আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় হরহামেশায় থাকে মিষ্টি খাবার। আর মিষ্টি খাবার মানেই চিনি। এই চিনিকেই মূলত বলা হচ্ছে সাদা বিষ। এদিকে আরো দুটি খাবার ভাত ও রুটি তো একেবারে অপরিহার্য।
তিন সাদা বিষ থেকে মুক্ত থাকবেন যেভাবে
জীবনযাপন ডেস্ক

হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার ডিজিজ- এই রোগগুলোকে সাধারণভাবে বলা হয় লাইফস্টাইল ডিজিজ। বর্তমানে দেশে ৭৩ শতাংশ মৃত্যুর কারণ এই অসংক্রামক রোগ।
চিনি কেন বিষ?
চিনি উৎপন্ন হয় আখ বা ইক্ষু গাছ থেকে। আখের রস নিঃসন্দেহে পুষ্টিকর।
আখ যখন চিবিয়ে বা রস করে খাওয়া হয় তখন এতে থাকা ফাইবার বা আঁশ চিনির গ্লুকোজে পরিণত হয়ে রক্তে মেশার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত ও দীর্ঘায়িত করে। কিন্তু যখন সরাসরি চিনি খাওয়া হয় তখন প্রক্রিয়াটা দ্রুততর হয়ে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ চটজলদি বাড়িয়ে দেয়।
চিনির কিছু ক্ষতিকর দিক
১। বাড়তি ওজন ও মেদস্থূলতার কারক
শরীরে যখন অতিরিক্ত গ্লুকোজ প্রবেশ করে, লিভার একে প্রথমে গ্লাইকোজেন এবং পরবর্তীতে ফ্যাট হিসেবে জমা করতে থাকে। ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। একটা পর্যায়ে লিভারে জমা হওয়া এই অতিরিক্ত ফ্যাট ফ্যাটি লিভার ডিজিজের সূত্রপাত ঘটায়।
২। টাইপ টু ডায়াবেটিস
একবার ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হয়ে গেলে তা শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ও টাইপ টু ডায়াবেটিস তৈরি করে। অর্থাৎ আলটিমেট টাইপ টু ডায়াবেটিসের মূল কারণ চিনি।
৩। বার্ধক্যকে তরান্বিত করে
চিনি সেলুলার এইজকে বাড়িয়ে দেয়। ফলে নিয়মিত বেশি বেশি চিনি খেলে অল্প বয়সেই আপনাকে বয়স্ক দেখাবে।
৪। ইমিউন সিস্টেমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে
আমাদের ইমিউন সিস্টেম রোগজীবাণু প্রতিহত করে আমাদের সুস্থ রাখে। চিনি এই ইমিউন সিস্টেমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে রোগগ্রস্ত হওয়ার দ্বার উন্মোচিত করে।
৫। চিনি ক্যান্সার কোষের একমাত্র খাবার
কারো শরীরে যদি ক্যান্সার কোষ তৈরি হয় তবে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে, যদি তিনি চিনি খান।
চিনি মাদকের মতোই আসক্তিকর!
প্রতিদিন একটা নির্দিষ্টি সময়ে কোক, চিনিযুক্ত চা বা চিনিসমৃদ্ধ অন্য খাবার খান তাহলে দেখবেন দিনের ঠিক ওই সময়টাতে শরীরে অস্থিরভাব হচ্ছে। মনে হবে কী যেন খাওয়া হয়নি। যখনই আবার জিনিসটি খাচ্ছেন, ছটফটানি কমে যাচ্ছে। এর কারণ হলো মাদকের মতো চিনিও আসক্তিকর।
অসংখ্য গবেষণায় চিনির আসক্তিকর দিকটি উন্মোচিত হয়েছে। আসক্তির দিক থেকে চিনিকে তুলনা করা হয়েছে কোকেনের সঙ্গে। তাই চিনি বাদ দিয়ে এর পরিবর্তে খেতে পারেন গুড়, মধু, খেজুর।
বাকি দুই সাদা বিষ- সাদা চাল ও সাদা ময়দা
চালের খোসার নিচে থাকা লাল আবরণ পুষ্টিগুণে ভরপুর। আর চালের ওপরের ভাগে থাকে উপকারী শর্করা। চালকে সাদা আর চিকন করতে লাল আবরণসহ চালের ওপরের অংশ ছেঁটে ফেলা হয়। রয়ে যায় যে অংশ তা মূলত ক্ষতিকর শর্করা।
একই ব্যাপার ঘটে সাদা আটা ও ময়দার ক্ষেত্রেও। গমের তিনটি স্তর। বাইরের স্তর হচ্ছে ব্রান, যাতে থাকে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন বি, আয়রন, কপার, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, ফাইটোকেমিক্যাল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। রিফাইনিংয়ের মাধ্যমে এই ব্রানটাকে ফেলে দেওয়া হয়।
আপনি যখন আস্ত গমের লাল আটার রুটি বা লাল চালের ভাত খান তখন শরীর সব পুষ্টি পায়। কিন্তু রিফাইনিং ইন্ডাস্ট্রিতে গিয়ে লাল চাল যখন সাদা চাল আর গম যখন সাদা আটা বা ময়দায় পরিণত হয় তখন হারায় ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন, ফাইবার। রয়ে যাওয়া ক্ষতিকর শর্করা ওজন বৃদ্ধিসহ অনেক রোগ, যেমন- ফ্যাটি লিভার ডিজিজ, স্থূলতা, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, টাইপ টু ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের কারণ হয়।
যেভাবে পরিহার করবেন
প্রতিকার হলো খাবারগুলো পুরোপুরি বর্জন করতে হবে। একটু নির্দয় শোনালেও হোয়াইট পয়জন থেকে বাঁচতে এর বিকল্প নেই। তবে কিছু বিকল্প খাবার খুঁজে নিলে হোয়াইট পয়জন বর্জন করাটা আপনার জন্য সহজ হবে। মিষ্টিস্বাদের জন্য মন ছটফট করলে মিষ্টি ফল খান। একদিকে চিনি বর্জন হবে, অন্যদিকে মিলবে ফলের পুষ্টি।
লাল চাল ও লাল আটা একটু খুঁজলে আপনার আশপাশেই পেয়ে যাবেন। সাদা চাল ও সাদা আটা বা ময়দার বিকল্প হিসেবে এগুলোই বেঁছে নিন। দাম হয়তো একটু বেশি; তবে এই বাড়তি খরচ থেকে আখেরে উপকার হবে আপনারই।
সম্পর্কিত খবর

রাশিফল
আজ ৬ এপ্রিল, দিনটি কেমন যাবে আপনার?
অনলাইন ডেস্ক

জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ৬ এপ্রিল, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।
মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): শুভ কোনো পরিবর্তন হতে পারে। কঠিন কোনো কাজ অনেক সহজ মনে হবে।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): ব্যক্তিগত কাজে সক্রিয় থাকতে পারেন।
মিথুন (২১ মে-২০ জুন): ভালো কোনো কাজের আশ্বাস পেতে পারেন। শুভযোগাযোগে ভালো কিছু হতে পারে। কোনো তথ্য আপনার কাজের সহায়ক হবে। আর্থিক লেনদেনে সতর্ক থাকতে হবে।
কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): নতুন কাজের অগ্রগতি হবে। আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন। ব্যবসায় পুরনো জট খুলবে। নতুন চিন্তাধারায় আকৃষ্ট হতে পারেন। আপনি যে পরিবর্তনগুলোর জন্য লড়াই করছেন তার কোনো দিকনির্দেশনা পেতে পারেন।
সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): কোনো শুভ প্রচেষ্টার অগ্রগতি হতে পারে। নিজস্ব ভাবনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। বুদ্ধিবলে বিরূপ পরিস্থিতিকেও অনুকূলে নিয়ে আসতে পারবেন। অতীত অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সাফল্যের পথে অগ্রসর হবেন।
কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): আজ দিনের বেশির ভাগ সময় মানসিক দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যেই কাটবে। পুরনো পাওনা আদায়ে বিলম্ব হবে। ব্যয় বাড়বে। অবসাদে ভুগলেও দিনের শেষে উৎফুল্ল থাকবেন। কর্মস্থলে নিজের দক্ষতা প্রদর্শনের চেষ্টা অব্যাহত রাখুন।
তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): প্রত্যাশিত প্রত্যাশিত কাজে অগ্রগতি হবে। আয়ের নতুন উৎস খুঁজে পাবেন। অর্থ উপার্জনের সুযোগ বাড়বে। গুরুত্বপূর্ণ কাজে গতি আসবে। অসমাপ্ত কাজ অনেকটা শেষ হবে। অনুকূল পরিস্থিতির সদ্ব্যবহার করুন। ভালো থাকুন।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): কোনো পরিকল্পনায় পরিকল্প পরিবর্তন আনতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে সুনাম বজায় থাকবে। ব্যবসার ক্ষেত্রে অর্থের জোগান ভালো হবে। আপনার দৃঢ়তা ও বিশ্বস্ততা অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। একটু পরিশ্রম করলেই ভালো ফল পেতে পারেন।
ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): দিনটি আনন্দের মধ্যে কাটবে। বিদেশ থেকে শুভসংবাদ পেতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির যোগ আছে। পাওনা আদায়ে কিছুটা অগ্রগতি হবে। ব্যবসায় লাভজনক কোনো সুযোগ আসতে পারে। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): ভালো কোনো কাজের আশ্বাস পেতে পারেন। কারো • অসুস্থতায় কিছুটা উদ্বেগ থাকতে পারে। শুভও স্থিতিহীন ভাবাবেগ ক্ষতির কারণ হতে পারে। কাজে বাধা এলেও দীর্ঘস্থায়ী হবে না। পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলুন।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): আজ ব্যক্তিগত দায়-দায়িত্ব বাড়তে পারে। সম্মিলিত কাজে অগ্রগতির সম্ভাবনা। বন্ধুস্থানীয় ব্যক্তির সাহচর্য আনন্দ দেবে। নতুন পরিকল্পনা মাথায় আসবে। উপযুক্ত কাজ করার জন্য শক্তি সঞ্চয় করুন।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): সম্ভাবনাময় কিছু কাজ নিয়ে ভাবতে পারেন। বেকারদের চাকরিসংক্রান্ত কাজে অগ্রগতি হবে। প্রত্যাশিত কাজে বাধা এলে তা অতিক্রম করতে হবে। ধীরগতিতে চলা কাজে গতি বাড়ানোর চেষ্টা করুন।
আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com

স্বাস্থ্যচিত্র
নিজেই বানান ফার্স্টএইড কিট
অনলাইন ডেস্ক

ব্যান্ডেজ
ছোট বা মাঝারি কাটা-ছেঁড়ার চিকিৎসায় ব্যান্ডেজ অত্যন্ত কার্যকর। ব্যান্ড এইডের পাশাপাশি সঙ্গে রাখুন মেডিক্যাল গজ ও টেপ।
ইনস্ট্যান্ট আইস প্যাক
দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত হলে, ব্যথা প্রশমনে আইস প্যাকের জুড়ি নেই।
প্রয়োজনীয় ওষুধ
নিজের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধের পাশাপাশি সঙ্গে রাখুন ব্যথানাশক, বমি নিরোধক, মাথা ব্যথা ও পেটের অসুখের ওষুধ।
তুলা ও অ্যালকোহল প্যাড
আঘাতের স্থান পরিষ্কার করা ও গজের সঙ্গে মিলিয়ে ব্যান্ডেজ করার জন্য মেডিক্যাল গ্রেড তুলা রাখুন। চামড়া দ্রুত জীবাণুমুক্ত করার জন্য অ্যালকোহল প্যাড খুবই কাজের।
অ্যান্টিসেপটিক ও পোড়ার ওষুধ
অ্যান্টিসেপটিক সলিউশনের ছোট বোতল সঙ্গে রাখুন।

জাফরান কেন এত দামি?
জীবনযাপন ডেস্ক

জাফরান, যার আরেকটি নাম লাল সোনা। বিশ্বের সবচেয়ে দামি মসলাগুলোর মধ্যে একটি হলো জাফরান। কথিত আছে, প্রাচীন গ্রিসের মিনোয়ানরা প্রায় ১৭০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রথমবার জাফরান ব্যবহার করেছিল। রান্না, পোশাকের রং ও সৌন্দর্যচর্চায় এটি ব্যবহৃত হতো।
কেন এত ব্যয়বহুল জাফরান?
জাফরান এত দামি হওয়ার কারণ এর উৎপাদন প্রক্রিয়া অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ ও কঠিন। এক কেজি জাফরান তৈরি করতে প্রায় ১৫০,০০০টি ক্রোকাস ফুলের প্রয়োজন। এই ফুলের তিনটি অংশ : লাল স্টিগমা, পুংকেশর ও পাপড়ি।
কোথায় চাষ করা হয় জাফরান?
বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাফরান উৎপাদক দেশ হলো ইরান। যা বিশ্বের প্রায় ৯০% জাফরান উৎপাদন করে। ইরানের খোরাসান অঞ্চল উচ্চমানের জাফরানের জন্য পরিচিত। এ ছাড়া ভারতের কাশ্মীর ও আফগানিস্তানে জাফরান চাষ হয়।
ভালো মানের জাফরান কিভাবে চিনবেন?
উচ্চ মানের জাফরান উজ্জ্বল লাল ও কিছুটা কমলা রঙের হয়।
জাফরানের স্বাস্থ্য উপকারিতা
শুধু রান্নায় নয়, স্বাস্থ্যেও জাফরানের উপকারিতা রয়েছে। এটি মস্তিষ্কের রাসায়নিক পদার্থ সেরোটোনিন ও ডোপামিনের মাত্রা প্রভাবিত করে। এ ছাড়া এটি হৃদরোগের জন্য ভালো। রক্তচাপ কমাতে ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে জাফরান কাজ করে।
সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস

নিয়মিত চোখে কাজল ব্যবহার করছেন? জেনে নিন কী হতে পারে
জীবনযাপন ডেস্ক

মেয়েদের মেকআপে ন্যূনতম কিছু পরিবর্তন মানেই চোখে কাজল ও হালকা লিপস্টিক। কাজল ছাড়া অনেকের সাজের ভাব পূর্ণ হয় না। বিশেষ করে বাঙালি মেয়েরা মনে করেন, কাজল চোখে থাকলে সৌন্দর্য আরো বাড়ে। কিন্তু আপনি কি জানেন, প্রতিদিন কাজল ব্যবহার করার ফলে আপনার চোখের কি ক্ষতি হতে পারে? চলুন, জেনে নিই।
আগে বাড়িতে তৈরি কাজল ব্যবহার করা হলেও এখন বাজারে প্রচুর দামি ব্র্যান্ডের কাজল পাওয়া যায়। তবে সেগুলোর মধ্যে রাসায়নিক উপাদান থাকতে পারে, যা চোখের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। এখানে কিছু ক্ষতির কথা উল্লেখ করা হল, যা অতিরিক্ত কাজল ব্যবহারের ফলে হতে পারে।
১) বেশিরভাগ ব্র্যান্ডের কাজলে রাসায়নিক উপাদান থাকে।
২) প্রতিদিন কাজল ব্যবহার করলে চোখ শুকিয়ে যেতে পারে। ফলে শুষ্ক চোখের সমস্যা হতে পারে।
৩) অনেক কাজলে পারদ, সিসা ও প্যারাবেনের মতো উপাদান থাকে, যা কনজাংটিভাইটিসের কারণ হতে পারে এবং চোখ লাল হয়ে যেতে পারে।
৪) দীর্ঘদিন কাজল ব্যবহারে কর্নিয়ার আলসার বা চোখে অস্বস্তি দেখা দিতে পারে।
৫) অতিরিক্ত কাজল ব্যবহারে চোখ ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যা দীর্ঘমেয়াদে সমস্যায় পরিণত হতে পারে।
যদি আপনি প্রতিদিন কাজল ব্যবহার করেন, তাহলে বাড়িতে তৈরি কাজল ব্যবহার করাই ভালো। কারণ তা চোখের জন্য নিরাপদ এবং দীর্ঘদিন ব্যবহারের পরেও কোনো ক্ষতি হয় না।
সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস