বাজারে কেক-প্যাস্ট্রির চাহিদা যত বেশিই হোক না কেন মিষ্টির চাহিদা সবসময় বেশি। মালপোয়া, রসগোল্লা, শাহি টুকরা, সন্দেশ, হালুয়াকে কি আর কেক-প্যাস্ট্রি-ব্রাউনি টেক্কা দিতে পারে। এ দেশের মিষ্টান্ন যেমন খেতে সুস্বাদু তেমন দেখতেও অপরূপ।
সেমাইয়ের পাশাপাশি চাইলে অতিথি আপ্যায়নে এসব মিষ্টান্নও রাখতে পারেন।
অতিথিরা পছন্দ করবেন খুব।
জাফরানি পেড়া
আমাদের খাবারে মিষ্টি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। খাবারের পরে একটু মিস্টিমুখ না হলে যেন খাওয়া হজম হতে চায় না। মিস্টি...আহা সে কি আর দু-এক প্রকারের হয়, মিষ্টান্নের রূপের কোনো শেষ নেই।
তার মধ্যে পেড়া অতি জনপ্রিয় মিষ্টি। সব মহলে অত্যন্ত জনপ্রিয় এই মিষ্টি।
পেস্তা বরফি
এমনি বরফির পরিবর্তে রাখতে পারেন পেস্তা বরফি। পেস্তার নিজস্ব একটা স্বাদ আছে, যা কখনোই উগ্র নয়।
সেই কারণে যেকোনো ধরনের মিষ্টিতেই ভালো লাগে পেস্তার স্বাদ।
আরো পড়ুন
সেমাই দিয়ে আরো যা তৈরি করা যায়
বিটের হালুয়া
হালুয়া খেতে অনেকেই ভালবাসেন। আর যারা হালুয়া খেতে ভালবাসেন তাদের ক্ষেত্রে বিটের সবচেয়ে ভালো মিষ্টান্ন হলো বিটের হালুয়া।
কেসরি বাত
কেসরি বাত নামটাতে বোঝার উপায় নেই কোন মিষ্টান্নের কথা বলা হচ্ছে। কেসরি বাত আসলে মিষ্টি হলুদ সুজি।
তবে ঐতিহ্যবাহী কেসরিবাতে চাইলে চকোলেটের স্বাদের একটা ফিউশন তৈরি করা মিষ্টান্ন রাখতে পারেন।
জিলাপি
জিলাপি যতই প্যাঁচালো দেখতে হোক না কেন এই মিষ্টান্নের স্বাদ কিন্তু মন ভুলানো। বানাতে একটু কষ্ট হলেও স্বাদের ফলে সে কষ্ট ভোলা যায় অনায়াসেই।
আরো পড়ুন
ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি
কেশরী সন্দেশ
চমচম হোক আর রসগোল্লা, ক্ষীরকদম্ব হোক বা রাবড়ি, আর তাই সন্দেশ পাতে পড়লে ছাড়ার কোনো কারণই নেই। আর জাফরানি সন্দেশ হলে তো কোনো কথাই নেই।
শাহি টুকরা
শাহি টুকরা। নামেই রয়েছে নবাবিয়ানা। নামে শাহি হলেও এই জিভে জল আনা মিষ্টি রেসিপিটি বানাতেও তেমনকিছু শাহিয়ানার প্রয়োজন পড়ে না। ঘি, দুধ, পাউরুটি দিয়ে অতি সহজে বানানো এই ডেজার্ট শুধু কিন্তু নামে নয়, স্বাদেও শাহি।
সূত্র : বোল্ডস্কাই