ঢাকা, শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫
২৯ ফাল্গুন ১৪৩১, ১৩ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫
২৯ ফাল্গুন ১৪৩১, ১৩ রমজান ১৪৪৬

নারীদের মানবিক সংকট মোকাবেলায় পদক্ষেপের আহ্বান একশনএইডের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নারীদের মানবিক সংকট মোকাবেলায় পদক্ষেপের আহ্বান একশনএইডের
সংগৃহীত ছবি

জাতিসংঘের মহাসচিবের বাংলাদেশে সফরকালে তাকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিশেষ করে নারী ও মেয়েশিশুদের তীব্র মানবিক সংকট মোকাবেলায় জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে একশনএইড বাংলাদেশ। সংস্থাটি বলছে, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) রোহিঙ্গাদের মাসিক খাদ্য তহবিল বরাদ্দ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্তে বাংলাদেশে অবস্থানরত ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা কঠিন হুমকির মুখে পড়বে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। 

আরো পড়ুন
ধর্ষকদের দ্রুত বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি বাসদের

ধর্ষকদের দ্রুত বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি বাসদের

 

ডব্লিউএফপি’র উদ্ধৃতি দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তহবিল সংকটের কারণে বরাদ্দ কমিয়ে অর্ধেকে আনার ফলে (আগামী পহেলা এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে) শরণার্থীদের জীবনধারনের ন্যূনতম সীমার নিচে ঠেলে দেবে, যা অপুষ্টি এবং স্বাস্থ্য সংকটকে আরো বাড়িয়ে তুলবে।

খাদ্য সহায়তা বরাদ্দের এই মারাত্মক হ্রাসের কারণে নারী ও কিশোরীরা অসমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গর্ভবতী এবং বুকের দুধ খাওয়ানো মা, কিশোরী এবং শিশুরা ইতোমধ্যেই তীব্র অপুষ্টির ঝুঁকিতে রয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা এবং মৃত্যুর হার বাড়িয়ে তুলতে পারে। খাদ্য ঘাটতির চাপে পারিবারিক সহিংসতা এবং শোষণসহ জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতার ঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলবে। এই চ্যালেঞ্জগুলোর সাথে যুক্ত হয়েছে পর্যাপ্ত যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং অধিকার (এসআরএইচআর) পরিষেবার বিঘ্নের আশঙ্কা, এতে নারী ও কিশোরীরা প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হবে।

আরো পড়ুন
বাংলা সাহিত্যে রমজান মাস

বাংলা সাহিত্যে রমজান মাস

 

সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, খাদ্য রেশন কমানোর খবরে ইতোমধ্যেই রোহিঙ্গা শিবিরে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এতে অপরাধ প্রবণতা বেড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ফলে নারী ও কিশোরীদের বিপদ আরো বাড়াবে। আন্তর্জাতিক কমিউনিটির তহবিল ঘাটতি মোকাবিলায় ব্যর্থতার কারণে মানবিক সংস্থাগুলোকে শরণার্থীদের ন্যূনতম চাহিদা মেটাতেও হিমশিম খেতে বাধ্য করেছে।

একশনএইড বাংলাদেশ বলছে, আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে পূর্ণ খাদ্য রেশন পুনরুদ্ধার করতে এবং নারী ও কিশোরীদের অগ্রাধিকার দিয়ে জেন্ডার-সংবেদনশীল সহায়তা নিশ্চিত করতে জরুরি তহবিল প্রদানের আহ্বান জানাই। এছাড়া  রোহিঙ্গা সংকটের মূল কারণগুলো মোকাবেলায় টেকসই প্রত্যাবাসন এবং পুনর্বাসন পরিকল্পনাসহ দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের পথ তৈরি করতে হবে।

আরো বলা হয়েছে, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংকট এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। জাতিসংঘের মহাসচিব যখন এই সংকটের প্রতি বিশ্বব্যাপী দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন, তখন আমরা ১০ লাখেরও বেশি শরণার্থীর, বিশেষ করে নারী ও কিশোরীদের জীবন ও মর্যাদা রক্ষায় দ্রুত এবং সহানুভূতিশীল পদক্ষেপের আহ্বান জানাই।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

খাদ্য সহায়তা কমায় দেশে ফিরতে চান রোহিঙ্গারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
খাদ্য সহায়তা কমায় দেশে ফিরতে চান রোহিঙ্গারা
বাংলাদেশের একটি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের বাইরে রোহিঙ্গা শিশুরা খাবারের বস্তা বহন করছে। ছবি: এএফপি

জাতিসংঘ মহাসচিব এমন এক সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করতে আসছেন যখন রোহিঙ্গাদের মাসিক খাদ্য সহায়তা বাবদ জনপ্রতি সাড়ে ১২ ডলার থেকে কমিয়ে ছয় ডলারে নামিয়ে আনা হচ্ছে। এপ্রিল থেকে রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্য সহায়তার ঘোষণা এর আগেই দিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য কর্মসূচি বা ডব্লিউএফপি। ফলে এপ্রিল মাস থেকে রোহিঙ্গারা ৫২ শতাংশ কম খাবার কিনতে পারবে। 

এদিকে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগে বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের কথা বলা হলেও, রোহিঙ্গাদের অনেকেই কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরেই থাকার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ ছিল।

তবে পরিস্থিতি বর্তমানে কিছুটা ভিন্ন। খাদ্য সহায়তা কমিয়ে আনার ঘোষণার পর থেকে ক্যাম্পের রোহিঙ্গাদের মনোভাব অনেকটাই বদলেছে।

এ পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর ঘিরে রোহিঙ্গাদের খুব একটা উচ্ছ্বাস দেখা যায়নি। পুরো ক্যাম্প এলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের ব্যস্ততা চলছে সেখানে, তোড়জোড় যা ছিল তার বেশিরভাগই স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে দেখা গেছে।

 

বিবিসি বাংলা বৃহস্পতিবার ক্যাম্প এলাকায় শরণার্থী শিবিরে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেছে। তাদের অনেকেই দাতা সংস্থাগুলোর অর্থ বরাদ্দ কমিয়ে দেয়ার এই সিদ্ধান্তে নাখোশ। জাতিসংঘ মহাসচিব ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সফরের আগের দিনই তাদের অনেককেই দাবি তোলেন, খাদ্য সহায়তা না বাড়িয়ে যেন তাদের দেশে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

পঞ্চাশোর্ধ মোহাম্মদ হোসেনের ক্ষোভের সুরে বলেন, ‘আমরা অসহায় হয়ে এখানে প্রাণ বাঁচাতে এসেছি।

আমাদের খাবার দরকার নাই। এটা নিয়ে কিছু ভাবছি না। আমরা বার্মায় (মিয়ানমার) কীভাবে ফেরত যাবো সেটা জানা দরকার।’

প্রায় একই রকম ভাষ্য হামিদা বেগমেরও। বিবিসি বাংলার সঙ্গে আলাপকালে মিজ বেগম বলেন, ‘দাবি দাওয়া কিছু নাই, আমাদের দেশে আমরা ফিরে যেতে পারলেই আমরা খুশি।

আমাদের দ্রুত বার্মা (মিয়ানমার) পাঠাও।’

তিনি আরো বলে, ‘এ রকম করে কী সারা জীবন মানুষ চলতে পারে?’ তাহলে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কী কী করা হচ্ছে? কিংবা কবে নাগাদ তাদের ফেরত পাঠানো সম্ভব? এমন প্রশ্নের জবাবে শরণার্থী ও ত্রাণ প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানান, প্রত্যাবাসনের বিষয়টি মিয়ানমারের ও বাংলাদেশের বিষয়, বিশ্ব সম্প্রদায়ের বিষয়। এই বিষয়গুলো দুই দেশকে মিলেই ঠিক করতে হবে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

মন্তব্য

ঢাকায় বৈঠকের পর কক্সবাজার গেলেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঢাকায় বৈঠকের পর কক্সবাজার গেলেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস

ঢাকায় বৈঠকের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস কক্সবাজারে গেছেন। 

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাতের পর তারা বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে কক্সবাজার গেছেন। 

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন শেষে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস উখিয়ায় প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীরপ্রতীক কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ প্রধান বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চার দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

মন্তব্য

পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব
সংগৃহীত ছবি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের পর পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন তিনি। এ সময় তার পাশে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার চার দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন আমন্ত্রণে জাতিসংঘ মহাসচিব।

 

আজ শুক্রবার সকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকারবিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে গুতেরেসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে জাতিসংঘ প্রধান সকাল ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং বৈঠক করেন।

বৈঠকের পর গুতেরেস বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনের জন্য কক্সবাজার যাবেন। সেখান থেকে গুতেরেস সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে অবস্থান করবেন।

আরো পড়ুন
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

 

আগামীকাল শনিবার জাতিসংঘ মহাসচিব ঢাকায় জাতিসংঘ কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। সেখানে তিনি জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক পতাকা উত্তোলন করবেন, বাংলাদেশ-জাতিসংঘ সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী পর্যবেক্ষণ করবেন এবং জাতিসংঘের কর্মীদের সঙ্গে একটি সভায় যোগ দেবেন।

মন্তব্য

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকারবিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান।

আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে তাদের সাক্ষাৎ হয়। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকারবিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধির সঙ্গে সাক্ষাতের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

 

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চার দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব। 

আজ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে রোহিঙ্গাশিবির পরিদর্শনের জন্য কক্সবাজার যাওয়ার কথা রয়েছে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং আন্তোনিও গুতেরেসের। 

আরো পড়ুন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

 

সেখানে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন তারা। দুই নেতা অনুষ্ঠান চলাকালে রোহিঙ্গা, ইমাম এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ