ভিয়েতনাম থেকে এলো ২৯ হাজার মেট্রিক টন চাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ভিয়েতনাম থেকে এলো ২৯ হাজার মেট্রিক টন চাল

 

ভিয়েতনাম থেকে ২৯ হাজার মেট্রিক টন চাল নিয়ে আসা জাহাজ চট্টগ্রামে এসে পৌঁছেছে। চলতি বছর সম্পাদিত জিটুজি চুক্তির আওতায় (তৃতীয় চালান) এই আতপ চাল নিয়ে এমভি ওবিই ডিনারেস (mv OBE Dinares) জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।

শনিবার (২২ মার্চ) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এই তথ্য জানিয়েছেন।

ভিয়েতনাম থেকে জিটুজি ভিত্তিতে মোট এক লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে।

এর মধ্যে দুটি চালানে মোট ৩০ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন চাল ইতোমধ্যে দেশে পৌঁছেছে।

জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার টন চাল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভারত থেকে এলো আরো সাড়ে ১১ হাজার টন চাল

উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় আরো সাড়ে ১১ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ভারত থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে। সোমবার খাদ্য মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

আরো পড়ুন
মাহফুজ আহমেদ ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব

মাহফুজ আহমেদ ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব

 

এতে বলা হয়েছে, এমভি ডিডিএস মেরিনা জাহাজটি ১১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চাল নিয়ে ভারত থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় ভারত থেকে ৯টি প্যাকেজে মোট ৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে।

এর মধ্যে ২ লাখ ৮৫ হাজার ৭৬৯ মেট্রিক টন চাল ইতোমধ্যে দেশে পৌঁছেছে।

জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঈদে নতুন নোট নিয়ে যা জানালেন গভর্নর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদে নতুন নোট নিয়ে যা জানালেন গভর্নর
সংগৃহীত ছবি

এবারের ঈদে নতুন নোট হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত টাকা বাজারে না ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এপ্রিলের শেষ নাগাদ মিলবে এসব নতুন নোট। এছাড়া চলতি মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসতে পারে। বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া টাকা ফেরাতে ব্রিটিশ সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

ঈদকে কেন্দ্র করে নতুন নোটের আবেদন থাকলেও এবারে তা না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কারণ, জুলাই আন্দোলনের ছবি যুক্ত নোট প্রস্তুত হয়নি। লন্ডন সফরে এক সাক্ষাৎকারে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, সরকারের নির্দেশেই বঙ্গবন্ধুর ছবিযুক্ত টাকা বাজারে না ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে নষ্ট না করে অবশিষ্ট টাকা আপাতত সংরক্ষণ করে রাখা হচ্ছে।

তিনি বলেন, নতুন করে আগের সরকারের অতিরিক্ত ছাপানো টাকাগুলোর অবশিষ্টগুলো বাজারে ছাড়া হচ্ছে না। যেসব নোট অবশিষ্ট আছে, সেগুলো আপাতত বাক্সবন্দি অবস্থায় থাকবে। নতুন নোট ছাপানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। একটি ব্রিটেন ও একটি সুইস কম্পানি এটি তৈরি করছে।

এপ্রিলের শেষ নাগাদ নতুন নোট বাজারে আসতে পারে।
 
আলোচনা হয় রেমিট্যান্স প্রসঙ্গেও। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আড়াই বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে। আর চলতি মাসের ১৯ দিনে এসেছে সোয়া ২ বিলিয়ন ডলার। ইতিহাস ভেঙে একক মাস হিসাবে এটি ৩ বিলিয়ন হওয়ার আশা গভর্নরের।

 
তিনি বলেন, রেমিট্যান্স প্রবাহ এই মাসে খুবই ভালো। এটি প্রণোদনা দেওয়া হোক বা অর্থপাচার বন্ধের কারণেই হোক; রেমিট্যান্স আসছে, এটিই আশার কথা। চলতি মাসে তিন বিলিয়ন হতে পারে। এ বছর ৩ বিলিয়ন হতে পারে।
 
সফর প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, এস আলমসহ বাংলাদেশ থেকে পাচার করা অর্থের খোঁজে তিনি এসেছেন। কোথায় কী কী সম্পদ আছে এবং তা দেশে ফিরিয়ে নিতে ব্রিটিশ সরকারের সহযোগিতার কথাও জানান গভর্নর।
 
তিনি বলেন, ১৫-২০ বিলিয়ন ডলার এক ব্যক্তি ও তার পরিবার নিয়ে গেছে। যেসব জায়গা থেকে এসব অর্থ নেওয়া হয়েছে সেটি চিহ্নিত করা হয়েছে। এস আলম গ্রুপের অর্থ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে। কীভাবে নেওয়া হয়েছে, বিদেশে কী কী সম্পদ রয়েছে তা খুঁজে দেখা হচ্ছে। এ বিষয়ে ব্রিটিশ সরকার ও সংশ্লিষ্ট এনজিও, লিগ্যাল ফার্মের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।
 
গভর্নর বলেন, অবাধে অর্থপাচার বন্ধ হওয়ায় বর্তমানে রিজার্ভের ক্ষয় অনেকটাই কমে এসেছে। আইএমএফের বিপিএম-সিক্স অনুযায়ী ২০ মার্চ রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক নয় ছয় বিলিয়ন ডলার।

মন্তব্য

এক পরিচালকের জন্য আদালতের মুখোমুখি কেন্দ্রীয় ব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
এক পরিচালকের জন্য আদালতের মুখোমুখি কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) পরিচালক মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কতৃপক্ষের দায়িত্ব প্রশ্নের মুখে পড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

দেশের সমস্ত ঋণগ্রহীতার তথ্য সংরক্ষিত হয় ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি)। এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ।

ঋণ তথ্যের গোয়েন্দা বিভাগও বলা হয় এটিকে। ব্যাংকিং খাতের ঋণ শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে এই বিভাগ ভূমিকা রাখে। এটি বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক এবং নিয়োগের ক্লিয়ারেন্স প্রদান করে। জাতীয় নির্বাচনের সংসদ সদস্য প্রার্থীদের নমিনেশনের ক্লিয়ারেন্সও এই বিভাগ থেকেই দেওয়া হয়।
আর এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ, অর্থাৎ সিআইবিতে গত ২৩ বছর স্বপদে বহাল রয়েছেন মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক ব্যক্তি একই বিভাগে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করলে বিভিন্ন সংকট দেখা দেয়। ওই ব্যক্তির মধ্যে স্বৈরাচারী মনোভাবও তৈরি হতে পারে। আর যখন বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তাকে আদালত তলব করেন, তখন এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরের দীর্ঘদিনের অনিয়ম, জবাবদিহিতার অভাব এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্লিপ্ততার বিরুদ্ধে এক কঠোর সতর্কবার্তা হিসেবেও প্রতিধ্বনিত হয়।

রিট পিটিশনে অভিযোগ করা হয়েছে, মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদ গত বছরের ১২ ডিসেম্বর হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং ১৪৪০৭/২০২৪-এর আদেশ ইচ্ছাকৃতভাবে অমান্য করেছেন। পাশাপাশি উচ্চ আদালতের নির্দেশনা বাস্তবায়নে চরম অবহেলা দেখিয়েছেন। এতে আদালতের প্রতি অবজ্ঞা ও আইনের প্রতি  ‍ধৃষ্টতা প্রকাশ পেয়েছে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ রয়েছে।

প্রধান বিচারপতি রিফাত আহমেদ এবিষয়ে রুল জারি করেছেন। এতে বলা হয়েছে, কেন ওয়াকিদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে বিচারিক কার্যক্রম শুরু করা হবে না, সে বিষয়ে আগামী ৬ এপ্রিল লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তিনি যেন উক্ত তারিখে ব্যক্তিগতভাবে আদালতে হাজিরা দেন।

পিটিশনারের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট আবু খালেদ আল মামুন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল খ. বাহার রুমি, নূর মোহাম্মদ আজামী, মো. আব্দুল জব্বার জুয়েল, সুমাইয়া বিনতে আজিজ ও মো. তানভীর প্রধান।

আদালতের নির্দেশ অনুসারে, পিটিশনারকে রেজিস্ট্রার্ড ডাকযোগে এবং প্রচলিত নিয়মে সংশ্লিষ্ট সকল বিবাদীকে নোটিশ পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

খাত সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই আদেশ দেশের সর্বোচ্চ আদালতের পক্ষ থেকে একটি শক্ত বার্তা। যে কোনো সংস্থা বা কর্মকর্তা যদি আইনের ঊর্ধ্বে উঠতে চান, তাহলে তাদেরকেও জবাবদিহিতার কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। তবে এই পরিস্থিতি এখন শুধু ওয়াকিদের ব্যক্তিগত দায় নয়। এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, নৈতিকতা এবং প্রশাসনিক স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।

অভিযোগ রয়েছে, মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদের বিরুদ্ধে দায়িত্ব পালনে গাফিলতির অভিযোগ একদিনের নয়। অতীতেও বহুবার তার বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীদের সঙ্গে রূঢ় আচরণ এবং দায়িত্বহীনতার অভিযোগ উঠেছে। একাধিক জাতীয় দৈনিকে এসব বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ২০২৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সিআইবিতে ঋণের তথ্য হালনাগাদের নিয়মে পরিবর্তন আনার নির্দেশ দেন তৎকালীন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। মুন্সী মুহাম্মদ ওয়াকিদের পরামর্শে ও তৎকালীন গভর্নরের নির্দেশনা অনুযায়ী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো গ্রাহকের ঋণের তথ্য সরাসরি সিআইবির ড্যাশবোর্ডে আপলোড করার ক্ষমতা পায়। সেই সুযোগে আওয়ামী সরকারের মদদপুষ্ট অনেকেই বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চাপ দিয়ে সিআইবি রিপোর্টে পরিবর্তন করে খেলাপি ঋণকে নিয়মিত দেখিয়েছেন। এমনকি প্রকৃত ঋণখেলাপি হয়েও সিআইবির রিপোর্ট পরিবর্তন করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।

অভিযোগ রয়েছে, ২০২৪ সালের বিগত সরকারের অধীনে ডামি নির্বাচনকে সামনে রেখে মুন্সী ওয়াকিদকে একটি বিশেষ এসাইনমেন্ট দিয়ে বর্তমান পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ সিআইবিতে পোস্টিং করান। এসাইনমেন্টটি ছিলো বহির্বিশ্বে যেন ডামি নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক দেখানো যায় সেজন্য বেশি সংখ্যক প্রার্থী অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ঋণ খেলাপিদের সিআইবি রিপোর্টে বিশেষ সুবিধা দিয়ে খেলাপী মুক্ত দেখিয়ে তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া। এজন্য পলাতক সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার তাকে এই নতুন দায়িত্ব দিয়ে তৎকালীন সিআইবি পরিচালককে সরিয়ে দেন।

এর আগে, গভর্নর রউফ তালুকদার ১৯৭২ সালের বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের লঙ্ঘন করে সিআইবি তথ্যের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাত থেকে সরিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর হাতে দিয়ে দেন, যেন তারা প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য পরিবর্তন ও সংশোধন করতে পারে।

মন্তব্য

রেমিট্যান্সে ইতিহাস সৃষ্টির আভাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রেমিট্যান্সে ইতিহাস সৃষ্টির আভাস
ফাইল ছবি

চলতি মার্চ মাসের প্রথম ২২ দিনেই এসেছে ২৪৪ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৯ হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ডলার (১৩৫৩ কোটি টাকা) দেশে আসছে, যা চলতি মাসের শেষে তিন বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক ছুঁতে পারে। এর মাধ্যমে চলতি মাসে প্রবাস আয় বা রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড সৃষ্টির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।

এর আগে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ (প্রায় ২৬৪ কোটি ডলার) রেমিট্যান্স আসে গত বছরের ডিসেম্বরে।

আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রবাস আয় এসেছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে (প্রায় ২৫৩ কোটি ডলার)। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

আরো পড়ুন
জাতীয়তাবাদী সংগ্রাম পরিষদ ও প্রজন্ম দলের নেতাদের নামে মামলা

জাতীয়তাবাদী সংগ্রাম পরিষদ ও প্রজন্ম দলের নেতাদের নামে মামলা

 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বেড়ে যায় প্রবাস আয়ের গতি। একই সঙ্গে কমেছে হুন্ডি কারবারি এবং অর্থপাচার।

তা ছাড়া খোলা বাজারের মতোই ব্যাংকে রেমিট্যান্সের ডলারের দাম পাওয়া যাচ্ছে। এসব কারণে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। তা ছাড়া আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে আরো বেশি বেড়েছে রেমিট্যান্সের গতিপ্রবাহ।

আলোচিত ২২ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ কোটি ডলার।

বিশেষায়িত ২ ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে প্রায় ২০ কোটি ডলার। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৭০ কোটি ৬৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার। 

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আট মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৮৪৯ কোটি ডলার। অন্যদিকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রথম আট মাসে ১ হাজার ৪৯৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসে।

সে হিসেবে গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের চেয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে ৩৫৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স বেশি এসেছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ