<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">একই শিক্ষক চাকরি করছেন দুই কলেজে। একটিতে প্রভাষক ও অন্যটিতে তিনি অধ্যক্ষ। এমনকি মাদরাসায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক পদে থাকা স্ত্রীকে দিয়েছেন নিজ কলেজের প্রভাষক পদ। নীতিভঙ্গের এই অভিযোগ উঠেছে বগুড়ার দুপচাঁচিয়া কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জানা গেছে, বেসরকারি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী একজন শিক্ষক একই সঙ্গে একাধিক পদে বা লাভজনক কোনো পদে থাকতে পারবেন না। তবে এই নিয়মের তোয়াক্কা না করে বগুড়ার কাহালু মহিলা ডিগ্রি কলেজে প্রভাষক ও দুপচাঁচিয়া কারিগরি কলেজে অধ্যক্ষ পদে একসঙ্গে চাকরি করে আসছেন ছাইফুল ইসলাম। এমনকি তাঁর স্ত্রী তালোড়া শাহ এবতেবাড়িয়া ফাজিল মাদরাসার শিক্ষক ফরিদা ইয়াসমিনকে নিয়োগ দিয়েছেন দুপচাঁচিয়া কারিগরি কলেজে প্রভাষকের পদে। শুধু তাই নয়, অবৈধভাবে দুপচাঁচিয়া কারিগরি কলেজের মালিকানা হাতিয়ে নেওয়া, পরিচালনা পর্ষদ ছাড়াই কলেজ পরিচালনা ও ২০১৯ সালে এমপিওভুক্ত হওয়ার পর শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে এ বাবদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ বিষয়ে অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমি দুপচাঁচিয়া কারিগরি কলেজ থেকে আর্থিকভাবে লাভবান নই। চাকরিটি এমপিও হলে আমি রিজাইন দিয়ে কাহালু কলেজে থাকব। অন্য অভিযোগগুলো মিথ্যা।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জান্নাত আরা তিথি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমরা লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p>