বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতাসহ অন্যান্য ভাতাদি বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। উক্ত কমিটির সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ইফতিকার উদ্দিন তালুকদারের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো জানান, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য সরকার প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।

 

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার প্রেক্ষিতে গত ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানি ভাতা ১২ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ২০ হাজার টাকা হারে প্রদান করা হচ্ছে। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত কার্যক্রম সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির আওতাভুক্ত। উক্ত কমিটিতে ভাতা বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনার জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।

এম আব্দুল লতিফের লিখিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী মোজাম্মেল হক জানান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের সর্বশেষ গেজেট অনুযায়ী দেশে শহিদ বুদ্ধিজীবির সংখ্যা ৫৬০ জন।

তালিকা তৈরির কার্যকম চলমান এই সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।

তিনি জানান, এই পর্যন্ত চারটি ধাপে শহিদ বুদ্ধিজীবিদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তারমধ্য ২০২১ সালে ১৯১ জন, ২০২২ সালে ১৪৩ জন, ফেব্রুয়ারি ২০২৪ প্রকাশ করা হয় ১০৮ জন ও সবশেষ চতুর্থ পর্বে চলতি বছরের এপ্রিলে ১১৮ জনের নাম প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়।

একই প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া।

এ বিষয়ে একটি জাতীয় কমিটির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। জাতীয় কমিটির সদস্যগণ এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তথ্য সংগ্রহ, যাচাই-বাছাই ও গেজেট প্রকাশ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। এর মধ্যে তালিকার বাইরে থাকা শহিদ বুদ্ধিজীবীদের চিহ্নিত করে একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা তখন প্রকাশ করা হবে।

মন্তব্য

‘মার্চ ফর গাজা’য় ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর মুখোশ, গায়ে রক্তাক্ত অ্যাপ্রোন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘মার্চ ফর গাজা’য় ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর মুখোশ, গায়ে রক্তাক্ত অ্যাপ্রোন

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর গণহত্যা বন্ধের দাবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে দলমত নির্বিশেষে সর্বসাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মুখোশ পরে অংশ নেন। এ সময় তাদের গায়ে রক্তাক্ত অ্যাপ্রোন দেখা গেছে।

শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মূল কর্মসূচি শুরু হয়ে বিকাল ৫টায় সম্পন্ন হয়। গণহত্যার শিকার ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা ও শান্তি কামনায় বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে এই কর্মসূচি সম্পন্ন হয়। এতে মোনাজাত পরিচালনা করেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আব্দুল মালেক। 

এদিকে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশের আয়োজনে মার্চ ফর গাজা কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।

ঘোষণাপত্রে ইসরায়েলের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতে মুসলিমবিশ্বের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানানো হয়।

এ সময় কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামী স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারি, জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি মাওলানা আবদুল মালেক, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহসহ অনেকে।


 

মন্তব্য

রাশিয়া-ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাশিয়া-ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান

রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (১২ এপ্রিল) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।

সফরকালে সেনাপ্রধান রাশিয়ার সেনাবাহিনী প্রধান, ডেপুটি ডিফেন্স মিনিস্টারসহ উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং ক্রোয়েশিয়ান সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। 

আইএসপিআর জানায়, গত ৭ এপ্রিল সেনাবাহিনী প্রধান রাশিয়ার ডেপুটি ডিফেন্স মিনিস্টার জেনারেল জেনারেল আলেকজান্ডার ফোমিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে তারা দুই দেশের সেনাবাহিনীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়, প্রশিক্ষণ সহায়তা, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কোন্নয়ন ও পারস্পরিক আস্থা সৃষ্টি, রাশিয়াতে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি, উচ্চ শিক্ষা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং যৌথ প্রশিক্ষণসংক্রান্ত বিষয়াদি আলোচনা করেন।

গত ৮ এপ্রিল সেনাবাহিনী প্রধান রাশিয়ান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওলেগ সালিউকভের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তারা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি, প্রশিক্ষণ সহায়তা বিশেষ করে সামরিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রশিক্ষণার্থী বিনিময় এবং যৌথ প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়াদিসহ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন।

এ ছাড়া সেনাবাহিনী প্রধান রাশিয়ান রাষ্ট্রীয় জ্বালানি সংস্থা রোসাটমের মহাপরিচালকের সঙ্গে রূপপুর নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থার কাজ যথাসময়ে সম্পন্ন করত জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের ব্যবস্থাকরণের ব্যাপারে আলোচনা করেন।

পাশাপাশি সেনাবাহিনী প্রধান রোস্টেক এবং রোজোবোরন এক্সপোর্টের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং দুই দেশের মধ্যে সামরিক আদান-প্রদান আরো দ্রুত এবং গতিশীল করার বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা করেন।

গত ১০ এপ্রিল ক্রোয়েশিয়া সফরকালে সেনাবাহিনী প্রধান ক্রোয়েশিয়ান সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল তিহোমির কুন্দিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তারা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রতিরক্ষা শিল্প স্থাপনের সম্ভাব্য সুযোগ, যৌথ সামরিক মহড়া এবং পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন।

উল্লেখ্য, গত ৬ এপ্রিল সেনাবাহিনী প্রধান সরকারি সফরে রাশিয়া এবং পরবর্তীতে গত ১০ এপ্রিল ক্রোয়েশিয়া গমন করেন।

মন্তব্য

আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ, লোডশেডিং সাড়ে ৪০০ মেগাওয়াট

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ, লোডশেডিং সাড়ে ৪০০ মেগাওয়াট
সংগৃহীত ছবি

কারিগরি ত্রুটির কারণে ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গোড্ডায় আদানির কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে এক হাজার ৬০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার দুটি ইউনিট রয়েছে। যা এখন বন্ধ রয়েছে।

গত ৮ এপ্রিল আদানির প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

আর দ্বিতীয় ইউনিট বন্ধ হয়েছে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে। এতে বিদ্যুৎ সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়েছে।

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) সদস্য (উৎপাদন) জহুরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের ত্রুটির কারণে দুটি ইউনিট থেকেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ঘাটতি পূরণে গ্যাস ও তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে।

পাওয়ার গ্রিড কম্পানি বাংলাদেশ (পিজিসিবি) সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, বিকেল ৩টা নাগাদ দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৪ হাজার মেগাওয়াট। এ সময় সরবরাহ দেওয়া হয় ১৩ হাজার ৫৫২ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহে এ সময় ঘাটতি ছিল সাড়ে ৪০০ মেগাওয়াট।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছিল।

৮ এপ্রিলের পরও ৭৫০ মেগাওয়াটের বেশি সরবরাহ করা হয়েছে। এখন আর কোনো বিদ্যুৎ আসছে না। আজ শনিবার সন্ধ্যায় একটি ইউনিট চালু করার কথা রয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরবরাহ শুরু না হলে আগামীকাল রবিবার লোডশেডিং আরো বাড়তে পারে। ঘাটতি মেটাতে পেট্রোবাংলার কাছে বাড়তি গ্যাস সরবরাহ চেয়েছে পিডিবি।

শনিবার ছুটির দিন থাকায় বিদ্যুতের চাহিদা অন্য দিনের চেয়ে কিছুটা কম আছে। তবে কাল সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস শুরু। এ দিকে দেশে তীব্রভাবে বেড়ে গেছে গরম। এ পরিস্থিতিতে আদানির কেন্দ্র চালু না করা গেলে দেশে লোডশেডিং বড় আকারে বেড়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে লোডশেডিং ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে।

মন্তব্য

ফিলিস্তিনের শান্তি কামনায় শেষ হলো ‘মার্চ ফর গাজা’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফিলিস্তিনের শান্তি কামনায় শেষ হলো ‘মার্চ ফর গাজা’
সংগৃহীত ছবি

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরতা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ডাকা ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি মোনাজাত মাধ্যমে শেষে হয়েছে। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আব্দুল মালেক বিশেষ মোনাজাতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও শান্তি কামনা করেন। 

শনিবার (১২ এপ্রিল) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেওয়া লাখো মানুষের চোখে ছিল অশ্রু।

মুফতি আব্দুল মালেক দোয়ায় বলেন, ‘হে আল্লাহ এ প্রতিবাদ মিছিল আপনি কবুল করুন।

আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন। আমরা কিছুই করতে পারিনি। আমরা লজ্জিত। হে আল্লাহ! আমাদের ব্যক্তিগত অপরাধ থেকে তাওবা করছি।
সারা বিশ্বের মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানকে বোঝার তাওফিক দান করুন।’

এদিকে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশের আয়োজনে মার্চ ফর গাজা কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।

ঘোষণাপত্রে ইসরায়েলের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতে মুসলিমবিশ্বের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানানো হয়।

এর আগে মার্চ ফর গাজা কর্মসূচিতে যোগ দিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নানা বয়সী মানুষ ছোট-বড় মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে একত্রিত হয়।

আয়োজকদের মতে, এই কর্মসূচির লক্ষ্য গাজার নিরস্ত্র জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ, বিশ্বজনমত গঠন এবং মানবিক মূল্যবোধের পক্ষে সোচ্চার হওয়া।

কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারি, জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি মাওলানা আবদুল মালেক, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহসহ অনেকে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ