জাইমা রহমান যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
জাইমা রহমান যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্টে
জাইমা রহমান

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠানে যাবেন বাংলাদেশ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান। বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের একজন নেতা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  

দলীয় সূত্র জানায়, যুক্তরাজ্যে চিকিৎসারত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন লন্ডনে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় আছেন। যার কারণে ওই অনুষ্ঠানে যেতে পারছেন না তারেক রহমান।

তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে মেয়ে জাইমা রহমানকে পাঠাচ্ছেন তিনি। সব কিছু ঠিক থাকলে এটিই হবে এ ধরনের বৈশ্বিক কোনো আয়োজনে জাইমা রহমানের প্রথম অংশগ্রহণ। আগামী ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠেয় ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট হবে। এতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ বিশ্বনেতাদের অংশগ্রহণের কথা রয়েছে।

এর আগে গত ১২ জানুয়ারি বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সমাবেশ

শেয়ার
সমাবেশ
আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে গতকাল শাহবাগে জাদুঘরের সামনে সমাবেশ করে জাতীয় নাগরিক পার্টি। ছবি : কালের কণ্ঠ
মন্তব্য

ডিএমপির অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯৩

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ডিএমপির অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯৩

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩৯৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত দুই দিনে মহানগরীর ৫০টি থানায় চেকপোস্ট ও টহল কার্যক্রম জোরদার করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করে। গতকাল ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য দেন। তিনি বলেন, জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় বিভিন্ন অপরাধে ১১৬টি মামলা করা হয়েছে। ডিএমপির ক্রাইম কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুই দিনে মহানগরজুড়ে দুই পালায় মোট এক হাজার ৩৩৪টি টহল টিম কাজ করে। এর মধ্যে ৬৮০টি রাতের ও ৬৫৪টি দিনের টহল টিম ছিল।

মন্তব্য
সংক্ষিপ্ত

ভিয়েতনাম থেকে ২৯ হাজার টন চাল নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ভিয়েতনাম থেকে ২৯ হাজার টন চাল নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে

ভিয়েতনাম থেকে ২৯ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে এমভি ওবিই ডিনারেস জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। গত ৩ ফেব্রুয়ারি সম্পাদিত জিটুজি চুক্তির আওতায় তৃতীয় চালান হিসেবে এই চাল এসেছে। গতকাল শনিবার ঢাকায় সরকারি তথ্যবিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়। তথ্যবিবরণীতে আরো বলা হয়েছে, জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা এরই মধ্যে শেষ হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে।

এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ভিয়েতনাম থেকে জিটুজি ভিত্তিতে এক লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে। এর মধ্যে দুটি চালানে ৩০ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন চাল এর আগে দেশে পৌঁছেছে।

মন্তব্য
ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে, নির্বাচন পেছানো যাবে না

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে, নির্বাচন পেছানো যাবে না

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেছেন, যে সরকারই আসুক শেখ হাসিনার বিচার করতেই হবে। কিন্তু এ জন্য জাতীয় সংসদ নির্বাচন পেছানো যাবে না।

গতকাল শনিবার রাজধানীর আসাদগেটে ফ্যামিলি ওয়ার্ল্ড মিলনায়তনে ঢাকার সিরাজগঞ্জ সাংবাদিক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ডক্টর ইউনূস সাহেব আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন সম্মানিত ব্যক্তি।

তাঁকে অসম্মান করাটা ঠিক হবে না। তাঁকে সুযোগ করে দেওয়া হোক, অতি দ্রুত নির্বাচন দিয়ে উনি চলে যান। এখন কেউ যদি বলে, হাসিনার বিচার যত দিন পর্যন্ত না হবে, নির্বাচন তত দিন হবে না! এখন হাসিনার বিচার কি আমরা চাই না? সে কি আমাদের নির্যাতন করেনি? হাসিনার বিচার অবশ্যই হতে হবে, যে সরকারই আসুক না কেন। এখন তাঁর বিচার যদি নির্বাচনের সঙ্গে ট্যাগ করা হয়..., তার বিচার হতে সাত বছর লাগবে।
তাহলে কি আমরা এই সাত বছর বসে বসে তামাক খাব? বললেই তো হবে না। অপ্রাপ্তবয়স্কদের মতো কথা বললে তো হবে না। 

তিনি বলেন, দেখেন ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত গাছের পাতা পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ছিল। যেই সকাল বেলা খবর হলো শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব নিহত হয়েছেন, আওয়ামী লীগ কোথায় হাওয়া হয়ে গেল, কেউ খুঁজে পেল না।

আবার যদি এরও পেছনে যাই আমি, ৭০-এর নির্বাচনে জনগণের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দিয়ে তাদের নির্বাচিত করল। তার পরে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আলোচনা-সমালোচনা অনেক কিছু করেছে। ৭ মার্চের ভাষণ যদি শোনেন গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যাবে। কিন্তু ওই ভাষণে সমঝোতার কথা ছিল। ভাষণের শেষে গিয়ে বললেন, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
জয় বাংলা জয় পাকিস্তান। তো এইটা তো স্বাধীনতার ঘোষণা হলো না। তখন বলছিলেন আসুন বসুন, আলোচনা করুন পার্লামেন্টে আসুন, এটা কি স্বাধীনতার ঘোষণা? তার পর ২৫ মার্চ নিরস্ত্র বাঙালির ওপর পাকিস্তানিরা যখন হামলা করল, তখনো আওয়ামী লীগ নেই। নেই তো নেই। এই সাত কোটি মানুষ কী করবে? কোথায় যাবে? কার কাছে যাবে? কার কাছে আশ্রয় নেবে? এমপি-নেতা সব ভেগে গিয়েছিলেন। কেউ ছিলেন না। এই হলো আওয়ামী লীগ।

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ