<p style="text-align:justify">কয়েক দিন পর থেকে বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীরা ঘরে বসেই অনলাইনে থাইল্যান্ডের ই-ভিসা নিতে পারবে। ২০২৫ সালের ২ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশিদের ই-ভিসা দেবে থাইল্যান্ড। থাইল্যান্ডে ভ্রমণপ্রক্রিয়াকে সহজ করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) ঢাকার থাইল্যান্ড দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">বিজ্ঞপ্তিতে রয়েল থাই এমবাসি বলেছে, থাই ভিসাপ্রাপ্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। সেই সঙ্গে আপলোড করতে হবে প্রয়োজনীয় নথি। এ ক্ষেত্রে পাসপোর্ট জমা দেওয়ার কোনো প্রয়োজন পড়বে না।</p> <p style="text-align:justify">নতুন এই পদ্ধতিতে পরবর্তীতে ই-মেইলে ভিসা পাঠিয়ে দেবে থাইল্যান্ড। যেটি প্রিন্ট করে সঙ্গে রাখতে হবে; থাই ইমিগ্রেশনে এটি দেখাতে হবে। আবেদনের পর ১০ কর্মদিবসের মধ্যে ভিসা দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে থাই দূতাবাস।</p> <p style="text-align:justify">আগামী ২৪ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশে থাকা থাইল্যান্ডের চারটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">বিদেশি পর্যটক টানতে ইতিমধ্যে থাইল্যান্ড ৬৯টি দূতাবাসে ই-ভিসা সার্ভিস চালু করেছে। থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর জেনারেল রাষ্ট্রদূত ওরাউত পংপ্রাপাপান্ত নিজ দপ্তরে গত অক্টোবরে সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ফাইয়াজ মুরশিদ কাজীর সঙ্গে বৈঠক করেন।</p> <p style="text-align:justify">রাষ্ট্রদূত ঘোষণা দেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের সরকারি পাসপোর্টধারীরা যাতে বিনা ভিসায় এই দুই দেশ ভ্রমণ করতে পারে, সে উদ্দেশ্যে গত এপ্রিলে একটি চুক্তি সই হয়। আগামী ১৯ ডিসেম্বর এটি কার্যকর করা হবে। তবে ২০১৮ সাল থেকে কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীরা এ সুবিধা পেয়ে আসছে।</p>