ঢাকা, বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫
১৯ চৈত্র ১৪৩১, ০৩ শাওয়াল ১৪৪৬

খালার বাড়িতে ঈদের উপহার নিয়ে যাওয়ার পথে বাসচাপায় প্রাণ গেল ৩ ভাইয়ের

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি ও আঞ্চলিক প্রতিনিধি, পিরোজপুর
পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি ও আঞ্চলিক প্রতিনিধি, পিরোজপুর
শেয়ার
খালার বাড়িতে ঈদের উপহার নিয়ে যাওয়ার পথে বাসচাপায় প্রাণ গেল ৩ ভাইয়ের
সংগৃহীত ছবি

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় বাস ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আপন ৩ ভাই নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মঠবাড়িয়া-পাথরঘাটা সড়কের সোনারবাংলা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত তিন সহোদর হলেন— মঠবাড়িয়ার টিকিকাটা ইউনিয়নের বাইশকুড়া গ্রামের মো. নাসির খানের ছেলে মো. নাঈমুজ্জামান শুভ (২২) , মো. শান্ত (১৪) ও মো. নাদিম (৮)। তারা মঠবাড়িয়ার পাথরঘাটায় আত্মীয়ের বাড়িতে যাচ্ছিলেন।

 

নিহতদের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মোটরসাইকেলে করে তিন ভাই খালার বাড়িতে ঈদের উপহার নিয়ে যাচ্ছিলেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে দুর্ঘটনাস্থলে এলে পাথরঘাটা থেকে ঢাকাগামী রাজিব পরিবহন সঙ্গে মোটরসাইকেলটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলে থাকা তিন ভাই নিহত হন। এ ঘটনায় বাসের চালক পালিয়ে গেলেও পুলিশ হেলপারকে আটক করেছে।

 

পাথরঘাটায় থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মেহেদী হাসান বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দুর্ঘটনার পর বাসের চালক ও সহযোগীরা পালিয়ে যাওয়ার তাদের আটক করা যায়নি। এ ঘটনায় পাথরঘাটা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

লোহাগাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১০ জনের পরিচয় মিলল

কাউছার আলম, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
কাউছার আলম, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
শেয়ার
লোহাগাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১০ জনের পরিচয় মিলল
ছবি: কালের কণ্ঠ

দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় যাত্রীবাহী বাস ও মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ১০ জনের নাম পরিচয় মিলেছে। নিহতদের মধ্যে ৩ নারী, ২ শিশু ও ৫ জন পুরুষ।

দোহাজারী হাইওয়ে পুলিশ নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে বুধবার (২ এপ্রিল) রাতে। 

হাইওয়ে পুলিশের তালিকা অনুযায়ী নিহতরা হলেন- ঝিনাইদহের শৈলকুপা এলাকার দুলাল বিশ্বাসের ছেলে দিলীপ বিশ্বাস (৪৩), দিলীপ বিশ্বাসের স্ত্রী সাধনা মন্ডল (৩৭), দিলীপের শ্বশুর আশীষ মন্ডল (৫০)।

ঢাকার ঢাকার মিরপুরের আব্দুল জব্বারের ছেলে রফিকুল ইসলাম শামীম (৪৬), রফিকুল ইসলামের স্ত্রী লুৎফুন নাহার সুমি (৩৫), বড় মেয়ে আনিসা (১৬), ছোট মেয়ে লিয়ানা (০৮), মৃত রফিকুল ইসলামের ভাগিনা তানিফা ইয়াসমিন (১৬), মামা মুক্তার হোসেন (৬০) ও মাইক্রোবাস চালক ঢাকার দক্ষিণ খান এলাকার কালা মিয়ার ছেলে মো. ইউসুফ আলী (৫৫)।

এ ঘটনায় আহত চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরো তিনজনেরও পরিচয় মিলেছে। তারা হলেন- প্রেমা (১৮), পিতা মৃত রফিকুল ইসলাম শামীম, মিরপুর, ঢাকা। আরাধ্যা বিশ্বাস (৭), পিতা মৃত দিলীপ বিশ্বাস, উত্তর বোয়ালিয়া, থানা শৈলকুপা, জেলা ঝিনাইদহ।

দুর্জয় মন্ডল (১৮), পিতা দেবাশীষ মন্ডল, প্রান্তি কুমারখালী, কুষ্টিয়া, (মৃত দিলীপ বিশ্বাসের চাচাতো শ্যালক)।

লোহাগাড়া থানার ওসি আরিফুর রহমান বলেন, চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগড়া চুনতি জাঙ্গালিয়া এলাকায় রাস্তার একটি মোড় এবং লবণবাহী একটি গাড়ির কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে মরদেহগুলো হাইওয়ে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

লোহাগাড়ার জাঙ্গালিয়ায় বারবার ঘটছে দুর্ঘটনা। ঈদের দিন (৩১ মার্চ) দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হন। পরদিন (১ এপ্রিল) একই স্থানে দুটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ৯ জন আহত হন। একাধিক দুর্ঘটনার কারণে এ স্থানটি এখন চিহ্নিত ‘রেড জোন’ হিসেবে।

এদিকে, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সঙ্গে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীরপ্রতীক বলেছেন, সড়কে কী অসঙ্গতি আছে তা সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের দেখতে বলেছি।

তারা এখানে আছেন। ওনারা দেখে দ্রুততম সময়ে করণীয় নির্ধারণ করে জানাবেন।

তিনি বলেন, এখানে যে বেপরোয়া গাড়ি চলছে, এগুলোর স্থান চিহ্নিত করে বিভিন্ন জায়গায় যথাযথ প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা দরকার। সেটার জন্য সড়ক কর্তৃপক্ষ যেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে, আমি বলে যাচ্ছি।

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি জাঙ্গালিয়া এলাকায় ঘটা দুর্ঘটনাস্থল বিকেলে পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।  

উপদেষ্টা ফারুকী আজম আরো বলেন, দীর্ঘসময় ধরে বারবার এখানে দুর্ঘটনা হচ্ছে, শুধু এখানে নয়, এই সড়কের অন্য অংশেও। চট্টগ্রাম থেকে আমাদের কক্সবাজার যেতে হলে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা লাগছে। আর ঢাকার লোকের ফ্লাইটে করে আধা ঘণ্টায় কক্সবাজার পৌঁছাচ্ছে। এটা একটা ডিসক্রিমিনেশনও (বৈষম্য) বটে। এগুলোরও অবসান হওয়া উচিত। 

অপরদিকে, দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রত্যেককে বিআরটিএর পক্ষ থেকে ৫ লাখ টাকা এবং সরকারিভাবে আরো ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে বলেও জানান উপদেষ্টা।

এর আগে, বুধবার সকাল ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগাড়া চুনতি বনরেঞ্জ কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে রিলাক্স পরিবহনের যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মাইক্রোবাসের ভয়াবহ সংঘর্ষে ১০ জনের মৃত্যু হয়।

মন্তব্য

নান্দাইলে ইটভাটায় জিম্মি থাকা ২০ শ্রমিক উদ্ধার, দুজন আটক

জেলা প্রতিনিধি, ময়মনসিংহ
জেলা প্রতিনিধি, ময়মনসিংহ
শেয়ার
নান্দাইলে ইটভাটায় জিম্মি থাকা ২০ শ্রমিক উদ্ধার, দুজন আটক

ময়মনসিংহের নান্দাইলে এসআরবি ব্রিকস ইটভাটায় জিম্মি থাকা ২০ জন শ্রমিককে উদ্ধার করেছে যৌথবাহিনী। বুধবার (২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উপজেলার চন্ডিপাশা ইউনিয়নের বারুইগ্রাম এলাকায়  এসআরবি ব্রিকস ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। এ সময় ইটভাটা থেকে বিল্লাল হোসেন ও জাকারিয়া নামে দুজনকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসআরবি ব্রিকস নামক ইটভাটায় শ্রমিকরা কাজ করে আসছিল।

কাজ শেষে তাদের ন্যায্য টাকা-পয়সা চাইতে গেলেই ইটভাটার মালিকপক্ষ জিম্মি করে মারধর করে। এভাবেই বেশ কয়েকদিন যাবৎ মারধরের শিকার শ্রমিকরা সম্প্রতি গৌরীপুর সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে বিষয়টি জানান। 

অভিযোগ পেয়ে বুধবার সন্ধ্যায় যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে জিম্মি থাকা ২০ শ্রমিককে উদ্ধার ও ইটভাটার মালিক পক্ষের দুজনকে আটক করে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআরবি ব্রিকসের মালিক রুহুল আমিন শ্রমিক জিম্মির বিষয়টি এড়িয়ে যান।

তিনি বলেন, এটি মিথ্যা অভিযোগ। 

মন্তব্য

কুমিল্লায় পূর্ব বিরোধে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
শেয়ার
কুমিল্লায় পূর্ব বিরোধে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

কুমিল্লায় পূর্ব বিরোধের জেরে হামলায় গুরুতর আহত ইউনুস মিয়া নামে এক যুবক মারা গেছেন। বুধবার (২ এপ্রিল) কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহত ইউনুস মিয়া কোতয়ালী মডেল থানার সাহেবনগর উত্তরপাড়া গ্রামের সুলতান আহমেদের ছেলে।

পুলিশ জানায়, প্রতিবেশী ছেতু মিয়ার ছেলে মো. ইউনুসের পরিবারের সঙ্গে নিহত যুবক ইউনুসের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।

মঙ্গলবার উভয় পরিবারের সেই বিরোধ থেকে ইউনুসকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। তাকে হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার তিনি মারা যান। 

কোতোয়ালি থানার ক্যান্টনমেন্ট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. ফারুক হোসেন জানান, উভয় পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এরই জেরে মঙ্গলবার ইউনুস মিয়াকে বেধড়ক লাঠিপেটা করা হয়।

নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে বুধবার বিকালে মামলা দায়ের করার পর পুলিশ অভিযুক্ত মো. ইউনুসকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।

মন্তব্য

সিলেটে সাবেক মেয়র ও এমপির বাসায় হামলা-ভাঙচুর

নিজস্ব প্রতি‌বেদক, সি‌লেট
নিজস্ব প্রতি‌বেদক, সি‌লেট
শেয়ার
সিলেটে সাবেক মেয়র ও এমপির বাসায় হামলা-ভাঙচুর
ছবি: কালের কণ্ঠ

সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় হামলা ও ভাঙচুরে ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া সাবেক এমপি শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলের বাসায়ও হামলা হয়েছে। 

এর আগে সিলেটে ফের ঝটিকা মিছিল করেছে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ। এবার আওয়ামী লী‌গের সাংগঠ‌নিক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস‌্য শ‌ফিউল আলম চৌধুরী না‌দেলের অনুসা‌রীরা এ মি‌ছিল বের ক‌রেন।

বুধবার (২ এপ্রিল) নগরের ধোপাদীঘিরপাড় এলাকায় মিছিল‌টি বের করা হয়। এ ঘটনার ভি‌ডিও ভাইরাল হওয়ার পর পু‌লিশ ৪ জন‌কে আটক ক‌রে‌ছে।

ছাত্রলীগের মি‌ছি‌লের ঘটনার পর সন্ধ‌্যায় শ‌ফিউল আলম চৌধুরী ও সি‌লেট সি‌টি কর‌পো‌রেশ‌নের সা‌বেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামা‌ন চৌধুরীর বাসায় হামলা ও ভাঙচু‌রের ঘটনা ঘ‌টে‌ছে।

জানা গে‌ছে, বুধবার সকালে নগরের ধোপাদীঘিরপাড় এলাকা থে‌কে ১৫ থে‌কে ২০ জনের একটি দল ছাত্রলীগের ব্যানারে মিছিল বের করে।

ব্যানারে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলের ছবি ছিল এবং তার নামে স্লোগান দিতেও শোনা যায়। মি‌ছি‌লের ভি‌ডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে আলোচনার ঝড় ওঠে। ভিডিওটি আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড পেজেও আপলোড করা হয়। প‌রে এ ঘটনায় পু‌লিশ ৪ জন‌কে আটক ক‌রে।

এ ব্যাপারে সি‌লে‌টের মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ‌্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মিছিলের ব্যাপারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জেনেছি। তাদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছি।’ তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ৪ জনকে আটক করা হয়েছে। বাকীদের গ্রেপ্তা‌রে অভিযান চলছে।

সিলেট

বাসায় হামলা, ভাঙচুর : আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং মৌলভীবাজার-২ (কুলাউড়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল এবং সিলেট সিটি কর‌পোরেশনের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় হামলা হয়েছে।

হামলাকারীরা তাদের বাসার বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর করেছে। 

বুধবার (২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এই হামলার ঘটনা ঘটে।

জানা গে‌ছে, নগরের হাউজিং এস্টেট এলাকায় শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলের বাসায় সন্ধ্যার পর বেশ কয়েকজন মিছিল সহকারে এসে ঢুকে পড়ে। এসময় তারা বাসার সিসি ক্যামেরা, ল্যাপটপ ভাঙচুর করে।

প্রায় একই সম‌য়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরের পাঠানটুলা এলাকায় সা‌বেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায়ও হামলার ঘটনা ঘটে। একইভাবে হামলাকারীরা বাসার আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। পৃথক দু’টি হামলার ঘটনায় কেউ আহত হয়নি।

বিমানবন্দ‌র থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলের বাসায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুনুর রশিদ বলেন, আনোয়ারুজ্জামা‌নের বাসায় হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছে। শুনেছি বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা এই হামলা চালিয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ