পঞ্চগড়ে বিএনপির সমাবেশ আজ

শেয়ার
পঞ্চগড়ে বিএনপির সমাবেশ আজ

পঞ্চগড়ে আজ রবিবার সমাবেশ করছে বিএনপি। এর মধ্যেই সমাবেশের সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। জেলার বোদা উপজেলার সাকোয়া স্কুল ও কলেজ মাঠে অনুষ্ঠেয় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 

আরো পড়ুন
আতলেতিকোর কাছে শীর্ষস্থান হারাল বার্সেলোনা, কোচ বললেন শক্তিশালী হয়ে ফিরব

আতলেতিকোর কাছে শীর্ষস্থান হারাল বার্সেলোনা, কোচ বললেন শক্তিশালী হয়ে ফিরব

 

বিএনপি নেতাকর্মীরা জানান, বেলা ১১টা থেকে জেলা উপজেলা নেতাদের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এ সমাবেশ।

বেলা দুইটার দিক থেকে কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। বিকেল ৪টার দিকে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে। ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, কণ্ঠ শিল্পী বেবী নাজনীনসহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা মহাসচিবের সফর সঙ্গী হিসেবে থাকবেন।

আরো পড়ুন
আরেকটি মামলায় খালাস পেলেই মুক্ত হবেন বাবর

আরেকটি মামলায় খালাস পেলেই মুক্ত হবেন বাবর

 

সমাবেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির পল্লী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন আজাদ জানান, দীর্ঘ ছয় বছর পর বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

আশা করি, লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে। ইতোমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। মহাসচিবের আগমন উপলক্ষে বোদার দেবীগঞ্জের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আনন্দ মিছিল করেছেন নেতাকর্মীরা।

মন্তব্য

‘ভারতে ওয়াকফ বিল মুসলমানদের ওপর রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘ভারতে ওয়াকফ বিল মুসলমানদের ওপর রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা’
সংগৃহীত ছবি

ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ।

আজ শনিবার গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের মুখপাত্র আশরেফা খাতুন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এ সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানান।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের অগণতান্ত্রিক ও অসাংবিধানিক চরিত্রের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

এতে বলা হয়, ‘আমরা বিশ্বাস করি, ভারত আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র হওয়ার পাশাপাশি মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর বসবাসের কারণে সেখানকার জনমানুষের প্রতি আমাদের এক ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক রয়েছে।

বিগত ১০ বছর যাবৎ ভারতে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার নানাভাবে সংখ্যালঘু মুসলিম জাতিগোষ্ঠীকে দমন-পীড়ন, নির্যাতন-নিপীড়ন করে চলেছে। ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে ভারতে বিজেপি এমন এক ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে, যেখানে সংখ্যালঘু মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর পাশাপাশি আদিবাসী ও দলিত শ্রেণিগোষ্ঠীর মানু্‌ষদেরও জাতিগত নিপীড়নের শিকার হতে হয়।’

‘এর মাধ্যমে বহু বৈচিত্র্যের ভারতকে একটি এককেন্দ্রিক বিমানবিকীকরণের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে; যা একই সঙ্গে অগণতান্ত্রিক, অসাংবিধানিক ও মানবতার সর্বজনীন অঙ্গীকারসমূহকে লঙ্ঘন করে।’

গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ বলেছে, ‘ওয়াকফ বিলটি ভারতে অবস্থিত অসংখ্য মুসলিম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানসমূহকে রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্বের আওতায় নিয়ে আসবে।

যা এসব ধর্মীয় মানবতাবাদী প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বাধীন কর্তাসত্তাকে অস্বীকার করার পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস আর বিভেদের পরিস্থিতিকে আরো উত্তপ্ত করে তুলবে এবং উপমহাদেশের স্থিতিশীলতাকে সহিংস করে তুলবে। আমরা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ দুনিয়ার সব মজলুম মানুষের প্রতি আমাদের ভ্রাতৃত্ব আর সংহতির বন্ধন থেকে ওয়াকফ বিলটি পাস হওয়ার তীব্র নিন্দা জানাই।’

‘পাশাপাশি আমরা, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ বাংলাদেশ সরকারসহ বাংলাদেশের সব সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠনসমূহকে ভারতের মজলুম জাতিগোষ্ঠীর পক্ষে এবং এহেন বিতর্কিত মানবতাবিরোধী আইনের বিপক্ষে নিজেদের নিন্দা ও হুশিয়ারি জ্ঞাপন করার আহ্বান জানাচ্ছি।’

মন্তব্য

ভারত প্রশ্রয় না দিলে হাসিনার ফ্যাসিস্ট হওয়ার সুযোগ ছিল না : এ্যানি

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
ভারত প্রশ্রয় না দিলে হাসিনার ফ্যাসিস্ট হওয়ার সুযোগ ছিল না : এ্যানি
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

ভারত প্রশ্রয় না দিলে শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট হওয়ার সুযোগ ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।

শনিবার (৫ মার্চ) দুপুরে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার উত্তর মজুপুর এলাকায় সনাতনী দেবালয়ে অষ্টমী স্নান ও হরিনাম যজ্ঞ অনুষ্ঠান পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট ভূমিকা অবতীর্ণ হয়েছিল উল্লেখ্য করে শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, হাসিনা একদিনে ফ্যাসিস্ট হয়নি। গত ১৫-১৬ বছর যে গুম খুন হয়েছে, সর্বশেষ জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর গুলিবর্ষণ করা হয়েছে।

হেলিকপ্টার থেকেও গুলি করা হয়েছে। সরাসরি যে গণহত্যা হয়েছে এগুলোর মদদে ছিল ভারত। ভারত যদি এক দল ও এক ব্যক্তিকে প্রশ্রয় না দিতো বাংলাদেশে এটা হওয়ার সুযোগ ছিল না।

তিনি বলেন, আমরা সংস্কার চাই।

সংস্কার করার জন্য সবার আগে আমাদের প্রস্তাবনা ছিল, যেটা ৩১ দফা। সেই ৩১ দফায় স্পষ্ট, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার কথা বলা হয়েছে। সেখানে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট, একজন প্রধানমন্ত্রী পরপর দু’বার থাকতে পারবেন না, পার্লামেন্টে যিনি এমপি হবেন, তার কথা বলার স্বাধীনতা রয়েছে। সবার জন্য শিক্ষা, সবার জন্য স্বাস্থ্য ও গণমাধ্যম কমিশন গঠনের কথা বলা আছে।
বিচারালয়, আইনের শাসনসহ সব সংস্কার করে বাংলাদেশে একটা নতুন সুশাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য স্পষ্টভাবে বলা আছে। আমরা সংস্কারের ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। এ সংস্কার ৫ বছর আগে ধারাবাহিকভাবে ধীরে ধীরে আমরা চাচ্ছি, যা এখন ৩১ দফা।

তিনি আরো বলেন, আমরা লড়াই করেছি-সংগ্রাম করেছি ভোটের জন্য। আমার ভোট আমি দেবো।

কিন্তু আমার ভোট আমি না দিয়ে ভারতের মদদে এক ব্যক্তি শাসন করবে, শাসক ফ্যাসিস্ট হবে, কর্তৃত্ববাদী শাসক থাকবে এটা আমরা কখনো চাইনি। এ দেশের গণতন্ত্র ছিল হুমকির মুখে। আজকে পরিবর্তিত সময়ে, নতুন অধ্যায়ে আমরা একত্রিত হয়েছি। এ অধ্যায় বলতে সবাই মিলেমিশে বাংলাদেশ। সবার আগে বাংলাদেশ। সবাইকে নিয়ে বাংলাদেশ। দেশ ও দেশের মানুষকে আমরা অগ্রাধিকার দিচ্ছি। এজন্য আমরা বলছি বিগত দিনে যারা অত্যাচার-নির্যাতন, লুটপাট, গুম-খুনের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার আগে করতে হবে। আপনারা যত তাড়াতাড়ি বিচার করবেন হাসিনা গংদের তত তাড়াতাড়ি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি শংকর মজুমদার, জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের সভাপতি ডা. রত্ন দ্বীপ পাল, সাধারণ সম্পাদক মানিক সাহা, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি স্বপন চন্দ্র দেবনাথ ও সাধারণ সম্পাদক শিমুল সাহা।

মন্তব্য

রাষ্ট্র সংস্কারের আগে উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার জরুরি : রাশেদ খাঁন

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ
শেয়ার
রাষ্ট্র সংস্কারের আগে উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার জরুরি : রাশেদ খাঁন

বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদ নিয়ে অভিযোগ তুলে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের মধ্যে আওয়ামী দোসররা ঘাঁপটি মেরে বসে আছে। উপদেষ্টাদের কেউ কেউ গণহত্যাকারী চিহ্নিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সেল্টার দিচ্ছে। তাই রাষ্ট্র সংস্কারের আগে উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার জরুরি হয়ে পড়েছে।

শনিবার (৫ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে ঝিনাইদহ শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আদালত থেকে উপদেষ্টাদের ইশারায় ডামি এমপিরা জামিন পাচ্ছে। প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এখনো আওয়ামী দোসরদের দৌরাত্ম টিকে রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে এখন অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের দাবি উঠছে। এরা বিগত ১৭ বছরে এ কথা একবারও বলেনি।

বিদেশিদের মদদে তারা ইনিয়ে বিনিয়ে গণহত্যাকারী হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনার পায়তারা করছে। কিন্তু জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দলগুলো সেই সুযোগ দেবে না।’

তিনি বলেন, ‘আমরা কোনোভাবেই আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেব না। দেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে দেশে আর জায়গা দেওয়া হবে না।

আওয়ামী লীগ ও হাসিনার ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি।’

এ সময় গণঅধিকার পরিষদের জেলা শাখার সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল জাহিদ রাজন, কেন্দ্রীয় নেতা মাহমুদুল হাসান মিল্টন, পেশাজীবী অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রাসেল আহমেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাধারণ সম্পাদক রিহান হোসেন রায়হান উপস্থিত ছিলেন।
 

মন্তব্য

মায়ের কবরের পাশে শপথ করলাম, আজ থেকে আমি জয় বাংলা বলব : কাদের সিদ্দিকী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মায়ের কবরের পাশে শপথ করলাম, আজ থেকে আমি জয় বাংলা বলব : কাদের সিদ্দিকী

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘গত ২৫ বছর একবারের জন্যও জয় বাংলা বলিনি। আজ আমার মায়ের কবরের পাশ থেকে শপথ করে গেলাম, আজ থেকে আমি জয় বাংলা বলব। জয় বাংলা হবে আমাদের সবার।’

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটি গ্রামে মায়ের ২১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে বক্তব্য দেওয়ার সময় কাদের সিদ্দিকী এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি গত ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে জয় বাংলা স্লোগান দেওয়ায় কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের নিন্দা জানান। 

তিনি বলেন, ‘জয় বাংলা কোনো দল, ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্লোগান নয়; এটা স্বাধীনতার স্লোগান। যত দিন বাংলাদেশে থাকবে, তত দিন জয় বাংলা থাকবে।’

কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ২৫ বছর একবারের জন্যও জয় বাংলা বলিনি।

আজ আমার মায়ের কবরের পাশ থেকে শপথ করে গেলাম, আজ থেকে আমি জয় বাংলা বলব। জয় বাংলা হবে আমাদের সবার।’

কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আজকে যে নেতারা একটা বিপ্লব ঘটিয়েছেন, তাঁদের আমি সাধুবাদ জানাই। তাঁরা যদি ঠিকভাবে চলতে পারতেন, তাহলে বহু বছর তাঁদের মানুষ স্মরণ রাখত।

তাঁরা স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ফেলেছেন। তাঁরা বঙ্গবন্ধু, জিয়াউর রহমানসহ তাঁরা আমাদের কাউকে মানেন না। এটা ভালো নয়। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আল্লাহ আমাদের জয় দিয়েছিলেন। বাংলাদেশ স্বাধীন না হলে এই যে দালানকোঠা, ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট—এসব কিছুই হতো না।
৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। কেউ কেউ মনে করে, স্বাধীনতার পতন হয়েছে। না, কোনোমতেই না।’

এ সময় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকীর সহধর্মিণী নাসরিন সিদ্দিকী, ছেলে দ্বীপ সিদ্দিকী, মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী, কুঁশি সিদ্দিকীসহ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের স্থানীয় নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ