ডার্ক সার্কেল দূর করার জাদুকরী কিছু উপায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ডার্ক সার্কেল দূর করার জাদুকরী কিছু উপায়

বর্তমান দিনে চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি সমস্যা। চিকিৎসকের ভাষায় চোখে নিচ দেখলেই একজন মানুষের স্বাস্থ্যের অবস্থা সম্পর্কে জানা যায়। রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমানো, মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা ইত্যাদি কারণে চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল পড়তে পারে। তবে অনেকের বংশগত কারণেও চোখের নিচে কালো দেখা যায়।

চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল সব মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি সমস্যা। তবে এমন কিছু খাবার আছে যা খেলে চোখের ডার্ক সার্কেল অনেকটা দূর হবে।

টমেটো:

টমেটো ডার্ক সার্কেল দূর করতে খুবই কার্যকরি। এছাড়া টমেটো ত্বককে দাগ মুক্ত করে।

এক চা চামুচ টমেটোর রসের সাথে এক চা চামুচ লেবুর রস মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২বার করতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহারে দ্রুত উপকার পাবেন।
এছাড়া টমেটোর রস, লেবুর রস ও পুদিনাপাতার জুস খেতে পারেন।

শসা:

শসায় অনেক বেশি পানি রয়েছে যা ত্বককে হাইড্রেট করে। শসা খেলে কোলেজন উৎপাদন বেড়ে যায়, যা ত্বকের জন্য জরুরী। এছাড়া শসায় ভিটামিন কে, এ,ই,সি রয়েছে যা রক্তনালীগুলির স্থিতিস্থাপকতা এবং রক্ত জমাট বাঁধার উন্নতি করে।

তরমুজ:

তরমুজ বিটা ক্যারোটিন সহ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলিতে সমৃদ্ধ যা চোখের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে।

এতে ৯২ ভাগ জল রয়েছে যা শরীরকে হাইড্রেট করতে পারে। এছাড়া তরমুজে ভিটামিন এ,বি১, বি৬, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।

জাম:

জাম ওমেগা ৩, ভিটামিন কে এবং সি এবং ম্যাঙ্গানিজ সমৃদ্ধ। এগুলোর সবগুলিই চোখের সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন। এটি চোখের সঞ্চালন উন্নত করতে এবং রক্তনালীগুলিকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।

ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার:

ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবারগুলি ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা ভঙ্গকারী এনজাইমগুলির সাথে লড়াই করে। এছাড়া ভিটামিন ই ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে যার কারণে  রিংকেল পড়ে। এটি দাগ অপসারণ করতে সহায়তা করে। বাদাম, চিনাবাদাম, সূর্যমুখী বীজ, পালং শাক এবং ব্রোকলির মতো খাবার ভিটামিন ই এর ভাল উৎস।

সবুজ শাক:

সবুজ শাক খাওয়া রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ত্বককে উন্নত করে। পালং শাক এবং ব্রোকলির মতো সবুজ শাক ভিটামিন কে সমৃদ্ধ যা বর্ণহীনতা এবং শিথিলতা হ্রাস করে রক্ত সঞ্চালনকে প্রসারিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কমলা:

কমলা ভিটামিন সি এবং এ সমৃদ্ধ,দুইটাই কোলাজেন বাড়াতে এবং ত্বক থেকে ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলি সরিয়ে নিতে সহায়তা করে।

বিটরুট:

বিটরুটের লাল রঙে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে ডিটক্সাইফাই করতে সহায়তা করে এবং চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। এ ছাড়া বিটরুট ডায়লেট, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা দাগ দূর করতে সহায়তা করে।

পেঁপে:

পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ যা ডার্ক সার্কেল থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে এবং এটি ত্বকের জন্য অ্যান্টি-এজিং সুবিধাগুলিও রাখে। এতে ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন সিও রয়েছে। পেঁপে প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসেবে কাজ করে।

পানি:

পানি খাওয়া চোখের নীচে অন্ধকার বৃত্ত এবং ফোলাভাব কমায়। পানি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলি বের করতে সহায়তা করে এবং চোখের নিচের লবণের ঘনত্বকে হ্রাস করে।

 

মন্তব্য

ইফতারে রাখুন তরমুজের জুস

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ইফতারে রাখুন তরমুজের জুস
সংগৃহীত ছবি

তরমুজের রস তৈরি করা খুবই সহজ এবং সতেজকর। গ্রীষ্মের দিনে এটি খুবই উপকারী। এ ছাড়া ইফতারে তরমুজের রস পান করলে কেবল শরীর ঠাণ্ডা হবে না, এতে থাকা পুষ্টিগুণও সমহারে পাওয়া যাবে। গরমের সময় পান করলে শরীরকে হাইড্রেট করতে সহায়তা করে।

তাই তরমুজের জুস বানানোর সহজ রেসিপি দেখে নিন ৷

উপাদান

  • ২-৩ চা চামচ চিনি (স্বাদ অনুযায়ী)
  • ১টি মাঝারি আকারের তরমুজ
  • ১ কাপ ঠাণ্ডা পানি
  • ১ চা চামচ লেবুর রস
  • বরফের টুকরো
  • পুদিনা পাতা
আরো পড়ুন
টুথব্রাশ বাথরুমে রাখবেন না যেসব কারণে

টুথব্রাশ বাথরুমে রাখবেন না যেসব কারণে

 

পদ্ধতি

তরমুজটি ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। বীজগুলো তুলে ফেলুন। যদি বীজ থেকে যায়, তাহলে শরবতের স্বাদ তেতো হতে পারে। তরমুজের টুকরোগুলো ব্লেন্ডারে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন।

মিশ্রিত তরমুজটি একটি ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন, যাতে পাল্প আলাদা হয় এবং কেবল রস থাকে।

ছেঁকে নেওয়া তরমুজের রসে চিনি ও ঠাণ্ডা পানি যোগ করুন। ভালো করে মেশান যাতে চিনি সম্পূর্ণরূপে গলে যায়।

আপনি চাইলে এতে লেবুর রসও যোগ করতে পারেন, এতে শরবতের স্বাদ আরো বাড়বে।

এবার একটি গ্লাসে তরমুজের রস ঢেলে তার ওপরে বরফের টুকরো দিয়ে দিন। পুদিনা পাতা দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

আরো পড়ুন
রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যাওয়া কোনো বিপদ নয়তো?

রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যাওয়া কোনো বিপদ নয়তো?

 

তরমুজের উপকারী দিক

তরমুজ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানির উপাদান। এটি আপনার শরীরকে হাইড্রেট করতে সাহায্য করে। তরমুজ খাওয়ার সময় শুধু মনোযোগ দিন, এটি অতিরিক্ত খাবেন না।

গবেষণায় দেখা গেছে, ১০০ গ্রাম তরমুজে মাত্র ৬.২ গ্রাম চিনি থাকে। চিনি কম থাকার কারণে ওজন কমাতে সহায়তা করে। তা ছাড়া এতে ক্যালরি কম থাকে তাই ওজন বাড়ার ভয় থাকে না।

তরমুজে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। বিশেষজ্ঞরা জানান, তরমুজে থাকা লাইকোপিন কোলেস্টেরল কমাতে এবং রক্তচাপ বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

আরো পড়ুন
স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজায় করণীয়

স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজায় করণীয়

 

তরমুজে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি রয়েছে, যা শরীরকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, কোষের গঠন ও ক্ষত নিরাময়ের জন্য কোলাজেন তৈরি করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ত্বক ও চুলকে সুন্দর করতে সহায়তা করে।

সূত্র : ইটিভি

মন্তব্য

চুল পড়া কমাবে নারকেলের পানি, কিভাবে ব্যবহার করবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
চুল পড়া কমাবে নারকেলের পানি, কিভাবে ব্যবহার করবেন
সংগৃহীত ছবি

অনেকেই চুল ভালো রাখতে নারকেল তেল ব্যবহার করে থাকেন। অনেকে আবার শুষ্কতা দূর করার জন্য নিয়মিত ত্বকে নারকেল তেল মাখেন। তবে ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নারকেল তেল নয়, পানিতেও রয়েছে ম্যাজিক উপাদান। যা চুল ও ত্বকে ম্যাজিকের মতো কাজ করবে।

কিভাবে ব্যবহার করবেন

মুখে যদি বসন্তের দাগ বা ব্রণের দাগ থাকে, তাহলে নারকেল পানিতে তুলা ভিজিয়ে মুখ মুছে নিন। এক মাস এটা করলেই দেখবেন দাগ একেবারে চলে যাবে।

তৈলাক্ত কিংবা শুষ্ক ত্বক। নারকেল পানি যেকোনো ত্বকের জন্যই ভীষণ উপকারী।

যাদের ব্রণ হওয়ার খুব ধাত রয়েছে, তারা নারকেল পানিতে তুলা ভিজিয়ে সেটা দিয়ে মাঝে মধ্যেই মুখ মুছে নিন। দেখবেন এতে উপকার পাবেন।

আরো পড়ুন
পুষ্টির ঘাটতি মেটাবে যেসব খাবার

পুষ্টির ঘাটতি মেটাবে যেসব খাবার

 

বর্ষাকালে অনেকেই চুল পড়ার সমস্যায় ভোগেন। নারকেলের পানি হালকা গরম করে তা দিয়ে মাথায় ম্যাসাজ করে নিন।

দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। কিংবা শ্যাম্পু করার পরে নারকেল পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এতে চুল উজ্জ্বলও যেমন হবে, তেমনি খুশকির সমস্যাও দূর হবে।

বেসনের সঙ্গে নারকেল পানি মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে নিন। তার মধ্যে অল্প মধুও মেশাতে পারেন।

রোদে পোড়া ত্বকের জেল্লা ফেরাতে এই ফেসপ্যাক কিন্তু দারুণ কাজ করে।

আরো পড়ুন
টুথব্রাশ বাথরুমে রাখবেন না যেসব কারণে

টুথব্রাশ বাথরুমে রাখবেন না যেসব কারণে

 

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

যে ডাল খেলে কমবে ইউরিক এসিড

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
যে ডাল খেলে কমবে ইউরিক এসিড
সংগৃহীত ছবি

শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে জয়েন্টে ব্যথা, ফোলাভাব ও গেঁটেবাতের মতো সমস্যা হতে পারে। ইউরিক এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের খাদ্যতালিকায় কিছু জিনিস শরীরে ইউরিক এসিড বাড়ায়। বিশেষ করে কিছু ডাল খাওয়া এই পরিস্থিতিতে ক্ষতিকারক হতে পারে।

চলুন, জেনে নেওয়া যাক উচ্চ ইউরিক এসিডযুক্ত ব্যক্তিদের কোন ডাল খাওয়া উচিত নয় এবং কেন—

ইউরিক এসিড ও পিউরিনের মধ্যে সম্পর্ক

শরীরে পিউরিনের ভাঙনের মাধ্যমে ইউরিক এসিড তৈরি হয়। পিউরিন হলো এক ধরণের যৌগ, যা কিছু খাবারে পাওয়া যায়। যখন পিউরিনের মাত্রা বেশি থাকে, তখন এটি ইউরিক এসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। অতএব, উচ্চ পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

আরো পড়ুন
অতিরিক্ত পেইনকিলার সেবনে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

অতিরিক্ত পেইনকিলার সেবনে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

 

উচ্চ ইউরিক এসিডে ক্ষতিকারক ডাল

মসুর ডাল

মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে পিউরিন থাকে। এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যদিও এটি প্রোটিন ও ফাইবারের একটি ভালো উৎস, তবে যাদের ইউরিক এসিড বেশি তাদের এটি সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

বিউলি ডাল

অড়হর ডালে উচ্চ পরিমাণে পিউরিন থাকে।

এতে গাউট ও ইউরিক এসিডের সমস্যা বাড়তে পারে। তাই এটি থেকে এড়িয়ে চলা উচিত।

ছোলার ডাল

ছোলা ডালে মাঝারি পরিমাণে পিউরিন থাকে। যদিও এটি পুষ্টিকর, উচ্চ ইউরিক এসিডযুক্ত ব্যক্তিদের এটি বেশি পরিমাণে খাওয়া এড়ানো উচিত।

আরো পড়ুন
পুষ্টির ঘাটতি মেটাবে যেসব খাবার

পুষ্টির ঘাটতি মেটাবে যেসব খাবার

 

রাজমা

রাজমায় প্রচুর পরিমাণে পিউরিন থাকে।

এটি ইউরিক এসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং জয়েন্টগুলোতে ব্যথা ও ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে।

ইউরিক এসিডের জন্য নিরাপদ ডাল—

মুগ ডাল : মুগ ডাল হালকা এবং হজম করা সহজ। এতে পিউরিনের পরিমাণ কম, যা উচ্চ ইউরিক এসিডযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য এটি একটি নিরাপদ বিকল্প করে তোলে।

অড়হর ডাল : অড়হর ডাল সীমিত পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে কারণ এতে পিউরিনের পরিমাণ কম থাকে।

এ ছাড়া এই বিষয়গুলি মনে রাখবেন—

আরো পড়ুন
রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যাওয়া কোনো বিপদ নয়তো?

রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যাওয়া কোনো বিপদ নয়তো?

 

সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন : ডালের পাশাপাশি অন্যান্য খাবারেরও যত্ন নিন। সবুজ শাক-সবজি, ফলমূল এবং পর্যাপ্ত পানি খান।

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন : যদি ইউরিক এসিডের মাত্রা বেশি থাকে, তাহলে আপনার খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার আগে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন : শারীরিক কার্যকলাপ ইউরিক এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন
টুথব্রাশ বাথরুমে রাখবেন না যেসব কারণে

টুথব্রাশ বাথরুমে রাখবেন না যেসব কারণে

 

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

গরমে ফিট রাখবে যে ৫ সুপারফুড

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে ফিট রাখবে যে ৫ সুপারফুড
সংগৃহীত ছবি

একে তো রমজান মাস, তার ওপর গরম পড়তে শুরু করেছে। এ সময় প্রায় সবারই ডিহাইড্রেশন  দেখা দিতে পারে। যার কারণে শরীরে পানির অভাব দেখা দেয়। এতে রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

গ্রীষ্মকালে আমাদের প্রচুর ঘাম হয় এবং এর ফলে আমাদের এনার্জি লেভেল কমে যায়। এমন পরিস্থিতিতে গ্রীষ্মকালে সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত।

আজ আমরা আপনাকে এমন কিছু সুপারফুড  সম্পর্কে বলব, যা এই সময়ে খাদ্যতালিকায় যুক্ত করা উচিত। এগুলো আপনাকে সতেজতা দেবে।

আরো পড়ুন
স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজায় করণীয়

স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজায় করণীয়

 

শসা

আপনার খাদ্যতালিকায় সালাদ হিসেবে শসা ও খরমুজ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এগুলো শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। পেটের তাপও ঠাণ্ডা করে। রায়তা ও পানির সঙ্গে মিশিয়েও পান করতে পারেন।

ছাতুর শরবত

ভাজা ছোলার গুঁড়ো অর্থাৎ ছাতু স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ। ছাতুর  শরবত পান করলে শরীরে শক্তি আসে এবং এটি সুস্বাদুও বটে। এটি শরীরকে সতেজ করে।

পুদিনা ড্রিঙ্ক

গ্রীষ্মকালে পুদিনা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

এটি শরীর ও পেট ঠাণ্ডা করে। পুদিনা পাতার ড্রিঙ্ক  তৈরি করে পান করতে পারেন। এটি লেবুর শরবত, জুস বা পানির সঙ্গে  মিশিয়ে পান করতে পারেন। এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।

আরো পড়ুন
ভিডিও কলিংয়ে নতুন ফিচার নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ

ভিডিও কলিংয়ে নতুন ফিচার নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ

 

লেবু পানি

শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য লেবু পানি পান করা ভালো। এতে ভিটামিন সি থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। লেবু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগ থেকে রক্ষা করে। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে কাজ করে।

তরমুজ

গ্রীষ্মে তাজা ও রসালো ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তাই তরমুজ  খাওয়া উচিত। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এগুলো খুব বেশি পাওয়া যায়। তরমুজে ৯২ শতাংশ পর্যন্ত পানি থাকে। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন
অতিরিক্ত পেইনকিলার সেবনে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

অতিরিক্ত পেইনকিলার সেবনে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

 

সূত্র : আজতক বাংলা

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ