<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, চলমান আমন ধান সংগ্রহের মৌসুমে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান-চাল সরবরাহ করলে কৃষক ও মিলারদের লোকসানের সুযোগ নেই। কারণ উৎপাদন খরচের সঙ্গে কিছু লাভ যুক্ত করেই সরকারি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি এই মূল্য নির্ধারণ করেছে। আগামী মৌসুমে এই দাম আবারও সমন্বয় করা হবে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল শনিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ সার্কিট হাউসে রাজশাহী বিভাগের সব জেলা প্রশাসক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ধান-চাল সংগ্রহের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা গড়ে তোলা হচ্ছে। যাতে দাম বাড়লে ওএমএস, ভিজিডিসহ বিভিন্নভাবে এই ধান-চাল বাজারে সরবরাহ করে দাম স্থিতিশীল রাখা যায়।  চলতি মৌসুমে রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় চালের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯২ হাজার ৭২৯ মেট্রিক টন। এখন পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রার ৩০ শতাংশ অর্জিত হয়েছে বলেও জানান খাদ্য উপদেষ্টা।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খন্দকার আজিম আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময়সভায় খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আব্দুল খালেক ও রাজশাহী বিভাগীয় আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক মাইন উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।</span></span></span></span></span></p>