বেশি কথা বলায় ১ দিনের রিমান্ড বাড়ছে : আইজিপি মামুন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বেশি কথা বলায় ১ দিনের রিমান্ড বাড়ছে : আইজিপি মামুন
ছবি: কালের কণ্ঠ

যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজার আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। রিমান্ডের প্রতিক্রিয়ায় মামুন তার আইনজীবীর ওপর বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, বেশি কথা বলতে নেই। বেশি কথা বলায় এক দিনের রিমান্ড বাড়ছে।

 

এদিন আজ বুধবার কারাগারে আটক মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করে পুলিশ। এ সময় আসামিপক্ষে মো. আব্বাস রিমান্ড বাতিল চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন।

শুনানিতে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন পুলিশের সর্বোচ্চ দায়িত্বে ছিলেন। তিনি নির্দেশ মতে দায়িত্ব পালন করেছেন। ইতিমধ্যে তিনি ৮৫ দিনের রিমান্ডে ছিলেন। বয়স্ক, অসুস্থ মানুষ।

তার রিমান্ড বাতিলেন প্রার্থনা করছি। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে গত ৩ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানী থেকে পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। এরপর দফায় দফায় তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। 

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই যাত্রাবাড়ী থানার মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের টোলপ্লাজার সামনে আন্দোলনে অংশ নেন ভুক্তভোগী মো. সায়েম হোসেন।

এ সময় পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গুলিতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন তিনি। এ ঘটনায় তার মা শিউলি আক্তার গত ২৭ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শেখ হাসিনা-রেহানাসহ ২০১ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেখ হাসিনা-রেহানাসহ ২০১ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর সরকারি আলীয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সাইফুদ্দিন মোহাম্মদ এমদাদকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ হাসিনাসহ ২০১ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলামের আদালতে এম এ হাশেম রাজু বাদী হয়ে এ মামলার আবেদন করেন। 

এ সময় আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড শেষে এ ঘটনার শাহবাগ থানায় আর কোনো মামলা আছে কি না, আগামী সাত দিনের মধ্যে সেই সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ওই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন। 

আরো পড়ুন
বাঘায় শাশুড়িকে হত্যা মামলায় জামাই গ্রেপ্তার

বাঘায় শাশুড়িকে হত্যা মামলায় জামাই গ্রেপ্তার

 

উল্লেখযোগ্য অপর আসামিরা হলেন— সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ওবায়দুল কাদের, সালমান এফ রহমান, আসাদুজ্জামান খান কামাল, শেখ ফজলে নুর তাপস, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, মনিরুল ইসলাম, শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, মসিউর রহমান, ড. গওহর রিজভী, ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, হারুন অর রশিদ, বিপ্লব কুমার সরকার, নাঈমুল ইসলাম খান, নঈম নিজাম, শ্যামল দত্ত, সুভাষ সিংহ রায়সহ প্রমুখ।

মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের সময়ে গত ৪ আগস্ট সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ভুক্তভোগী এম এ হাশেম রাজুর নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে পরিবাগ হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনের মোড়ে এসে পৌছান। তখন ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা ভুক্তভোগী ও তার সঙ্গীদের গতিপথ রোধ করে। আসামিরা ছাত্র জনতাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণ, হাতবোমা, পেট্রোল বোমা ও ককটেল বিস্ফোরন করে। মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে পুলিসের কাঁদানে গ্যাস, পিপার স্প্রে ও ছররা গুলিতে ভুক্তভোগীর ডান চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এ সময় তিনি রাস্তায় লুটিয়ে পড়লে অজ্ঞাতনামা ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং পুলিশ সদস্যরা তাকে মারধর করতে থাকে। 

মন্তব্য

নাছিরের মামলায় পরীমনির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নাছিরের মামলায় পরীমনির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল
সংগৃহীত ছবি

ব্যবসায়ী নাছির উদ্দিন মাহমুদকে মারধর, ভাঙচুর ও ভয়ভীতি দেখানোর মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমিনের বিরুদ্ধে প্রথম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়নি। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুনাইদের আদালতে পরীমনির পক্ষে তার আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভি সময়ের আবেদন করেন। একই সঙ্গে অভিযোগ গঠনের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে রিভিশন দায়ের করেছেন বলে আদালতকে জানান। পরে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে নতুন দিন ধার্য করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ২৬ জানুয়ারি পরীমনি ও জুনায়েদ বোগদাদী জিমির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। একই সঙ্গে পরীমনির জামিন বাতিল করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। পরদিন ২৭ জানুয়ারি পরীমনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।

এর আগে ২০২২ সালের ৬ জুলাই আদালতে মামলাটি করেন ঢাকার সাভারের বোট ক্লাবের পরিচালক নাছির উদ্দিন মাহমুদ।

পরে একই বছরের ১৮ এপ্রিল আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে পরীমনিকে হাজির হতে সমন জারি করেন। পরে ওই বছরের ২৬ জুন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান পরীমনি।

২০২৩ সালের ১৮ মার্চ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলার পিবিআই পরিদর্শক মো. মনির হোসেন অভিযোগের সত্যতা পেয়ে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এতে পরীমনিসহ জুনায়েদ বোগদাদী জিমিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

তবে ফাতেমা তুজ জান্নাত বনির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ মেলেনি।

মন্তব্য

রণজিতের পরিবারের ৭৯ বিঘা জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ১৩৭ ব্যাংক হিসাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
রণজিতের পরিবারের ৭৯ বিঘা জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ১৩৭ ব্যাংক হিসাব
সংগৃহীত ছবি

যশোর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রণজিত কুমার রায় ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৭৯ বিঘা স্থাবর সম্পদ জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ১৩৭টি ব্যাংক হিসাবের ৩ কোটি ৭৯ লাখ ৬৩ হাজার ৯৭২ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

 

আরো পড়ুন
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম ৩ দি‌নের রিমান্ডে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম ৩ দি‌নের রিমান্ডে

 

জব্দ স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে, যশোর সদরে ১৩৫৬ বর্গফুটের ২টি ফ্ল্যাট ও যশোরের নিউ মার্কেটের পাশে ১২২৪ বর্গফুটের ২টি ফ্ল্যাট, চার ও তিন তলা ভবনের দুটি বাড়ি। যশোরের অভয়নগর উপজেলায় ৬ হাজার ৬ বর্গফুটের নির্মাণাধীন ৬০টি দোকানসহ ৭৯ দশমিক ৬২ বিঘা জমি। এসব জমির মধ্যে রণজিত কুমারের রয়েছে, ৩১ দশমিক ৪৮ বিঘা, তার স্ত্রীর ১ দশমিক ৭৫ বিঘা ও তাদের সন্তানদের রয়েছে, ৪৬ দশমিক ৩৯ বিঘা জমি। এসব মোট দলিল মূল্য ১৭ কোটি ১ লাখ ৫৮ হাজার ১৫০ টাকা।

 

অবরুদ্ধ হওয়া অস্থাবর সম্পদের মধ্যে, রণজিত কুমারের ২৫ হিসাবে আছে, ৭১ লাখ ৪১ হাজার ৩৭৮ টাকা, তার স্ত্রীর ২১ হিসাবে আছে, ৬৫ লাখ ৮৫ হাজার ০৮৬ টাকা, তাদের সন্তান রাজীব কুমারের ৪৪ অ্যাকাউন্টে আছে, ৬৮ লাখ ৭ হাজার ৬০২ টাকা, রাজীবের নিয়তি প্রপাইটরের ৬ হিসাবে আছে, ৯০ হাজার ৩০৫ টাকা, নিয়তি ট্রেডে আছে, ১৪ হাজার ৩০১ টাকা, রাজীবের স্ত্রী রিশিতা সাহার ২০টি হিসাবে আছে, ৪০ লাখ ৭ হাজার ৯৮৪ টাকা, রনজিতের ছেলে সজীব কুমারের ১২ হিসাবে আছে, ৫ লাখ ৬০ হাজার ৬৪ টাকা, সজীবের স্ত্রী অনিন্দিতা মালাকার পিউর অ্যাকাউন্টে আছে, ২৭ লাখ ৫৭ হাজার ২৫২ টাকা।

মন্তব্য
ধর্ষণের পর হত্যা

মৃত্যুদণ্ড দিয়ে বিচারক বললেন, তার বেঁচে থাকার অধিকার নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মৃত্যুদণ্ড দিয়ে বিচারক বললেন, তার বেঁচে থাকার অধিকার নেই
ছবি : কালের কণ্ঠ

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে রফিকুল ইসলাম নামে এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক মোছাম্মৎ রোকশানা বেগম হেপী এ রায় দেন। পাশাপাশি তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ছয় মাস করাদণ্ডের আদেশ দেন। সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. সাজ্জাদ হোসেন সবুজ এ তথ্য জানিয়েছেন।

 

আরো পড়ুন
ঈদ উদযাপনে একগুচ্ছ নিরাপত্তা পরামর্শ পুলিশের

ঈদ উদযাপনে একগুচ্ছ নিরাপত্তা পরামর্শ পুলিশের

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, কারাগারে আটক আসামি রফিকুলকে রায় ঘোষণার আগে তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তার উপস্থিতিতে বিচারক রায় পড়া শুরু করেন। তখন রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, রফিকুল ইসলাম ২০১৭ সালের ১ অক্টোবর ভোর সোয়া ৬টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানাধীন মাতুয়াইল দরবার শরীফ গলির জনৈক সামাদ ভূঁইয়ার টিনশেড, যা আসামির ভাড়া বাসা। ওই বাসায় ভিকটিম জারিয়া আক্তারকে দুই হাত, পা বেঁধে, মুখে কাপড় গুঁজে মুখ বেঁধে, ঘাড় মটকিয়ে পৈশাচিকভাবে ধর্ষণ ও হত্যা করে।

যা প্রসিকিউশন পক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। আসামি যেভাবে একটি ছোট নিরপরাধ শিশুকে নৃশংস ও পৈশাচিকভাবে ধর্ষণ ও হত্যা করেছে, তার এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার এবং পৃথিবীর আলো-বাতাস গ্রহণের কোনো অধিকার নেই। কারণ তার কাছে কোনো নারী ও শিশু নিরাপদ নয়। তাকে এই শাস্তির মাধ্যমে এই ট্রাইব্যুনাল সমাজের সবার মাঝে এই দৃষ্টান্ত ও সংবাদ পৌঁছে দিতে চান যে, নারী ও শিশুদের প্রতি এজাতীয় নৃশংস অপরাধের বিচার হয় এবং হবে।
পরে রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

আরো পড়ুন
কর রেয়াত সংস্কৃতি থেকে বের হওয়ার আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের

কর রেয়াত সংস্কৃতি থেকে বের হওয়ার আহ্বান এনবিআর চেয়ারম্যানের

 

মামলা সূত্রে জানা গেছে, সাত বছরের শিশু জারিয়া আক্তার ২০১৭ সালের ১ অক্টোবর ভোর ৬টার দিকে রুম থেকে বাথরুমে যায়। সাড়ে ৬টা পর্যন্তও ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে থাকে। দুপুর পর্যন্ত তাকে খুঁজে পায় না। পরে বিকেল সোয়া ৪টার দিকে জারিয়ার বাবা জাকির হোসেনকে ফোনে জানায়, জারিয়া কোথায় আছে জানেন।

পরে কল কেটে দেন। আর ফোন ধরেন না। জারিয়ার পরিবার বিষয়টি থানা পুলিশকে জানায়। পুলিশ রফিকুলের রুম থেকে জারিয়ার মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরদিন পুলিশ রফিকুলকে গ্রেপ্তার করে। পরে সে জানায়, তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছে। এ ঘটনায় পরদিন জারিয়ার বাবা জাকির হোসেন যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ