<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ফেডারেশন</span></span></strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> কাপে গোল উৎসবের দিন ছিল গতকাল মঙ্গলবার। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনা ও ময়মনসিংহ স্টেডিয়ামের দুই ম্যাচ মিলিয়ে এক ডজন গোল হয়েছে। ঢাকায় মোহামেডান ৬-০ গোলে চট্টগ্রাম আবাহনীকে এবং ময়মনসিংহে একই ব্যবধানে রহমতগঞ্জ হারিয়েছে ইয়াং মেনস ফকিরেরপুলকে। রহমতগঞ্জের নাবিব নেওয়াজ করেছেন হ্যাটট্রিক। ওদিকে মোহামেডানের আনন্দের মাঝে বিঁধেছে অস্বস্তির কাঁটা। দলের সেরা তারকা সোলেমান দিয়াবাতে যে চোটে পড়েছেন গতকালের ম্যাচে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মোহামেডানের ৬ গোল এসেছে ৬ জনের পা থেকে। তার মধ্যে দিয়াবাতেরও গোল আছে। ১৪ মিনিটে দলের দ্বিতীয় গোলটা করেছেন তিনি। কিন্তু বিরতির ঠিক আগে একটা থ্রু বল ধরতে গিয়ে দৌড়ের মাঝেই ঊরু চেপে পড়ে যান মালির এই স্ট্রাইকার। স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাঁকে। ম্যাচ শেষে আলফাজ আহমেদ জানিয়েছেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মাংসপেশিতে চোট পেয়েছে ও। অন্তত ১০ থেকে ১২ দিন লাগবে সেরে উঠতে। সমস্যা নেই, আমরা ম্যানেজ করে নেব।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ফর্টিসের বিপক্ষে লিগের পরের ম্যাচটায় সেই চ্যালেঞ্জটা নিতে হবে শীর্ষে থাকা মোহামেডানকে। আর একটা ম্যাচে হয়তো দিয়াবাতেকে পাওয়া যাবে না, তবে সেটি চট্টগ্রাম আবাহনীর বিপক্ষেই। দিয়াবাতে মাঠ ছেড়ে যাওয়ার পরও গতকাল আরো চারবার লক্ষ্যভেদ করেছে সাদা-কালোরা। ম্যাচের প্রথম গোলটা ছিল মুজাফররভের। দ্বিতীয়ার্ধে একে একে লক্ষ্যভেদ করেছেন আরিফ হোসেন, রাজু আহমেদ, সৌরভ দেওয়ান ও জুয়েল মিয়া। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এক ম্যাচেই স্থানীয় চার ফুটবলারের গোল। ওদিকে নাবিব করেছেন হ্যাটট্রিক। স্থানীয়দের গোলের ধারা তাই চলছে। ইয়াং মেনসের বিপক্ষে রহমতগঞ্জকে প্রথমে এগিয়ে দিয়েছিলেন মেরাজ হোসেন। নাবিব বিরতির আগে ব্যবধান বাড়ান। বিরতির পর ৫৬ ও ৭৫ মিনিটে তাঁর হ্যাটট্রিক পূরণ। </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">খেলার সুযোগ পেলে গোল আসবে জানতাম, সেটাই হচ্ছে। আবাহনীতে গত বছর সেই সুযোগটা পাইনি</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, ম্যাচ শেষে বলেছেন নাবিব। ম্যাচে রহমতগঞ্জের অন্য গোল দুটি স্যামুয়েল ও তোহার।</span></span></span></span></span></p>
