‘রক্তাক্ত কুয়েট’ প্রদর্শনীতে ফুটে উঠেছে হামলার চিত্র

খুলনা অফিস
খুলনা অফিস
শেয়ার
‘রক্তাক্ত কুয়েট’ প্রদর্শনীতে ফুটে উঠেছে হামলার চিত্র
ছবি: কালের কণ্ঠ

‘রক্তাক্ত কুয়েট’ শিরোনামে চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। প্রদর্শনীতে ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদল ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলার নানান চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। 

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেল থেকে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কল্যাণ ওয়েলফেয়ার সেন্টারে এ প্রদর্শনী  শুরু হয়। 

শিক্ষার্থীরা জানান, সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নানান ট্যাগ লাগানোর যে অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে তার অবসান হবে এ প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে।

সেই সাথে প্রকৃত হামলাকারী কারা সেটিও চিহ্নিত করা সহজ হবে বলে তাদের বিশ্বাস। রক্তাক্ত কুয়েটের ওই ছবি থেকেই আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর তদন্ত সহজ হবে।

আরো পড়ুন
কুয়েটে ছাত্ররাজনীতি ও সন্ত্রাসকে লাল কার্ড দেখালেন শিক্ষার্থীরা

কুয়েটে ছাত্ররাজনীতি ও সন্ত্রাসকে লাল কার্ড দেখালেন শিক্ষার্থীরা

 

একজন শিক্ষার্থী বলেন, এ প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে দেশবাসীর কাছে হামলার বিবরণ তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। সেই সাথে ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতির যে কুফল সেটিও তুলে ধরা হচেছ।

তিনি বলেন, ‘আমরা যখন চলে যাবো পরবর্তী প্রজন্ম তখন বুঝতে পারবে ছাত্র রাজনীতির কুফলটা কী।’

প্রদর্শনীতে আহত শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি যারা হামলা করেছেন তাদের ছবিও দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যদিয়ে কর্তৃপক্ষ সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করতে পারবে বলে শিক্ষার্থীদের বিশ্বাস।

অপর একজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে অনেক প্রপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।

অনেকে দায় এড়ানোর চেষ্টা করছেন। আমরা দেখাতে চাচ্ছি কারা হামলাকারী। সুতরাং যারা হামলাকারী তাদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।’

একইসাথে হামলাকারীদের প্রমাণ যাতে কেউ বিনষ্ট করতে না পারে এবং বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে সেজন্যও এ ধরনের ছবি প্রদর্শন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও জানান শিক্ষার্থীরা।

উল্লেখ্য, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদলের ফরম বিতরণকে কেন্দ্র করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।

এরপর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় অংশ নেয় বহিরাগতরাও। পরে বিষয়টি নিয়ে ছাত্রদল ছাত্রশিবিরের ওপর দায় দিয়ে বলার চেষ্টা করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নামে শিবিরই বরং ছাত্রদলের ওপর হামলা চালিয়েছে। 

এ নিয়ে কুয়েটের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়। এরই মধ্যে ওইদিনের হামলা নিয়ে যাতে কেউ অপরাজনীতি না করতে পারে সেজন্য এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হলো। সেই সাথে ছাত্র রাজনীতির কুফলও এ প্রদর্শনীতে স্থান পায়। এমনকি বৃহস্পতিবার সন্ত্রাস ও ছাত্র রাজনীতিকে লালকার্ড প্রদর্শন করে কুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ঢা‌বি সাদা দল

ফ্যাসিস্টের মোটিফে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
ফ্যাসিস্টের মোটিফে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢা‌বি) চারুকলা অনুষদে ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ও শান্তির পায়রা মোটিফে আগুন দেওয়ার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন সাদা দলের নেতারা। এ ছাড়া জড়িতদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনের মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান তারা। 

আরো পড়ুন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদরাসায় ধর্মীয় বই উপহার

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদরাসায় ধর্মীয় বই উপহার

 

শনিবার (১২ এপ্রিল) ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম ও অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার স্বাক্ষ‌রিত এক বিবৃতিতে এই দা‌বি জানা‌নো হয়।

 

বিবৃ‌তি‌তে নেতারা ব‌লেন, বাঙালি জাতির ঐতিহ্যের স্মারক পহেলা বৈশাখ। এ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা উদযাপনের আর মাত্র দুই দিন বাকি। আনন্দ শোভাযাত্রা উদযাপনের জন্য ফ্যাসিস্টদের প্রতিকৃতি তৈরিসহ অন্যান্য প্রস্তুতি যখন প্রায় শেষ দিকে, তখন এসব প্রতিকৃতিতে আগুন দেওয়া রহস্যজনক নয়, এটি পরিকল্পিত আগুন। এ ঘটনায় ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার সরকারের দোসর কিংবা ঘাপটি মেরে থাকা স্বৈরাচারের দোসরদের হাত থাকার সম্ভাবনা বেশি।

আরো পড়ুন
পূর্বাচল থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

পূর্বাচল থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

 

নেতারা আগুনের ঘটনায় ঢাবি ক্যাম্পাসের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলে বলেন, পহেলা বৈশাখের আনন্দ শোভাযাত্রা পালনের লক্ষ্যে তৈরি করা প্রতিকৃতিসহ অন্যান্য জিনিসের নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না। ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর চারুকলার শোভাযাত্রা নিয়ে আগে থেকেই সতর্ক থাকা অত্যাবশ্যক ছিল। পুরো ঘটনাটি খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করি।

ঢাবি সাদা দলের নেতারা অবিলম্বে চারুকলার এ ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

সেই সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তাব্যবস্থা আরো জোরদার করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানান।

মন্তব্য

ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে চারুকলার দুঃখ প্রকাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফ্যাসিস্টের মুখাকৃতি পুড়ে যাওয়া নিয়ে চারুকলার দুঃখ প্রকাশ
সংগৃহীত ছবি

এবারের বর্ষবরণে আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ পুড়ে যাওয়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ। 

আজ শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে চারুকলা অনুষদ জানিয়েছে, এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আরো পড়ুন
মার্চ ফর গাজা : সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

মার্চ ফর গাজা : সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

 

চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. আজহারুল ইসলাম শেখ স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পহেলা বৈশাখ ও বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতীকী মোটিফ বানান।

অন্যান্য মোটিফের সঙ্গে প্রতীকী দানবীয় ফ্যাসিস্টের মোটিফ বানানো হয়। অনুষদের দক্ষিণ পাশের গেট-সংলগ্ন জায়গায় প্যান্ডেলের ভেতরে এই মোটিফগুলো রাখা হয়। কে বা কারা এর মধ্য থেকে ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতির মোটিফটি পুড়িয়ে দেয়। এ ঘটনায় শান্তির পায়রা মোটিফটিও আংশিক পুড়ে গেছে।

আরো পড়ুন
ফ্যাসিস্টের মোটিফ পুড়ে যাওয়ায় যাদের দায়ী করলেন ফারুকী

ফ্যাসিস্টের মোটিফ পুড়ে যাওয়ায় যাদের দায়ী করলেন ফারুকী

 

ভোর ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে ওই আগুন লেগেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, ওই বিজ্ঞপ্তিতে এমনটিই জানানো হয়।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, তখন দায়িত্বরত মোবাইল টিমের সদস্যরা ফজরের নামাজ আদায়ের জন্য গিয়েছিলেন। তখনই হয়তো এ কাজ করা হয়েছে।

মন্তব্য

রাবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসনপ্রতি লড়বে ৭৬ জন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
রাবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসনপ্রতি লড়বে ৭৬ জন

রাজশাহী বিশ্বাবিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টা থেকে ১ ঘণ্টাব্যাপী এ পরীক্ষা দেশের পাঁচটি বিভাগীয় শহরের আঞ্চলিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবার এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৭৬ জন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থী।

সরেজমিন দেখা যায়, ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা সকাল ১০টার কিছু আগে থেকেই নির্ধারিত কেন্দ্রের সামনে আসতে শুরু করেন।

পরে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পরীক্ষার্থীরা সারিবদ্ধ হয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করেন। পরীক্ষার হলে কোনো ধরণের ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, ব্লুটুথ ও মেমোরিযুক্ত অন্য কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে নিতে দেওয়া হয়নি। 

আজ বেলা সাড়ে ১১টায় ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সালেহ্ হাসান নকীব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে এসব কথা বলবেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, আজ বিভিন্ন কেন্দ্রে ‘বি’ ইউনিটের (ব্যবসায় শিক্ষা) ভর্তি পরীক্ষায় ৪২ হাজার ৪৩৩ ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছেন।

চলতি শিক্ষাবর্ষে ‘বি’ ইউনিটে আসন রয়েছে ৫৫৯। এ হিসাবে বি ইউনিটে প্রতি আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৭৬ জন। 

বি ইউনিটে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত ছয়টি বিভাগ ও ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট আছে। এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের এক ঘণ্টার একটি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষায় ৮০টি প্রশ্ন থাকবে। প্রতি ৪টি ভুলের জন্য ১ নম্বর কাটা যাবে।

প্রথমবারের মতো এবারই দেশের ৫টি বিভাগীয় শহরের আঞ্চলিক কেন্দ্রে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং রংপুর অঞ্চলে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ ও মিলেনিয়াম স্টারস স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
 

মন্তব্য

চারুকলায় আগুনে পুড়ল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মোটিফ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
চারুকলায় আগুনে পুড়ল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মোটিফ
ছবি: কালের কণ্ঠ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা ইনস্টিটিউটে এবারের বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রার অংশ হিসেবে তৈরি করা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মোটিফ পুড়ে গেছে। শনিবার ভোর সাড়ে ৪টা থেকে ৫টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। 

আরো পড়ুন
ইনশাআল্লাহ বলে কসম করে কাজটি করতে না পারলে করণীয় কী?

ইনশাআল্লাহ বলে কসম করে কাজটি করতে না পারলে করণীয় কী?

 

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল মোবাইল টিম চারুকলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল। ভোর সাড়ে ৪টার দিকে মোবাইল টিম ফজরের নামাজ পড়তে বের হয়।

তখন সেখানে শুধু পুলিশ উপস্থিত ছিল। এর কিছু সময় পরেই যে জায়গায় শেখ হাসিনার মোটিফটি ছিল, সেখানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নেভানো হলেও শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট মোটিফটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। এটা একেবারে পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
 

আরো পড়ুন
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে

ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে

 

তিনি আরো বলেন, ঘটনাটি ঘটার পরপরই সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর, পুলিশের কর্মকর্তারা এসে উপস্থিত হন। সিসিটিভি ফুটেজ দেখা হচ্ছে, কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে। 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ