বিপজ্জনক অভিবাসন রোধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিপজ্জনক অভিবাসন রোধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংগৃহীত ছবি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘বিপজ্জনক অভিবাসন রোধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, যাতে প্রতিটি বাংলাদেশি নাগরিকের একটি নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ অভিবাসন নিশ্চিত করা যায়।’

সোমবার (২৪ মার্চ) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া সরকারের মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর ফর দ্য রিটার্ন অব বাংলাদেশি সিটিজেন্স টু বাংলাদেশ শীর্ষক এসওপি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। 

বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে স্বাক্ষরিত স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) মানবপাচার ও অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, অবৈধ অভিবাসন ও মানবপাচার গুরুতর বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ তৈরি করে, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল ও বৈধ অভিবাসনের নীতিগুলোকে বিপন্ন করে।

এটি শুধু অসংখ্য জীবনকেই বিপন্ন করে না বরং দক্ষতাভিত্তিক এবং বৈধ অভিবাসনের পথে এটি হুমকিস্বরূপ।

উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা বিপজ্জনক ও জীবন হুমকিপূর্ণ যাত্রা রোধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, যাতে প্রতিটি বাংলাদেশি নাগরিকের একটি নিরাপদ এবং মর্যাদাপূর্ণ অভিবাসন নিশ্চিত করা যায় ‘

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আইন-নীতিমালা মেনে একটি নিরাপদ এবং নিয়ন্ত্রিত অভিবাসনব্যবস্থা গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। যারই অংশ হিসেবে আজ অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের এই এসওপি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই এসওপি অস্ট্রেলিয়ার সাথে আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে, প্রযুক্তিগত দক্ষতা বিনিময়, গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় এবং মানবপাচার ও অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধে কার্যকর সহায়তা প্রদান করবে।

তিনি আরো বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার ক্ষেত্র অত্যন্ত বিস্তৃত। আমাদের পারস্পরিক বাণিজ্য, উন্নয়ন এবং প্রযুক্তিগত অংশীদারি রয়েছে।’

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের রয়েছে বৈচিত্র্যময় কর্মীবাহিনী/শ্রমিক, যার মধ্যে আছে অত্যন্ত দক্ষ পেশাদার থেকে শুরু করে আধা-দক্ষ এবং অদক্ষ শ্রমিক, যারা অস্ট্রেলিয়ার শ্রম বাজারের চাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘অবৈধ অভিবাসন ও মানবপাচার মোকাবেলায় একটি সামগ্রিক ও সমন্বিত আঞ্চলিক পদ্ধতির প্রয়োজন।

উপদেষ্টা এ সময় থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট দেশগুলোতে বিস্তৃত একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সহযোগিতামূলক কাঠামো তৈরির প্রস্তাব করেন। তা ছাড়া তিনি ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন
ছবি : ফোকাস বাংলা

এ বছর ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। এ জন্য নির্বাচন কমিশন সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।’ 

মহান স্বাধীনতা দিবস ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

তার এই ভাষণ বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার সরাসরি সম্প্রচার করেছে। 

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় নির্বাচনের জন্য তৈরি হতে শুরু করবে বলে আশা করছি।

তিনি জানান, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাদের কাজ শুরু করেছে। ৬টি সংস্কার কমিশনের ১৬৬টি সুপারিশ ও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনসহ ৩৮টি রাজনৈতিক দলের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

ইতোমধ্যেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু হয়েছে। দেশের রাজনৈতিক দলগুলো খুবই ইতিবাচকভাবে সংস্কারকাজে সাড়া দিয়েছে, তাদের মতামত তুলে ধরছেন। কোন রাজনৈতিক দল কোন কোন সংস্কার প্রস্তাবে একমত হয়েছে, কোনটিতে দ্বিমত হয়েছে - সেসব তারা জানাচ্ছেন। 

তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দলের মতামত নেওয়ার কাজ এখন চলমান আছে।

কমিশনের লক্ষ্য হচ্ছে, যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলি একমত হবে সেগুলি চিহ্নিত করা এবং তার একটা তালিকা প্রস্তুত করা। যেসব দল এতে একমত হয়েছে তাদের স্বাক্ষর নেওয়া। এই তালিকাটিই হবে জুলাই চার্টার বা জুলাই সনদ।

মন্তব্য

আবরার ফাহাদের কথা ভেবে কাঁদলেন আসিফ নজরুল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আবরার ফাহাদের কথা ভেবে কাঁদলেন আসিফ নজরুল
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল

আবরার ফাহাদের কথা স্মরণ করে কাঁদলেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ড. আসিফ নজরুল তার ভেডিফায়েড ফেসবুক পেজের এক পোস্টে এ তথ্য জানান। তিনি তার ওই পোস্টে লেখেন, ‘আমাদের আবরার আজ স্বাধীনতা পদক পেয়েছেন। অনেক দিন পরে আবারও কাঁদলাম তাকে ভেবে।

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সাতজনকে স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৫ দেওয়া হয়েছে। স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন আবরার ফাহাদ। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের স্বজনদের মধ্যে এই পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আরো পড়ুন

নতুন রাজনৈতিক দল ‘আওয়ামী লিগ’ সম্পর্কে যা জানা গেল

নতুন রাজনৈতিক দল ‘আওয়ামী লিগ’ সম্পর্কে যা জানা গেল

 

পদক প্রদান অনুষ্ঠানে আবরার ফাহাদের মা রোকেয়া খাতুন পদক গ্রহণ করেন।

পদক গ্রহণ করে তিনি বলেন, ‘আজ প্রথমে আমি স্মরণ করতে চাই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সব শহীদকে। যাদের কারণে আজকের এই অনুষ্ঠানে আমাদের উপস্থিত হওয়া সম্ভব হয়েছে। তাদেরসহ গত ১৫ বছরে জালিম সরকারের হাতে মৃত্যুবরণ করা সবাইকে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুক। এখনো যারা আহত রয়েছে তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।
আবরার ফাহাদকে এই পদক প্রদানের জন্য যারা কাজ করেছেন তাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।’

তিনি আরো বলেন, ‘আজকের এই স্বাধীনতা পদক শুধু আবরার ফাহাদের বলে আমি মনে করি না। বরং দিনের পর দিন বাংলাদেশের স্বার্থে কথা বলা প্রত্যেকের। সব শেষে আমার একটাই চাওয়া দেশের কথা বলায় এ রকম নির্মম মৃত্যু যেন ভবিষ্যতে আর কোনো সন্তানের না হয়।’

মন্তব্য
উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি চলছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি চলছে
সংগৃহীত ছবি

৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ তদন্তের জন্য ডাটা এন্ট্রি কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম (বীরপ্রতীক)।

মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রেণিবিন্যাস এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে। রাজনৈতিক চেতনায় মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয় করানো হয়েছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও সেদিনের অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশুরাও মুক্তিযদ্ধের তালিকায় রাজনৈতিক বিবেচনায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি- নাতনি না হয়েও ভুয়া কাগজ তৈরি করে চাকরি, শিক্ষাসহ বিভিন্ন সেক্টরে কোটা সুবিধা নিয়েছে। এসব এখন তদন্তের অধীনে আসছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও আমাদের একটি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা তৈরি হয়নি। রাজনৈতিক সরকারের আমলে রাজনৈতিক বিবেচনায় বিভিন্ন তদবির ও দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হয়েছে।

তারা ভাতাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে। দেখা যাচ্ছে, আবেদনে যেই মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধে অংশগ্রহণের ‘তথ্য প্রমাণ ও ডিক্লারেশন’ দিয়েছেন, ‘আমি অমুক সেক্টরে অমুক জায়গায় যুদ্ধ করেছি’ খোঁজ নিয়ে দেখা যাচ্ছে সেই সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বা অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধারা তাকে চিনেন-ই না। কখনো দেখেননি। এ রকম শত শত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে অভিযোগ মন্ত্রণালয়ে জমা পড়েছে।
এ পর্যন্ত ৯০ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জেলা থেকে অভিযোগ পেয়েছি। এর মধ্যে ৪০ হাজার ডাটা এন্ট্রি হয়ে গেছে। ৫০ হাজার ডাটা এন্ট্রির কাজ চলমান রয়েছে।”

উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় এখন সেগুলো যাছাই-বাছাই করছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের স্বেচ্ছায় নাম প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হবে।

ইতোমধ্যে কয়েকজন নাম প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন। যারা নাম প্রত্যাহার করবেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। অভিযোগ পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র জমা দেওয়ার জন্য চিঠি দেওয়া হবে।’ বাসস

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঘরে পাসপোর্ট পাবেন তা নিশ্চিতে কাজ করছি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ঘরে পাসপোর্ট পাবেন তা নিশ্চিতে কাজ করছি
ছবি : ফোকাস বাংলা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘পাসপোর্ট পেতে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নিয়ম আমরা বাতিল করে দিয়েছি। এর ফলে বর্তমানে নাগরিকরা আগের চেয়ে সহজভাবে পাসপোর্ট সেবা পাচ্ছেন। তিনি বলেন, হচ্ছে। আগামীতে সবাই ঘরে বসে পাসপোর্ট পাবেন এটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি।

’ 

মহান স্বাধীনতা দিবস ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এমনভাবে আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করার কাজে নিয়োজিত হয়েছি যাতে নাগরিকের আঙ্গুলের ইশারায় সরকার তার সেবা নাগরিকের কাছে তাৎক্ষণিকভাবে হাজির করে। তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সে-সেবা দিতে চাই প্রযুক্তির মাধ্যমে, সরকারি অফিসের মাধ্যমে নয়।’

তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে পাসপোর্ট পেতে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নিয়ম আমরা বাতিল করে দিয়েছি।

এর ফলে বর্তমানে নাগরিকরা আগের চেয়ে সহজভাবে পাসপোর্ট সেবা পাচ্ছেন। পুলিশ রিপোর্ট প্রাপ্তির নিয়ম বাতিল করার পর  এ পর্যন্ত ৭০  হাজার নতুন পাসপোর্ট, যা বহুকাল ধরে পুলিশ রিপোর্ট আসার অপেক্ষায় আটকে ছিল, তা দ্রুত আবেদনকারীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’

পাসপোর্ট প্রাপ্তি সহজ করার জন্য আমরা পুরনো পদ্ধতি বাতিল করে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট প্রচলন শুরু করেছি । এর ফলে দ্রুত পাসপোর্ট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে।

 

তিনি আরো বলেন, দেশের অভ্যন্তরে ই-পাসপোর্ট হোম ডেলিভারি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। আগামীতে সবাই ঘরে বসে পাসপোর্ট পাবেন, এটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। পাসপোর্ট দেওয়ার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা অত্যন্ত উৎসাহ সহকারে দ্রুত এসব পরিবর্তন আনার ব্যাপারে এগিয়ে আসছেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ