গ্রেপ্তাররা হলেন, শাহজাহান মিয়ার ছেলে ইয়াছিন মিয়া, কামাল খানের ছেলে তোফাজ্জল হোসেন, মো. জয়নাল আবেদীনের ছেলে মোহাম্মদ আলী ও  মৃত আ. ছামাদ মিয়ার ছেলে জয়নাল আবেদীন (ডোম)। তারা সবাই তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের গাজীপুর বাস্তহারা এলাকার বাসিন্দা। 

শনিবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ।

তিতাস থানার পুলিশ জানায়, শুক্রবার বিকালে ইয়াছিন, রুবেল, তোফাজ্জল ও মোহাম্মদ আলী এক সঙ্গে মোহাম্মদ আলীর ঘরে ইয়াবা সেবন করতে যান। ইয়াবা আনার জন্য মোহাম্মদ আলী স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী আরিফের কাছ থেকে তিনটি ইয়াবা আনেন। ইয়াবা সেবনের এক পর্যায়ে ইয়াছিন কোমর থেকে হাতুড়ি বের করে রুবেলের মাথায় আঘাত করে, এতে রুবেল খাট থেকে নিচে পড়ে চিৎকার শুরু করলে তোফাজ্জল রুবেলের পা চেপে ধরে আর মোহাম্মদ আলী তার ঘরে থাকা কুড়াল দিয়ে রুবেলের মাথায় একাধিক কোপ দিলে ঘটনাস্থলেই রুবেলের মৃত্যু হয়। এরপর রুবেলের মরদেহ গুম করার জন্য ইয়াছিন ও তোফাজ্জল ব্যাগ আনতে গিয়ে আর ফিরেনি।

তিতাস থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেন, রুবেল হত্যার ঘটনায় তার বড় ভাই জিয়াউর রহমান বাদি চারজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৩/৪ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।  মামলার এজাহারনামীয় চারজনকে গ্রেপ্তার করে শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে চেষ্টা করছি।

প্রসঙ্গত, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ইয়াবা সেবনের জন্য রুবেলকে মোহাম্মদ আলী তার ঘরে ডেকে নেন। ঘরে ইয়াছিন ও তোফাজ্জল আগেই থেকে ছিলেন। তারা মাদকসেবনের এক পর্যায়ে রুবেলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে। তবে হত্যার কারণ এখনো জানা যায়নি। নিহত রুবেল মিয়া একই এলাকার মো.আলী মিয়ার ছেলে।

আরো পড়ুন

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

 

গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কমর্কর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় সমন্বয়ক মো. শরিফুল ইসলাম বাদী হয়ে গত ১০ ডিসেম্বর গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একটি মামলা করেন। এতে গোয়ালন্দ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম মন্ডলসহ ৫৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ৩০০-৪০০ জনকে আসামি করা হয়। নজরুল মন্ডল ওই মামলার এজাহারভুক্ত ২ নম্বর আসামি। 

আরো পড়ুন

দিনাজপুরে এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৩৪১ পরীক্ষার্থী

 

এছাড়া গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী শাহীন ফকির রাজবাড়ী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মাসুম ফতুল্লার তল্লা ছোট মসজিদ এলাকার আব্দুল আহাদের ছেলে। সেইসঙ্গে ভুক্তভোগী মুরাদ তল্লা মাদবরবারী এলাকার পনির হোসেনের ছেলে।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট খন্দকার আজিজুল হক হান্টু বলেন, ২০০৪ সালের আগস্ট মাসে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ তার সহযোগীরা মিলে মুরাদকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করে। পরে এই ঘটনায় মুরাদের মা সাহারা খাতুন বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় মামলা দায়ের করেন।

৫৩ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মনির-উজ-জামান বলেন, ‘গরুগুলো চাঁপাইনবাবগঞ্জ শুল্ক কার্যালয়ে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। এ ছাড়া ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে আটকের কাজ শুরু করেছে বিজিবি।

আরো পড়ুন

গাজা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি দূতাবাসে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

 

এর মধ্যে রংপুর জেলায় ২০৬ জন, গাইবান্ধা জেলায় ২০৩ জন, নীলফামারী জেলায় ১৪৩ জন, তুড়িগ্রাম জেরায় ১৫২ জন, লালমনিরহাট জেলায় ৯৯ জন, দিনাজপুর জেরায় ২৭০ জন, ঠাকুরগাঁও জেলায় ১৫৮ জন ও পঞ্চগড় জেলায় ১১০ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত রয়েছে। শতকরা অনুপস্থিতির হার ০.৮০ শতাংশ।