ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৭ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৭ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬

যে লক্ষণে বুঝবেন হার্ট অ্যাটাক হতে পারে

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
যে লক্ষণে বুঝবেন হার্ট অ্যাটাক হতে পারে
সংগৃহীত ছবি

হার্টের কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালিত হওয়ার জন্য হার্টে পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহের প্রয়োজন পড়ে। হার্টে রক্ত সরবরাহকারী রক্তনালি যদি বন্ধ হয়ে যায় এবং এর ফলে যদি রক্ত হার্টে পৌঁছতে না পারে, তাহলে হার্টের মাংসপেশিতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছতে পারে না। আর তখনই হয় হার্ট অ্যাটাক।

প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ এভাবে মারা যায়।

এই সমস্যায় মৃত্যু হঠাৎ করে হলেও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ কিন্তু অনেক আগে থেকেই জানান দেয়। শরীরে দীর্ঘ দিন লক্ষণ থাকা সত্ত্বেও বেশির ভাগ মানুষের রোগটির পূর্ববর্তী লক্ষণ সম্বন্ধে সঠিক ধারণা নেই। তাই হঠাৎ বিপদ দেখা দেয়। তাই অ্যাটাকের আগের উপসর্গ সম্বন্ধে জানা থাকা খুব জরুরি।

আরো পড়ুন
লিভার খারাপের প্রাথমিক লক্ষণ যেগুলো

লিভার খারাপের প্রাথমিক লক্ষণ যেগুলো

 

অ্যাটাক আগে জানান দেয়

হার্ট অ্যাটাকের পূর্ববর্তী লক্ষণ হিসেবে ভোররাতে হঠাৎ বুকের বাম দিকে অস্বস্তি ভাব, বুকে ব্যথা, আপার অ্যাবডোমিনাল অর্থাৎ পেটে ব্যথা, যাকে গ্যাসের ব্যথা ভেবে ভুল করা হয়, সেই ব্যথাটি বাঁ হাত ও পিঠে ছড়িয়ে পড়লে, চোয়ালে ব্যথা, বুকে ভারী ভাব, প্রচণ্ড ঘাম ইত্যাদি ৩০ মিনিটের বেশি সময় স্থায়ী হলে রোগীর হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ শুরু হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। অল্পতেই ক্লান্ত ও দুর্বল হয়ে যাওয়া, গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টিনাল সমস্যার মতো উপসর্গে দেরি না করেই তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

উপসর্গ দেখা গেলে কী করবেন

উপরোক্ত লক্ষণগুলো দেখা গেলে তাৎক্ষণিক ইসিজি করে প্রাথমিক রোগ নির্ণয় করা হয়। অনেক সময় ইসিজিতে ৫০ শতাংশ রোগীর সঠিক রিপোর্ট আসে না।

যে রোগীর হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হয়েছে বলে অনুমান করা হয়, তার প্রথম ইসিজি রিপোর্ট সঠিক হলে আধঘণ্টা অন্তর অন্তর ইসিজি করে রিপোর্টে কোনো পরিবর্তন হয়েছে কি না, দেখা হয়।

আরো পড়ুন
বয়স্কদের সুস্থতায় যা করণীয়

বয়স্কদের সুস্থতায় যা করণীয়

 

স্নায়ুরোগের উপসর্গ কী

ইসিজিতে এসটি লেভেল বেড়ে যাওয়ার অর্থ হলো রোগীর হার্টের সমস্যা শুরু হয়ে গেছে। হার্টের পেশি কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেটা দেখার জন্য বুকে ব্যথা বা অস্বস্তির তিন ঘণ্টা পর ট্রপ-টি নামক পরীক্ষা করা হয়। যদি এই পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ আসে তবে নিশ্চিতভাবে রোগীর হার্ট অ্যাটাক শুরু হয়ে গিয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। তখন অতি সত্বর রোগীকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে।

এই পর্যায়ে চিকিৎসা করলে সাময়িকভাবে হার্ট অ্যাটাক আটকানো সম্ভব। তা ছাড়া ইকোকার্ডিওগ্রাফি করে ওয়াল মোশন অ্যাবনর্ম্যালিটিজ দেখে নেওয়া বাঞ্ছনীয়।

সুস্থতায় যা মেনে চলবেন

হার্ট অ্যাটাকের মতো বড় বিপদকে প্রতিহত করার জন্য কিছু ভালো অভ্যাস রপ্ত করতে পারলে এর কবল থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে রাখা, প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যায়াম ও হাঁটাচলা করা, লিপিড প্রোফাইলে কোনো সমস্যা থাকলে সেটা পরীক্ষা করে নেওয়া ও চিকিৎসা করা, কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের ওষুধ নিয়ম করে খাওয়া উচিত। মেডিটেশন ও মর্নিং ওয়াক এক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাইরের ফাস্ট ফুড, তৈলাক্ত খাবার, ধূমপান ও মদ্যপান সম্পূর্ণ বর্জন করলে ভালো।

আরো পড়ুন
যে কারণে শীতে ফ্রিজে রাখা দই স্বাস্থ্যকর নয়

যে কারণে শীতে ফ্রিজে রাখা দই স্বাস্থ্যকর নয়

 

উল্লেখ্য, মেয়েদের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর বয়সের পর কন্ট্রাসেপটিভ পিল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এ ছাড়া হার্টের জন্য মিউজিক থেরাপি ও স্বাস্থ্যকর স্থানে ভ্রমণ খুবই উপকারী।

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দেহে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করবে যে সবজি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
দেহে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করবে যে সবজি
সংগৃহীত ছবি

আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খনিজ উপাদান। এটি হিমোগ্লোবিনের মূল উপাদান, যা রক্তে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে। শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। যার ফলে দেখা দিতে পারে শ্বাসকষ্ট, দুর্বলতা ও শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার মতো নানা সমস্যা।

সাধারণভাবে ডিম, মাছ, বাদাম, ছোলা, পালং শাক এবং ড্রাই ফ্রুটস—এসব খাবারকেই আয়রনের ভালো উৎস হিসেবে ধরা হয়। তবে অনেকেই জানেন না, আমাদের চারপাশে থাকা একটি খুব পরিচিত সবজি কুমড়া আয়রনের চমৎকার উৎস হিসেবে কাজ করে এবং কিছু ক্ষেত্রে পালং শাকের থেকেও বেশি কার্যকর।

কেন কুমড়া এত উপকারী?

বিশেষজ্ঞদের মতে, কুমড়াতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ই, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড, জিংক, সেলেনিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এ ছাড়া কুমড়ায় উপস্থিত বিটা-ক্যারোটিন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরকে মুক্ত র‍্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

প্রোস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে কুমড়া। চোখের স্বাস্থ্য, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এমনকি হৃদরোগ প্রতিরোধেও কুমড়া ও এর বীজ কার্যকর ভূমিকা রাখে।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী ১০০ গ্রাম কুমড়ার বীজে প্রায় ৮.৮ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে, যেখানে একই পরিমাণ পালং শাকে ২.২ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে।

ফলে রক্তাল্পতা বা আয়রন ঘাটতিজনিত সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের জন্য কুমড়া ও এর বীজ হতে পারে একটি স্বাস্থ্যকর ও প্রাকৃতিক সমাধান।

সূত্র : নিউজ ১৮ বাংলা

মন্তব্য

সচেতন হলেই কমবে খাবার অপচয়, জানুন কী করবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
সচেতন হলেই কমবে খাবার অপচয়, জানুন কী করবেন
সংগৃহীত ছবি

প্রতিদিন রান্নাঘর থেকে বহু খাবার চলে যায় আবর্জনার ঝুড়িতে। কখনো নষ্ট হয়ে যাওয়া সবজি, কখনো শুকিয়ে যাওয়া ফল, আবার কখনো রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার। একদিকে যখন কিছু পরিবারে নিয়মিত রান্না হয় না, অন্যদিকে তখন অনেক ঘরেই প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খাবার কিনে ফেলায় তা নষ্ট হয়ে যায়। তবে একটু সচেতন হলেই খাবার অপচয়ের পরিমাণ অনেকটাই কমানো সম্ভব।

চলুন, জেনে নিই কিছু সহজ উপায়।

খাবারের পরিকল্পনা করুন
সপ্তাহের শুরুতেই ঠিক করে নিন কোন কোন দিন কী খাবেন। সেই অনুযায়ী বাজার করুন। এতে অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা কমবে, অপচয়ও রোধ হবে।

মেয়াদউত্তীর্ণের তারিখ খেয়াল রাখুন
প্যাকেটজাত খাবারের মেয়াদের তারিখ দেখে কিনুন ও সংরক্ষণ করুন। প্রয়োজনে প্যাকেটের গায়ে বড় করে শেষ ব্যবহারের তারিখ লিখে রাখুন যাতে ভুলে না যান। সেই অনুযায়ী খাবারের ব্যবহার পরিকল্পনা করুন।

সংরক্ষণে সচেতন হোন
ফ্রিজ বা ক্যাবিনেটে খাবার সংরক্ষণের সঠিক পদ্ধতি জেনে রাখুন।

কোন খাবার কতদিন পর্যন্ত ভালো থাকে এবং কীভাবে রাখতে হয়, তা মেনে চললে খাবার দীর্ঘদিন টিকবে এবং অপচয় কমবে।

বাসি খাবার কাজে লাগান
পূর্বদিনের খাবার যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খেয়ে ফেলুন। বেশি দিন ফেলে রাখলে তা খাওয়ার আগ্রহও কমে যায় এবং নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। চাইলে সেই খাবার দিয়ে নতুন রেসিপিও বানিয়ে নেওয়া যায়।

সবজির খোসাও ফেলবেন না
সবজির খোসা দিয়েও অনেক সুস্বাদু রান্না করা যায়।

না হলে সেগুলো কম্পোস্ট করে সার বানিয়ে নিতে পারেন, যা গাছের টব বা বাগানে ব্যবহার করা যায়।

সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা

মন্তব্য

রান্নাঘরের যে মসলা নিয়ন্ত্রণে রাখবে রক্তচাপ

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
রান্নাঘরের যে মসলা নিয়ন্ত্রণে রাখবে রক্তচাপ
সংগৃহীত ছবি

রান্নাঘরের অতি পরিচিত একটি উপাদান হল হলুদ। রান্নায় স্বাদ ও রং বাড়ানো—হলুদের ব্যবহার বহুমুখী। অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণে ভরপুর এই মসলা শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী।

‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ’-এর এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন নামের এক বিশেষ যৌগ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।

এমনকি ভিটামিন ই বা ভিটামিন সি-র চেয়েও পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি শক্তিশালী এই যৌগটি।

এ ছাড়াও কারকিউমিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। আর্থ্রাইটিস, হাঁপানি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এমনকি ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে হলুদ।

যেভাবে খেলে মিলবে উপকার                                                                                                                      সকালে খালি পেটে কাঁচা হলুদের রসে এক চিমটে লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন।

এতে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায় এবং কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিংবা আপনি হলুদ চা খেতে পারেন। হলুদ চা সর্দিকাশি থেকে শুরু করে উচ্চ কোলেস্টেরল পর্যন্ত অনেক সমস্যা কমাতে সাহায্য করে

যাদের জন্য সতর্কতা জরুরি
যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন বা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজঅর্ডার (GERD)-এর মতো জটিলতা রয়েছে, তাদের জন্য অতিরিক্ত হলুদ খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে। তাই এসব ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সূত্র : টিভি নাইন বাংলা

মন্তব্য

কেমন যেতে পারে আজ ১০ এপ্রিলের দিনটি? জেনে নিন রাশিফল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
কেমন যেতে পারে আজ ১০ এপ্রিলের দিনটি? জেনে নিন রাশিফল

জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ১০ এপ্রিল, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।

মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): কাজের চাপ থাকবে। বিরূপ পারিপার্শ্বিকতায় বিষণ্ন থাকতে পারেন।

সহজ কাজটি কঠিন হয়ে উঠতে পারে। ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালনে দৃঢ়তার পরিচয় দিতে হবে। উপযুক্ত কাজ করার জন্য শক্তি সঞ্চয় করুন।

বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): অপ্রত্যাশিত প্রাপ্তির সম্ভাবনা।

কোনো প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হবেন। অন্যরা আপনার কারিশমাটিক ব্যক্তিত্বের প্রতি ভালো প্রতিক্রিয়া জানাবে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি সৃজনশীল প্রকল্পে কাজ করার কথা বিবেচনা করুন।

মিথুন (২১ মে-২০ জুন): আপনার কাজে অন্যদের প্রশংসা পাবেন।

প্রিয় মানুষের সঙ্গে আলোচনায় স্বস্তি পাবেন। কারো সহযোগিতায় উপকার হবে। চাকরিজীবিরা পদস্থদের সুনজরে থাকবেন। জীবনের প্রতি উদার দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করুন।

কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): নতুন যোগাযোগে সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে এগোতে পারবেন।

ব্যবসায় ভালো সুযোগ আসতে পারে। সাহসী পদক্ষেপে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করুন। ভালো ব্যবহার দিয়ে কাজ আদায় করার চেষ্টা করুন। সুস্থ থাকুন।

সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): নতুন যোগাযোগ অর্থাগমের পথ দেখাবে। প্রত্যাশা পূরণে বাধা-বিপত্তি দূর হবে। আয়ের ক্ষেত্র আগের তুলনায় অনুকূলে। লেনদেনে আবেগ পরিহার করতে হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আলস্যের প্রশ্রয় দেবেন না।

কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর) : কোনো কাজ করে মানসিক শান্তি পেতে পারেন। অতীতের কোনো কাজের সুফল এখন পেতে পারেন। নিরলসভাবে কাজ করুন। সঠিক প্রচেষ্টায় ভালো ফল পাবেন। মনের স্থিরতা বজায় রাখুন।

তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): কোনো শুভ কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ব্যয় চাপ থাকবে। অযথা উৎকণ্ঠা বিরাজ করতে পারে। কারো সাহচার্যে আনন্দ পাবেন। সমস্যা সমাধানে নিজের বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগান। কোনো কাজ ফেলে রাখবেন না।

বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): আজ আপনার মধ্যে উদ্যম ও ইতিবাচক মনোভাব থাকবে, যা আপনার চারপাশের মানুষদেরও প্রভাবিত করবে। ব্যক্তিগত সম্পর্কের মধ্যে উষ্ণতা থাকবে। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কাজ করুন। লক্ষ্য অর্জনের কোনো সুযোগ ছাড়বেন না।

ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): আজ কাজের ব্যস্ততা থাকবে। ব্যবসায় উল্লেখযোগ্য উন্নতির সম্ভাবনা। আটকে থাকা টাকা উদ্ধার হতে পারে। ব্যক্তিগত জীবনে অতিরিক্ত প্রত্যাশা করবেন না। দীর্ঘদিনের কোনো পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে হতে পারে।

মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): আপনি একটি উদার ও সুন্দর মেজাজে নিজেকে খুঁজে পাবেন। উন্নতির ক্ষেত্রে অন্যের সহযোগিতা পাবেন। মানসিক অস্থিরতা অনেকটা কমবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে সাবধান। লক্ষ্যে স্থির থাকুন। সময় আপনার পক্ষে থাকবে।

কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): কর্মক্ষেত্রে মন্দাভাব কেটে যাবে। ঋণ পরিশোধের সম্ভাবনা আছে। প্রিয়জনের শরীর ভালো যাবে না। সন্তানের জন্য ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখুন। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): ইচ্ছানুসারে কাজ করার সুযোগ পাবেন। যেকোনো পরিস্থিতিতে গ্রহণযোগ্য ধ্যান-ধারণা পেশ করতে পারবেন। সাফল্য লাভের জন্য কুশীল ও ডিপ্লোম্যাটিক হতে হবে। নিজের ওপর আস্থা রাখুন।

আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ