অসহায় ছিন্নমূল মানুষের মুখে হাসি ফোটাল বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
অসহায় ছিন্নমূল মানুষের মুখে হাসি ফোটাল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ছবি : কালের কণ্ঠ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) পবিত্র রমজান উপলক্ষে অসহায় ছিন্নমূল মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।

আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সংযম ও আত্মশুদ্ধির পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বসুন্ধরা শুভসংঘ জাবি শাখার বন্ধুরা এসব ছিন্নমূল অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন খাদ্য সহায়তা। এ সহায়তা পেয়েছে ১০টি পরিবার।

খাদ্য সহায়তার প্রতিটি প্যাকেটে ছিল চাল-ডাল, তেল, লবণ, পেঁয়াজ, আলু ও চাল।

বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের কাছ থেকে খাদ্য সহায়তা পেয়ে উপকারভোগীরা আবেগে আপ্লুত হন। খাদ্য উপহার পেয়ে কয়সর নামে এক বৃদ্ধা বলেন, ‘কেউ এভাবে আমাদের কাছে আসে নাই। এসব খাওন দিয়া আমরা রোজা রাখতে পারমু।

তোমাগো জন্য অনেক দোয়া করি। তোমরা মানুষের মতো মানুষ হও। আল্লাহ তোমাগোরে অনেক বড় করুক।’

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শ কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক মো. জামাল উদ্দীন বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিমধ্যে অনেক কাজ করেছে, সামনেও করবে।

আর্তমানবতার জায়গা থেকে রোজার মাসে ছিন্নমূল মানুষের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করল আজ। আমরা যারা সমাজে বাস করি আমাদের কিন্তু একটা দায়িত্ব রয়েছে, দায়িত্বটা হচ্ছে আমার পাশের বাসার মানুষ কেমন আছে, সেটা দেখা। বসুন্ধরা শুভসংঘ সামাজিক কার্যক্রমের পাশাপাশি, মেধাবী শিক্ষার্থীদের মেধা বৃত্তি দিচ্ছে, আমরা তাদের কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানাই। আশা করছি, বসুন্ধরা শুভসংঘ আগামী দিনে সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং পরিবেশগত নানা কাজে তারা আরো বেশি যুক্ত হবে।’

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কালের কণ্ঠের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মেহদী ইসলাম, বসুন্ধরা শুভসংঘ জাবি শাখার সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান, কর্ম ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক মাহজাবিন আফরোজ, নির্বাহী সদস্য মাঈশা জাইনসহ অন্য সদস্যরা।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নাটোর

আব্দুলপুর জংশনের কাছে চাকা ফেটে ট্রেন ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

নাটোর প্রতিনিধি
নাটোর প্রতিনিধি
শেয়ার
আব্দুলপুর জংশনের কাছে চাকা ফেটে ট্রেন ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
ছবি : ফোকাস বাংলা

নাটোরের আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশনের কাছে বাওড়া ব্রিজ এলাকায় ইশ্বরদী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী ফাইভ আপ (রাজশাহী এক্সপ্রেস) ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হয়েছে। এছাড়া একই লাইনে ফাটলও সৃষ্টি হয়েছে। তবে ডাবল লাইন হওয়ায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হয়।

রাতেই উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থাল থেকে ট্রেনের বগিগুলো উদ্ধার করে বিকল্প লাইনে গন্তব্যে নিয়ে গেছে। তবে আজ শনিবার সকাল ৮টাতেও লাইনচ্যুত ইঞ্জিন সরাতে পারেনি তারা। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ঈশ্বরদী থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী ফাইভ আর প্যাসেঞ্জার ট্রেনটি আব্দুলপুর স্টেশনের আগে বাওড়া ব্রিজের কাছে পৌঁছলে ট্রেনের ইঞ্জিনের একটি চাকা ভেঙ্গে লাইনচ্যুত হয়। খবর পেয়ে ঈশ্বরদী থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন ঘটনাস্থলে গিয়ে রাতেই লাইনচ্যুত ট্রেনের বগি সরিয়ে বিকল্প লাইন দিয়ে গন্তব্যে নিয়ে যায়।

তবে আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত লাইনচ্যুত ইঞ্জিনটি ঘটনাস্থলেই পড়ে থাকতে দেখা গেছে। 

উদ্ধারকারী দল আজ শনিবার সকাল থেকে লাইনচ্যুত ইঞ্জিন উদ্ধারে কাজ শুরু করেছে। আব্দুলপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার জিয়া উদ্দিন জানান, লাইনটি ডাবল হওয়ায় বিকল্প লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। উদ্ধারকারী দল দ্রুত ইঞ্জিনের চাকা মেরামত করে উদ্ধার কার্যক্রম শেষ করবে বলে জানান তিনি।

মন্তব্য
শেরপুর

গজনী অবকাশ থেকে অজগরসহ ১৭ প্রাণী জব্দ

শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
গজনী অবকাশ থেকে অজগরসহ ১৭ প্রাণী জব্দ
ছবি: কালের কণ্ঠ

শেরপুরে ঝিনাইগাতী উপজেলার গজনী অবকাশ বিনোদন কেন্দ্রের মিনি চিড়িয়াখানা থেকে হরিণ, বানর, অজগর সাপ, গন্ধগোকুল, শিয়ালসহ সাত প্রজাতির ১৭ টি বন্যপ্রাণী জব্দ করা হয়েছে। ১১ এপ্রিল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বনবিভগের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিশেষ অভিযানে এসব বন্যপ্রাণী জব্দ করা হয়।  

অভিযানে নেতৃত্ব দেন ঢাকা থেকে আগত বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ইউনিট-এর বন্যপ্রাণী পরিদর্শক নার্গিস সুলতানা। তাকে সহায়তা করেন, বনবিভাগের র‍্যাপিড রেসপন্স টিমের সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকরা।

এসময় শেরপুর বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কার্যালয় এবং ময়মনসিংহ বিভাগীয় বন অফিস ও স্থানীয় বন বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আরো পড়ুন
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাস্তায় পড়ে থাকা নবজাতক

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাস্তায় পড়ে থাকা নবজাতক

 

বন্যপ্রাণী পরিদর্শক নার্গিস সুলতানা বলেন, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন ২০১২ এর ৬(১) ধারা মোতাবেক লাইসেন্স গ্রহণ সাপেক্ষে হরিণ ও হাতি লালন-পালনের বিধান থাকলেও ব্যাক্তিগত কিংবা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দেশীয় বন্যপ্রাণী লালন-পালনের সুযোগ নেই।

এরই আলোকে গজনী অবকাশ কেন্দ্রের মিনি চিড়িয়াখানায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় সাত প্রজাতির ১৭ টি বন্যপ্রাণী জব্দ করা হয়।

গজনী অবকাশ কেন্দ্রের মিনি চিড়িয়াখানাটির বন্যপ্রাণী লালন-পালনের কোনো ধরনের লাইসেন্সও নেই। এটি অবৈধভাবে পরিচালিত হয়ে আসছিল।

আরো পড়ুন
মার্চ ফর গাজা : সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

মার্চ ফর গাজা : সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

 

উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসনের গজনী অবকাশ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে মিনি চিড়িয়াখানাটি ফরিদ আহমেদ নামে একজন ইজারাদার পরিচালনা করে আসছিলেন। 

মন্তব্য

গুলিবিদ্ধ ঈগল নিয়ে প্রাণিসম্পদ দপ্তরে দুই কিশোর

আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
শেয়ার
গুলিবিদ্ধ ঈগল নিয়ে প্রাণিসম্পদ দপ্তরে দুই কিশোর

সন্ধ্যাবেলায় ধানক্ষেত দেখতে গিয়ে সেখানে বড় একটি ঈগল পাখি পড়ে থাকতে দেখে দুই কিশোর। মানুষ দেখে আতঙ্কিত হয়ে চোখ রাঙাতে থাকে পাখিটি। প্রথমে ভয় পেলেও সাহস করে দুই কিশোর ঈগল পাখিটার কাছে যায়। পাখিটি ব্যথা আর যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিল।

 

ধানক্ষেত থেকে তুলে জমির আইলে নিয়ে এলে দুটি ডানায় রক্তাক্ত ও গভীর ক্ষত দেখে দ্রুত চিকিৎসার জন্য ছুটে যায় তারা। প্রায় চার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে অসুস্থ ঈগলটিকে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে নিয়ে আসে। সেখানে ঈগলটির দ্রুত চিকিৎসা দেন প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা। 

এ সময় ঈগলটির দুই ডানায় গুলি করা হয়েছিল বলে জানান উপজেলার উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মঞ্জুরুল হাসান।

 

এদিকে আহত ঈগলকে দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করায় প্রশংসায় ভাসছে ওই দুই কিশোর। দুই কিশোর হলো- মো. সাব্বির হোসেন ও গোলাম রব্বানী। তাদের বাড়ি পাশের বদলগাছি উপজেলার খাদাইল ব্রাহ্মণপুকুর গ্রামে।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর ওই দুই কিশোর গুলিবিদ্ধ হয়ে অসুস্থ হলে ঈগল পাখিটিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য প্রাণিসম্পদ দপ্তরে নিয়ে আসে।

পাখিটিকে দেখতে উৎসুক জনতা ভিড় করছিল। 

চিকিৎসার পর অসুস্থ ঈগলের দায়িত্ব নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন পৌর শহরের পুরাতন বাজার এলাকার মোশারফ হোসেন। এরপর ঈগল পাখিটিকে তার জিম্মায় দেওয়া হয়।

সাব্বির হোসেন ও গোলাম রব্বানী নামের ওই দুই কিশোর জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যার আগে পড়ন্ত বিকেলে শালুককুড়ি মাঠে নিজেদের ধানক্ষেত দেখতে গিয়েছিলাম। জমির আইল দিয়ে যেতেই বড় একটি ঈগল পাখিকে ধানক্ষেতে পড়ে থাকতে দেখি।

পাখিটি আমাদের দেখে চোখ রাঙাচ্ছিল। প্রথমে ভয় পেলেও আমরা সাহস করে ঈগল পাখিটির কাছে যাই। ঈগল পাখির দুটি ডানায় ক্ষতচিহ্ন ও রক্ত দেখতে পাই। আমরা তাৎক্ষণিক ঈগল পাখিটিকে সুস্থ করতে আক্কেলপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে নিয়ে আসি। উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ঈগলের দুটি ডানা ড্রেসিং করে ইনজেকশন দিয়েছেন।

পাখিটির জিম্মা নেওয়া মোশারফ হোসেন বলেন, আমি ঈগল পাখিকে নিজের বাড়িতে রাখব। যত দিন লাগে ঈগলকে সুস্থ করব। সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত নিজ উদ্যোগে নিয়মিত প্রাণিসম্পদ দপ্তরে আনা-নেওয়া করব।

প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উপসহকারী কর্মকর্তা মঞ্জুরুল হাসান সুমন বলেন, ঈগলটি খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ঈগলের দুই ডানায় গুলির চিহ্ন রয়েছে। প্রায় চার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে দুই কিশোর ঈগল পাখির চিকিৎসা করাতে এনেছে। তাদের এমন কর্মকাণ্ড সত্যিই প্রশংসনীয়। যারা ঈগলটিকে গুলি করেছে তারা নিকৃষ্ট মনের মানুষ।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম বলেন, ঈগল পাখিটিকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ভালো আছে। পাখি প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই পাখি শিকার থেকে সবাইকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। 
 

মন্তব্য

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাস্তায় পড়ে থাকা নবজাতক

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাস্তায় পড়ে থাকা নবজাতক
ছবি : কালের কণ্ঠ

লক্ষ্মীপুরে রাস্তার পাশে পড়ে থাকা নবজাতক শিশুকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকদের বিশেষ পর্যবেক্ষণে রয়েছে শিশুটি। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাতে জেলা শহরের মিয়া রাস্তার মাথা এলাকায় লক্ষ্মীপুর-রামগতি সড়ক থেকে পুলিশ শিশুটিকে উদ্ধার করে। এর আগে, শিশুটিকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন।

ফুটফুটে নবজাতককে দেখতে আশপাশের মানুষজন ঘটনাস্থলে ভিড় জমায়। 

পরে রাতেই পুলিশ শিশুটিকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। খবর পেয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জামশেদ আলম রানা হাসপাতালে যান শিশুটির খোঁজখবর নিতে। 

মিয়া রাস্তা এলাকার বাসিন্দা কামাল মাঝি জানান, অন্ধকার থেকে হঠাৎ শিশুর কান্না ভেসে আসে।

এতে প্রথমে চমকে উঠি। পরে শিশুটিকে কোলে নিই। আর শিশুটিকে দেখতে মানুষজনও জড়ো হতে থাকে। পরে পুলিশের কাছে শিশুটিকে হস্তান্তর করা হয়।
কে বা কারা শিশুটিকে ফেলে গেছে তা স্থানীয় কেউই দেখেনি।

সদর হাসপাতালের এক নারী জানান, শুক্রবার সকালে শিশুটি সদর হাসপাতালে জন্ম নিয়েছে। তার পাশের বেডেই মাসহ শিশুটি ছিল। সন্ধ্যার পর থেকে আর তাদের দেখা যায়নি। শিশুটিকে প্রথম থেকেই শারীরিকভাবে অসুস্থ দেখা যাচ্ছিল।

প্রসূতির কাছ থেকে তার স্বামীর পরিচয় জানতে চাইলে বলেনি।

সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক কমলা শীষ রায় জানান, শিশুটিকে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা এসে তাকে দেখবেন। তারা শিশুটি সম্পর্কে আরো ভালো বলতে পারবেন।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জামসেদ আলম রানা বলেন, শিশুটিকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছি। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। সরকারি দায়িত্বে সে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। তার পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। পরিচয় না মিললে আমরা চট্টগ্রাম শিশু নিবাসে তাকে হস্তান্তর করব। আর কেউ নিতে চাইলে আদালতের মাধ্যমে দেওয়া হবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ