অধ্যাপক জিনাত হুদাকে গ্রেপ্তা‌রের দাবি ঢা‌বি সাদা দ‌লের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
অধ্যাপক জিনাত হুদাকে গ্রেপ্তা‌রের দাবি ঢা‌বি সাদা দ‌লের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজ‌বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ড. জিনাত হুদার বিচার দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। রবিবার সংগঠনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান এবং যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম ও অধ্যাপক ড. আবুল কালাম সরকার স্বাক্ষ‌রিত এক বিবৃ‌তি‌তে গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে। 

আরো পড়ুন
আইপিএল শুরুর দিনে দল পেল ভারতীয় অলরাউন্ডার

আইপিএল শুরুর দিনে দল পেল ভারতীয় অলরাউন্ডার

 

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা ক্ষোভের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, চব্বিশের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে নিঃশর্ত সমর্থন ও গণহত্যায় উৎসাহিত করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত ঢাবি শিক্ষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সাধারণ সম্পাদক ড. জিনাত হুদা শিক্ষক সমিতির নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন ইস্যুতে বক্তব্য ও বিবৃতি দিয়ে যাচ্ছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয়তাবাদী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের পক্ষ থেকে আমরা ফ্যাসিস্টের দোসর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষকদের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত ড. জিনাত হুদার এ ধরনের অপতৎপরতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

আরো পড়ুন
ঈদযাত্রায় যান চলাচল নিয়ে ডিএমপির একগুচ্ছ নির্দেশনা

ঈদযাত্রায় যান চলাচল নিয়ে ডিএমপির একগুচ্ছ নির্দেশনা

 

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষকদের দ্বারা প্রত্যাখাত এবং তদুপরি ঢাবি শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় ড. জিনাত হুদা আর শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নন। এরপরও সাধারণ সম্পাদক পরিচয়ে বক্তব্য ও বিবৃতি দিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল এবং প্রশাসনকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছেন বলে আমরা মনে করি। এমন অবস্থায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে নিয়ে বিষোদগার, নেতিবাচক মন্তব্য, গণঅভ্যুত্থানের বিরোধিতা এবং শিক্ষক সমিতির প্রতিনিধি হয়ে গণভবনে যেয়ে খুনি শেখ হাসিনার গণহত্যাকে সমর্থন দেওয়ায় ড. জিনাত হুদাকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রাবির এক শিক্ষকের অব্যাহতি, আরেক শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি

রাবি প্রতিনিধি
রাবি প্রতিনিধি
শেয়ার
রাবির এক শিক্ষকের অব্যাহতি, আরেক শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক মুসতাক আহমেদকে অনিয়ম ও দুর্নীতির অপরাধে পাঁচ বছরের জন্য অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া চারুকলা অনুষদের শিক্ষক সুজন সেনের বিরুদ্ধে গঠিত হয়েছে তদন্ত কমিটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৭তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক মো. আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত দুটি পৃথক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

শাস্তি পাওয়া দুই শিক্ষক হচ্ছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রাক্তন সভাপতি অধ্যাপক মুসতাক আহমেদ ও চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সুজন সেন। এ বছরের আগস্টে শিক্ষার্থীরা তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দেয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন সভাপতি মুসতাক আহমেদের বিরুদ্ধে বিভাগের আয়-ব্যয়ের অনিয়ম ও শিক্ষার্থীদের আনীত অভিযোগ পর্যালোচনা করে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তাকে পরবর্তী পদোন্নতির তারিখ থেকে ৫ বছরের জন্য পদোন্নতি ও বেতনের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট স্থগিত করা হয়েছে।

এছাড়া, তিনি এই ৫ বছর কোনো একাডেমিক কার্যক্রম বা প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না এবং অন্য কোথাও চাকরি বা খণ্ডকালীন শিক্ষকতা করতে পারবেন না। তার বিভাগের পাওনাদি পত্র ইস্যুর ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।

অন্যদিকে, চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সুজন সেনের বিরুদ্ধে আনীত নৈতিক স্খলনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট ১৯৭৩-এর ৫৫ (৩) ধারায়  উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীনকে আহ্বায়ক করে এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম-২ এবং ড. সুজন সেন মনোনীত একজন প্রতিনিধি।

মন্তব্য

আইইউবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আলীফ, সম্পাদক লাবীব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আইইউবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আলীফ, সম্পাদক লাবীব
সংগৃহীত ছবি

ইন্ডিপেন্ডেন্ট  ইউনিভার্সিটি শাখা ছাত্রদলের ৭ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আলিফ ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. লাবীব মুসাব্বির।

গতকাল সোমবার (২৪ মার্চ) বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি মো. আবু হোরায়রা ও সাধারণ সম্পাদক এম রাজিবুল ইসলাম তালুকদার (বিন্দু) এ কমিটির অনুমোদন দেন।

সেই সঙ্গে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এ কমিটি পূর্ণাঙ্গ করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের দপ্তরে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

কমিটির অন্য পদে রয়েছেন সহ-সভাপতি রোকাইয়া জান্নাত, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুরছালিন মাহমুদ খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক উম্মে তাবাসসুম রিয়া আক্তার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হাসিবুল হাসান সানিয়াদ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

চবির সমাবর্তনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
চবির সমাবর্তনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
ফাইল ছবি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আগামী ১৪ মে পঞ্চম সমাবর্তন উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার বিষয়ে সম্মতি দেন তিনি।

আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের সদস্যসচিব ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. এনায়েত উল্যাহ পাটোয়ারী এ তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চম সমাবর্তনে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘ডক্টর অব লেটারস’ (ডি.লিট) প্রদান করা হবে। এ ছাড়া সমাবর্তন বক্তা হিসেবে তিনি বক্তব্য প্রদান করবেন।

আগামী ১৪ মে হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন। ১৯৭২ সালে অধ্যাপক ড. ইউনূস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন।

মন্তব্য

পরীক্ষার টাকা সুষম বণ্টনের দাবি কর্মচারীদের, প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে সংবাদ সম্মেলন

কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা প্রতিনিধি
শেয়ার
পরীক্ষার টাকা সুষম বণ্টনের দাবি কর্মচারীদের, প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে সংবাদ সম্মেলন

পাবলিক ও অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় টাকা ভাগ-বাটোয়ারায় শিক্ষকদের বিরুদ্ধে বৈষম্যের অভিযোগ করেছেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দুপুরে কলেজের ডিগ্রি শাখার প্রশাসনিক ভবন তালাবন্ধ করে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এই অভিযোগ করেন। এ সময় কলেজের প্রায় দুই শতাধিক কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, ২৪ মার্চ বেলা ১২টা থেকে প্রশাসনিক ও বিভাগীয় সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখে তারা।

কর্মবিরতি ঘোষণার পর কর্মচারীদের উপর রাগান্বিত হয়ে ডিগ্রি ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন অধ্যক্ষ।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সভাপতি ও অধ্যক্ষের প্রধান সহকারী মোহাম্মদ মাজহারুল আলমের অভিযোগ, খসড়া বণ্টন নীতিমলা-২০২৪ বিভিন্ন বৈষম্য পরিলক্ষিত হয়। যা কর্মচারীরা ন্যায্য অধিকার হতে বঞ্চিত হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায়, অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, শিক্ষক পরিষদ, বণ্টন নীতিমালা-২০২৪ কমিটিকে লিখিত দাবি জানাই।

আমাদের মতামত না নিয়ে গত ১০ মার্চ বণ্টন নীতিমালা- ২০২৪ অনুমোদন করেন অধ্যক্ষ ও কমিটি । এর পরিপ্রেক্ষিতে ন্যায্য অধিকার পাওয়ার জন্য কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ কর্তৃক কর্মবিরতি পালন করা হচ্ছে। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলমান থাকবে। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সহ-সভাপতি পদে অফিস সহকারী (বেসরকারি) মাহফুজুল ইসলাম লাকী , সাধারণ সম্পাদক পদে হিসাবরক্ষক মো. সাইফুদ্দিন সুমন, সহ সম্পাদক পদে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর আবু বক্কর ছিদ্দিক সেলিম, কোশাধ্যক্ষ পদে হিসাব সহকারী ইয়াছিন মিয়া, ক্রীড়া সম্পাদক পদে অফিস সহায়ক মো. আব্দুল হান্নান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে অফিস সহকারী (বেসরকারি) মো. শাহ আলম, প্রচার সম্পাদক অফিস সহায়ক মো. আমির হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক পদে অফিস সহকারী (বেসরকারি), মোসাম্মৎ শাহনাজ বেগমসহ সরকারি বেসরকারি দুই শতাধিক কর্মচারী।

 

টাকা ভাগ-বাটোয়ারা বিষয়ে শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক ও গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ গোলাম সোহরাব হাসান বলেন, ‘এ কলেজে আগে কোন সিস্টেম ছিল না। এখানে বেসরকারি কর্মচারী বেশী। তাদের থেকে বরাদ্দ দেওয়া হতো। এখন আমরা একটা সিস্টেমে নিয়ে আসছি। যিনি কমিটিতে কাজ করবেন, তিনি বেশী পাবেন এটা বণ্টন নীতিমালায় আছে।

’ 

তবে কলেজের হিসাবরক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সম্পাদক সাইফুদ্দিন সুমন বলেন, ‘২০২১ সালে পরীক্ষা কমিটি ১১ শতাংশ টাকা গ্রহণ করতো। বর্তমান কমিটি ১৬.৮২ টাকা নিয়ে যাচ্ছে। যা স্পষ্ট বৈষম্য। আমরা ন্যায্য দাবি আদায়ের জন্য বারবার স্যারদের নিকট অনুরোধ করেছি।’

এ বিষয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর আবুল বাশার ভূঁঞা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নীতিমালা আলোকেই কর্মচারীদের মাঝে পরীক্ষার টাকা সুষম বণ্টন করছি। আমরা কারো প্রতি অন্যায় করছি না। যতটুকু বুঝি তারা কারো ইন্দনে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। এতে আমার কিছুই করার নাই। যদি আমার শিক্ষার্থীরা অফিসিয়াল কোন কাছে হয়রানি শিকার হয়, আমি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবো।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ