সৌদিতে ৩৬৮ হজযাত্রীর বাড়ি ভাড়া করেনি ৯ এজেন্সি, ব্যাখ্যা চেয়েছে মন্ত্রণালয়

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন প্রতিবেদক
শেয়ার
সৌদিতে ৩৬৮ হজযাত্রীর বাড়ি ভাড়া করেনি ৯ এজেন্সি, ব্যাখ্যা চেয়েছে মন্ত্রণালয়
সংগৃহীত ছবি

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর বাংলাদেশ থেকে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন। হজ পালনের ক্ষেত্রে সৌদিতে হজযাত্রীদের থাকা ও পরিবহনের ব্যবস্থা করে থাকে সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলো। তবে প্রত্যেক বছরই কিছু হজ এজেন্সির বিরুদ্ধে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মক্কা ও মদিনায় বাড়ি ভাড়া না করার অভিযোগ ওঠে।

এতে হজ করা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয় হজে গমনেচ্ছুদের।

 এ বছরও মক্কা ও মদিনায় যথাসময়ে বাড়ি ভাড়া ও হজযাত্রী পরিবহন চুক্তি করেনি ৯টি হজ এজেন্সি। এ জন্য ৩৬৮ জনের হজ পালন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তাই এ ৯টি এজেন্সির বিরুদ্ধে হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না- সেই ব্যাখ্যা চেয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

গতকাল রবিবার (৬ এপ্রিল) এই ব্যাখ্যা চেয়ে এজেন্সি মালিকদের কাছে নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

নোটিশে বলা হয়, হজ ২০২৫ সালে চ্যালেঞ্জার ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেডের (হজ লাইসেন্স নম্বর-০০৪৫) সঙ্গে সমন্বয়কারী ৯টি এজেন্সিকে ক্রমাগত তাগিদ দেওয়ার পরও মক্কা ও মদিনায় তাদের হজযাত্রীদের জন্য বাড়ি ভাড়া ও পরিবহন চুক্তি সম্পন্ন করেনি বলে লিড এজেন্সি থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এজেন্সিগুলোর মধ্যে রয়েছে— কালকিনি হজ ট্রাভেলস, মিম ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, কে জি প্রগতি এয়ার সার্ভিস, ইউসুফ এয়ার ইন্টারন্যাশনাল, আদিল ওভারসিজ, আহনাফ ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, আল কাবা ইন্টারন্যাশনাল, আল মুজিব করপোরেশন ও মুশাররফ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস।

সৌদিতে বাড়ি ভাড়া না করার বিষয়ে জানতে চাইলে কালকিনি হজ ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আজকের মধ্যেই ১০৯ হজযাত্রীর বাড়ি ভাড়ার কাজটি শেষ হবে।

হজযাত্রীদের সমস্যা হবে না।’

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় নোটিশে আরো বলা হয়, হজযাত্রীদের মক্কা ও মদিনায় যথাসময়ে বাড়ি ভাড়া ও পরিবহন চুক্তি না করার জন্য কেন সংশ্লিষ্ট এজেন্সির বিরুদ্ধে ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২১’ এবং ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০২২’ অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে না- তার উপযুক্ত ব্যাখ্যা ৭ এপ্রিলের মধ্যে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। কোনো হজযাত্রী এজেন্সির অবহেলাজনিত কারণে হজ পালন করতে না পারলে সম্পূর্ণ দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সিকে বহন করতে হবে।

এর আগে লিড এজেন্সি চ্যালেঞ্জার ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেড এ বিষয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ে আবেদনপত্র দিয়েছে।

উল্লেখ্য, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।

এবার হজে বাংলাদেশ থেকে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন। আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

শেয়ার
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ‘পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ একেবারেই নতুন। এটি দেশের আইনে নয়, বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ করে করতে হবে। কোথায় কী আছে, সে তথ্য আগে আনতে হবে। এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করার পর আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া হবে।

তিনি গতকাল বিকালে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ কার্যক্রম এবং সমসাময়িক ব্যাংকিং নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব মন্তব্য করেন। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, ‘প্রথমে এস্টেটগুলো (সম্পত্তি) ফ্রিজ করার চেষ্টা করব। আমরা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কথা বলছি, চিঠি দিচ্ছি। ল ফার্মগুলোর সঙ্গে কথা বলছি, শিগগিরই তাঁদের হায়ার করা হবে।

এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গে কথা বলছি। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা হবে। এটিই হবে প্রাথমিক সফলতা।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সব মিলিয়ে আমার ধারণা আড়াই থেকে ৩ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে।

এর মধ্যে চট্টগ্রামের একটি বড় শিল্পগ্রুপ ও তাঁর পরিবারও আছে। বেক্সিমকোর পাচার হওয়ার অর্থ ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো। এগুলো শুধু বড় গ্রুপ। ছোটগুলোকে আপাতত দেখছি না। ভবিষ্যতে এমন কোনো কিছু যেন না হয়, তা আমরা ঠিক করতে আসছি।
এ জন্য আমরা প্রয়োজনীয় রেগুলেটরি সংশোধন করতে চাই।’ সমঝোতার ভিত্তিতেও পাচারকৃত টাকা ফেরানোর চেষ্টা চলছে জানিয়ে গভর্নর বলেন, ‘সব বিষয় আদালতের মাধ্যমে নয়, আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট বলে একটা কথা আছে। তার আগে সব তথ্য নিতে হবে। যখন সব তথ্য থাকবে তখন তারা নেগোসিয়েশনে আসবে। নেগোসিয়েশনে গেলে নির্ভুল তথ্য নিয়েই যাওয়া লাগবে। না হলে তো আমরা ঠকে যাব।’ অতীতে মুদ্রাস্ফীতি কমিয়ে দেখানো হতো জানিয়ে আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হতো। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে দেখা গেছে ১৩-১৪ শতাংশ। গত মাসে সেটি দেখা গেছে ৮-৯ শতাংশে আছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি স্বস্তির দিকেই আছে। আগামী বছর সেটিকে ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনতে পারব বলে ধারণা করছি।’ বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রামের উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেনের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম অফিসের পরিচালক মো. সালাহ উদ্দীন, মো. আরিফুজ্জামান, মো. আশিকুর রহমান, স্বরুপ কুমার চৌধুরীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

একনজরে আজকের কালের কণ্ঠ (১২ এপ্রিল)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম আলোর গত ৩০ মার্চের পত্রিকায় ঈদ শুভেচ্ছার কার্টুনে কুকুরের ছবি। এর আগেও মহানবী (সা.)-কে অবমাননায় বায়তুল মোকাররমের খতিবের হাত ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমা চান সম্পাদক মতিউর রহমান
প্রথম আলোর গত ৩০ মার্চের পত্রিকায় ঈদ শুভেচ্ছার কার্টুনে কুকুরের ছবি। এর আগেও মহানবী (সা.)-কে অবমাননায় বায়তুল মোকাররমের খতিবের হাত ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমা চান সম্পাদক মতিউর রহমান
শেয়ার
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

তওবা রক্ষা করেননি প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান। ২০০৭ সালে ধর্ম অবমাননার কারণে সারা দেশের আলেম-ওলামাসহ সাধারণ মানুষ যখন মতিউর রহমানকে গ্রেপ্তার ও প্রথম আলো নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনে নামেন, সে সময় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মধ্যস্থতায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা উবায়দুল হকের হাত ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমাপ্রার্থনা ও তওবা করেন মতিউর রহমান। তওবা করে বলেছিলেন ‘ধর্মে আঘাত আসে এমন কিছু আর কখনোই করবেন না।’ কিন্তু গত পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগের দিন ৩০ মার্চ প্রথম পাতায় ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে ঈদ মোবারক লেখার পাশে কুকুরের ছবি দিয়েছে ঈদ শুভেচ্ছায়।

এই কুকুরের ছবি দেওয়ায় দেশের আলেমসমাজসহ সাধারণ মানুষ এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। বলছে, এটা একটা ধর্ম অবমাননার শামিল। তাকে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনতে হবে। প্রথম আলো নিষিদ্ধ করতে হবে।

জানতে চাইলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম বলেন, ঈদের চাঁদের পাশে কুকুরের ছবি প্রকাশ আপত্তিকর। এটা ধর্মীয় অবমাননার শামিল। কুকুরের ছবি দিয়ে তারা কী বোঝাল? বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবদুল হাকিম বলেন, ঈদের খুশিতে একটা কুকুরের দৃশ্যমান ছবি দ্বারা মুসলমানদের একটা ধর্মীয় চেতনাকে হেয় করা হলো। এটা একটা ধর্ম অবমাননার শামিল।

ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মো. আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ঈদের চাঁদের কার্টুনের সঙ্গে কুকুরের ছবি আঁকা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রথম আলো পত্রিকায় এই কার্টুন ছবির মাধ্যমে মুসলমানদের পবিত্র ঈদের চাঁদের সঙ্গে কুকুরের ছবি এঁকে ধর্মীয় অনুভূতিতে চরমভাবে আঘাত করা হয়েছে। এই কার্টুনের মাধ্যমে মুসলমানদের ঈদ উদ্‌যাপনকে চরমভাবে অবমাননা করা হয়েছে। মুসলমানদের বছরে দুইটা পবিত্র ঈদকে এভাবে কুকুরের ছবি আঁকার মাধ্যমে প্রথম আলো পত্রিকা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছে। এই কার্টুনের জন্য প্রথম আলো পত্রিকাকে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

প্রথম আলোর এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায় বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি। গতকাল এক বিবৃতিতে দলের নির্বাহী সভাপতি মাওলানা এ কে এম আশরাফুল হক ও মহাসচিব মাওলানা মুমিনুল ইসলাম বলেন, প্রথম আলো ঈদসংখ্যায় কার্টুনে কুকুরের ছবি দিয়ে দেশের কোটি কোটি মুসলমানের হৃদয়ে ও ইমানে আঘাত করেছে। আমরা অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে দেখছি যে ওই পত্রিকাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কিছুদিন পর পর ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে আঘাত করে আসছে। ইসলামবিরোধী সব তৎপরতা উসকে দিচ্ছে। নেজামে ইসলাম পার্টির নেতারা প্রথম আলো কর্তৃপক্ষকে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে ইসলামবিরোধী তৎপরতা থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানান। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের মুসলমানদের বহির্বিশ্বে জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী হিসেবে চিত্রায়িত করার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে মিডিয়াস্টার লিমিটেডের মিডিয়া হাউসগুলো। উসকানি দিয়ে দেশের মুসলমানদের সহিংসতায় জড়ানোর চেষ্টা করেছে। আর এ কাজ সবচেয়ে বেশি করেছে প্রথম আলো। বিগত সময়ে জঙ্গি নাটক তৈরি, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দাড়ি, টুপি ও হিজাবের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে প্রচারণা করেছে প্রথম আলো। আলেম-ওলামাগণ বলছেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা ও বিতর্কিত করার চেষ্টা প্রথম আলোর অনেক পুরোনো অভ্যাস। দাড়ি-টুপিওয়ালাদের জঙ্গি সাজিয়ে মুসলমানদের দমন করতে চেয়েছে প্রথম আলো। অবসরপ্রাপ্ত মেজর মোহাম্মদ মোহসীন করিমের সঙ্গেও জঙ্গি নাটক সাজিয়েছিল প্রথম আলো। এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেছেন, দাড়ি-টুপি দেখলেই জঙ্গি নাটক সাজিয়েছে প্রথম আলো, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। মানুষ বলছে ইসলাম চর্চা করলেই প্রথম আলো তাদের জঙ্গি বলত। কেউ নবীজি (সা.)-এর সুন্নত পালন দাড়ি রাখলে তাকেও জঙ্গিও তকমা দিয়েছে প্রথম আলো। দাড়ি-টুপি থাকলেই জঙ্গি বানিয়ে দেয়- এমনটা বলছে সাধারণ মানুষ। এদিকে বিভিন্ন সময়ে খবর প্রকাশ করে জঙ্গিবাদকে উসকে দিয়েছে প্রথম আলো। আপনার সন্তান জঙ্গি হচ্ছে না তো? এসব খবর যতটা না মানুষকে সচেতন করত, তার চেয়ে বেশি বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র তকমা দিত। আলেম ও মুসলমানদের ধ্বংস করতে বাংলাদেশে এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে প্রথম আলো।

মন্তব্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবে গণঅধিকার পরিষদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবে গণঅধিকার পরিষদ

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে দলগতভাবে অংশগ্রহণ করবে গণঅধিকার পরিষদ। দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার জন্য দল অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের শনিবার (১২ এপ্রিল) দুপুর ১টার মধ্যে রাজধানীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত হওয়ার জন্য দলের পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান আবু হানিফ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ