ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
২৯ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
২৯ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

‘কবরী রোডে’ যাওয়া হলো না কবরীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘কবরী রোডে’ যাওয়া হলো না কবরীর

ছোট শহর হলেও মানুষ অনেক বিনোদনপ্রিয়। তাইতো নায়িকার নাম অনুসারেই স্বীকৃতি নিয়েই আজ দাঁড়িয়ে আছে 'কবরী রোড'। ১৯৬৯ সালে সদ্য প্রয়াত অভিনেত্রী কবরী অভিনীত 'কখগঘঙ' সিনেমার শুটিং করা হয় চুয়াডাঙ্গা শহরে। আর কবরী যে বাড়িতে ছিলেন সেই বাড়িসংলগ্ন সড়কের নামকরণ করা হয় 'কবরী রোড'।

কবরীর ইচ্ছে ছিল তিনি একবার সড়কটি দেখে যাবেন। কিন্তু শেষ ইচ্ছা আর পূরণ হলো না।

চুয়াডাঙ্গা শহরের 'সেতাব মঞ্জিল' নামের বাড়িতে ১৯৬৯ সালে কখগঘঙ সিনেমার শুটিং করা হয়। সিনেমার খাতিরে ওই বাড়িতেই থাকতেন কবরী-রাজ্জাকসহ সিনেমার পুরো টিম।

আর সেই বাড়িকে কেন্দ্র করেই ওই পুরো রাস্তার নাম হয়েছে কবরী রোড যা শহরের সংস্কৃতির ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

\"\"

ওই সিনেমার চিত্রগ্রাহক ছিলেন প্রয়াত বেবী ইসলাম। শুটিং এর খরচ কমাতে নিজ শহর চুয়াডাঙ্গায় সিনেমার চিত্রগ্রহণ করছিলেন। সিনেমাটি পরিচালনা করেছিলেন নারায়ণ ঘোষ মিতা।

চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন স্থানে শুটিং করা হয় সিনেমার। পরে ১৯৭২ সালে মুক্তির পর দর্শকহৃদয়ে জায়গা করে নেয় 'কখগঘঙ'।

সেই সময়ে খুবই জনপ্রিয় ছিলেন ১৭ বছর বয়সী নায়িকা কবরী। কবরী যে বাড়িতে থাকতেন উৎসুক লোকজন সবাই দেখতে আসতেন। ভিড় জমাতেন শুটিং এর সময়।

কবরী রোডের ওই বাড়ি এখন পরিণত হয়েছে 'কবরী মেসে'। কবরী আজ নেই কিন্তু কবরী রোড বেঁচে থাকবে চিরকাল। বাঙালির হৃদয়ে আজীবন বেঁচে থাকবেন কবরী।

মন্তব্য

৫৬-তেও শরীরে তারুণ্যের ছোঁয়া, কী খান অভিনেত্রী!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৫৬-তেও শরীরে তারুণ্যের ছোঁয়া, কী খান অভিনেত্রী!
সংগৃহীত ছবি

বয়স শুধুই একটি সংখ্যা, এমনটিই প্রমাণ করেছেন ‘ম্যানে প্যার কিয়া’ ছবির নায়িকা ভাগ্যশ্রী। ৫৬ বছর বয়সেও সৌন্দর্যে প্রভাব পড়েনি। টানটান ত্বক, দীপ্তি চোখে-মুখে। কী খেয়ে এমন নির্মেদ চেহারা ধরে রেখেছেন তিনি?

মাঝেমধ্যেই রূপচর্চা এবং শরীরচর্চা নিয়ে অনুরাগীদের নানা রকম পরামর্শ দেন অভিনেত্রী।

খাওয়াদাওয়ায় সব সময় নিয়ন্ত্রণ থাকে তার। শরীরচর্চাও করেন। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন এক সবজির কথা, যা মহারাষ্ট্রে খুব জনপ্রিয়। 

ভাগ্যশ্রী পোস্ট করেছেন, ‘মরাঠি প্রোটিন গভর ফালি।

প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ।’

আরো পড়ুন
‘অচিরেই জি এম কাদের তার কৃতকর্মের প্রায়শ্চিত্ত করবেন’

‘অচিরেই জি এম কাদের তার কৃতকর্মের প্রায়শ্চিত্ত করবেন’

 

তিনি জানান, জোয়ার অথবা নাচনি ভাকরির (মহারাষ্ট্রের জনপ্রিয় রুটি) সঙ্গে আচার দিয়ে খেলে মহারাষ্ট্রের খাবারের আসল স্বাদ পাওয়া যায়।

ভাগ্যশ্রী যে সবজিকে ‘গভর ফালি’ বলছেন, সেটি আসলে কী? এই সবজির ইংরেজি নাম ক্লাস্টার বিনস। মূলত উত্তর ভারতে এবং মহারাষ্ট্রে ক্লাস্টার বিনস খাওয়ার চল বেশি।

বাংলায় লোকজন বিনস খান তবে ক্লাস্টার বিনসের সঙ্গে তার কিছু তফাত আছে। দুটি বিনসের পার্থক্য রয়েছে আকৃতি এবং রূপে। এতে একটু তেতো ভাব থাকে।

তবে এখন অনলাইনের বদৌলতে কলকাতায় বসেও এই সবজি পাওয়া যায়। ভাগ্যশ্রী খান বলেই নয়, পুষ্টিবিদরা বলছেন, ক্লাস্টার বিনসের উপকারিতা অনেক।

বেঙ্গালুরুর এক হাসপাতালের পুষ্টিবিদ বীণা বি জানান, হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিনের জোগান দিতে সাহায্য করে সবজিটি।

কী উপকারিতা?

এক. ক্লাস্টার বিনে প্রচুর ফাইবার থাকে। হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে এই সবজি।

দুই. এতে থাকা পটাশিয়াম, রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার দরকার হয়। এ ছাড়া শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে।

তিন. এতে ক্যালরির পরিমাণ বেশ কম। অথচ পুষ্টিগুণের অভাব নেই। ফলে ওজন কমাতে চাইলে ক্লাস্টার বিন রাখতে পারেন ডায়েটে।

চার. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক সবজিটি। ফাইবার থাকায়, অল্প খেলেই পেট ভরে যায়। এ ছাড়া খিদের মুখে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষে ঈদের যেসব নাটক

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষে ঈদের যেসব নাটক
সংগৃহীত ছবি

ঈদ উৎসবে টেলিভিশনের পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেলে দর্শকরা দেখছেন ঈদের নাটক। ঈদের আগে থেকে প্রচারে আসা শুরু হলেও তার রেশ এখনো রয়ে গেছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে পাঁচটি নাটক।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ট্রেন্ডিংয়ে একদম শুরুর দিকে রয়েছে অপূর্ব ও নিহা জুটির ‘মেঘবালিকা’ নাটকটি।

কনন্টের বিচারে ট্রেন্ডিংয়ে নাটকটির স্থান ২ নম্বরে! শুধু বাংলাদেশি নাটকের হিসেবে এটির স্থান প্রথম। সাত দিনে এখন পর্যন্ত নাটকটি দেখেছে ৮৬ লাখেরও বেশি দর্শক। 

তার পরেই রয়েছে নিলয় আলমগীর ও হিমি অভিনীত নাটক ‘একান্নবর্তী’। কনন্টের বিচারে ট্রেন্ডিংয়ে নাটকটির অবস্থান ৫ নম্বরে হলে নাটকের হিসেবে দ্বিতীয়।

এটি দেখেছে ৬৮ লাখেরও বেশি দর্শক। এরপর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে তৌসিফ ও বুশরা অভিনীত নাটক ‘লাভ মি মোর’, যা তিন দিনে এখন পর্যন্ত দেখেছে ২৫ লাখেরও বেশি দর্শক। 

ট্রেন্ডিংয়ের চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে জোভান ও তটিনী অভিনীত ‘হৃদয়ের এক কোণে’ নাটক। সাত দিনে নাটকটি দেখেছে ৬৯ লাখেরও বেশি দর্শক।

পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে একই জুটির আরেক নাটক ‘তোমাদের গল্প’। নাটকটি বারো দিনে দেখেছে ১ কোটি ১৪ লাখের মতো দর্শক।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বিসিএসে টিকেও অভিনয়ে থিতু হন এই অভিনেতা

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
বিসিএসে টিকেও অভিনয়ে থিতু হন এই অভিনেতা
সংগৃহীত ছবি

স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। কিন্তু ভাগ্যক্রমে তা হয়নি। অংশ নিয়েছিলেন ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (ইউপিএসসি) পরীক্ষায়। পাসও করেন তিনি, কিন্তু এর পরই ছন্দঃপতন।

ইউপিএসসি এনডিএ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করলেও মেডিক্যাল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি কানওয়ালজিৎ সিং ওয়ালিয়া। ডান কানে স্পষ্ট শুনতে পান না। শেষে পুনের এফটিআইআইএ অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।

কোনো দিন অভিনেতা হতে চাননি।

লেখাপড়া শেষ করে পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ায় ভর্তি হয়েছিলেন। সেই কানওয়ালজিৎ এখন ভারতের ছোট ও বড় পর্দারই বেশ পরিচিত মুখ। 

কটা সময় বলিউডের বড় বাজেটের ছবিতে তাকে কাস্ট করা হয়। পরবর্তীতে ওয়েব সিরিজেও অভিনয় করেন কানওয়ালজিৎ।

কাজ করেছেন ছোট বাজেটের ছবিতেও। ছয় ফুট লম্বা কানওয়ালজিৎ। প্রায় অমিতাভের মতো উচ্চতা তার।

ইন্ডাস্ট্রিতে এসেই বিগ বি-কে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন। তার প্রথম দুটি ছবি ‘হাম রাহে না হাম’ ও ‘শাক’ বক্স অফিসে তেমন ফল করতে পারেনি।

তার পর ‘সত্তে পে সত্তা’, ‘ম্যাচেস’, ‘দিল মাঙ্গে মোর’, ‘মেরে ব্রাদার কি দুলহান’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন। জনপ্রিয় হয়েছেন ছোট পর্দাতেও।

মন্তব্য

চিকিৎসকের কথা শুনেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন সাইফ!

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
চিকিৎসকের কথা শুনেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন সাইফ!
সংগৃহীত ছবি

শৈশবে মায়ের কথা খুব একটা গুরুত্ব দিতেন না সাইফ আলী খান। বিভিন্ন সময়ে ছেলেকে নানা পরামর্শ দিলেও তা শুনতেন না বলে জানালেন অভিনেতার মা ও বর্ষীয়ান অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পুরনো দিনের কিছু কথা শেয়ার করলেন তিনি। 

সাইফের প্রসঙ্গ টেনে এসময় শর্মিলা বলেন, ‘চিকিৎসক আমাকে পরামর্শ দিলেন ছোট্ট সাইফকে এক চামচ ফলের রস খাওয়াতে।

’ এই কথা শুনে মা বলেছিলেন, ‘ফলের রসের সঙ্গে একটু জল মিশিয়ে খাওয়াতে।’
 
তার পর থেকেই সাইফের পেটের সমস্যা দেখা দেয়। সাইফ অসুস্থ হয়ে পড়ে। এই ঘটনার উল্লেখ করে অভিনেত্রী বললেন, ‘মায়ের কথা শুনলেই ঠিক হতো।
মা-ঠাকুমার কাছ থেকেই জীবনের বহু কিছু শিখেছি আমি।’ 

সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে শর্মিলার ছবি ‘পুরাতন’। অনেক দিন পর বাংলা ছবিতে ফিরেছেন তিনি। শাশুড়ির ছবি দেখে অনুভূতি প্রকাশ করেছেন পুত্রবধূ কারিনা কাপুর খানও।

সুদূর নিউইয়র্ক থেকে শর্মিলার ছবির প্রশংসা করেছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়াও। ছবিতে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের মায়ের চরিত্রে দেখা গেছে বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ