মাহফুজ আলমের পোস্ট ঘিরে সর্বত্র নতুন করে আলোচনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মাহফুজ আলমের পোস্ট ঘিরে সর্বত্র নতুন করে আলোচনা
সংগৃহীত ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস ভাইরাল হয়েছে। যা নতুন করে চিন্তার খোরাক জুগিয়েছে তার ভক্ত ও সমালোচকদের মধ্যে। ‘ফ্যাসিবাদের পুনরুজ্জীবন ও জুলাইবিরোধী শক্তি’ শিরোনামের ওই পোস্টে তিনি দেশের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যতের জন্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। জানিয়েছেন নিজের চিন্তার কথাও।

 

আরো পড়ুন
পুলিশের পোশাক গোলাপি করার আহ্বান উমামার

পুলিশের পোশাক গোলাপি করার আহ্বান উমামার

 

মাহফুজ আলম বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান ছিল সব স্তরের মানুষের এক সমন্বিত মিলনমেলা। কিন্তু এখন দেশে নতুন করে বিভিন্ন ষরযন্ত্র শুরু হয়েছে। ফ্যাসিবাদ এবার তার চেহারা বদলে বিভিন্ন রূপে ফিরে আসতে চাইছে। আবার নতুন করে সক্রিয় হতে চাইছে।

 

তিনি সবাইকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, দেশের জনগণের বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র অবশ্যই রুখে দিতে হবে। কালচারাল ফ্যাসিজম এবং পুরাতন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আমাদের নিরন্তর লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। আমরা সেটা চালিয়েও যাচ্ছি। সামাজিক ফ্যাসিবাদ বনাম সেক্যুলারিজ শক্তির ভণ্ডামি আমাদের উন্মোচন করতে হবে।

তা না হলে এ প্রজন্মকে চিরতরে পিছিয়ে দেওয়া হবে, বিচ্ছিন্ন করা হবে। 

আরো পড়ুন
যুবলীগ নেতার হামলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থী আহত

যুবলীগ নেতার হামলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থী আহত

 

সরকারের পক্ষ থেকে মাহফুজ আলম জানান, এই সরকার ১৫০টিরও বেশি আন্দোলন মোকাবেলা করেছে। ধ্বংস হয়ে যাওয়া অর্থনীতিকে আবার বাঁচিয়ে তুলেছে। আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতির বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে আছে নতুন করে। জুলাই শহীদ ও আহতদের অর্থদান ও পুনর্বাসন থেকে শুরু করে বিচার ও সংস্কারের জন্যে আমরা নিরন্তর কাজ করছি।

এখনো জনগণের যেকোনো ন্যায্য দাবি সময়সাপেক্ষ হলেও পূরণ করা হচ্ছে।

সতর্কবার্তা দিয়ে তিনি বলেন, আমরা যেদিন আবার রাজপথে নেমে আসব সেদিন প্রতিদিনের ডায়েরিতে টুকে রাখা আমাদের দিন-রাতের কাজগুলোর আমলনামা নিয়ে জনগণের সামনে আসব। কিন্তু আপনারা জুলাইবিরোধী শক্তি যাবেন কোথায়? জুলাইয়ের মিত্র সেজে জুলাইয়ের পিঠে ছুরি চালানো হন্তারকরা পালাবেন কোথায়? আপনাদের আমলনামাও আমরা রাখছি। ভাবাদর্শ আর ভিনদেশের পাতানো খেলায় নেমে যেভাবে আচ্ছন্ন করে রাখলেন বাংলাদেশের সম্ভাবনাকে, এটার জবাব দিবে জনগণ! সময় থাকতে মিত্রদের জড়ো করুন এবং শত্রুদের চিহ্নিত করুন।

আরো পড়ুন
বাবার জানাজায় মোবাইল ফোন খোয়ালেন কণ্ঠশিল্পী মনির খান

বাবার জানাজায় মোবাইল ফোন খোয়ালেন কণ্ঠশিল্পী মনির খান

 

মাহফুজ আলমের এই ফেসবুক পোস্ট দেশের পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। তার কথাগুলো শুধু ফেসবুকেই সিমাবদ্ধ থাকেনি, বরং মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। কিসের ইঙ্গিত দিলেন তিনি? এই প্রশ্ন সবার মনেই জাগছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আবরার হত্যার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি পালানোর ঘটনায় ক্ষুব্ধ পরিবার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আবরার হত্যার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি পালানোর ঘটনায় ক্ষুব্ধ পরিবার
সংগৃহীত ছবি

বহুল আলোচিত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সব আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে পাঁচজনের যাবজ্জীবনের আদেশ বহাল রাখা হয়েছে। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রবিবার এই রায় দেন।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে বি রুমি, জহিরুল ইসলাম সুমন, নূর মোহাম্মদ আজমী, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার সুমাইয়া আজিজ উপস্থিত ছিলেন।

রায় প্রকাশের পর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন শহিদ আবরারের বাবা ও ভাই। এ সময় ছোট ভাই বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাইয়াজ বড় ভাই হত্যার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি পালানোর প্রসঙ্গে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য হতাশার। কারণ আমরা অপেক্ষায় আছি কবে রায় কার্যকর হবে। সেখানে হঠাৎ করে জানতে পারি, ভাইয়াকে ডেকে নিয়ে গেছে এবং হত্যার সময় যে রুমে ছিল সেই পালিয়েছে।

আর পালিয়ে যাওয়ার পর কেন বিষয়টি লুকিয়ে রাখা হয়েছিল, সেটার উত্তর আমরা জানি না।’

২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হল থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আসামিরা পরস্পর যোগসাজশ করে ছাত্রশিবিরের কর্মী সন্দেহে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে আবরারকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছেন।’

অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর বুয়েটের ২০ শিক্ষার্থীকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। এ মামলায় আরো পাঁচ শিক্ষার্থীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
নিম্ন আদালতের রায় খতিয়ে দেখতে ডেথ রেফারেন্স হিসেবে ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি মামলার নথি হাইকোর্টে পৌঁছায়।

গত বছরের ২৮ নভেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন— বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩তম ব্যাচ), সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার অপু (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), সদস্য মোজাহিদুর রহমান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), সদস্য এহতেশামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুর রহমান মাজেদ (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), এস এম নাজমুস সাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মিজানুর রহমান (ওয়াটার রিসোসের্স, ১৬ ব্যাচ), শামছুল আরেফিন রাফাত (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং), উপ-দপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ (কেমিকৌশল) এবং এস এম মাহামুদ সেতু (কেমিকৌশল)।

মন্তব্য

ট্রেনের টিকিট কাটতে ৩০ মিনিটে ৯৮ লাখ হিট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রেনের টিকিট কাটতে ৩০ মিনিটে ৯৮ লাখ হিট

ঈদে ঘরমুখো মানুষের জন্য গত ১৪ মার্চ অনলাইনে অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। আজ রবিবার বিক্রি হচ্ছে আগামী ২৬ মার্চের টিকিট। আজ প্রথম ৩০ মিনিটে সারা দেশে প্রায় ২৬ হাজার আসন বিক্রি হয়েছে। এ সময় রেলেওয়ে ই-টিকিটিং ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপে মোট ৯৮ লাখ হিট করেছেন টিকিট প্রত্যাশীরা।

 

রবিবার সকালে বাংলাদেশ রেলওয় সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।  

আরো পড়ুন
রায়ে সন্তুষ্ট আবরারের বাবা, দ্রুত কার্যকরের দাবি

রায়ে সন্তুষ্ট আবরারের বাবা, দ্রুত কার্যকরের দাবি

 

রেলওয়ে সূত্র জানায়, আজ ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলোর আসন সংখ্যা ১৩ হাজার ৩৬৩টি। এর মধ্যে সকাল ৮টা থেকে প্রথম ৩০ মিনিটে পশ্চিমাঞ্চল ট্রেনগুলোর ১১ হাজার ৩০০টি আসন বিক্রি হয়। আর সারা দেশে বিক্রি হয় ১৪ হাজার ৪৪৪টি।

প্রথম ৩০ মিনিটে ঢাকাসহ সারা দেশে মোট টিকিট বিক্রি হয় ২৫ হাজার ৭৪৪টি।

সূত্র জানায়, ২৬ মার্চের জন্য ঢাকা থেকে ট্রেনের মোট আসন ২৬ হাজার ৬৫১টি এবং সারা দেশের সব ট্রেনগুলোর মোট আসন এক লাখ ৪০ হাজার ৮৫৬টি।

মন্তব্য

রায়ে সন্তুষ্ট আবরারের বাবা, দ্রুত কার্যকরের দাবি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রায়ে সন্তুষ্ট আবরারের বাবা, দ্রুত কার্যকরের দাবি
সংগৃহীত ছবি

বহুল আলোচিত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রবিবার এই রায় দেন। 

হাইকোর্টের এই রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘হাইকোর্টের রায়ে সন্তুষ্ট।

এখন সব প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত রায় কার্যকর দেখতে চাই।’ রোববার (১৬ মার্চ) রায় ঘোষণার পর সাংবাদিকদের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন তিনি।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে বি রুমি, জহিরুল ইসলাম সুমন, নূর মোহাম্মদ আজমী,সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার সুমাইয়া আজিজ উপস্থিত ছিলেন। আসামিপক্ষে আইনজীবী মাসুদ হাসান চৌধুরী, আজিজুর রহমান দুলু উপস্থিত ছিলেন।

আদালত কক্ষে আবরার ফাহাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হল থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আসামিরা পরস্পর যোগসাজশ করে ছাত্রশিবিরের কর্মী সন্দেহে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে আবরারকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছেন।’ 

অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর বুয়েটের ২০ শিক্ষার্থীকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। এ মামলায় আরো পাঁচ শিক্ষার্থীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। নিম্ন আদালতের রায় খতিয়ে দেখতে ডেথ রেফারেন্স হিসেবে ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি মামলার নথি হাইকোর্টে পৌঁছায়।

গত বছরের ২৮ নভেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন— বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩তম ব্যাচ), সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার অপু (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), সদস্য মোজাহিদুর রহমান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), সদস্য এহতেশামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুর রহমান মাজেদ (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), এস এম নাজমুস সাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মিজানুর রহমান (ওয়াটার রিসোসের্স, ১৬ ব্যাচ), শামছুল আরেফিন রাফাত (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং), উপ-দপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ (কেমিকৌশল) এবং এস এম মাহামুদ সেতু (কেমিকৌশল)।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঈদ যাত্রা : অনলাইনে যেভাবে কাটবেন ট্রেনের টিকিট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদ যাত্রা : অনলাইনে যেভাবে কাটবেন ট্রেনের টিকিট

প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ উদযাপন করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে নগরবাসী। এর মধ্যেই শুরু হয়েছে ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ। ঘরমুখো মানুষকে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফেরাতে গত ১৪ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে অনলাইনে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি। 

রেল সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের ২৪ মার্চের টিকিট এবং দুপুর ২টায় পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের ২৪ মার্চের টিকিট বিক্রি শুরু হয়।

আজ ১৬ মার্চ পাওয়া যাচ্ছে ২৬ মার্চের টিকিট। এবারও শতভাগ অনলাইনে ২০ মার্চ পর্যন্ত চলবে আগাম টিকিট বিক্রি।

আরো পড়ুন
ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সের আইসক্রিম, শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি

ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সের আইসক্রিম, শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি

 

যেভাবে কাটবেন টিকিট
ঘরে বসে খুব সহজে কাটতে পারবেন টিকিট। সে জন্য মোবাইল বা কম্পিউটারের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে ট্রেনের টিকিট কাটা যায়।

এ ছাড়া মোবাইলের প্লে স্টোর থেকে রেলসেবা অ্যাপ ডাউনলোড করে সেখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করে খুব সহজেই ট্রেনের টিকিট কাটা সম্ভব।

রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে (https://eticket.railway.gov.bd

Bangladesh Railway E-Ticketing Service

Buy rail tickets online in three easy steps: search, select and pay. The tickets are issued by Bangladesh Railway’s CCSRTS.

eticket.railway.gov.bd

আরো পড়ুন
পবিত্র রমজান মাসে স্বাস্থ্য সচেতনতা

পবিত্র রমজান মাসে স্বাস্থ্য সচেতনতা

 

অথবা ‘রেল সেবা’ অ্যাপে ঢুকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। প্রথমে আপনার এনআইডি, ই-মেইল নম্বর, ফোন নম্বর এবং ব্যক্তিগত তথ্যাদি প্রদান করতে হবে। এরপর মোবাইলে একটি ওটিপি (one time password) আসবে।

সেটি সঠিকভাবে পূরণ করে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করতে হবে।

সব তথ্য ঠিক থাকলে রেজিস্ট্রেশন সফল হবে এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে নামে নতুন একটি পেজ আসবে। এখানে ইউজার অটো লগইন হয়ে যাবে।

টিকিট কেনার পদ্ধতি
প্রথমে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। প্যানেলে ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড পূরণ করে লগইন বাটনে ক্লিক করতে হবে।

এরপর নতুন পেজে কাঙ্ক্ষিত ভ্রমণ তারিখ, প্রারম্ভিক স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন, শ্রেণি পূরণ করে ফাইন্ড টিকিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। পরের পেজে ট্রেনের নাম, সিট অ্যাভেইলেবিলিটি (আসন আছে কি নেই) ও ট্রেন ছাড়ার সময় দেখা যাবে।

আরো পড়ুন
বসুন্ধরা শুভসংঘ কারমাইকেল কলেজ শাখার পরিচিত সভা ও ইফতার মাহফিল

বসুন্ধরা শুভসংঘ কারমাইকেল কলেজ শাখার পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল

 

ট্রেন অনুযায়ী ভিউ সিটস বাটনে ক্লিক করে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে পছন্দের আসন সিলেক্ট করে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী ধাপে বিকাশ, নগদ অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে টিকিটের দাম পরিশোধ করতে পারবেন। ভিসা, মাস্টার কার্ড বা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করলে একটি ই-টিকিট অটো ডাউনলোড হবে। পাশাপাশি যাত্রীর ই-মেইলে টিকিটের কপি চলে যাবে।

এ ছাড়া ই-মেইলের ইনবক্স থেকে টিকিট প্রিন্ট করে ফটো আইডিসহ ই-টিকিটের দেওয়া টিকিট প্রিন্ট ইনফরমেশন দিয়ে সংশ্লিষ্ট সোর্স স্টেশন থেকে যাত্রার আগে ছাপানো টিকিট সংগ্রহ করা যাবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ