তিন ফসলি জমিতে ড্রেজার মেশিনে বালু উত্তোলন, বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

জামালপুর ও সরিষাবাড়ী প্রতিনিধি
জামালপুর ও সরিষাবাড়ী প্রতিনিধি
শেয়ার
তিন ফসলি জমিতে ড্রেজার মেশিনে বালু উত্তোলন, বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

জামালপুরের মাদারগঞ্জে তিন ফসলি জমিতে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে। বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে রবিবার (৯ মার্চ) দুপুরে উপজেলার জোড়খালী ইউনিয়নের হাটমাগুরা গ্রামে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘জোড়খালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মজিবুর রহমান ও শ্রমিক লীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমানের যোগসাজশে হাটমাগুরা এলাকায় তিন ফসলি জমি থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছেন। এতে ভাঙন সৃষ্টি হয়ে হুমকির মুখে পড়েছে আশপাশের কয়েকশত একর কৃষিজমি।

এভাবে মাটি তোলা অব্যাহত থাকলে কৃষিজমি বিলীন হয়ে যাবে।’ 

 0

তারা আরো বলেন, ‘প্রতিবাদ করতে গেলে মামলার ভয় দেখানোসহ মারধরের হুমকি দেয়। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিলেও কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন না তারা।’ দ্রুত মাটি উত্তোলন বন্ধ করে ফসলি জমিগুলো রক্ষার দাবি জানান এলাকাবাসীর।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন— ভুক্তভোগী খোরশেদ আলম, মকবুল হোসেন, জুলহাস উদ্দিন, তোজাম আকন্দ, নার্গিস আক্তার, সখীতন বেগমসহ স্থানীয় গ্রামবাসী।

অভিযোগ প্রসঙ্গে কথা হলে জোড়খালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মজিবুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। জমি ক্রয় করে সেখান থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করে সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে।’ 

মাদারগঞ্জ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সায়েদা খানম লিজা জানান, ‘কয়েকবার মাটি উত্তোলনের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এরপরেও যদি তারা মাটি উত্তোলন করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

‘জীবিত অথবা মৃত আমার ছেলেকে কেউ এনে দাও’

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, নেত্রকোনা
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, নেত্রকোনা
শেয়ার
‘জীবিত অথবা মৃত আমার ছেলেকে কেউ এনে দাও’
ইয়াসিনের সন্ধান চেয়ে কান্নায় ভেঙে পনে মা সুলতানা আক্তার।

‘আমার ছেলেটা নিখোঁজ হইছে আজ ৭ দিন। ছেলেটাকে খুঁজতে পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে ঘুরতাছি। কিন্তু কেউ কোনো সাহায্য-সহযোগিতা করছে না। কেউ আমার ছেলেকে খোঁজে না’- আজ শুক্রবার নিজ বাড়িতে এভাবে কথাগুলো বলে বার বার কান্নায় ভেঙে পড়েন নেত্রকোনার খালিয়াজুরী রসূলপুর ঘাটে সংঘর্ষে নিখোঁজ ইয়াসিনের মা সুলতানা আক্তার।

তিনি বলেন, ‘আমরা তো স্বাধীন দেশের নাগরিক। আমার ছেলেও তো এই দেশের নাগরিক। তাহলে আমার ছেলেকে খুঁজতে কেউ সাহায্য করে না কেন? জীবিত অথবা মৃত তোমরা কেউ আমার ছেলেকে এনে দাও।’ 

জানা যায়, নিখোঁজ ইয়াসিন মিয়া (২০) মদন উপজেলার কাইটাইল ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের রূপচান মিয়ার ছেলে।

তিনি ছাত্রদলের একজন কর্মী ছিলেন। জীবিকার তাগিদে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালাতেন ইয়াসিন। গত শনিবার (৮ মার্চ) নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলার রসূলপুর ঘাটে যাত্রী নিয়ে গিয়েছিলেন ইয়াসিন। সেখানে স্থানীয় ও মাছ শিকারীদের মাঝে সংঘর্ষে নিখোঁজ হন তিনি।

আরো পড়ুন
পুলিশ সদস্যকে ছিনতাইকারীর উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত, অতঃপর...

পুলিশ সদস্যকে ছিনতাইকারীর উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত, অতঃপর...

 

এ ঘটনায় ইয়াসিনের মামা (১০ মার্চ) মদন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। কিন্তু স্বজনদের অভিযোগ, নিখোঁজের পর থেকে পুলিশ প্রশাসনের কাছে বার বার গিয়েও কোনো সহযোগিতা মিলছে না।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মাছ শিকারিরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালিয়াজুরির বিভিন্ন জলমহালে পলো দিয়ে মাছ শিকার করছিলেন। গত শনিবার সকালে সহস্রাধিক মাছশিকারি পলো নিয়ে একটি জলমহালের মাছ শিকার করতে যান। মাছশিকারিরা ধনু নদের রসুলপুর ঘাটে ইজিবাইক, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও পিকআপ রেখে নদ পার হতে ফেরি নৌকায় যেতে চাইলে রসুলপুর গ্রামের লোকজন তাঁদের বাধা দেন।

এর জেরে মাছ শিকারিদের সঙ্গে রসুলপুর ও জগন্নাথপুর গ্রামের লোকজনের সংঘর্ষ হয়। এতে দুই পক্ষের শতাধিক লোক আহত হন। 

এ ছাড়া যানবাহন ভাঙচুরসহ আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় ৪ ব্যক্তি নিখোঁজ হন। সংঘর্ষের ৩ দিন পর ধনু নদ থেকে ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নেত্রকোনার মর্গে পাঠায় লিপসার পুলিশ ফাঁড়ির নৌ পুলিশ।

নিহতরা হলেন, মদন উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের বাগজান গ্রামের মৃত আব্দুল কদ্দুছের ছেলে রোকন মিয়া (৪৮), আটপাড়া উপজেলার রূপচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর ছেলে শহিদ মিয়া (৫০) ও কেন্দুয়া উপজেলার রোয়াইলবাড়ি গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে হৃদয় মিয়া (২৮)।

নিহত রোকন মিয়ার ভাই খোকন মিয়া জানান, ‘আমার ভাইকে পিটিয়ে হত্যা করে ধনু নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। জগ্ননাথপুর ও রসূলপুর লোকজনের জন্য লাশটি খুঁজতে পর্যন্ত যেতে পারিনি। সোমবার ভাইয়ের লাশ উদ্ধার করা হয়। আমরা হত্যা মামলা করব।’

নিখোঁজ ইয়াসিনের মামা জুলহাস মিয়া জানান, ‘ঘটনার পরদিন আমি খালিয়াজুরী থানায় গিয়েছিলাম। পুলিশ আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করেছে। তাই নেতাকর্মীদের অনুরোধ করে মদন থানায় ডায়েরি করেছি। জীবিত অথবা মৃত যেই অবস্থায় হোক আমরা ইয়াসিনের সন্ধান চাই।’

মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাঈম মোহাম্মদ নাহিদ হাসান জানান, ‘গত শনিবার খালিয়াজুরী উপজেলার রসূলপুর ফেরিঘাটে সংঘর্ষে ইয়াসিন নামের একজন নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনাটি যেহেতু খালিয়াজুরী থানায় তাই ওই থানার পুলিশ বিষয়টির ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না থাকায় ইয়াসিনের স্বজনরা খালিয়াজুরী থানায় যায়নি। তবে এ ঘটনায় মদন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়ায় আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন জানান, ‘সংঘর্ষের পর তিন জনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। এর রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইয়াসিনের নিখোঁজের ব্যাপারে থানায় এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

প্রতিবন্ধীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ৩

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
প্রতিবন্ধীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ৩
প্রতীকী ছবি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে বাক প্রতিবন্ধী এক কিশোরীকে (১৩) অপহরণের পর সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৪ মার্চ) তাদের আটক করা হয়।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। গ্রেপ্তারদের একজন নজরুল ইসলামের ছেলে সাখাওয়াৎ হোসেন (২১)।

বাকী দুইজন হলো ১৪ ও ১৩ বছর বয়সী কিশোর। 

আরো পড়ুন
আছিয়ার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি এবি পার্টির

আছিয়ার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি এবি পার্টির

 

সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য গাজলুর রহমান ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মেয়েটিকে পাশের একটি আমবাগানে নিয়ে যায় ওই তিনজন। পরে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়। 

শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম কিবরিয়া বলেন, মেয়েটির বাবা শুক্রবার বিকেলে ওই তিনজনের নামে মামলা করেন।

মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে।

মন্তব্য

পুলিশ সদস্যকে ছিনতাইকারীর উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত, অতঃপর...

নিজস্ব প্রতিবেদক, গাজীপুর
নিজস্ব প্রতিবেদক, গাজীপুর
শেয়ার
পুলিশ সদস্যকে ছিনতাইকারীর উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত, অতঃপর...
ছবি: কালের কণ্ঠ

গাজীপুর মহানগরীর জাঝর এলাকায় ছিনতাইকারীর উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে গুরুত্বর আহত হয়েছেন এক পুলিশ কনস্টেবল। আহত কনস্টেবল মোস্তাফা কামালকে বৃহস্পতিবার রাতেই তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 

এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন, গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানার জাঝর উত্তর পাড়া এলাকার মনিরুজ্জামান মনির (২৮), একই থানার উত্তর খাইলকুর এলাকার জাহিদ মন্ডল বাবু (৩০) এবং দক্ষিণ খাইলকুর এলাকার নূরা (৩৭)।

 

আরো পড়ুন
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

 

তাদের কাছ থেকে ৩৫ গ্রাম হেরোইন ও একটি ছোরা উদ্ধার হয়েছে। মনিরের বিরুদ্ধে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের বিভিন্ন থানায় মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে ১২টি মামলা রয়েছে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন গাছা থানার ওসি আলী মোহাম্মদ রাশেদ জানান, বৃহস্পতিবার রাতে পাশ্চিম জাঝর এলাকায় মাদক কারবারি ও ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শীর্ষ মাদক কারবারি ও ছিনতাইকারী মনিরুজ্জামান ওরফে মনির পালানোর চেষ্টাকালে কনস্টেবল মোস্তফা কামাল ধরে ফেলেন।

এ সময় মনিরসহ তার সহযোগীরা ধস্তাধস্তি করে। এক পর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছোরা দিয়ে কনস্টেবল মোস্তফাকে উপর্যুপরি আঘাত করেন। এতে মোস্তফা কামালের বাম কানে এবং পেটে জখম হয়। তারপরও মোস্তফা কামাল মনিরকে ধরে রাখেন।
পরে অন্য পুলিশ সদস্যরা মনিরকে গ্রেপ্তার করে। তল্লাশী করে তার কাছে পঁয়ত্রিশ গ্রাম হেরোইন এবং একটি ছোরা পাোয়া গেছে।

তিনি জানান, আশঙ্কাজনক অবস্থায় পুলিশ কনস্টেবলকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরবর্তীতে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ঘটনায় জড়িত জাহিদ মন্ডল বাবু এবং নূরাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
 

মন্তব্য

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে মানবিক ও বৈষম্যহীন দেশ গড়ে তোলা হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে মানবিক ও বৈষম্যহীন দেশ গড়ে তোলা হবে’
সংগৃহীত ছবি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা জেলা যুবদল সভাপতি ইয়াছিন ফেরদৌস মুরাদ। তিনি বলেন, মানবিক দেশ গড়তে জাতীয়তাবাদী সরকার প্রয়োজন। আর এই সরকারের নেতৃত্ব দেবেন তারেক রহমান।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) ধামরাইয়ের সুয়াপুর ইউনিয়ন বিএনপি ও অংগসংগঠনের উদ্যোগে ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।

সুয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে এই মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 

ইয়াছিন ফেরদৌস মুরাদ বলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে স্বৈচারমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশে। তার নেতৃত্বেই দেশের সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গঠন করা হবে। সেই লক্ষ্যে এ দেশের সাধারণ মানুষকে নিয়েই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমরা কাজ করব।

আরো পড়ুন
কলেজছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেপ্তার ২

কলেজছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেপ্তার ২

 

ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের সাধারণ মানুষকে নিয়ে একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চান। সেই লক্ষ্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করতে হবে। 

তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় ও নেতৃত্বে তার আদর্শকে ধারণ করে আমরা রাজনীতি করি। সেই রাজনীতির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়।

এই বিষয় অনুধাবন করে সামনের পথ চলতে হবে। 

মুরাদ বলেন, ঐক্যবদ্ধ থেকেই গত ১৭ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছি। সামনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থেকে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সফল হতে হবে।

ইফতার মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ধামরাই উপজেলা কৃক্ষক দলের সাবেক সভাপতি ওবায়দুল্লাহ খান। উপস্থিত ছিলেন আলমগীর হোসেন, আনোয়ায় হোসেন, মোহাম্মদ সামসুল, মোহাম্মদ সফি, মাহাবুবুর রহমান সুরুজ, ইবাদুল হক জাহিদ, মনিরুল ইসলাম মনির, সাইদুর রহমান, এস এম জামান, আবুল হোসেন, ‍এরশাদ হোসেন, শোয়েব হোসেন, মেহেদি হাসান, বাশার সিদ্দিকী প্রমুখ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ