সিপিডির মূল্যায়ন

বিশ্ববাজারের চেয়ে দেশে পণ্যের দাম কয়েক গুণ বেশি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বিশ্ববাজারের চেয়ে দেশে পণ্যের দাম কয়েক গুণ বেশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে। সারা বিশ্বেই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। তবে সে তুলনায় দেশের বাজারে দাম অনেক বেশি। কোনো কোনো পণ্যের দাম যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশি।

বাজার ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলার অভাব, চাহিদা-জোগান সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকাসহ বেশ কিছু কারণে পণ্যের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি।

দেশের মোট অর্থনীতির ৩০ শতাংশই বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এর মধ্যে আমদানি, রপ্তানি, রেমিট্যান্স ও বিদেশি সহায়তা অন্যতম। ফলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, জ্বালানি তেলের দাম বাড়াসহ সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলো বাংলাদেশে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে।

এই সংকট মোকাবেলায় চলতি অর্থবছরে অতিরিক্ত ৩২ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা লাগবে। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট ব্যয়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, তা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করলেও কোনো পণ্যের দাম না বাড়িয়ে এই সংকট মোকাবেলা সম্ভব।

গতকাল রবিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমণ্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে ‘পরিবর্তিত বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অর্থনীতি কোন পথে’ শীর্ষক আলোচনাসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ম. তামিম এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) অধ্যাপক আহসান হাবিব।

সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি বহিঃখাত অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। ফলে বৈশ্বিকভাবে বিভিন্ন পণ্যের দাম ওঠানামার সঙ্গে বাংলাদেশও সম্পর্কযুক্ত। দেশের ব্যালান্স অব পেমেন্টে গত সাত মাসে যে অবস্থায় দাঁড়িয়েছে, তাতে এত বড় চ্যালেঞ্জ আর আসেনি। গত জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত লেনদেনের ভারসাম্য ছিল মাইনাস দুই বিলিয়ন ডলার, যা তার আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ছয় বিলিয়ন ডলার। এর অর্থ হলো প্রায় আট বিলিয়ন ডলার কমেছে।

ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে।

অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, দেশের অর্থনীতির বড় ঝুঁকি হচ্ছে—একদিকে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে, অন্যদিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমছে। করোনা মহামারি থেকে ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠান ও দরিদ্র মানুষের নয়, দ্রুত পুনরুদ্ধার এসেছে বড় শিল্পগুলোর ক্ষেত্রে। টিসিবির ট্রাকের পেছনে যে বড় লাইন, সেটিই বলে দেয় নিম্ন আয়ের মানুষের কতটা রিকভারি হয়েছে।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, পর্যালোচনায় পাঁচটি বিষয়—দ্রব্যমূল্য, বহিঃখাত, ব্যাংকিং খাত, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও বাজেট ব্যবস্থাপনা প্রাধান্য পাচ্ছে। গত কয়েক মাসে এর ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে খাদ্যপণ্যের দাম অত্যন্ত বেশি।

ফাহমিদা বলেন, কোনো কোনো খাদ্যপণ্যের দাম ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। বিশেষ করে চাল, ডাল, পেঁয়াজ ও ভোজ্য তেলের মূল্য দ্বিগুণ হয়েছে।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মিনিকেট, পাইজাম ও মোটা চালের দামই ঊর্ধ্বমুখী। থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের চেয়ে বাংলাদেশে চালের দাম বেশি।

মন্তব্য

দূষণ বিরোধী অভিযানে ২৪ কোটি টাকার জরিমানা, বন্ধ ৬৪৮ ইটভাটা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দূষণ বিরোধী অভিযানে ২৪ কোটি টাকার জরিমানা, বন্ধ ৬৪৮ ইটভাটা
সংগৃহীত ছবি

গত চার মাসে সারা দেশে দূষণবিরোধী বিশেষ অভিযান ২৪ কোটির বেশি টাকা জরিমানা আদায় এবং ৬৪৮টি ইটভাটা বন্ধ করা হয়েছে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ উদ্যোগে পরিবেশ অধিদপ্তর গত ২ জানুয়ারি থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে দূষণ বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে এই জরিমানা আদায় করে।

এই অভিযানে যানবাহন, অবৈধ ইটভাটা, স্টিল মিল, শব্দদূষণ, ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্য, সীসা কারখানা, জলাশয় ভরাট, টায়ার পোড়ানো এবং খোলা নির্মাণ সামগ্রীর বিরুদ্ধে ৭৭৮টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে ১ হাজার ৬৬৩টি মামলার মাধ্যমে মোট ২৪ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ১শ’ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

একইসাথে ৪৩৮টি অবৈধ ইটভাটার চিমনি ভেঙে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ২১০টি ইটভাটা বন্ধের জন্য কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ১২৪টি ভাটায় কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়েছে এবং ৭টি ইটভাটার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

এছাড়াও, একজনকে এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৮ ট্রাক সীসা গলানোর যন্ত্রপাতি জব্দ করে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

অপরদিকে বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগরের গুলশান, মাতুয়াইল, আমিনবাজার, মোহাম্মদপুর ও নারায়ণগঞ্জ এলাকায় নির্মাণ সামগ্রীর মাধ্যমে বায়ুদূষণ করার দায়ে ৬টি মোবাইল কোর্ট অভিযান চালানো হয়। এই অভিযানে ৫টি মামলায় ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

একই দিন আমিনবাজারে অবৈধ সীসা ব্যাটারি গলানোর একটি কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে কারখানাটি উচ্ছেদ এবং যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে।

গাজীপুরে জলাধার ভরাটের অভিযোগে একজনকে সতর্ক এবং ৫ দিনের মধ্যে পুকুর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মানিকগঞ্জ ও দিনাজপুরে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ৮টি মামলায় ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। অভিযানে একটি ইটভাটার চিমনি ও কাঁচা ইট ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং ৬টি ইটভাটার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

পরিবেশ অধিদপ্তর জানিয়েছে, দূষণ নিয়ন্ত্রণে এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প
প্রতীকী ছবি

রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

শুক্রবার বিকেল ৪টা ৫২ মিনিটে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ গোলাম মোস্তফা।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে,রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪। এটি হালকা ভূমিকম্প। এর উৎপত্তিস্থল বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে।

ভারতের ভূমিকম্প গবেষণা সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ০।

উৎপত্তিস্থলে ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

জ্বালানিনির্ভর জাতীয় মাস্টার প্ল্যান পুনর্বিবেচনার দাবি তরুণ জলবায়ু কর্মীদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
জ্বালানিনির্ভর জাতীয় মাস্টার প্ল্যান পুনর্বিবেচনার দাবি তরুণ জলবায়ু কর্মীদের

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো ঢাকায়ও জলবায়ু ধর্মঘট পালন করেছে দেশের তরুণ জলবায়ু কর্মীরা। ধর্মঘটে সমন্বিত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মহাপরিকল্পনা (আইইপিএমপি) বাস্তবায়ন হলে ব্যয়বহুল ও দূষিত জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার আরো বাড়বে মন্তব্য করে তা দ্রুত সংশোধনের দাবি জানানো হয়েছে।

শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে এ দাবি জানান তারা। বর্তমান পরিকল্পনা জলবায়ু লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং এর ফলে দেশের জলবায়ু সংকট আরও গভীর হতে পারে বলে তারা গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে।

 
 
বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘটের অংশ হিসেবে আয়োজিত এই সমাবেশে দুই শতাধিক তরুণ জলবায়ু কর্মী রঙিন ব্যানার, পোস্টার ও স্লোগানের মাধ্যমে জীবাশ্ম জ্বালানির ক্ষতিকর প্রভাব তুলে ধরেন। ‘ভুয়া সমাধান নয়, নবায়নযোগ্য শক্তি চাই’ শীর্ষক শ্লোগানে মুখরিত ছিল সমাবেশস্থল। 

জলবায়ু পরিবর্তনের সংকট তুলে ধরে তারা বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য টেকসই ও বাসযোগ্য বাংলাদেশ গড়তে হলে জ্বালানি নীতিতে নবায়নযোগ্য উৎসগুলোকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কার্বন নিঃসরণ কমাতে জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর বিদ্যুতে বিশ্বের উন্নত দেশ এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে।

সমাবেশে জলবায়ুকর্মীরা বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই বহুজাতিক ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারকেও গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
 
সমাবেশে ইয়ুথনেট গ্লোবাল-এর নির্বাহী সমন্বয়ক সোহানুর রহমান বলেন, ‘জলবায়ু সংকটকে বিবেচনায় রেখে আমাদের শক্তি পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। আইইপিএমপিতে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর সুবিধা নিশ্চিত করার বদলে দরকার একটি ন্যায্য, স্বচ্ছ ও স্থানীয় বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটানো পরিকল্পনা।

এখন সময় জনগণকে ক্ষমতায়িত করা, নবায়নযোগ্য শক্তিকে অগ্রাধিকার দেওয়া এবং ভ্রান্ত সমাধানের যুগের অবসান ঘটানোর।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ভবিষ্যৎ জীবাশ্ম জ্বালানির মুনাফার জন্য বিক্রি করা চলবে না। নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসারই একমাত্র টেকসই পথ।’

জলবায়ুকর্মী আরুবা ফারুক  বলেন, ‘জলবায়ু সংকটে দায়ী নয় বাংলাদেশ, অথচ ক্ষতির শিকার আমরা। তাই ক্ষতিপূরণ দিতে হবে উন্নত দেশগুলোকে।

তরুণদের দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ‘আইইপিএমপি বিগত সরকারের একটি ভুল পরিকল্পনার অংশ, যা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের আর্থিক সংকটকে উপেক্ষা করেছে। এ পরিকল্পনায় বিদ্যুতের চাহিদা অতি উচ্চাকাঙ্ক্ষিতভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, যার সুযোগ নিয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর প্রভাবশালী গোষ্ঠীগুলো।’

তিনি আরো বলেন, ‘রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে এখনই সময় আইইপিএমপি পুনঃমূল্যায়ন ও সংশোধনের। আমরা চাই নতুন পরিকল্পনা হবে দেশীয় সমাধানভিত্তিক, দেশীয় অর্থায়নে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সঙ্গে প্রণীত।’

বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘আইইপিএমপিতে নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের কোনো সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন নেই। কোন বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে কত কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে, সেটির ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি। একই সঙ্গে রিনিউয়েবল এনার্জি পলিসি ২০২৫-এর সঙ্গে সমন্বয় করে আইইপিএমপিকে সংশোধন করতে হবে।’
 

মন্তব্য

হানিফ ফ্লাইওভারে গাড়ি চাপায় নারী নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
হানিফ ফ্লাইওভারে গাড়ি চাপায় নারী নিহত
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে হানিফ ফ্লাইওভারে গাড়ির চাপায় এক নারী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে। 

যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোরশেদ আলম জানান, ভোর রাতের দিকে গাড়ির চাপায় নিহত হন। ওই নারী ভবঘুরে প্রকৃতির ছিলেন বলে জানা গেছে।

তার বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।  

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ