সংবিধানের মূলনীতি অক্ষুণ্ন রাখার পক্ষে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সংবিধানের মূলনীতি অক্ষুণ্ন রাখার পক্ষে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি
ছবি : কালের কণ্ঠ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবনার বিষয়ে মতামত দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। লিখিত মতামতে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে আপত্তি জানিয়ে মূলনীতি অক্ষুণ্ন রেখে সংবিধানে সাম্য, মানবিক মর্যদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনসংলগ্ন কমিশন কার্যালয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বদিউল আলম মজুমদারের কাছে লিখিত প্রস্তাব জমা দেন তারা। ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন জমিয়তে ইসলামের (একাংশ) মহাসচিব মুফতি মাওলানা মহিউদ্দিন একরাম, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ ও লেবার পার্টির মহাসচিব আমিনুল ইসলাম।

আরো পড়ুন
বিএনপির প্রতি তাসনিম জারার আহ্বান

বিএনপির প্রতি তাসনিম জারার আহ্বান

 

বৈঠক শেষে জোটের মূখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম জানান, কমিশনের ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ১১০টির সঙ্গে একমত ও ৪৮টির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন তারা। আর ৮টি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার অবকাশ রয়েছে। 

তিনি বলেন, শুধু নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কার ছাড়া বাকি সংস্কার নির্বাচিত সংসদ দ্বারা বাস্তবায়নের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তন, গণভোট, গণপরিষদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ করা হয়েছে।

বর্তমানে দেশে যে অস্থিরতা ও সংকট বিরাজ করছে তা উত্তরণের একমাত্র উপায় অতি দ্রুত সংসদ নির্বাচন। আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করার দাবি জানান তিনি।

এদিকে ন্যূনতম বিষয়ে একমত হয়ে অগ্রসর হতে পারলেই একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া সম্ভব বলে মন্তব্য করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। কমিশনে লিখিত মতামত জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দল যেসব বিষয়ে একমত হবে, সেসব সংস্কার বাস্তবায়নে এবং বাকিগুলো নির্বাচিত সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচন কমিশন যাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা রাষ্ট্রের নাম ও সংবিধানের মূল নীতিমালা অক্ষুণ্ন রাখার পক্ষে মতামত দিয়েছি। স্বাধীনতার ঘোষণায় উল্লেখিত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সাময়িক ন্যায়বিচারকে যুক্ত করার প্রস্তাব রেখেছি।

লিখিত মতামতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি কমিশনের ১৬৬টি প্রস্তাবনার মধ্যে ১২২টিতে একমত, ২২টিতে ভিন্নমত এবং ২২টিতে আংশিক দ্বিমত পোষণ করেছে। তারা প্রার্থীদের বয়স কমানোর বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে।

এ ছাড়া বৈষম্য বিলোপে আলাদা কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ছাড়াও রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, আনছার আলী দুলাল ও মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাক উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সাত বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন করলেন খালেদা জিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সাত বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন করলেন খালেদা জিয়া
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে লন্ডনে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া

দীর্ঘ সাত বছর পর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে লন্ডনে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপন করলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বিএনপি সূত্রে পাওয়া পারিবারিক একটি ছবিতে বড় ছেলে তারেক রহমান, তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমান ও বড় নাতনি জাইমা রহমানের সঙ্গে খালেদা জিয়াকে দেখা গেছে।

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে যুক্তরাজ্য ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দেশগুলোতে রবিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপন করা হয়েছে। জিয়া পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, লন্ডন সময় রবিবার সকালে ঈদের নামাজ পড়ে বাসায় ফিরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মাকে নিয়ে ছবিটি তুলেছেন।

এর আগে সর্বশেষ ২০১৭ সালে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আসেন খালেদা জিয়া। ওই সময় তিন মাস তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করেন এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদ্‌যাপন করেন। এরপর দীর্ঘদিন কারাবন্দি থাকায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন করা হয়নি তাঁর।

এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রবিবার সকাল ১০টায় লন্ডনের কিংসমিডো স্টেডিয়ামের খোলা মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করেন।

যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিসবাহ উজ্জামান সোহেল জানিয়েছেন, তারেক রহমানের সঙ্গে ঈদের জামাতে অংশ নিতে কিংসমিডো স্টেডিয়ামে যুক্তরাজ্য বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের ও অঙ্গসংগঠনের কয়েক শ নেতাকর্মী উপস্থিত হন।

যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়সর আহমেদ বলেন, রবিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করার কথা রয়েছে।

মন্তব্য
মা-মেয়ে-স্ত্রীর সঙ্গে ছবি

স্বৈরাচারমুক্ত বরকতময় দিন উদযাপন করছি : তারেক রহমান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
স্বৈরাচারমুক্ত বরকতময় দিন উদযাপন করছি : তারেক রহমান
ছবি ফেসবুক থেকে নেওয়া

বেশ কয়েক বছর পর মা খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ উদযাপন করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে দেশবাসীসহ সারা বিশ্বের মুসলমানদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তারেক রহমান। সকলের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

আজ রবিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের পরিবারের সঙ্গে ছবি শেয়ার করেছেন তারেক রহমান।

সেই ছবিতে তারেক রহমানের মা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ও মেয়ে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানও রয়েছেন।

ছবিটি শেয়ার করে তারেক রহমান ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ এবং সারা বিশ্বের মুসলমানরা ঈদুল ফিতর উদযাপন করছে। আমি সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, ঈদ মোবারক।’

তিনি বলেন, ‘১৭ বছর ধরে বাংলাদেশের নির্যাতিত জনগণ প্রার্থনা করে এসেছেন যে তারা একটি স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক দেশে ঈদ উদযাপন করবেন; যেখানে স্বৈরাচার তাদের কণ্ঠস্বরকে দমন করতে পারবে না।

২০২৪ সালে সেই প্রার্থনার প্রতিফলন এসেছে। এক ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দুই হাজারেরও বেশি জীবনের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচারের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছে। প্রায় দুই দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো এই ঈদে আমরা স্বৈরাচারী শাসন থেকে মুক্ত একটি দেশে পবিত্র রমজান মাসের পর এই বরকতময় দিনটি উদযাপন করছি। সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আমি এই স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী শহীদদের আত্মার জন্য এবং সেই সংগ্রামের ক্ষত বহনকারী শহীদদের জন্য প্রার্থনা করছি।

তিনি আরো বলেন, ‘সর্বজনীন ঐক্যের এই উৎসবে আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির নেতাকর্মীসহ সকল বাংলাদেশির প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, স্বৈরাচারমুক্ত দেশে আমাদের প্রথম ঈদের আনন্দ প্রিয়জনদের হারিয়েছেন এবং গুরুতর আহত হয়েছেন এমন পরিবারের সাথে ভাগাভাগি করে নিন।’

তারেক রহমান এ-ও বলেন, ‘যাদের সময় এবং সামর্থ্য আছে তাদের প্রতি আমি অনুরোধ করছি, আপনারা আপনাদের কমিউনিটির মানুষের যত্ন নিন, আপনাদের সহকর্মী দেশবাসীর প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিন। এতিমখানার শিশুদের সাথে খাবার ভাগাভাগি করুন—যুবকদের যারা পরিবারের অনুপস্থিতিতে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক বাড়িতেই ঈদ উদযাপন করতে বাধ্য। দরিদ্রদের প্রতি আপনাদের সমর্থন জানান, যাতে অর্থনৈতিক দুর্দশা তাদের আনন্দের এই মুহূর্তটি কেড়ে না নেয়।’

1

তিনি বলেন, ‘আমি পরিবহন মালিক এবং শ্রমিকদের কাছে আবেদন করছি যে তারা অতিরিক্ত ভাড়া আরোপ করা থেকে বিরত থাকুন, যাতে ঘরমুখো যাত্রীরা বাড়তি বোঝা ছাড়াই তাদের পরিবারের সাথে ঈদের জন্য পুনরায় মিলিত হতে পারেন।

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা যখন উৎসব উদযাপন করছি অতীতের শক্তিগুলো আমাদের জাতিকে অস্থিতিশীল করার জন্য বদ্ধপরিকর। আমি সকল নাগরিককে সতর্ক এবং ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি, যারা এই কষ্টার্জিত শান্তি বিঘ্নিত করতে চায় তারা যেন তাদের এজেন্ডার জন্য ঈদের ছুটিকে কাজে লাগাতে না পারে। যদি আমরা একসাথে দাঁড়াতে ব্যর্থ হই, তাহলে এই শক্তিগুলো আমাদের ঐতিহাসিক বিজয়কে নষ্ট করার ঝুঁকিতে ফেলতে হবে।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘পরিশেষে, আমি আমাদের দেশপ্রেমিক সশস্ত্র বাহিনী এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলাকে ঈদের সময় আরো সতর্কতা বজায় রাখার আহ্বান জানাচ্ছি; যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় তাদের জনসাধারণের জীবন ও সম্পত্তির ক্ষতি করা থেকে বিরত রাখতে।’

‘স্বাধীন বাংলাদেশে এই প্রথম ঈদ হোক সকলের জন্য শান্তি, ঐক্য এবং আনন্দের ভাগাভাগি। আমি আল্লাহর কাছে এই আশীর্বাদ প্রার্থনা করি।’

মন্তব্য

শহীদ মীর মুগ্ধর বাসায় জামায়াত আমির

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শহীদ মীর মুগ্ধর বাসায় জামায়াত আমির
সংগৃহীত ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

রবিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরায় তার বাসায় যান তিনি।

এ সময় জামায়াত আমিরের সঙ্গে ছিলেন দলটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মুসা।

ডা. শফিকুর রহমান মুগ্ধর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং সবাইকে নিয়ে মোনাজাত করেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

মায়ের অসুস্থতায় দেশে ফিরলেন সৈয়দা শর্মিলা রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মায়ের অসুস্থতায় দেশে ফিরলেন সৈয়দা শর্মিলা রহমান
সংগৃহীত ছবি

মায়ের অসুস্থতার কারণে জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর-উত্তম) ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট সন্তান প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান।

রবিবার (৩০ মার্চ) লন্ডন থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। 

শর্মিলা রহমানের মা মিসেস মোকারেমা রেজা (৭০ বছর) রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন।

আরো পড়ুন
৩০ চীনা কম্পানির ১০০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতি মিলেছে

৩০ চীনা কম্পানির ১০০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতি মিলেছে

 

উল্লেখ্য, সৈয়দা শর্মিলা রহমানের বাবা প্রয়াত এম এইচ হাসান রাজা।

পরিবারের পক্ষ থেকে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ির সুস্থতা কামনায় দোয়া কামনা করা হয়েছে। দেশবাসীকে দোয়া করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ