<p style="text-align:justify">ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের সামনে গতকাল মঙ্গলবার শেখ হাসিনার নামে স্লোগান দেওয়া আইনজীবীদের অপসারণ ও গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। </p> <p style="text-align:justify">বুধবার (১৬ অক্টোবর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ দাবি জানান তিনি।</p> <p style="text-align:justify">ওই পোস্টে সারজিস লিখেছেন, ‘যে খুনির হুকুমে হাজারো ভাইবোনকে খুন করা হয়েছে, অর্ধলক্ষ জনগণের রক্ত ঝরানো হয়েছে, সেই ক্ষমতাপিপাসু খুনির নামে আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান ছাত্র-জনতা কখনো মেনে নেবে না ৷ দেশ আর দেশের মানুষের কথা চিন্তা না করে যারা নির্লজ্জের মতো দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছেন, তাদেরকে রবিবারের মধ্যে অপসারণ করতে হবে ৷’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="জাতীয় পার্টির শক্তি দেখে কী ভাবছে আ. লীগ, জানালেন রনি" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/16/1729084384-c9518faf759e4f8ed761d38c25cd8251.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>জাতীয় পার্টির শক্তি দেখে কী ভাবছে আ. লীগ, জানালেন রনি</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2024/10/16/1435813" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">তিনি আলো লিখেছেন, ‘রক্তের দাগ না শুকাতেই যেই মেরুদণ্ডহীন, বিবেকবোধহীন সো-কলড আইনজীবীরা খুনির নামে আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান দেন, তাদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।’</p> <p style="text-align:justify">প্রসঙ্গত গত মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে (১৫ অক্টোবর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের সামনে বিক্ষোভ করেছেন আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবীরা। এ সময় একজনকে আটক করেছে পুলিশ।</p> <p style="text-align:justify">জানা যায়, মঙ্গলবার পৃথক দুটি হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাক ও ফারুক খানকে আদালতে হাজির করে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। তখন আদালতে শুনানি চলছিল। শুনানি শেষ হওয়ার পর ফারুক খানকে এজলাস থেকে আদালতের হাজতখানায় নিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ। তখন আদালতের সামনে ২০ থেকে ২৫ জন আইনজীবী ও কয়েকজন যুবক স্লোগান দিতে থাকেন। কোতোয়ালি থানার পুলিশ আসার পর আওয়ামীপন্থী ওই আইনজীবী ও অন্যরা চলে যান।</p>