ঢাকা, শুক্রবার ১১ এপ্রিল ২০২৫
২৮ চৈত্র ১৪৩১, ১১ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, শুক্রবার ১১ এপ্রিল ২০২৫
২৮ চৈত্র ১৪৩১, ১১ শাওয়াল ১৪৪৬
করোনা

শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র বানাবে গাড়ি প্রস্তুতকারী তিন প্রতিষ্ঠান!

কালের কণ্ঠ অনলাইন
কালের কণ্ঠ অনলাইন
শেয়ার
শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র বানাবে গাড়ি প্রস্তুতকারী তিন প্রতিষ্ঠান!

করোনাভাইরাসজনিত কারণে মেডিক্যাল ডিভাইসের ঘাটতি মোকাবেলায় সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছে বেশ কয়েকটি গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভেন্টিলেটর (শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র) উৎপাদন করবে বলে তারা জানিয়েছে। হাসপাতালগুলোর চাপ কমাতেই সাহায্যের ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান জেনারেল মোটর্স, টেসলা মোটর্স ও ফোর্ড মোটর কম্পানি।

বুধবার বিকেলে জেনারেল মোটর্সের সিইও মেরি বারারা ভেন্টিলেটর উৎপাদন করার ঘোষণা দিয়েছেন।

ভেন্টিলেটর উৎপাদন করার জন্য ‘ডাব্লুডাব্লুআইআই-স্টাইল মবাইলাইজেশন’ ফ্যাক্টরির জায়গা ব্যবহার করার প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।

ভেন্টিলেটর ও অন্যান্য মেডিক্যাল ডিভাইস উৎপাদনের ঘোষণা দিয়েছে গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ফোর্ড। প্রতিষ্ঠানটির চিফ কমিউনিকেশনস অফিসার মার্ক ট্রুব্য জানিয়েছেন, যেভাবে সম্ভব সেভাবেই মার্কিন প্রাশাসনকে তারা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। মার্ক ট্রুব্য বলেন, আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা করেছি।

এখন সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে। দেশকে সহযোগিতা করার জন্য এক হওয়া জরুরি। একত্রিত হয়ে আগের চেয়েও আরো শক্তিশালী হয়ে এই সঙ্কট মোকাবেলা করতে হবে।

করোনা মোকাবেলায় মেডিক্যাল ডিভাইস তৈরিতে সহযোগিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন টেসলা ও স্পেসেক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন রিভ মাস্ক।

টুইট বার্তায় তিনি জানান, করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে মেডিক্যাল ডিভাইস ভেন্টিলেটর ঘাটতি হলে তা তৈরিতে পরিকল্পনা করা হবে। লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের সাহায্যে স্পেসএক্স মহাকাশযান তৈরি করে। তাই ভেন্টিলেটর তৈরি কঠিন নয়, তবে তাত্ক্ষণিকভাবে উৎপাদন করা যাবে না।

যদি হাসপাতালগুলোতে ভেন্টিলেটর ঘাটতি থাকে তাহলে তা জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন মাস্ক। আর জানার পরই তিনি ভেন্টিলেটর তৈরির নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন।

কেননা ভেন্টিলেটর তাত্ক্ষণিকভাবে তৈরি করা সম্ভব না। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

এআই প্রশিক্ষণে বই ব্যবহার ‘করেছে’ মেটা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এআই প্রশিক্ষণে বই ব্যবহার ‘করেছে’ মেটা
ছবি : এএফপি

বেশ কয়েকজন লেখকের বই প্রযুক্তি জায়ান্ট ‘মেটা’ তাদের সর্বশেষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই লেখকদের মধ্যে আয়ারল্যান্ডের রাজনৈতিক দল শিন ফেইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেরি অ্যাডামসও রয়েছেন। তার অভিযোগ, বইয়ের তথ্য তার অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করেছে মেটা।

এটি নিয়ে আইনি লড়াইয়ে যাচ্ছেন জেরি অ্যাডামস।

তিনি বলেছেন, বিষয়টি এখন তার আইনজীবী দেখছেন।

মেটার জেনারেটিভ এআই সিস্টেম লামা’র প্রশিক্ষণের জন্য ‘লিবজেন’ নামের লাইব্রেরি জেনেসিসের মাধ্যমে লাখ লাখ পাইরেটেড বই ও বিভিন্ন গবেষণাপত্রে প্রবেশ করেছে মেটা। এমনটাই উঠে এসেছে আটলান্টিক ম্যাগাজিনের অনুসন্ধানে।

বেশ কয়েকটি বইয়ের তালিকা দিয়ে অ্যাডামস অভিযোগ করেছেন, এসব বই এআইকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করেছে প্রযুক্তি মেটা।

যদিও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেয়নি মেটা।

এ বিষয়ে মেটার একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা তৃতীয় পক্ষের মেধাস্বত্ব অধিকারকে সম্মান করি ও বিশ্বাস করি এআই মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে আমাদের তথ্যের ব্যবহার আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’

এ নিয়ে সম্প্রতি লন্ডনে এক প্রতিবাদ কর্মসূচিও হয়ে গেছে। ‘সোসাইটি অব এডিটর্স’ নামে একটি প্ল্যাটফরম এ আয়োজন করেছি।

তাদের অভিযোগ, বিভিন্ন এআই সিস্টেমকে বিকাশের জন্য লাখ লাখ কপিরাইটওয়ালা বই ব্যবহার করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জায়ান্টটি।

সূত্র : দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট

মন্তব্য

ফোনে থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহারে সাবধান হবেন যে কারণে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফোনে থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহারে সাবধান হবেন যে কারণে

কিছু কিছু অ্যাপ প্লে স্টোর বা অ্যাপল স্টোরে পাওয়া যায় না। সে জন্য দ্বারস্থ হতে হয় থার্ড পার্টি অ্যাপে। আপনিও যদি ফোনে থার্ড পার্টি অ্যাপ ইনস্টল করেন, তবে সাবধান হোন। অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের এই ভাষাতেই সতর্ক করল গুগল।

টেক জায়ান্ট সংস্থাটি জানিয়েছে, গুগল প্লে স্টোর ছাড়া অন্য কোথাও থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করলে ম্যালাওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি থাকে। শুধু তাই নয়, ইউজারের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি যাওয়ার ভয়ও রয়েছে, এমনকি আর্থিক ক্ষতিও হতে পারে।

গুগলের অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার ব্লগে বলা হয়েছে, প্লে স্টোরের বাইরে থেকে ডাউনলোড করা অ্যাপে ৫০ গুণ বেশি ম্যালাওয়্যারথাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ২০২৩ সালে গুগল প্রায় ২.৩ মিলিয়ন সন্দেহজনক অ্যাপ প্লে স্টোর থেকে সরিয়ে দেয়।

তবে গুগল যতই নিরাপত্তা ব্যবস্থা আঁটোসাঁটো করুক না কেন, মাঝে মধ্যেই কিছু বিপজ্জনক অ্যাপ প্লে স্টোরে চলে আসে। তবে সেগুলো শনাক্তও করা হয়। তারপর সরিয়ে দেওয়া হয় প্লে স্টোর থেকে।

আরো পড়ুন
পুরনো ও গুরুত্বপূর্ণ মেইল সহজে খুঁজে বের করবে জিমেইল

পুরনো ও গুরুত্বপূর্ণ মেইল সহজে খুঁজে বের করবে জিমেইল

 

গুগল ইতোমধ্যেই ৩০০-এর বেশি অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে।

অ্যান্ড্রয়েডের নিরাপত্তা সিস্টেম এড়িয়ে যাচ্ছিল এই সব অ্যাপ। কিন্তু এসব অ্যাপ ৬০ মিলিয়ন বার ডাউনলোডও হয়েছে। ভুয়া বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করার অভিযোগ রয়েছে এসব অ্যাপের বিরুদ্ধে।

প্লে স্টোরে যাতে ভুয়া অ্যাপ ঢুকতে না পারে সে জন্য গুগল এখন নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে। তার জন্য প্লে প্রোটেক্ট লাইভ থ্রেট ডিটেকশনকে আরো শক্তিশালী করা হয়েছে।

হ্যাকারদের জন্য প্লে স্টোরে ভুয়া অ্যাপ তৈরি করা এখন আরো কঠিন। তবে নিজের ফোন সুরক্ষিত রাখতে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে।

ফোন সুরক্ষিত রাখতে কী করবেন

আরো পড়ুন
শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

 

শুধু গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করা উচিত : অজানা বা থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করলে ফোনে ম্যালাওয়্যারপ্রবেশ করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই সবসময় গুগল প্লে স্টোর থেকেই অ্যাপ ডাউনলোড করা উচিত।

অ্যাপ ডাউনলোড করার আগে রিভিউ ও রেটিং চেক : কোনো অ্যাপ ইনস্টল করার আগে তার রিভিউ ও রেটিং দেখে নিতে হবে। ইউজাররা যদি কোনো সমস্যার কথা উল্লেখ করেন, তাহলে সেই অ্যাপ ইনস্টল না করাই ভালো।

ফোনে সিকিউরিটি আপডেট ইনস্টল : ফোনের সিকিউরিটি আপডেট নিয়মিত ইনস্টল করা খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটাই ফোনকে সুরক্ষা যোগায় এবং নতুন ধরনের সাইবার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

আরো পড়ুন
কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন

কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন

 

অজানা লিংকে ভুলেও ক্লিক নয় : পরিচিত না হলে কোনো অজানা লিংকে ক্লিক না করা সবচেয়ে ভালো। এসব লিংক থেকেই ম্যালাওয়্যারবা ফিশিং আক্রমণ হতে পারে।

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

স্টারলিংকের সেবা পেতে খরচ কত পড়বে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
স্টারলিংকের সেবা পেতে খরচ কত পড়বে?
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশের বর্তমান ইন্টারনেট সেবা সাবমেরিন কেবলনির্ভর। অর্থাৎ সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে তারের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ এনে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর ও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডাররা (আইএসপি) মানুষকে ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে। স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা দেয় স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে। যা পুরো বিশ্বকেই উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা দিতে পারে।

বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো স্টারলিংক এর সেবা। রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা এই সেবা ব্যবহার করতে পারছেন। সেখান থেকে স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহার করে সম্মেলনের কার্যক্রম সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। গেল ২৯ মার্চ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ স্টারলিংকের বিনিয়োগ নিবন্ধন দেয়।

এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অবশ্য সেই সময়ের আগেই চালু হলো স্টারলিংক।

আরো পড়ুন
সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

 

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের সঙ্গে ভিডিও কলে স্টারলিংক প্রসঙ্গে আলোচনা করেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূস। এতে স্টারলিংকের পরিসেবা চালুর কার্যক্রম আরো গতিশীল হয়।

এরপর গত মাসেও ঢাকায় বেশ কয়েকবার পরীক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাংলাদেশে তাদের পরীক্ষামূলক যাত্রার মাধ্যমে এক নতুন যুগের সূচনা হলো। কারণ স্পেসএক্স এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্টারলিংক এরই মধ্যে বিশ্বের বহু দেশে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা দিয়ে যাচ্ছে। সে অনুযায়ী এটি চালু হলে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতেও উচ্চগতির ইন্টারনেট সহজলভ্য হবে এবং কমবে শহর ও গ্রামের মধ্যে ডিজিটাল বৈষম্য।

আরো পড়ুন
নিবন্ধন পেল নতুন রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

নিবন্ধন পেল নতুন রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

 

স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে বলা আছে, বাসাবাড়িতে তাদের সেবা নিতে কিছু সরঞ্জাম কিনতে হবে।

সেখানে থাকে একটি রিসিভার বা অ্যানটেনা, কিকস্ট্যান্ড, রাউটার, তার ও বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা বা পাওয়ার সাপ্লাই। এটাকে স্টারলিংক কিট বলা হয়, যার মূল্য ৩৪৯ থেকে ৫৯৯ ডলার পর্যন্ত (৪৩ থেকে ৭৪ হাজার টাকা)।

আবাসিক গ্রাহকদের জন্য স্টারলিংকের মাসিক সর্বনিম্ন ফি ১২০ ডলার (প্রায় ১৫ হাজার টাকা)। তবে করপোরেট গ্রাহকদের জন্য স্টারলিংক কিটের দাম ও মাসিক ফি দ্বিগুণের বেশি। তবে দেশ ভেদে দামে ভিন্নতা রয়েছে।

মন্তব্য

দেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক যাত্রা শুরু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক যাত্রা শুরু

দেশে পরীক্ষামূলকভাবে যাত্রা শুরু করল মার্কিন ধনকুবের ইলন মাক্সের স্পেস এক্সের সহযোগী স্যাটালাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। 

আজ বুধবার সকালে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনের ভেন্যু ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক এই ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করা হচ্ছে। সেখানে উপস্থিত সব অংশগ্রহণকারী সেটি ব্যবহার করতে পারছেন।

এ ছাড়া সেখান থেকে স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহার করেই সরাসরি সম্প্রচার করা হবে সম্মেলনের কার্যক্রম।

গত রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন জানান, স্টারলিংক বিডার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে।

গত ২৯ মার্চ বিডা থেকে প্রতিষ্ঠানটি বিনিয়োগ নিবন্ধন পায়। তবে দেশব্যাপী বাণিজ্যিকভাবে ইন্টারনেট সেবা চালু করতে হলে প্রতিষ্ঠানটিকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে এনজিএসও (নন-জিওস্টেশনারি অরবিট) নীতিমালার আওতায় লাইসেন্স নিতে হবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ