জানান।

সূত্র : আলজাজিরা

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ