ঢাকা, শনিবার ১২ এপ্রিল ২০২৫
২৯ চৈত্র ১৪৩১, ১২ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, শনিবার ১২ এপ্রিল ২০২৫
২৯ চৈত্র ১৪৩১, ১২ শাওয়াল ১৪৪৬

২৫ এপ্রিল বার কাউন্সিলের পরীক্ষা, পরীক্ষার্থী ৪০৬২৭

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
২৫ এপ্রিল বার কাউন্সিলের পরীক্ষা, পরীক্ষার্থী ৪০৬২৭
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তিকরণ পরীক্ষা আগামী ২৫ এপ্রিল। বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।

বার কাউন্সিল সূত্রে জানা গেছে, এবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪০ হাজার ৬২৭জন।

এমসিকিউসহ মোট তিন ধাপে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। 

আরো পড়ুন
গলাচিপায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জমিতে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক প্রয়োগ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা

গলাচিপায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জমিতে অতিরিক্ত সার ও কীটনাশক প্রয়োগ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা

 

এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা আইনজীবী হিসেবে আদালতে মামলা পরিচালনা করতে পারবেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে এই প্রথমবার কাউন্সিলের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশে বার কাউন্সিলের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, 'সময় বেশি নেই।

সিরিয়াসলি সবাই প্রস্তুতি নিন।'

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর রমনা থানা এলাকায় গৃহকর্মী লিজা আক্তারকে গুলি করে হত্যার মামলায় ঝিনাইদহ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নবী নেওয়াজকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

শনিবার (১২ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ১৬ এপ্রিল রিমান্ড শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন।

এদিন সাবেক এমপি নবী নেওয়াজকে আদালতে হাজির করে পুলিশ।

এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। তবে মামলার মূল নথি না থাকায় তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার রাজধানী থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৮ জুলাই রাজধানীর রমনা থানা এলাকায় গৃহকর্মী লিজা আক্তার গুলিতে আহত হন।

গুলিবিদ্ধ লিজা আক্তার ২২ জুলাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় গত ৫ সেপ্টেম্বর লিজা আক্তারের বাবা মো. জয়নাল শিকদার বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ১৭৪ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় নবী নেওয়াজ ১৭০ নং এজাহারনামীয় আসামি।

মন্তব্য

অধস্তন আদালত পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
অধস্তন আদালত পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
সংগৃহীত ছবি

দেশের আট বিভাগে অধস্তন আদালত পর্যবেক্ষণে হাইকোর্টের বিচারপতিদের দিয়ে ১৩টি পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠন করে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। 

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচার শাখার রেজিস্ট্রার মোম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন গত ১০ এপ্রিল এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেন। বিজ্ঞপ্তিটি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

দ্য সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ (হাইকোর্ট ডিভিশন রুলস), ১৯৭৩ অনুযায়ী অধস্তন আদালত পর্যবেক্ষণের জন্য এই কমিটি গঠন করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

পর্যবেক্ষণ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দিতে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ১৩ জন কর্মকর্তাকে যুক্ত রাখা হয়েছে কমিটিগুলোতে। 

কমিটির দায়িত্বে আছেন যারা

জ্যেষ্ঠতা অনুসারে বিচারপতিদের নামের পাশে বিভাগ এবং জেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। সে অনুসারে প্রথমেই আছেন- বিচারপতি মো. হাবিবুল গনি। তাকে রাজশাহী-২ এর বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা, সিরাজগঞ্জ জেলার আদালত পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বরিশাল বিভাগের (বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর ও বরগুনা) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিচারপতি জে বি এম হাসানকে। ঢাকা-১ বিভাগের (ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, টাঙ্গাইল) দায়িত্বে আছেন বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী।

খুলনা-১ বিভাগের (খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর ও নড়াইল) আদালত পর্যবেক্ষণ করবেন বিচারপতি মাহমুদুল হক। আর খুলনা-২ বিভাগে (কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরা) দায়িত্ব পালন করবেন বিচারপতি মো. জাফর আহমেদ।

একইভাবে ময়মনসিংহ বিভাগের (ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোণা) দায়িত্ব পালন করবেন বিচারপতি রাজিক আল জলিল। 

ঢাকা-২ বিভাগে (কিশোরগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিচারপতি ফাতেমা নজীবকে। চট্টগ্রাম-১ বিভাগে (চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি) বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানকে এবং রংপুর-১ বিভাগে (রংপুর, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকারকে। 

চট্টগ্রাম-২ বিভাগের (নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর,কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুর) দায়িত্ব পেয়েছেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল, রাজশাহী-১ বিভাগের (রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও নাটোর) দায়িত্ব পেয়েছেন বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীর। রংপুর-২ বিভাগের (দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও নীলফামারী) দায়িত্ব পেয়েছে বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলম এবং
সিলেট বিভাগের (সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ) দায়িত্ব পেয়েছেন বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহ।

অধস্তন আদালত পর্যবেক্ষণের জন্য ২০২২ সালের ২৭ জানুয়ারি ৮ বিভাগে আটজন বিচারপতিকে দিয়ে পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠন করা হয়। সেই ধারাবাহিকতায় গত বছর সেপ্টেম্বরে দেশের ৮ বিভাগে ১৩টি পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠনের সাতমাস পর আবার কমিটি গঠন করা হলো।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বিচারক সংকট নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিচারক সংকট নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, বিদ্যমান বিচারক সংকট থাকবে না। লজিস্টিক সমস্যারও সমাধান করা হবে।

আজ শনিবার বান্দরবানের চীফ জুডিশিয়াল আদালতের অধিগ্রহণকৃত জায়গা পরিদর্শন শেষে আইন উপদেষ্টা আজ এ কথা বলেন। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ও দায়রা জজ মো. জামিউল  হায়দার, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের জেলা দায়রা জজ বেগম জেবুন্নাহার আয়শা, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ সিরাজ উদ্দিন ইকবালসহ বিচার বিভাগীয় অন্যান্য কর্মকর্তা।

 

উপদেষ্টা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বান্দরবান জেলার অবকাঠামো উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় যোগ দেন।

ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিচারক সংকট আছে, লজিস্টিক সমস্যাও আছে। অল্পদিন হলো আসছি। নিয়োগ দিতেও সময় লাগে।

বিচারক সংকট থাকবে না। আমরা সরকারে থাকতে থাকতে সমস্যাটা মোকাবিলা করে যাব।’

তিনি আরো বলেন, ‘পারিবারিক আদালতের মামলাগুলো সালিশে দিয়ে দেওয়া যায় কিনা সে বিষয়টি এখন চিন্তার পর্যায়ে আছে। সিদ্ধান্ত হয়নি।

সালিশ না হলে তখন কোর্টে আসবে। এর ফলে কোর্টের ওপর চাপ কমবে।’

মতবিনিময় সভা শেষে বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন, বান্দরবান জেলা শাখার পক্ষ থেকে বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আইন উপদেষ্টার মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।

দাবিগুলো হলো- বিচার বিভাগের জন্য সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় করত অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মকর্তা কর্মচারীগণকে বিচার বিভাগের সহায়ক কর্মকর্তা কর্মচারী হিসেবে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বেতন স্কেলের আলোকে বেতন ভাতা প্রদান করা ।

স্মারকলিপি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন, বান্দরবান জেলা শাখার উপদেষ্টা সামির হোসাইন, সভাপতি মো. কামরুল হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ।


 

মন্তব্য

রিমান্ড শেষে তুরিন আফরোজ কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
রিমান্ড শেষে তুরিন আফরোজ কারাগারে
সংগৃহীত ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আব্দুল জব্বার নামে এক শিক্ষার্থীকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে উত্তরা পশ্চিম থানার মামলায় রিমান্ড শেষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) সাবেক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হকের আদালত এ আদেশ দেন। 

এদিন রিমান্ড শেষে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। 

এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মো. সুমন মিয়া তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।

এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।

আরো পড়ুন
বৈশাখের বিশেষ পাঁচফোড়ন, থাকছেন দিনার-বিজরী

বৈশাখের বিশেষ পাঁচফোড়ন, থাকছেন দিনার-বিজরী

 

 

এর আগে গত ৭ এপ্রিল রাতে উত্তরার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তুরিন আফরোজকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পরদিন ৮ এপ্রিল তার এ মামলায় চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। 

মামলার সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনের শেষ দিন ৫ আগস্ট দুপুর ১২ টার দিকে আ. জব্বার উত্তরা পশ্চিম থানাধীন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ওপর বিএনএস সেন্টারের সামনে গুলিবিদ্ধ হন। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন তিনি। গত ২৭ মার্চ উত্তরা পশ্চিম থানায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৫০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ১০০/১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা মামলাটি দায়ের করেন।

এ মামলার এজাহারনামীয় ৩০ নম্বর আসামি তুরিন আফরোজ।
 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ