ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৬

দেশের সব মাদরাসার জন্য জরুরি নির্দেশনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দেশের সব মাদরাসার জন্য জরুরি নির্দেশনা
ফাইল ছবি

দেশের সব মাদরাসায় দুই দিনব্যাপী বাংলা নববর্ষ উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎসবমুখর পরিবেশে পালন করতে বলা হয়েছে এই উৎসব।

গতকাল বুধবার এক অফিস আদেশের মাধ্যমে এই নির্দেশনা প্রকাশ করা হয়। এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরও এ দিবসটি উদযাপনের নির্দেশনা দিয়েছে।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, দেশের সব মাদরাসায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎসবমুখর পরিবেশে এবং সাড়ম্বরে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠান আয়োজন করতে হবে।

এতে আরো বলা হয়েছে, জাতীয় চৈত্রসংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ এবং বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ উদযাপনের জন্য মাদরাসা শি0ক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন সব মাদরাসায় এই উৎসবের আয়োজন করতে হবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

২৪ ঘণ্টার মধ্যে কুয়েট ভিসির পদত্যাগ দাবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
২৪ ঘণ্টার মধ্যে কুয়েট ভিসির পদত্যাগ দাবি
সংগৃহীত ছবি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাসুদের পদত্যাগের জন্য ২৪ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ। এর মধ্যে পদত্যাগ না করলে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলে তাকে পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটি। 

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর ২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্যের পদত্যাগসহ পাঁচ দফা দাবি জানায় সংগঠনটি। সংবাদ সম্মলনে উপস্থিত ছিলেন বাগছাসের সদস্য সচিব জাহিদ আহসান, মুখ্য সংগঠক তাহমিদ আল মুদাসসিরসহ বাগছাসের অন্যান্য নেতাকর্মীবৃন্দ।

সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেন জাহিদ আহসান।

দাবিগুলো হলো- কুয়েট ছাত্রদল-যুবদলের হামলা, মামলা এবং শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারের বিষয়ে পূর্ণ নিরপেক্ষ ভদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তি নিশ্চিত করা। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের নামে মামলা এবং বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা। কুয়েটের ভিসি ড. মোহাম্মদ মাসুদকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করা, পদত্যাগ না করলে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলে অপসারণ করা।

আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কুয়েটের সব হল খুলে দেওয়া। মাহিন আহম্মেদের ওপর হামলাকারীদের অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার করা। 

লিখিত বক্তব্যে জাহিদ আহসান বলেন, ‘গত ১৮ ফেব্রুয়ারি খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল এবং বহিরাগত বিএনপি-যুবদল ক্যাডাররা সাধারণ ছাত্রদের ওপর নির্মম হামলা চালায়। খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও ছাত্রদলের জোরপূর্বক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জের ধরেই উক্ত হামলার ঘটনা ঘটে।

দলীয় ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও কুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর ড. মোহাম্মদ মানুদের পৃষ্ঠপোষকতায় ছাত্রদল কার্যক্রম পরিচালনা করে এমনকি ছাত্রদল-যুবদল-বিএনপির যৌথ হামলার সময়েও ভিসিকে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।

আরও বলা হয়, শিক্ষার্থীরা যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার দাবিতে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে, সেই সময়েই গত ১০ এপ্রিল ২২ জন শিক্ষার্থীর নামে মিথ্যা মামলা করা হয়। যদিও এখন পর্যন্ত হামলাকারী কারো বিরুদ্ধেই কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ সাথে সাথেই শিক্ষার্থীদের নামে মামলার প্রতিবাদ জানায় এবং মামলা প্রত্যাহারের দাবি তোলে। মামলার পরপরই গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আমরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। 

বাগছাসের কেন্দ্রীয় সদস্য মাহিন আহমদের ওপর হামলার ঘটনা ব্যক্ত করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কুয়েটের এই বিভীষিকাময় অবস্থায় গতকাল রাতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের কেন্দ্রীয় সদস্য মাহিন আহমদের ওপর মিরপুরে বিএনপি ও যুবদলের নেতাকর্মীরা নির্মম হামলা চালিয়েছে। হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাধিক সদস্য আহত হয়েছেন বলে আমরা নিশ্চিত হয়েছি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম আকাঙ্ক্ষা ছিলো সহিংস রাজনীতির বদলে সমাজে সৌহার্দ্যপূর্ণ রাজনৈতিক অবস্থান বজায় রাখা। কিন্তু, অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে বিএনপি পূর্বের মতই সহিংসতা চালিয়ে যাচ্ছে। দলীয় হাইকমান্ড থেকে বারবার আমরা আশার কথা শুনলেও তৃণমূলের আচরণ পুরাপুরি বিপরীত। চাঁদাবাজি, দখলদারি, হামলা, মামলা বাণিজ্য কোনোকিছুই বন্ধ থাকছে না’।

মন্তব্য

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ নিয়ে যা বলল পুলিশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ নিয়ে যা বলল পুলিশ
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর সায়েন্সল্যাব মোড়ে পূর্ব শত্রুতার জেরে ঢাকা সিটি কলেজ এবং ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে ঘটনার সূত্রপাত জানার জন্য এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়―এ বিষয়ে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে সায়েন্সল্যাব মোড়ে সাংবাদিকদের এমনটি জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম।

 

এ সময় তিনি বলেন, ঘটনা শুরুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে জানতে সময়ের প্রয়োজন হবে। কিন্তু কী কারণে সংঘর্ষ হয়েছে তা শিক্ষার্থী এবং আল্লাহ ছাড়া আর কেউ বলতে পারবেন না। ঘটনার সূত্রপাত সম্পর্কে পরে তদন্ত করে দেখব আমরা। তবে তারা (শিক্ষার্থীরা) মাঝে মধ্যেই এই কাজ (সংঘর্ষ) করে থাকে।

পুলিশের এই কর্মকর্তা বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে জানিয়ে বলেন, ঘটনার পরবর্তীতে আমরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের তাদের ক্যাম্পাসে এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের তাদের ক্যাম্পাসে নিয়ে এসেছি। সেই সঙ্গে তারা যেন মুখোমুখি হতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বর্তমানে দুই কলেজের শিক্ষার্থীরাই ক্যাম্পাসের ভেতরে আছে।

এর আগে, আজ বেলা ১২টার দিকে দুই কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

শিক্ষার্থীরা পাল্টা-ধাওয়াপাল্টা ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় সাময়িক সময়ের জন্য মিরপুর সড়কে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

মন্তব্য

ভিসির পদত্যাগ দাবি, তালা ভেঙে হলে ঢুকল ছাত্ররা

খুলনা অফিস
খুলনা অফিস
শেয়ার
ভিসির পদত্যাগ দাবি, তালা ভেঙে হলে ঢুকল ছাত্ররা
সংগৃহীত ছবি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবি জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর পৌনে ২টায় কুয়েট স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এই ঘোষণা দেন তারা।

একজন শিক্ষার্থী লিখিত বিবৃতি পাঠ করে শোনান। তাতে বলা হয়, “যেহেতু উপাচার্য শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছেন, যেহেতু তিনি ব্যর্থতার দায় নিতে অস্বীকার করেছেন, যেহেতু তিনি ইন্টারনেট ও পানিসংযোগ বিচ্ছিন্ন করে শিক্ষার্থীদের হল থেকে বের করে দিয়েছেন, যেহেতু আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার জন্য ইন্ধন জুগিয়েছেন, যেহেতু তিনি শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করেছেন— সেহেতু আমরা ছয় দফা দাবি থেকে সরে এসে এক দফা দাবি জানাচ্ছি : বর্তমান উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের অপসারণই এখন আমাদের একমাত্র দাবি।

আরো পড়ুন
‘শিক্ষার্থীদের নামে মামলা কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিফলন’

‘শিক্ষার্থীদের নামে মামলা কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিফলন’

 

ঘোষণায় আরো বলা হয়, “আমরা নতুন উপাচার্যের অধীনে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি জানাচ্ছি, যেটি পুরো ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করবে।”

ঘোষণার পরপরই শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হলের তালা খুলে ভেতরে প্রবেশ করার ঘোষণা দেন। প্রথমে তাঁরা মিছিল নিয়ে যান খান জাহান আলী হলের সামনে, যেখানে প্রধান ফটকের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। এরপর একে একে অন্য হলগুলোর তালাও ভেঙে ফেলা হয় বলে জানা গেছে।

যদিও শিক্ষার্থীদের এক দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এখনো উত্তেজনা বিরাজ করছে। শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এবং পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, বর্তমান উপাচার্য পদত্যাগ না করা পর্যন্ত তারা অবস্থান ছাড়বেন না।

একজন শিক্ষার্থী বলেন, হলে হলে তালা ভেঙে ঢুকতেছি আমরা।

রাস্তায় রক্ত দেওয়া লোক আমরা, সেখানে শুয়ে কেন থাকব? কুয়েট ভিসি মাস্ট স্টেপ ডাউন। মামলা-হামলা-বহিষ্কার করে দমানো যাবে না।

মন্তব্য

‘শিক্ষার্থীদের নামে মামলা কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিফলন’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
‘শিক্ষার্থীদের নামে মামলা কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিফলন’
ছবি: কালের কণ্ঠ

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২ জন শিক্ষার্থীর নামে কুয়েট প্রশাসনের মামলা দায়েরকে কুয়েট প্রশাসনের ব্যর্থতা ও পক্ষপাতিত্বের প্রতিফলন বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) একদল শিক্ষার্থী। 

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর ১টায় বুয়েটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে 'ক্যাম্পাসে সন্ত্রাস নয়, চাই ন্যায়বিচার' ব্যানারে আয়োজিত এক মানববন্ধন করে বুয়েটের একদল শিক্ষার্থী। মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্যে বুয়েটের মেকানিকাল ডিপার্টমেন্টের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী আল ফারাবি প্রায় দুই মাস পর কুয়েট প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপরাধ, আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করে ২২ জনের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

আরো পড়ুন
সেই ১৩ শিক্ষার্থীকে প্রবেশপত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত

সেই ১৩ শিক্ষার্থীকে প্রবেশপত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত

 

লিখিত বক্তব্যে ফারাবি বলেন, 'এই হামলার প্রকৃত তদন্ত সম্পন্ন না হওয়া এবং অপরাধীদের যথাযথভাবে চিহ্নিত না করেই কীভাবে আন্দোলনরত নিরীহ শিক্ষার্থীদের নাম মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হলো-তা আমাদের মাঝে বিস্ময়ের উদ্বেক করে এবং বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।

কুয়েট প্রশাসনের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, এই প্রক্রিয়াটি কুয়েট প্রশাসন ও তদন্ত কমিটির নিষ্ক্রিয়তা, ব্যর্থতা ও পক্ষপাতিত্বের প্রতিফলন।'

কুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ন্যায্য আন্দোলনে পাশে থাকার কথা জানিয়ে বিবৃতিতে একই বিভাগের একই ব্যাচের অন্য এক শিক্ষার্থী আরমান হাসান বলেন, গতকাল রাতে সিন্ডিকেট মিটিংয়ে ৩৭ জনকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নিরাপদ ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকারী কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থীকে আন্দোলন দমনের লক্ষ্যে বহিষ্কার করা কোনক্রমেই কাম্য নয়।

 

মানববন্ধন থেকে কুয়েট শিক্ষার্থীদের নামে মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার, প্রকৃত দোষীদের বিচার, কুয়েট ভিসি ও কুয়েট প্রশাসনের বিতর্কিত ও নেতিবাচক ভূমিকার কঠোর জবাবদিহিতা নিশ্চিতের জোর দাবি জানানো হয়।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ