ঢাকা, রবিবার ২৩ মার্চ ২০২৫
৮ চৈত্র ১৪৩১, ২২ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ২৩ মার্চ ২০২৫
৮ চৈত্র ১৪৩১, ২২ রমজান ১৪৪৬
বিএনপি

স্বৈরাচারের প্রতি ক্ষোভ ও ক্রোধ থেকেই ভাঙচুরের জনস্পৃহা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
স্বৈরাচারের প্রতি ক্ষোভ ও ক্রোধ থেকেই ভাঙচুরের জনস্পৃহা
ফাইল ছবি

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে বিবৃতি দিয়েছে বিএনপি। এতে দলটি বলেছে, পতিত পরাজিত পলাতক স্বৈরাচার এবং তার দোসরদের উসকানিমূলক আচরণ, জুলাই আগস্টের রক্তক্ষয়ী ছাত্র গণ-অভ্যুত্থান সম্পর্কে অশালীন এবং আপত্তিকর বক্তব্য মন্তব্য দেশের জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ এবং ক্রোধের জন্ম দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী ওই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, হাজারো শহীদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বিতাড়িত পতিত পরাজিত পলাতক স্বৈরাচার এবং তার দোসরদের উস্কানিমূলক আচরণ, জুলাই আগস্টের রক্তক্ষয়ী ছাত্র গণ-অভ্যুত্থান সম্পর্কে অশালীন এবং আপত্তিকর বক্তব্য মন্তব্য দেশের জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ এবং ক্রোধের জন্ম দিয়েছে।

এরই ফলশ্রুতিতে বুধবার ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পতিত স্বৈরাচারের স্মৃতি, মূর্তি, স্থাপনা ও নামফলকসমূহ ভেঙে ফেলার মতো জনস্পৃহা দৃশ্যমান হয়েছে।’

এতে বলা হয়, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গত ৬ মাসেও পলাতক স্বৈরাচার এবং তাদের দোসরদের আইনের আওতায় আনতে যথেষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ জনসম্মুখে দৃশ্যমান করতে সফল হয়নি বলে জনমনে প্রতিভাত হয়েছে, ফলে জনগণ আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার মতো বেআইনি কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত হচ্ছে। একটি সরকার বহাল থাকা অবস্থায় জনগণ এভাবে নিজের হাতে আইন তুলে নিলে দেশে বিদেশে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হতে পারে।

‘অথচ জুলাই ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী জনগণের প্রত্যাশা ছিল দেশে আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে।

যা বর্তমান সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিল। বর্তমানে দেশে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ নানান ধরনের দাবি-দাওয়া নিয়ে যখন-তখন সড়কে “মব কালচারের” মাধ্যমে জনদুর্ভোগের সৃষ্টি করছে। যা সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে মুন্সিয়ানা দেখাতে ব্যর্থ হচ্ছে।’

বিবৃতিতে বিএনপি বলেছে, জুলাই-আগস্টের ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারদের রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা এবং আহতদের যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসন, নিন্দিত ঘৃণিত পলাতক স্বৈরাচার এবং তার দোসরদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা, পরাজিত ফ্যাসিস্টদের উসকানিমূলক তৎপরতা রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ অতি জরুরি অগ্রাধিকার, অথচ এসব বিষয়ে দৃশ্যমান এবং উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি নেই।

বিএনপি আরো বলেছে, এখনও প্রশাসনকে পতিত ফ্যাসিস্ট শাসকের দোসরমুক্ত করা হয়নি, বিচার বিভাগে কর্মরত ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনও বিদ্যমান, পুলিশ প্রশাসনে গণ-অভ্যুত্থানবিরোধী সক্রিয় সদস্যরা এখনও কর্মরত। এমতাবস্থায় সরকার জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে সফলতা অর্জন করতে পারবে কিনা, তা যথেষ্ট সন্দেহের উদ্রেক করে।

দলটি এ-ও বলেছে, ‘বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের নিত্যদিনের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করা জরুরি, দীর্ঘ ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা গায়েবি মামলার কোনো সুরাহা এখনও হয়নি। গণতন্ত্রকামী জনগণ ফ্যাসিবাদী আমলের দায়ের করা মিথ্যা মামলায় এখনও হয়রানির শিকার হচ্ছে, অথচ এ বিষয়ে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখেনি।’

বিএনপির বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, জুলাই ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে মানুষের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার, মানবাধিকারসহ ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যথাশীঘ্র সম্ভব একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করাই এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।

নির্বাচনমুখী জরুরি সংস্কার সাধন করে দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করাই বর্তমান সরকারের প্রধানতম ম্যান্ডেট। অথচ জনআকাঙ্ক্ষা উপেক্ষা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেরাই এই অগ্রাধিকারকে প্রাধান্য না দিয়ে অন্যান্য বিষয়ে অধিক মনোযোগী বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।

এতে আরো বলা হয়, ‘পতিত ফ্যাসিস্ট এবং স্বৈরাচারের স্মৃতিচিহ্ন নিশ্চিহ্ন কিংবা নির্মূলের মধ্যেই ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন নিহিত নয় বরং ফ্যাসিবাদবিরোধী আদর্শিক চিন্তা, শক্তি ও প্রভাবের আদর্শিক রাজনীতি প্রতিষ্ঠা এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী গণঐক্যকে দৃঢ় ভিত্তি দেওয়া এবং জাতীয় ঐক্যের রাজনৈতিক সংস্কৃতির চর্চাই উত্তম পন্থা। জনগণের মধ্যে এই ধরনের বার্তা ছড়িয়ে দিতে আমাদের সকলেরই প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।’

‘বিএনপির উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, সরকার উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষমতা প্রকাশ করতে না পারলে রাষ্ট্র ও সরকারের স্থিতিশীলতা হুমকির মুখে পড়বে। এই পরিস্থিতিতে উগ্র নৈরাজ্যবাদী গণতন্ত্র বিরোধী দেশি-বিদেশি অপশক্তির পাশাপাশি পরাজিত ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থানের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে, যার উপসর্গ ইতিমধ্যেই দৃশ্যমান।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি দলটি আহ্বান জানিয়েছে, পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করুন। অন্যথায়, দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির প্রসার ঘটবে। সুতরাং, কঠোরভাবে আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করে রাষ্ট্র ও সরকারের ভূমিকা দৃশ্যমান করা এখন সময়ের দাবি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভোটারের বয়স সর্বনিম্ন ১৬ বছর করার প্রস্তাব দেবে এনসিপি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভোটারের বয়স সর্বনিম্ন ১৬ বছর করার প্রস্তাব দেবে এনসিপি

নির্বাচনে ভোট দিতে ভোটারের বয়স সর্বনিম্ন ১৬ বছর এবং প্রার্থী হতে বয়স ২৩ বছর হতে হবে। নির্বাচন বিষয়ে সংস্কারের সুপারিশে এমন প্রস্তাব দেবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

আগামীকাল রবিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সংস্কার প্রস্তাবের ওপর দলটির মতামত জানানো হবে। সেখানে এসব মতামত জানাবে দলটি।

শনিবার (২২ মার্চ) দলটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সংস্কার সমন্বয় কমিটির কো-অর্ডিনেটর সারোয়ার তুষার। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংস্কার সুপারিশমালার স্রেডশিট সাবমিশন এবং সংস্কার সমন্বয় কমিটির পরিচিতি উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপি।

সারোয়ার তুষার বলেন, সংস্কার প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রার্থীর ন্যূনতম বয়স ২১ বছর। আমরা মনে করছি, এটা ২৩ বছর হতে পারে।

সে ক্ষেত্রে আমরা মনে করছি, ভোট দেওয়ার বয়স ১৬ বছর হতে পারে। এর কারণ হচ্ছে, এবারের অভ্যুত্থানকে সারা বিশ্বের জেন-জির অভ্যুত্থান বলা হচ্ছে। গণ-অভ্যুত্থানে তাদের এত বড় একটা স্টেপ তৈরি হলো, এরপর পরিবর্তিত যে বাংলাদেশ এবং আসন্ন যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনে তারা মতামত দিতে পারবে না শুধু বয়স ১৮ বছরের নিচে হওয়ার কারণে। এটা আমরা যৌক্তিক মনে করছি না।
এ জন্য ১৬ বছর ভোটারের বয়স করার জন্য আগামীকাল আমরা প্রস্তাব করব।
 

মন্তব্য

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে যা বললেন ফখরুল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে যা বললেন ফখরুল
সংগৃহীত ছবি

দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আজ শনিবার জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকে বিএনপি। সকাল ১১টায় দলের চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ঐক্য, নির্বাচন, সংস্কার ইস্যুসহ নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 

এ সময় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ফখরুল বলেন, এ বিষয়ে আমি এখনই কোনো কমেন্ট করব না। দয়া করে ওদিকে ডাইভার্ট করবেন না।

থ্যাংক ইউ।

সংবাদ সম্মেলনে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়েও কথা বলেন ফখরুল। তিনি বলেন, যখন উপযুক্ত সময় মনে হবে, তখনই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান।

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু এবং সেলিমা রহমান উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফাইল ছবি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার দিনক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি বলে জানিয়েছে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (২২ মার্চ) বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। 

সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন ইতিমধ্যে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মামলাগুলো সরে গিয়েছে, আলোচনায় আসছে তিনি কবে আসছেন। এ বিষয়ে সুনির্দিস্ট কোন দিনক্ষণ ঠিক হয়েছে কিনা? জবাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এ বিষয়ে আমরা সুনির্দিস্ট দিনক্ষণ ঠিক করিনি।

আমাদের যখন মনে হবে উপযুক্ত সময় সেই সময় তিনি আসবেন। 

এর আগে সংবাদ সম্মেলনে দেশের চলমান পরিস্থিতি তুলে ধরে নির্বাচন, জাতীয় ঐক্য ও সংস্কার ইস্যু নিয়ে কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, 'নির্বাচন আগে সংস্কার পরে' কিংবা 'সংস্কার আগে নির্বাচন পরে' এমন অনাবশ্যক বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই। যেহেতু সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, সংস্কার এবং নির্বাচন একসঙ্গে চলতে পারে।

রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে একটি চার্টার অব রিফর্ম-সংস্কার সনদ তৈরি হতেই পারে।

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের করণীয় হল একটি সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত একটি অবাধ নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করা এবং নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। নির্বাচিত সরকার জনগণের কাঙ্ক্ষিত সংস্কার সমূহ সম্পন্ন করবে। জনগণের নির্বাচিত সরকারের পক্ষেই গ্রহণযোগ্য সংস্কার সম্ভব।

মন্তব্য

ইতিকাফে বসলেন জামায়াত আমির

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইতিকাফে বসলেন জামায়াত আমির

পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকে ইতিকাফে বসেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। শনিবার (২২ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দলটির প্রচার বিভাগের একটি সূত্র।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের চাঁদ (আরবি শাওয়াল মাসের চাঁদ) দেখা পর্যন্ত তিনি ইতিকাফে থাকবেন। রোজা ২৯টি হলে ৩০ তারিখ পর্যন্ত আর রোজা ৩০টি হলে ৩১ তারিখ পর্যন্ত ইতিকাফে থাকবেন তিনি।

সাধারণত মুসলিমরা পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকে সিয়াম সাধনার পাশাপাশি অধিকতর আত্মশুদ্ধির জন্য ইতেকাফে বসে থাকেন। এসময়টিতে ইতেকাফে থাকা ব্যক্তি দুনিয়ার অন্যান্য সকল কাজ-কর্ম বাদ দিয়ে শুধুমাত্র ইবাদাত ও জিকির আজকারে মশগুল থাকেন। 

ইসলামের বিধান অনুযায়ী পবিত্র রমজান মাসের ২০ তারিখ থেকে ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা পর্যন্ত সময়কে ধরা হয়।
 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ