ঢাকা, বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৬

গাজা যুদ্ধের বিরোধী ১ হাজার সেনাকে বরখাস্তের অনুমোদন ইসরায়েলের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গাজা যুদ্ধের বিরোধী ১ হাজার সেনাকে বরখাস্তের অনুমোদন ইসরায়েলের
ছবিসূত্র : এএফপি

ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দেওয়া প্রায় এক হাজার রিজার্ভ সেনাকে বরখাস্ত করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান ইয়াল জামির গতকাল সিনিয়র কমান্ডার এবং প্রায় এক হাজার রিজার্ভ সেনাকে বরখাস্ত করার অনুমোদন দিয়েছেন।

এই সপ্তাহের শুরুতে শত শত ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর (আইএএফ) সেনা গাজায় সামরিক অভিযানের নিন্দা জানিয়ে একটি চিঠিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, ‘এই যুদ্ধ রাজনৈতিক এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ রক্ষা করে, নিরাপত্তার স্বার্থ নয়’, তারা একই সঙ্গে বন্দিদের ফিরিয়ে দেওয়ার আহবানও জানিয়েছেন।

চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, বন্দিদের উদ্ধার শুধু যুদ্ধবিরতির মাধ্যমেই অর্জন করা যেতে পারে, সামরিক উপায়ে নয়।

আজমির বলেছেন, সেনারা চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন এটি একটি ‘গুরুতর অপরাধ’। সেনারা এ ধরনের আবেদনে স্বাক্ষর করতে পারবেন না। স্বাক্ষরের পর আবার চাকরিতেও ফিরে যেতে পারবেন না।

এদিকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ যুদ্ধের বৈধতা ক্ষুণ্ণ করার প্রচেষ্টা হিসেবে চিঠিটির তীব্র সমালোচনা করেছেন। ইসরায়েলি গণমাধ্যম জানিয়েছে, চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে সাবেক চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) ড্যান হালুৎজ, সাবেক বিমানবাহিনী কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) নিমরোদ শেফার এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রাক্তন প্রধান কর্নেল (অব.) নেরি ইয়ারকোনি অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। চিঠিতে তারা যুদ্ধ বন্ধ করে বন্দিদের ফিরিয়ে আনার জন্য সর্বাত্মক চাপ সৃষ্টি করতে সব ইসরায়েলি নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

সেনাবাহিনীর মতে, চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের দশ শতাংশ সক্রিয় রিজার্ভ সেনা, যাদের বেশির ভাগই স্বেচ্ছাসেবক এবং বাকিরা সাবেক বা অবসরপ্রাপ্ত সেনা।

সূত্র : মিডিল ইস্ট মনিটর

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ডোমিনিকান রিপাবলিক

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ২৩১, মামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ২৩১, মামলা
ছবিসূত্র : এএফপি

ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের রাজধানীতে গত সপ্তাহে নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে বলে সোমবার দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশ মন্ত্রী জানিয়েছেন। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবার নাইটক্লাবের মালিকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে মৃতের সংখ্যা ২২৫ বলা হয়েছিল

ডোমিনিকান নৌবাহিনীর মতে, ক্যারিবিয়ান পর্যটন কেন্দ্রে এই বছর  ইস্টারকে ঘিরে একাধিক অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রম বাতিল করা হবে এবং সৈকত পার্টিওে নিষিদ্ধ করা হবে। পৌর কর্তৃপক্ষ পাবলিক স্কোয়ার এবং পার্কে অনুষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী ইস্টার কার্যক্রমও স্থগিত করেছে।

গত ৮ এপ্রিল নিহত ভার্জিলিও রাফায়েল ক্রুজের আত্মীয়স্বজনরা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা শুরু করেছেন। জেট সেট নাইটক্লাবের মালিক আন্তোনিও এসপাইলাট ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম সম্প্রচারক এবং ৫০টি রেডিও স্টেশনের মালিক।

আরো পড়ুন
সুদানের জমজম ক্যাম্প থেকে যে কারণে পালাতে হলো ৪ লাখ মানুষকে

সুদানের জমজম ক্যাম্প থেকে যে কারণে পালাতে হলো ৪ লাখ মানুষকে

 

ঘটনার পরপরই ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এসপাইলাট বলেছেন, ‘শুরু থেকেই আমরা কর্তৃপক্ষের  সঙ্গে সম্পূর্ণ এবং স্বচ্ছভাবে সহযোগিতা করে আসছি।’

স্থানীয় মিডিয়া জানিয়েছে, ক্লাবটিতে ৭০০ থেকে ১ হাজার লোক থাকতে পারে।

যদিও দুর্যোগের সময় কতজন উপস্থিত ছিলেন তার কোনো আনুষ্ঠানিক রেকর্ড নেই। কর্তৃপক্ষ ধসের কারণ নির্ধারণের জন্য তদন্ত শুরু করেছে। তদারকিকারী একটি সরকারি বিভাগের প্রধান লিওনার্দো রেয়েসের মতে, ফরেনসিক তদন্তের একটি আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে প্রায় তিন মাস সময় লাগবে।

সূত্র : রয়টার্স

মন্তব্য

সুদানের জমজম ক্যাম্প থেকে যে কারণে পালাতে হলো ৪ লাখ মানুষকে

ডয়চে ভেলে
ডয়চে ভেলে
শেয়ার
সুদানের জমজম ক্যাম্প থেকে যে কারণে পালাতে হলো ৪ লাখ মানুষকে
ছবিসূত্র এএফপি

দারফুর অঞ্চলে লড়াই আরো তীব্র হয়েছে। আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফ জমজম ক্যাম্পে আক্রমণ চালিয়েছে বলে জাতিসংঘ জানিয়েছে।

সোমবার জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, সুদানের দারফুর অঞ্চলের জমজম শরণার্থী শিবির থেকে অন্তত চার লাখ মানুষ পালাতে বাধ্য হয়েছেন। সুদানে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ঘরবাড়ি ছেড়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে তারা ওই ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছিলেন।

অভিযোগ, লড়াইরত আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফ দারফুর দখল নেওয়ার পর ওই ক্যাম্পে হামলা চালায়। ঘটনায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো বেশি। তারপরেই জমজম ক্যাম্প থেকে সকলে পালাতে শুরু করেন।

উল্লেখ্য, গৃহযুদ্ধের পর জমজম ক্যাম্পে সবচেয়ে বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়ে ছিলেন। গতকাল সোমবার জাতিসংঘ জানিয়েছে, জমজম অঞ্চলে গত তিনদিনে অন্তত তিনশ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে অন্তত ১০ জন মানবাধিকার কর্মী আছেন, যারা বিভিন্ন সংস্থার হয়ে শরণার্থীদের সাহায্য করছিলেন।

আরো পড়ুন
ট্রাম্পের নির্দেশ না মানায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান স্থগিত

ট্রাম্পের নির্দেশ না মানায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান স্থগিত

 

সুদান সম্মেলন

সুদানের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেই দেশটির ভবিষ্যৎ নিয়ে মঙ্গলবার লন্ডনে আলোচনায় বসছে জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আফ্রিকান ইউনিয়নসহ একাধিক দেশ।

সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক জানিয়েছেন, সুদানে মানবিক সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন সংগঠনকে ১২৫ মিলিয়ন ইউরো সাহায্য দেওয়া হবে। ওই অর্থ শরণার্থীদের খাবার এবং ওষুধ কিনতে ব্যবহার করা হবে।

বেয়ারবক জানিয়েছেন, ‘সুদানে এখন কেউ নিরাপদ নয়। শরণার্থী, শিশু, মানবাধিকার কর্মী, কেউ নয়।’

জাতিসংঘ জানিয়েছে, তাদের হিসেব অনুযায়ী সুদানে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৩০ লাখ মানুষ বাড়ি ছাড়া।

এর মধ্যে ৮০ লাখ মানুষ নিজের দেশেই অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। বাকিরা পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পালিয়ে গেছেন।

২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সুদানে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। দেশের সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়েছিলেন আধাসামরিক বাহিনীর প্রধান। সেই লড়াই এখনো অব্যাহত।

আরএসএফ এখন দক্ষিণের শহরগুলো দখল করছে। অন্যদিকে এসএএফ অর্থাৎ, সুদানের সেনাবাহিনী রাজধানী খারতুম দখলে নিয়েছে। প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ, বিমানবন্দর এখন তাদের দখলে।

পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, যে কোনো দিন দেশজুড়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। মানুষ শুধুমাত্র ত্রাণের ওপর নির্ভর করে বেঁচে আছে। পাশাপাশি শিশু এবং কিশোরদের ওপর যৌন নিগ্রহের খবরও মিলছে বহু জায়গা থেকে।

 

 

মন্তব্য

ট্রাম্পের নির্দেশ না মানায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান স্থগিত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রাম্পের নির্দেশ না মানায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান স্থগিত
ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি : এএফপি

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ২.২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান স্থগিত করেছে হোয়াইট হাউস। শুধু অনুদানই নয়, স্থগিত করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির সঙ্গে থাকা আরো ৬০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি।

শুক্রবার পাঠানো এক চিঠিতে হার্ভার্ডকে ‘ব্যাপক সংস্কার’ কার্যকর করার নির্দেশ দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। এর মধ্যে রয়েছে মেধাভিত্তিক ভর্তি ও নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করা, ছাত্র, শিক্ষক ও প্রশাসনের মধ্যে বৈচিত্র্যবিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গির ওপর নিরীক্ষা চালানো এবং মুখোশ পরা নিষিদ্ধ করা।

এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ইহুদি-বিদ্বেষ মোকাবিলা করার লক্ষ্যে ১০টি দাবির কথা জানিয়েছে। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগের তরফে দেওয়া একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলোতে একটি উদ্বেগজনক অধিকারের মানসিকতাকে ডেকে আনা হয়েছে। এই তালিকায় নাম আছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে  ইহুদি-বিদ্বেষের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ মার্কিন প্রশাসনের।

একই সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সঠিক পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে।

ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ দেখা দেয়। কিছু জায়গায় পুলিশ এবং ইসরায়েলপন্থীদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে।

 

মন্তব্য

স্মার্টফোনে ছাড় নয়, ট্রাম্পের হুমকি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
স্মার্টফোনে ছাড় নয়, ট্রাম্পের হুমকি
সংগৃহীত ছবি

চীনে তৈরি স্মার্টফোনসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্য শুল্ক থেকে অব্যাহতি পাবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, এসব পণ্যকে কেবল একটি নতুন ‘শুল্ক বিভাগের’ অধীনে আনা হচ্ছে।

এর আগে শুক্রবার একটি সরকারি ঘোষণায় জানানো হয়েছিল, কিছু ইলেকট্রনিকস পণ্য ১৪৫% পর্যন্ত শুল্ক থেকে রেহাই পাবে, যার ফলে আজ সোমবার ইউরোপীয় শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বগতি দেখা যায়।

তবে আগের দিন রবিবার মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, এসব পণ্য এখন ‘সেমিকন্ডাক্টর শুল্ক’-এর আওতায় পড়বে।

ট্রাম্প জানান, সোমবার তিনি নতুন শুল্কের বিস্তারিত তুলে ধরবেন।

মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক বলেন, আমাদের ওষুধ, সেমিকন্ডাক্টর ও ইলেকট্রনিকস আমাদের দেশেই উৎপাদন করতে হবে। এই নতুন শুল্ক ইতোমধ্যে আরোপিত বৈশ্বিক শুল্কের পাশাপাশি কার্যকর হবে, যেগুলো ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রাখা হয়েছিল।

গত শনিবার প্রকাশিত একটি কাস্টমস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, স্মার্টফোন, কম্পিউটার ও কিছু ইলেকট্রনিক পণ্য চীনের ওপর আরোপিত ১২৫% শুল্কের বাইরে থাকবে।

তবে ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়ে দেন, এসব পণ্যের জন্য কোনো শুল্ক অব্যাহতি নেই এবং তিনি ওই কাস্টমস নোটিশ সংক্রান্ত সংবাদকে ‘ভুল’ বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, এই পণ্যগুলো কেবল অন্য একটি শুল্ক বিভাগের আওতায় আনা হচ্ছে।

ট্রাম্প আরো বলেন, আমরা সেমিকন্ডাক্টর এবং পুরো ইলেকট্রনিকস সাপ্লাই চেইন-এর ওপর ‘ন্যাশনাল সিকিউরিটি ট্যারিফ ইনভেস্টিগেশন’ শুরু করতে যাচ্ছি।

হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, অন্যান্য দেশের সঙ্গে আরো ভালো বাণিজ্য চুক্তির জন্যই শুল্ককে কৌশল হিসেবে ব্যবহার করছেন ট্রাম্প।

তাদের দাবি, এতে করে বৈশ্বিক বাণিজ্যে যে বৈষম্য রয়েছে, তা দূর হবে এবং উৎপাদন ও যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান ফিরে আসবে।

তবে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখনই চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠকের কোনো পরিকল্পনা নেই। এই অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা আরো বাড়তে পারে বলেই ধারণা বিশ্লেষকদের।

চীন এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছে, ট্রাম্প যেন শুল্কনীতি সম্পূর্ণভাবে বাতিল করেন এবং “পারস্পরিক সম্মান ও সহযোগিতার সঠিক পথে” ফিরে আসেন। খবর বিবিসি’র।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ