<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের আবেদন (ডেথ রেফারেন্স) ও আপিল শুনানি শুরু হয়েছে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জসিম সরকার। তিনি মামলার পেপারবুক থেকে মামলার এজাহার, অভিযোগপত্র, জবানবন্দি এবং রায়ের অংশবিশেষ উপস্থাপন করেছেন।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বুয়েটের শেরেবাংলা হলের আবাসিক ছাত্র আবরারকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ছাত্রলীগের এক নেতার কক্ষে নিয়ে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় পরদিন চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ। ৩৭ দিনে তদন্ত শেষ করে ১৩ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক মো. ওয়াহিদুজ্জামান। পরে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ মামলার বিচার শুরু হয়। বিচার শেষে ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান রায় ঘোষণা করেন। সেদিন জনাকীর্ণ আদালতে ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন বিচারক।  মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ আসামিই বুয়েট ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। অন্য পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।</span></span></span></span></p>