ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৩ মার্চ ২০২৫
২৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ১২ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৩ মার্চ ২০২৫
২৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ১২ রমজান ১৪৪৬

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার কারাদণ্ড, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার কারাদণ্ড, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
সংগৃহীত ছবি

প্রতারণার দায়ে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে দুই বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্র এ রায় দেন। দণ্ডের পাশাপাশি তাদের ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরো দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। 

আরো পড়ুন

পার্বতীপুরে মোটরসাইকেল-ট্রাক সংঘর্ষে প্রাণ গেল ২ জনের

পার্বতীপুরে মোটরসাইকেল-ট্রাক সংঘর্ষে প্রাণ গেল ২ জনের

 

আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছেন আদালত।

বাদীপক্ষের আইনজীবী তৌসিফ মাহমুদ এ তথ্য জানান।

জানা গেছে, ইভ্যালী ডট কম নামের ওয়েব সাইট, ফেসবুক পেজের মাধ্যমে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন পণ্য বিক্রয় করা হয়। এতে আকৃষ্ট হয়ে তৌফিক মাহমুদ তাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ২০২১ সালের ২০ মার্চ ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ বাইক অর্ডার করেন। যার মূল্যবাবদ দুই লাখ ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন তিনি।

৩ এপ্রিল তিনি একই মডেলের আরো দুটি বাইক অর্ডার করেন। যার মূল্যবাবদ ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। 

তবে কর্তৃপক্ষ ৪৫ দিনের মধ্যে বাইক তিনটি সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়। পরে তিনি ধানমন্ডি অফিসে যোগাযোগ করেন।

কর্তৃপক্ষ দুটি চেক প্রদান করে। তবে ব্যাংক হিসেবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ না থাকায় চেকটি নির্ধারিত তারিখে ব্যাংকে জমা না দিতে অনুরোধ করেন। আসামিদের কথা বিশ্বাস করে তিনি চেকটি ব্যাংকে জমা দেননি। 

আরো পড়ুন

কি থাকছে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠকে? জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

কি থাকছে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠকে? জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

 

পরবর্তীতে তৌফিক মাহমুদ ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকা আদায়ের জন্য তাগাদা দিতে থাকেন। তবে তারা কোনো টাকা তাকে ফেরত দেওয়া হয়নি।

পরবর্তীতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েও কাজ হয়নি। এ ঘটনায় তৌফিক মাহমুদ ২০২৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে মামলা করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সাবেক বিজিবিপ্রধান সাফিনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সাবেক বিজিবিপ্রধান সাফিনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম : সংগৃহীত ছবি

বডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সাবেক প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) মো. সাফিনুল ইসলাম ও তার স্ত্রী সোমা ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

আরো পড়ুন
চিকিৎসক সংকট নিরসনে বিশেষ বিসিএসের উদ্যোগ

চিকিৎসক সংকট নিরসনে বিশেষ বিসিএসের উদ্যোগ

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাবিকুন নাহার তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।

অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মেজর জেনারেল (অব.) মো. সাফিনুল ইসলাম দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন। 

আরো পড়ুন
ঘুম কম হয় যে ভিটামিনের অভাবে

ঘুম কম হয় যে ভিটামিনের অভাবে

 

উল্লেখযোগ্য, মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম ২০১৮ সালের ২৮ মার্চ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। ২০২২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি বিজিবির মহাপরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন।

মন্তব্য

স্ত্রী-সন্তানসহ সাদেক খানের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
স্ত্রী-সন্তানসহ সাদেক খানের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
সংগৃহীত ছবি

সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, তার স্ত্রী মিসেস ফেরদৌসী খান ও ছেলে ফাহিম সাদেক খানের নামে থাকা ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এর মধ্যে ফেরদৌসীর ১৪টি, সাদেকের পাঁচটি ও ফাহিমের দুটি হিসাব রয়েছে। এসব হিসাবে ৪ কোটি ২০ লাখ ৭ হাজার ৬৮৬ টাকা রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের পৃথক তিন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

 

আরো পড়ুন
দুই মামলায় জামিন পেলেন ছাত্রদল নেতা শাওন

দুই মামলায় জামিন পেলেন ছাত্রদল নেতা শাওন

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুদকের সহকারী পরিচালক কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক সংসদ সদস্য মো. সাদেক খান ও তার স্ত্রী মিসেস ফেরদৌসী খানের বিরুদ্ধে অসৎ উদ্দেশ্যে স্বামীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধ উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ ৫ কোটি ৯৮ লাখ ৩২ হাজার ৫২১ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনপূর্বক তা নিজ দখলে রাখেন। 

এছাড়া ১৫১টি ব্যাংক হিসাবে ৩৯ কোটি ৭৭ কোটি ৭০ হাজার ৩২৬ টাকা জমা ও ৩২ কোটি ৫৪ লাখ ৫৮ হাজার ৭৮০ টাকা উত্তোলনসহ মোট ৭২ কোটি ৩২ লাখ ২৯ হাজার ১০৬ টাকা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেন করে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে তা হস্তান্তর, স্থানান্তর করেছে। 

আরো পড়ুন
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

 

এতে তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারার এবং দন্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাক্তিযোগ্য অপরাধে মামলা দায়ের করা হয়।

মামলাটি বর্তমানে তদান্তাধীন রয়েছে। তদন্তকালে আসামি মিসেস ফেরদৌসী খান এবং আসামি মো. সাদেক খানের নামে অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। আসামিরা অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর বা অন্য কোন পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন বা হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গমন করে আত্মগোপনের সম্ভবনা রয়েছে। মামলাটি তদন্তের স্বার্থে তাদের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

মন্তব্য

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সংগৃহীত ছবি

সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ও তার স্ত্রী পারভীন চৌধুরীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

আরো পড়ুন
‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধের’ সব দায়ভার নিলেন দুতের্তে

‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধের’ সব দায়ভার নিলেন দুতের্তে

 

দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাবিকুন নাহার এ আবেদন করা হয়।

আবেদনে বলা হয়, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক ঠিকাদারী কাজ থেকে কমিশন গ্রহন, দলীয় পদ ও মনোনয়ন বাণিজ্য, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে টিআর, কাবিখাসহ বিভিন্ন সরকারি উন্নয়ন প্রকল্প হতে অর্থ আত্মসাতপূর্বক বিদেশে অর্থ আত্মসাতসহ নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে-বেনামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং তার স্ত্রী পারভীন চৌধুরী দেশ ত্যাগের চেষ্টা করছেন। তিনি দেশ থেকে পালিয়ে গেলে গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ডপত্র বিনষ্টসহ অনুসন্ধানকাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা আবশ্যক।

মন্তব্য

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ : খালাস পেলেন উপসচিব রেজাউল

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ : খালাস পেলেন উপসচিব রেজাউল
সংগৃহীত ছবি

সাত বছর আগে মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের এক ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় একই কলেজের সাবেক প্রিন্সিপাল ও বহিস্কৃত উপসচিব এ কে এম রেজাউল করিম ওরফে রতনকে খালাস দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। 

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

আরো পড়ুন

খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হলেন কুমিল্লার আমিন উর রশীদ ইয়াছিন

খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হলেন কুমিল্লার আমিন উর রশীদ ইয়াছিন

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, কারাগারে আটক আসামি রেজাউল করিমকে আদালতে হাজির করা হয়।

তার উপস্থিতিতে বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন। তবে রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এ বিষয়ে পাবলিক প্রসিকিউটর এরশাদ আলম জর্জ বলেন, এ রায়ে আমরা অসন্তুষ্ট। খালাসের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।

আরো পড়ুন

জামায়াতের আমির ও নাহিদ ইসলামের চুম্বনের দৃশ্যটি আসল নয়

জামায়াতের আমির ও নাহিদ ইসলামের চুম্বনের দৃশ্যটি আসল নয়

 

মামলার সূত্রে জানা গেছে, বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে ওই ছাত্রী ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই ধানমন্ডি থানায় রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন তেজগাঁও নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক (নি.) কুইন আক্তার।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, এ কে এম রেজাউল করিম ২০১৬ সালের ১২ মে থেকে ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের প্রিন্সিপাল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ভিকটিম ২০১৬ সালের জুনে কলেজে ভর্তি হন।

এর সুবাদে আসামির সঙ্গে তার পরিচয়। ভিকটিমের মোবাইর নাম্বার নেয়। এ কে এম রেজাউল করিম ভিকটিমকে আশ্বস্ত করেন, তাকে কলেজের কোনো ফি দিতে হবে না। 

আরো পড়ুন

আন্তর্জাতিক গণিত দিবস আজ

আন্তর্জাতিক গণিত দিবস আজ

 

এক পর্যায়ে রেজাউল করিম ভিকটিমের মন জয় করে এবং তাকে বিয়ের প্রলোভন দেন। ২০১৭ সালের ১২ জুন রেজাউল করিম ভিকটিমকে কলেজে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেন।

তাকে স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করেন।

২০১৮ সালের ২৬ মার্চ রেজাউল করিম ভিকটিমকে ফোন করে জানান তার প্রমোশন হয়েছে। তাকে সঙ্গে নিয়ে বাসা দেখতে যাবে। ধানমন্ডি এলাকায় বাসা দেখার কথা বলে তাকে আবার ধর্ষণ করেন। 

২০১৯ সালের ২৫ জুন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ