ঢাকা, রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫
২ চৈত্র ১৪৩১, ১৫ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫
২ চৈত্র ১৪৩১, ১৫ রমজান ১৪৪৬

যুক্তরাষ্ট্রে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের আদেশ আদালতের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
যুক্তরাষ্ট্রে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের আদেশ আদালতের
সংগৃহীত ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে গণছাঁটাইয়ে চাকরি হারানো ১৯ সরকারি সংস্থার হাজারো শিক্ষানবিশ কর্মীকে পুনর্বহালে মার্কিন প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির দুই ফেডারেল আদালত। গত বৃহস্পতিবার ক্যালিফোর্নিয়া ও মেরিল্যান্ডের দুই আদালতের আদেশ ট্রাম্প ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইলন মাস্কের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে আবির্ভূত হলো।

এবার ক্ষমতায় বসার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকারি ব্যয় কমাতে ও ফেডারেল কর্মীর সংখ্যা কমাতে ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির (ডিওজিই) দায়িত্বভার দেন ধনকুবের ইলন মাস্ককে। দেড় মাসেই এই ডিওজিই সরকারি সংস্থাগুলোতে আতঙ্কের সমার্থক হয়ে ওঠেন।

তাঁদের একের পর এক পদক্ষেপে চাকরি গেছে হাজারো কর্মীর। এর মধ্যে শিক্ষানবিশ কর্মীরা বেশি ছাঁটাই হয়েছেন।
দ্বিতীয় দফা ছাঁটাই ও বাজেট কমানোর পরিকল্পনা জমা দিতে ট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন সরকারি সংস্থাগুলোকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সময়ও বেঁধে দিয়েছিল। সেদিনই দুই ফেডারেল বিচারক চাকরিচ্যুত হাজারো কর্মীকে পুনর্বহালের আদেশ দিলেন।

এর মধ্যে মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোরের ডিস্ট্রিক্ট বিচারক জেমস ব্রেডার সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ১৮টি সংস্থার চাকরিচ্যুত শিক্ষানবিশ কর্মীদের পুনর্বহালের নির্দেশ দেন। তাঁর আদালতে মামলা করেছিল ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন ২০টি রাজ্য। তাদের যুক্তি ছিল, ফেডারেল কর্মীদের ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ লঙ্ঘন করা হয়েছে।

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর অন্তত ২৪ হাজার কর্মী চাকরি হারিয়েছেন বলে দাবি ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন রাজ্যগুলোর।

ট্রাম্প প্রশাসন বলেছে, তারা কর্মদক্ষতাসহ নানাবিধ বিবেচনায় এই কর্মীদের চাকরিচ্যুত করেছে। তবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে নিয়োগ পাওয়া ব্রেডার এই যুক্তি মানতে নারাজ।

আরো পড়ুন
দুপুর পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

দুপুর পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

 

সান ফ্রান্সিসকোর আদালতে শুনানিতে ডিস্ট্রিক্ট বিচারক উইলিয়াম অলসাপ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়সহ ছয়টি সংস্থার চাকরিচ্যুত শিক্ষানবিশদের পুনর্বহালের আদেশ দিয়েছেন। বাকি পাঁচটি সংস্থার কর্মীরা মেরিল্যান্ডের আদালতের আদেশেও আছেন।

সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডধারীকে উলঙ্গ করে জিজ্ঞাসাবাদের অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডধারীকে উলঙ্গ করে জিজ্ঞাসাবাদের অভিযোগ
ফ্যাবিয়ান শমিট। ছবি : সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের বৈধ গ্রিন কার্ডধারী ৩৪ বছর বয়সী জার্মান নাগরিক ফ্যাবিয়ান শমিটকে গত ৭ মার্চ ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের লোগান বিমানবন্দরে অভিবাসন কর্মকর্তারা আটক করেছেন। এরপর তার পরিবার অভিযোগ করে, তাকে অপমানজনক ও সহিংস আচরণের শিকার হতে হয়েছে।

নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শমিট কৈশোর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন এবং বর্তমানে নিউ হ্যাম্পশায়ারের বাসিন্দা। লুক্সেমবার্গ সফর শেষে ফেরার সময় তিনি আটক হন।

 পরিবারের দাবি, শমিটকে গ্রেপ্তার করে উলঙ্গ করা হয়, সহিংসভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং পরে তাকে রোড আইল্যান্ডের সেন্ট্রাল ফলসে অবস্থিত ডোনাল্ড ডব্লিউ ওয়াট আটককেন্দ্রে পাঠানো হয়।

শমিটের পরিবার আরো জানিয়েছে, তার গ্রিন কার্ড সাম্প্রতিককালে নবায়ন করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে কোনো আইনি মামলাও নেই, তবু কেন তাকে আটক করা হয়েছে, তা তারা জানেন না। শমিটের সঙ্গী তাকে বিমানবন্দরে নিতে গিয়েছিলেন, কিন্তু চার ঘণ্টা অপেক্ষার পরও কোনো খবর না পেয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বর্তমানে পরিবার তার মুক্তির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

শমিটের মা আস্ট্রিড সিনিয়র বলেন, ‘শুধু বলা হয়েছিল, তার গ্রিন কার্ড ফ্ল্যাগ করা হয়েছে।’ তিনি জানান, শমিটকে অপমানজনক ও সহিংস আচরণের শিকার হতে হয়েছে। তার অভিযোগ, ছেলেকে উলঙ্গ করে জোরপূর্বক ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করানো হয় এবং অল্প খাবার-পানীয় দেওয়া হয়। পরে শরীর খারাপ হলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন।

আস্ট্রিড ব্যাখ্যা করেন, ২০২৩ সালে শমিট তার পুরনো গ্রিন কার্ড হারানোর পর আইনিভাবে নতুন কার্ড ইস্যু করিয়েছিলেন। তা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার সময় তার নথিপত্র ফ্ল্যাগ করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষার সহকারী কমিশনার হিল্টন বেকহ্যাম নিউজউইককে বলেন, ‘যদি কোনো আইন বা ভিসার শর্ত লঙ্ঘিত হয়, তবে ভ্রমণকারীরা আটক বা বহিষ্কৃত হতে পারেন। তবে ফেডারেল গোপনীয়তা নীতির কারণে আমরা নির্দিষ্ট মামলার তথ্য প্রকাশ করতে পারি না।’

শমিটকে অবৈধ আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে।

ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসননীতির অধীনে এ ধরনের ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে বলে সমালোচকরা দাবি করেছেন। বিমানবন্দরে বৈধ গ্রিন কার্ডধারী বাসিন্দাদের আটক করার ঘটনা ক্রমেই বিতর্কের সৃষ্টি করছে এবং অভিবাসন আইন প্রয়োগের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।

সূত্র : এনডিটিভি

মন্তব্য

উত্তর মেসিডোনিয়ায় নৈশক্লাবে আগুন, নিহত ৫১

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
উত্তর মেসিডোনিয়ায় নৈশক্লাবে আগুন, নিহত ৫১
উত্তর মেসিডোনিয়ায় নৈশক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৫১ জন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। ছবি : সংগৃহীত

উত্তর মেসিডোনিয়ায় একটি নৈশক্লাবে হিপহপ কনসার্ট চলাকালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত ৫১ জন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত বলকান দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রবিবার এ তথ্য জানান।

পূর্বাঞ্চলীয় শহর কোকানিতে পালস নামের ওই নৈশক্লাবে শনিবার রাতের কনসার্টে এক হাজারের বেশি তরুণ দর্শক উপস্থিত ছিল।

সেখানে উত্তর মেসিডোনিয়ার জনপ্রিয় হিপহপ জুটি ডিএনকে পারফরম করছিলেন। দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পান্সে তস্কোভস্কি জানান, ‘আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত যে তথ্য রয়েছে, তাতে ৫১ জন প্রাণ হারিয়েছে ও ১০০ জনের বেশি আহত হয়েছে।’

তস্কোভস্কি আরো জানান, আহতদের কোকানি শহরের স্থানীয় হাসপাতাল, রাজধানী স্কোপিয়ে ও দক্ষিণে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরের শ্তিপ শহরের হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের রাজধানী স্কোপিয়ের হাসপাতালে নেওয়ার জন্য হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়।

কনসার্টটি মধ্যরাতে শুরু হয়। তবে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এসডিকে জানায়, আগুন লাগে স্থানীয় সময় রাত ৩টার দিকে। সম্ভবত কনসার্টে ব্যবহৃত আতশবাজি থেকেই আগুনের সূত্রপাত বলে জানিয়েছেন তস্কোভস্কি। তিনি বলেন, ‘যখন তথাকথিত স্প্রিংকলার চালু করা হয়, তখন স্ফুলিঙ্গগুলো ক্লাবের ছাদে লেগে যায়, যা সহজেই দাহ্য—এমন উপাদানে তৈরি ছিল।

ফলে খুব দ্রুত পুরো নৈশক্লাবজুড়ে আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং ঘন ধোঁয়া সৃষ্টি হয়।’

আগুন লাগার আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, মঞ্চে বিশেষ ধরনের ইনডোর আতশবাজি ব্যবহৃত হচ্ছিল। বলকান অঞ্চলের সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত অন্যান্য ভিডিওতে দেখা গেছে, ভবনের প্রবেশপথ আগুনে পুড়ে কালো হয়ে গেছে।

এর আগে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় তেতোভো শহরের কভিড-১৯ রোগীদের জন্য নির্ধারিত একটি ইউনিটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৪ জন প্রাণ হারিয়েছিল।

সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

ইয়েমেনে হামলা বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান রাশিয়ার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইয়েমেনে হামলা বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান রাশিয়ার
ফাইল ছবি

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেনে হুতিদের ওপর মার্কিন বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত নারী, শিশুসহ ৩১ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছেন। এই হামলা বন্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রাশিয়া। খবর আলজাজিরার। 

খবরে বলা হয়, ইয়েমেনের হুতিদের বিরুদ্ধে বৃহৎ পরিসরে সামরিক হামলার পর রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তাকে সংলাপে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মার্কো রুবিওর যুক্তির জবাবে সের্গেই ল্যাভরভ অবিলম্বে হামলা বন্ধ করার আহ্বান জানান। তিনি আরো রক্তপাত বন্ধের জন্য সব পক্ষের সঙ্গে রাজনৈতিক সংলাপের মাধ্যমে সমাধান খুঁজে বের করার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

এর আগে শনিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে হুতিদের সন্ত্রাসী আখ্যায়িত করে বলেন, তোমাদের সময় শেষ, আজ থেকে অবশ্যই হামলা বন্ধ করতে হবে। যদি তোমরা এটা না করো তাহলে তোমাদের ওপর নরকের বৃষ্টি নেমে আসবে।

যা আগে কখনো দেখোনি।

এরপরই হামলা শুরু করে মার্কিন বাহিনী। ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর হুতিদের ওপর চালানো যুক্তরাষ্ট্রের এটাই সবচেয়ে বড় সামরিক অভিযান। 

রোববার হুতি পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আনিস আল-আসবাহি বলেন, মার্কিন হামলায় কমপক্ষে ৩১ জন নিহত এবং ১০১ জন আহত হয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।

 

আরো পড়ুন
যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

 

হুতিদের রাজনৈতিক ব্যুরো এই হামলাগুলোকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমাদের ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী মার্কিন এই হামলার প্রতিক্রিয়া জানাতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত।

মন্তব্য

যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
সংগৃহীত ছবি

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য প্রতিনিধি দলকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা শেষে কাতার থেকে ফিরে আসা একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এ নির্দেশ দেন তিনি। 

টাইমস অব ইসরায়েল ও আল জাজিরার খবরে বলা হয়, ওই বৈঠকে ইসরায়েলি মন্ত্রী এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নেতানিয়াহু ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফের প্রস্তাবের অধীনে আলোচনার প্রস্তুতির নির্দেশ দেন, যার মধ্যে ১১ জন ইসরায়েলি বন্দীর তাৎক্ষণিক মুক্তি এবং মৃত বন্দীদের অর্ধেকের দেহাবশেষ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ইসরায়েলি রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম কেএএন জানিয়েছে যে, উইটকফ ১০ জন বন্দীর মুক্তির বিনিময়ে যুদ্ধবিরতি ৬০ দিনের জন্য বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন।

আরো পড়ুন
সুনীতাদের আনতে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছল স্পেসএক্সের যান

সুনীতাদের আনতে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছল স্পেসএক্সের যান

 

এদিকে শুক্রবার হামাস যুদ্ধবিরতি বাড়ানো এবং আরো ফিলিস্তিনি নিরাপত্তা বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে শেষ জীবিত ইসরায়েলি-মার্কিন জিম্মি এডান আলেকজান্ডারকে মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। এছাড়া ইসরায়েলি-মার্কিন দ্বৈত নাগরিকত্বধারী আরো চারজন— ইতাই চেন, ওমর নিউট্রা, গাদি হাগাই এবং জুডি ওয়েইনস্টাইনের মৃতদেহ ফেরত দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে।  তবে ইসরায়েল এবং যুক্তরাষ্ট্র উভয়েই হামাসের এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।

 উইটকফ এটিকে ‘ছলনাপূর্ণ’ প্রস্তাব বলে মন্তব্য করেছেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ