কখনো টেলিফোন ধরতে চাইতেন না সুচিত্রা সেন

ইমরুল নূর

ইমরুল নূর

ইমরুল নূর

ইমরুল নূর

শেয়ার
কখনো টেলিফোন ধরতে চাইতেন না সুচিত্রা সেন
সুচিত্রা সেন

সুচিত্রা সেন, বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এক কিংবদন্তি অভিনেত্রীর নাম। তাকে মহানায়িকা বলেও আখ্যায়িত করা হয়। টেলিফোনের প্রতি অনীহা ছিল এই মহানায়িকার। তিনি কখনো টেলিফোন ধরতে চাইতেন না।

এমনটাই জানা গেছে স্মৃতি সংগ্রহশালা থেকে পাওয়া তথ্য ঘেটে।

অভিনেত্রীর জন্মস্থান পাবনার হিমসাগর এলাকায় রয়েছে মহানায়িকা সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংগ্রহশালা। সংস্কৃতি ও চলচ্চিত্রপ্রেমীদের কাছে এই সংগ্রহশালা দারুণ দর্শনীয় একটি জায়গা। সেখানে তার স্মৃতিবিজড়িত সংগ্রহশালা সরেজমিনে দেখতে গিয়ে লক্ষ্য করা যায়, তার এই সংগ্রহশালায় রয়েছে তার বিভিন্ন সময়ের ছবির মূহুর্ত যা ফ্রেমে বাঁধাই করা।

তার পুরস্কার সমগ্র, আবক্ষ মূর্তি, স্মৃতিস্তম্ভসহ আরো অনেক কিছুই। এছাড়াও ফ্রেম ও ফেস্টুনে বাঁধাই করা রয়েছে তার বিভিন্ন সময়ে বলা উল্লেখযোগ্য কথা।

টেলিফোনের প্রতি তার অনীহা বিষয়ে জানা গেছে সেই স্মৃতি সংগ্রহশালা থেকেই। সেখানে দেয়ালে টানানো একটি ফ্রেমে দেখা যায়, সেই কথারই একটা অংশ।

যেখানে লিখা রয়েছে, তিনি (সুচিত্রা সেন) কখনো টেলিফোন ধরতে চাইতেন না। একেবারে কেউ হাতের কাছে না থাকলে, রিসিভার তুলে নিজের সহজাত কন্ঠকে কিছুটা বিকৃত করে জবাব দেন, একেবারে আপন মানুষ না হলে, নিজেই বলে দেন, উনি একটু বেরিয়েছেন অথবা ঘুমিয়ে আছেন। পরে ফোন করবেন। কারণ জানতে চাইলে রমা (সুচিত্রা সেন) বলতেন, ‘কত কথা বলবো বল? দিনরাত মিলে কমপক্ষে একশ ফোন আসবে। এক মিনিট করে কথা বললেও একশ মিনিট কথা বলতে হবে।

Suchitra Sen
মহানায়িকা সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংগ্রহশালায় দেয়ালে টানানো ফ্রেম। ছবি: ইমরুল নূর

সুচিত্রা সেনের প্রকৃত নাম ছিল রমা দাশগুপ্ত। আজ তার ৯৪তম জন্মবার্ষিকী। ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল ব্রিটিশ ভারতের বাংলা প্রেসিডেন্সির (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্তর্গত সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার অন্তর্গত সেন ভাঙ্গাবাড়ী গ্রাম সুচিত্রা সেনের পৈত্রিক নিবাস) পাবনা জেলার সদর পাবনায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। তার বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত ছিলেন এক স্থানীয় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও মা ইন্দিরা দেবী ছিলেন গৃহবধূ। তিনি ছিলেন পরিবারের পঞ্চম সন্তান ও তৃতীয় কন্যা। পাবনা শহরেই তিনি পড়াশোনা করেছিলেন। তার আরেকটি পরিচয় হলো, তিনি ছিলেন কবি রজনীকান্ত সেনের নাতনী।

১৯৪৭ সালে বিশিষ্ট শিল্পপতি আদিনাথ সেনের পুত্র দিবানাথ সেনের সঙ্গে সুচিত্রা সেনের বিয়ে হয়। তাদের একমাত্র কন্যা মুনমুন সেনও একজন খ্যাতনামা অভিনেত্রী। তার দুই নাতনী রিয়া সেন ও রাইমা সেনও অভিনেত্রী। ১৯৫২ সালে শেষ কোথায় ছবির মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয় কিন্তু তার অভিনীত প্রথম ছবিটি মুক্তি পায়নি।

উত্তম কুমারের বিপরীতে সাড়ে চুয়াত্তর ছবিতে তিনি অভিনয় করেন। ছবিটি বক্স-অফিসে সাফল্য লাভ করে এবং উত্তম-সুচিত্রা জুটি আজও স্মরণীয় হয়ে আছে। বাংলা ছবির এই অবিসংবাদিত জুটি পরবর্তী ২০ বছরে ছিলেন আইকন স্বরূপ।

বাংলাদেশে এই মহানায়িকার জন্মভিটা দীর্ঘকাল অবহেলিত ও বেদখল হয়ে ছিল। ২০১৭ সালে প্রশাসনের উদ্যোগে সুচিত্রা সেনের স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি উদ্ধার করা হয়। এখানে প্রতিষ্ঠিত হয় সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংগ্রহশালা।

বর্তমানে এই সংগ্রহশালার তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন রুবেল। সেই রুবেল জানিয়েছিলেন, দখলমুক্ত হওয়ার পর ২০১৭ সালে মহানায়িকার বাড়িতে তার স্মৃতি সংগ্রহশালা স্থাপন করে পাবনা জেলা প্রশাসন। সরকার এখানে একটি চলচ্চিত্র আর্কাইভ এবং একটি লাইব্রেরি করার পরিকল্পনা করেছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বিসিএসে টিকেও অভিনয়ে থিতু হন এই অভিনেতা

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
বিসিএসে টিকেও অভিনয়ে থিতু হন এই অভিনেতা
সংগৃহীত ছবি

স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। কিন্তু ভাগ্যক্রমে তা হয়নি। অংশ নিয়েছিলেন ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (ইউপিএসসি) পরীক্ষায়। পাসও করেন তিনি, কিন্তু এর পরই ছন্দঃপতন।

ইউপিএসসি এনডিএ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করলেও মেডিক্যাল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি কানওয়ালজিৎ সিং ওয়ালিয়া। ডান কানে স্পষ্ট শুনতে পান না। শেষে পুনের এফটিআইআইএ অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।

কোনো দিন অভিনেতা হতে চাননি।

লেখাপড়া শেষ করে পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ায় ভর্তি হয়েছিলেন। সেই কানওয়ালজিৎ এখন ভারতের ছোট ও বড় পর্দারই বেশ পরিচিত মুখ। 

কটা সময় বলিউডের বড় বাজেটের ছবিতে তাকে কাস্ট করা হয়। পরবর্তীতে ওয়েব সিরিজেও অভিনয় করেন কানওয়ালজিৎ।

কাজ করেছেন ছোট বাজেটের ছবিতেও। ছয় ফুট লম্বা কানওয়ালজিৎ। প্রায় অমিতাভের মতো উচ্চতা তার।

ইন্ডাস্ট্রিতে এসেই বিগ বি-কে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন। তার প্রথম দুটি ছবি ‘হাম রাহে না হাম’ ও ‘শাক’ বক্স অফিসে তেমন ফল করতে পারেনি।

তার পর ‘সত্তে পে সত্তা’, ‘ম্যাচেস’, ‘দিল মাঙ্গে মোর’, ‘মেরে ব্রাদার কি দুলহান’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন। জনপ্রিয় হয়েছেন ছোট পর্দাতেও।

মন্তব্য

চিকিৎসকের কথা শুনেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন সাইফ!

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
চিকিৎসকের কথা শুনেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন সাইফ!
সংগৃহীত ছবি

শৈশবে মায়ের কথা খুব একটা গুরুত্ব দিতেন না সাইফ আলী খান। বিভিন্ন সময়ে ছেলেকে নানা পরামর্শ দিলেও তা শুনতেন না বলে জানালেন অভিনেতার মা ও বর্ষীয়ান অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পুরনো দিনের কিছু কথা শেয়ার করলেন তিনি। 

সাইফের প্রসঙ্গ টেনে এসময় শর্মিলা বলেন, ‘চিকিৎসক আমাকে পরামর্শ দিলেন ছোট্ট সাইফকে এক চামচ ফলের রস খাওয়াতে।

’ এই কথা শুনে মা বলেছিলেন, ‘ফলের রসের সঙ্গে একটু জল মিশিয়ে খাওয়াতে।’
 
তার পর থেকেই সাইফের পেটের সমস্যা দেখা দেয়। সাইফ অসুস্থ হয়ে পড়ে। এই ঘটনার উল্লেখ করে অভিনেত্রী বললেন, ‘মায়ের কথা শুনলেই ঠিক হতো।
মা-ঠাকুমার কাছ থেকেই জীবনের বহু কিছু শিখেছি আমি।’ 

সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে শর্মিলার ছবি ‘পুরাতন’। অনেক দিন পর বাংলা ছবিতে ফিরেছেন তিনি। শাশুড়ির ছবি দেখে অনুভূতি প্রকাশ করেছেন পুত্রবধূ কারিনা কাপুর খানও।

সুদূর নিউইয়র্ক থেকে শর্মিলার ছবির প্রশংসা করেছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়াও। ছবিতে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের মায়ের চরিত্রে দেখা গেছে বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে।

মন্তব্য

নিজেদের ভুল বুঝতে রাজা চার্লসকে ‘কেসারি ২’ দেখার আহ্বান অক্ষয়ের

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
নিজেদের ভুল বুঝতে রাজা চার্লসকে ‘কেসারি ২’ দেখার আহ্বান অক্ষয়ের
রাজা তৃতীয় চার্লস ও অক্ষয় কুমার

আগামী ১৮ এপ্রিল মুক্তি পেতে যাচ্ছে বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমারের নতুন ছবি ‘কেসারি : চ্যাপ্টার টু’। দেশাত্মবোধক ঘরানার ছবিটির ট্রেলার প্রকাশের পর থেকেই দর্শকদের মধ্যে নিয়ে শুরু হয়েছে উন্মাদনা। এরই মধ্যে ছবিটির প্রচারণা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন অক্ষয়। সেখানে জানান, ছবিটি ব্রিটিশ সরকার ও রাজা তৃতীয় চার্লসের দেখা উচিত।

আরো পড়ুন
অন্তরঙ্গ দৃশ্যের আগে প্রেমিকের অনুমতি নেন কৌশানি

অন্তরঙ্গ দৃশ্যের আগে প্রেমিকের অনুমতি নেন কৌশানি

 

শুক্রবার প্রচারণায় অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন অক্ষয় ‍কুমার। ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল জালিয়ানওয়ালাবাগ গণহত্যার অপ্রকাশিত ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত সিনেমাটি নিয়ে আশাবাদী অক্ষয় মনে করেন, নিজেদের ভুল বোঝার জন্য ব্রিটিশ সরকার ও কিং চার্লসের এই ছবিটি দেখা উচিত। সাংবাদিকদের অক্ষয় বলেন,“তাদের ক্ষমা চাওয়া উচিত, এমন কিছু বলার জন্য আমি এখানে আসিনি। আমি চাই, তারা অন্তত এই সিনেমাটি দেখুক এবং নিজেদের ভুল বুঝতে পারুক।

তাদের মুখ থেকে অন্যান্য কথা নিজে থেকে বেরিয়ে আসবে। আমি চাই, ব্রিটিশ সরকার এবং রাজা চার্লস এই ছবিটি দেখুক। তাদের দেখা উচিত কী ঘটিয়েছিল ব্রিটিশরা।”

পাশাপাশি ছবিটি ঘিরে রাজনৈতিক বিতর্ক নিয়েও নিজের বক্তব্য তুলে ধরেন বলিউডের ‘খিলাড়ি’খ্যাত এই অভিনেতা।

রাজনৈতিক বিতর্কে না গিয়েই অক্ষয় কুমার জানান, তিনি একজন অভিনেতা এবং এই বিষয়ে কে কী বলছে তাতে তিনি জড়াবেন না।  তিনি উল্লেখ করেন যে, তিনি ছবিটি তৈরি করেছেন যাতে মানুষ বুঝতে পারে যে আসলে সেদিন কী ঘটেছিল।

আরো পড়ুন
গায়েব আয়োজক, ঢাকায় গাওয়া হলো না পাকিস্তানি গায়কের

গায়েব আয়োজক, ঢাকায় গাওয়া হলো না পাকিস্তানি গায়কের

 

১৯১৯ সালে ঘটে যাওয়া জালিয়ানওয়ালা বাগ-কাণ্ড ভারতের বুকে এক কালো দিন। নিরপরাধ ভারতীদের এই দিন নৃশংস ভাবে হত্যা করে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার। গুলি করে ঝাঁজরা করে দেয় তাদের।

এই মর্মান্তিক ঘটনার পর ব্রিটিশদের থেকে পাওয়া ‘নাইট’ উপাধি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

করণ সিং ত্যাগীর পরিচালনায় ‘কেসারি : চ্যাপ্টার টু’তে সি. শঙ্করন নায়ারের চরিত্রে দেখা যাবে অক্ষয় কুমারকে। অক্ষয়ের সঙ্গে সিনেমাটিতে আরো আছেন আর মাধবান ও অনন্যা পাণ্ডে। ১৮ এপ্রিল মুক্তি পাবে এটি।

মন্তব্য

বৈশাখের বিশেষ পাঁচফোড়ন, থাকছেন দিনার-বিজরী

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
বৈশাখের বিশেষ পাঁচফোড়ন, থাকছেন দিনার-বিজরী
সংগৃহীত ছবি

প্রতিবারের মত এবারও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বৈশাখের বিশেষ পাঁচফোড়ন নিয়ে আসছে ফাগুন অডিও ভিশন। এর প্রতিটি আইটেম উপস্থাপন করা হয় নাটকীয়ভাবে। দেশের বিভিন্ন তারকা শিল্পীরা বিভিন্ন আঙ্গিকে বিষয় ভিত্তিক এই অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করে থাকেন।

বৈশাখী পাঁচফোড়নের এবারের পর্বে দেখা যাবে পহেলা বৈশাখের দিনে এক দম্পতি পহেলা বৈশাখ নিয়ে তাদের স্মৃতির ঝাঁপি খুলে বসে।

পহেলা বৈশাখ নিয়ে তাদের বিভিন্ন কথোপকথনের ফাঁকে ফাঁকেই আসতে থাকে গান, নাটক ও বিভিন্ন বিষয়ের উপর চমৎকার সব রিপোটিং। এবারের পাঁচফোড়নে স্বামী-স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তারকা দম্পতি বিজরী বরকতউল্লাহ ও ইন্তেখাব দিনার।

বাংলা বর্ষবরণ নিয়ে এবারের পাঁচফোড়নে ‘নবীনের ডাক এসো’ শিরোনামে একটি গান গেয়েছেন শ্রোতাপ্রিয় সংগীতশিল্পী রবি চৌধুরী। গানটির কথা লিখেছেন প্রখ্যাত গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান।

জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী পান্থ কানাই কণ্ঠ দিয়েছেন ‘পঞ্জিকাটা বদলে গেল’ শিরোনামে আর একটি গানে। গানটির কথা লিখেছেন গীতিকবি লিটন অধিকারী রিন্টু। দুটি গানেরই সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন সুমন কল্যাণ। 

পাঁচফোড়ন যেহেতু বিশেষ দিন উপলক্ষে নির্মিত হয় তাই বিশেষ দিনকে নিয়েই বিভিন্ন ধরনের নাট্যাংশ করা হয়।

এবারও বৈশাখের উপর বেশ ক’টি ব্যঙ্গাত্মক এবং রসাত্মক নাট্যাংশ রয়েছে। এতে অভিনয় করেছেন সুভাশিষ ভৌমিক, আব্দুল আজিজ, কাজী আসাদ, মোহাম্মদ বারী, শাহেদ আলী, সুজাত শিমুল, আনোয়ার শাহী, আনোয়ারুল আলম সজল, নজরুল ইসলাম, সুর্বনা মজুমদার, জাহিদ শিকদার, জাহিদ চৌধুরী, মতিউর রহমান, বাহার, রতন খান, পুতুল, রেশমা, আলভীসহ আরো অনেকেই।

অনুষ্ঠানটি এটিএন বাংলায় প্রচারিত হবে ১৪ এপ্রিল (১লা বৈশাখ), সোমবার-রাত ০৭:৫০ মিনিটে।
 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ