জাজিরায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ‘বোমা কুদ্দুস’ গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
শেয়ার
জাজিরায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ‘বোমা কুদ্দুস’ গ্রেপ্তার
কুদ্দুস ব্যাপারী। ছবি : সংগৃহীত

শরীয়তপুরের জাজিরায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় কুদ্দুস ব্যাপারী নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। রবিবার (৬ এপ্রিল) ভোরে ঢাকার শাহজাহানপুর থানার মুমিনবাগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

কুদ্দুস বিলাসপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।

র‌্যাব-৮ জানায়, র‌্যাব-৩ এবং র‌্যাব-৮-এর যৌথ অভিযান চালিয়ে কুদ্দুসকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশের করা মামলার প্রধান আসামি তিনি। এ ছাড়া তিনি বোমা কুদ্দুস নামে পরিচিত।

আরো পড়ুন
অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট আইএমএফ : সালেহউদ্দিন

অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট আইএমএফ : সালেহউদ্দিন

র‌্যাব-৮-এর শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে বলেন, বিলাসপুর ইউনিয়নের দূর্বাডাঙ্গা এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তার ১৫ সেকেন্ডের ভিডিও শনিবার সকালে থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।

স্থানীয়রা জানায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে কুদ্দুস ও জলিল মাতবরের মধ্যে বিরোধ চলছে। তারা উভয়ই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতার সময়ও তাদের মধ্যে ইউপি নির্বাচন নিয়ে বিরোধ ছিল। গত দুই বছরে দুই পক্ষের মধ্যে অন্তত ১০টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার সকালে দুই পক্ষই বালতিতে করে ককটেল নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। 

আরো পড়ুন
সাপ্লিমেন্টের বিকল্প হতে পারে যেসব খাবার

সাপ্লিমেন্টের বিকল্প হতে পারে যেসব খাবার

ভিডিওতে দেখা যায়, খোলা মাঠে উভয় পক্ষের লোকজন মুখোমুখি অবস্থানে। সেখানে অনেকের হাতে বালতি। কেউ কেউ হেলমেট পরিহিত। ছুটতে ছুটতে প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে বালতি থেকে হাতবোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে।

মুহূর্তেই সেগুলো বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে ধোঁয়ার সৃষ্টি করছে।

জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল আখন্দ বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষই লিখিত অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশ বাদী হয়ে এ ঘটনায় বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা করে। সেখানে কুদ্দুসকে প্রধান আসামি করা হয়।

আরো পড়ুন
দাওয়াত খেয়ে অসুস্থ ৪ শতাধিক, চাকরি হারানোর শঙ্কা

দাওয়াত খেয়ে অসুস্থ ৪ শতাধিক, চাকরি হারানোর শঙ্কা

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের
ছবি: কালের কণ্ঠ

লক্ষ্মীপুরে করাতকলের মোটর দিয়ে পানি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কাউছার হোসেন (২৪) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

আজ রবিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে সদর উপজেলার শাকচর ইউনিয়নের হাজিরবাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত কাউছার শাকচর গ্রামের হাজী আলী হোসেনের বাড়ির ওমর ফারুকের ছেলে। 

আরো পড়ুন
মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির ১১ নেতাকর্মী কারাগারে

মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির ১১ নেতাকর্মী কারাগারে

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাজিরবাজার এলাকায় কাউছারদের করাতকল রয়েছে।

সেখানে সকালে পানি উঠানোর জন্য মোটর চালু দেয়। এতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কাউছার ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে তার মরদেহ বাড়িতে নিয়ে যান স্বজনরা। 

লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ওসি আব্দুল মোন্নাফ বলেন, ‘ঘটনাটি শুনে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

পরিবার থেকে কোন অভিযোগ নেই। পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মন্তব্য

৭ সন্তানকে নিয়ে এক মায়ের আকুতি

আল নোমান শান্ত, দুর্গাপুর
আল নোমান শান্ত, দুর্গাপুর
শেয়ার
৭ সন্তানকে নিয়ে এক মায়ের আকুতি
ছবি: কালের কণ্ঠ

স্বামী মারা গেছেন দুই বছর আগে। এরপরই জীবনে নেমে সীমাহীন কষ্ট। এখন সাত সন্তান ও শাশুড়ি নিয়ে ছোট্ট একটি ঘরে বসবাস। সকালে দুমুঠো খেলেও দুপুরে মেলে না।

রাতে সন্তান-শাশুড়িকে কি খেতে দেবেন এই চিন্তায় এখানে-ওখানে দৌড়ঝাঁপ। অর্থের অভাবে বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না সন্তানরা। কথাগুলো বলেন এক অসহায় মা সুলেমা খাতুন।

নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার চন্ডিগড় ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মউ গ্রামের বাসিন্দা সুলেমা খাতুন।

ওই গ্রামের মৃত সাদত আলীর স্ত্রী তিনি।

আরো পড়ুন
ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

 

গতকাল শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, সন্তানদের পেটে ক্ষুধা, মা সুলেমার চোখে মুখে চিন্তার ভাঁজ। দুপুরে খাওয়া হয়নি কারোই। ঘরে আছে অল্প চাল কিন্তু তরকারি নেই কিছুই, রাতে কি খাবে এই ভেবে বসে আছেন ঘরের সামনে।

বড় ছেলে আইসক্রিম বিক্রিতে বের হয়েছে। কিছু টাকা পেলে যদি কিছু আনতে পারে সবার অপেক্ষা যেন সেদিকে।

সুলেমা খাতুন জানান, বেঁচে থাকতে স্বামীও ভিক্ষা করতেন। তিনিও অন্যের বাড়ি কাজ করতেন। তখনও কষ্টে দিন কেটেছে তাদের।

সংসারে ছিল পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ে এবং শাশুড়ি। স্বামীর মৃত্যুর পর খাবার জোগাতে সুলেমাও হাত পাততে হচ্ছে মানুষের কাছে। হাত পেতে কয়দিন চলে, কখনো মানুষের বাড়িতে কাজ করে যা মিলে তা দিয়েই সন্তানদের নিয়ে কোনোমতে খেয়ে না খেয়ে জীবন চালাচ্ছেন। এরই মধ্যে এক মেয়েকে গত এক সপ্তাহ আগে আশপাশের মানুষের সহায়তায় ও ঋণ করে বিয়ে দিয়েছেন। বর্তমানে সাত সন্তান নিয়ে বসবাস, সঙ্গে অসুস্থ শাশুড়িও। উপার্জন উপযুক্ত বড় ছেলে কাজ পেলে কাজ করে তা নাহলে তারও হাত পাততে হয় মানুষের কাছে। এভাবেই দুঃখে কষ্টে বেঁচে আছেন।

আরো পড়ুন
ঐতিহ্যের সাক্ষী গাংগাটিয়া জমিদার বাড়ি

ঐতিহ্যের সাক্ষী গাংগাটিয়া জমিদার বাড়ি

 

তিনি বলেন, ‘মাঝে মধ্যে আশেপাশের বাড়িতে কাজ পেলে করি। যা পাই তাই সন্তানদের লইয়া খাই। কিন্তু সব সময় কাজ থাকে না। দুই-তিন আগে পাশের বাড়ির মাসুদের মা কিছু চাউল দিছিল, ওগুলো সন্তানদের খাওয়াচ্ছি। বড় ছেলে আইসক্রিম বিক্রি করতে বের হয়েছে, যদি কয়ডা টাকা পায় তাহলে কিছু যদি আনে নইলে তো এভাবেই থাকতে হবে।’

প্রতিবেশী হাসিনা বেগম বলেন, ‘সুলেমা সন্তানদের নিয়ে এখন খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছে। আমরা প্রতিবেশী যতুটুকু পারি সাহায্য করি কিন্তু সব সময় তো আমরাও পারি না, তখন শুনি তারা না খেয়ে আছে। ছোট ছোট পোলাপানগুলোরে মাদরাসায় ভর্তি করাই তো সবার কাছে সাহায্য চাইতেছে। পাইলে ভর্তি করাতে পারবো নইতো পারতো না। ঘরেও খাওন নাই, এমনেই কষ্টে বেঁচে আছে। কেউ যদি তার জন্য এগিয়ে আসতো তাহলে ভালো হত।’

মো. আকবর আলী নামের আরেকজন বলেন, ‘সুলেমার জামাইও অসুস্থ আছিলো ভিক্ষা করতো, তখনও কষ্টে গেছে। এখনও কষ্টই করতাছে পোলাপানগুলোরে নিয়ে। খাইতে পারলে খা, না পাইলে না খাইয়া থাকে। খুবই কষ্ট করতেছে তারা।’

আরো পড়ুন
সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত

সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত

 

সুলেমার আকুতি ছোট সন্তানদের অল্পস্বল্প পড়াশোনা করানোর আর পেট ভরে দুবেলা খাওয়ানোর। কিন্তু অর্থের অভাবে বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না সন্তানরা। অভাব অনটনে যেখানে দুবেলা মুখে খাবার তুলে দিতে পারছে না, ক্ষুধা পেটে দিন কাটে সেখানে পড়াশোনা যেন দুঃস্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পূরণ হবে কি তার এই ইচ্ছা!

মন্তব্য

মোংলায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

মোংলা প্রতিনিধি
মোংলা প্রতিনিধি
শেয়ার
মোংলায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
ছবি: কালের কণ্ঠ

মোংলা নদী থেকে অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।

মোংলা নৌ পুলিশের ইনচার্জ মো. লুৎফুল কবির জানান, আজ রবিবার দুপুরে মোংলার পানির ঘাট এলাকায় নদীতে অর্ধগলিত একটি মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে নারীর লাশটি উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ।

আরো পড়ুন
রাজধানীতে সক্রিয় সংঘবদ্ধ ‘বমি পার্টি’!

রাজধানীতে সক্রিয় সংঘবদ্ধ ‘বমি পার্টি’!

 

তিনি আরো জানান, অজ্ঞাত মরদেহটি শনাক্তে মরদেহের আঙুলের ছাপ নিয়েছে পিবিআই। ময়নাতদন্তের জন্য দুপুরেই মরদেহটি বাগেরহাট সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য
কুষ্টিয়া

মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির ১১ নেতাকর্মী কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
শেয়ার
মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির ১১ নেতাকর্মী কারাগারে
ছবি: কালের কণ্ঠ

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে কোটি টাকার ৪১টি মহিষ লুটের মামলায় বিএনপি নেতা সাইদুর চেয়ারম্যানসহ ১১ নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রবিবার (১৩ এপ্রিল) ওই নেতাকর্মীরা কুষ্টিয়া আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে তা নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন কুষ্টিয়া চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মোস্তফা পারভেজ।

কারাগারে পাঠানো ১১ নেতাকর্মীরা হলেন- কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান, পলাশ, জাকির, বকুল, অভিক, বক্কর, মোজাফফর, হানা, তককুল, তুহিন ও শাহিনুর। তারা সবাই বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী।

তারা কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচার বৈরাগীরচর এলাকার বাসিন্দা।

আরো পড়ুন
ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচার বৈরাগীরচর গ্রামের মণ্ডলপাড়া এলাকায় পদ্মার চরের সাইদ মণ্ডলের মহিষের বাথানে রাখালদের অস্ত্রের মুখে ফেলে ৪১টি মহিষ লুট করে। মরিচা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে তার লোকজন মহিষগুলো লুট করে বলে অভিযোগ ওঠে। এ সময় তারা মহিষের রাখাল মাজদার আলী (৫০), কামাল হোসেন (৩৫) ও সৈকতকে (৩৫) বেধড়ক মারপিট করে ও অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে পার্শ্ববর্তী রহিমপুর মাঠে নিয়ে আটকে রাখে।

খবর পেয়ে পরদিন সকালে দৌলতপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রাখালদের উদ্ধার করলেও লুট হওয়া মহিষ উদ্ধার করতে পারেনি। মহিষগুলো লুট করার পরপরই ট্রাক ভর্তি করে অন্যত্র পাচার ও বিক্রি করে দেন আসামিরা। লুট হওয়া ৪১টি মহিষের আনুমানিক মূল্য ১ কোটি ৯ লাখ টাকা।

আরো পড়ুন
বক্স অফিসে ‘জাট’-এর দাপট, ভরাডুবি ‘সিকান্দার’

বক্স অফিসে ‘জাট’-এর দাপট, ভরাডুবি ‘সিকান্দার’

 

এ ঘটনায় মহিষের বাথান মালিক সাইদের স্ত্রী তমা খাতুন ১৪ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।

এ মামলায় মরিচা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। ৮-১০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।

আদালত পুলিশের কর্মকর্তা ও দৌলতপুর থানার ওসি নাজমুল হুদা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘৪১টি মহিষ লুট মামলায় ১২ আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করে। জামিন চাইলে ১১ আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো আদেশ দেন বিচারক। এক আসামিকে জামিন দেন আদালত।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ