হামজার কথা বলতে গিয়ে থমকে গেলেন বাবা মোর্শেদ দেওয়ান

সিলেট থেকে প্রতিনিধি
সিলেট থেকে প্রতিনিধি
শেয়ার
হামজার কথা বলতে গিয়ে থমকে গেলেন বাবা মোর্শেদ দেওয়ান
হামজার বাবা মোর্শেদ দেওয়ান চৌধুরী।

ছেলের আগমন নিয়ে গত কিছু দিন খুব ব্যস্ত সময় পার করতে হয়েছে বাবা মোর্শেদ দেওয়ান চৌধুরীকে। পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ীই আজ সকাল ১০ টা ৩০ মিনিটের পরপরই সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসেন তিনি। সেখানে গণমাধ্যমের সঙ্গে হামজাকে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্লুত মোর্শেদ দেওয়ান। ছেলের আসা নিয়ে কতটা গর্বিত সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলেন না ঠিকঠাক।

প্রশ্ন শুনেই কেমন জানি থমকে গেলেন। এরপর আবেগ জড়ানো কণ্ঠে বললেন, ‘আজ আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের দিন। খুব ভালো লাগা কাজ করছে।’

আরো পড়ুন
লারার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন টেন্ডুলকারের ভারত

লারার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন টেন্ডুলকারের ভারত

 

এর আগেও হামজা বাংলাদেশে এসেছেন।

ইংল্যান্ড থেকে বাবার হাত ধরেই ঘুরতে আসতেন তিনি। এবারও নিজের ইচ্ছায় শেকড়ের টানে আসছেন হামজা। চাইলেই সরাসরি ঢাকায় গিয়ে ক্যাম্পে যোগ দিতে পারতেন। কিন্তু শেকড়ের টান কি আর ভুলা যায়? সেই টানেই সে হবিগঞ্জে যাচ্ছে বললেন বাবা মোর্শেদ দেওয়ান, ‘ওকে তো আমি ছোটবেলা থেকেই সঙ্গে করে নিয়ে আসতাম।
এবার হামজাই চেয়েছিল এখানে একদিন থাকতে। পরে তাবিথ সাহেবও (বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল) বলেছেন, ঠিক আছে। শেকড়ের টানেই সে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছে।’

আরো পড়ুন
হামজা আসছেন, ভিড় বাড়ছে বিমানবন্দরে

হামজা আসছেন, ভিড় বাড়ছে বিমানবন্দরে

 

হামজার আগমনে হবিগঞ্জে এখন সাজ সাজ রব। নানা আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে হামজার পরিবার, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ও স্থানীয়রা।

গ্রামের বাড়িতে পৌছানোর পর বাড়ির পাশেই আধা ঘন্টার জন্য সবার সঙ্গে দেখা করবেন হামজা।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও হারই সঙ্গী পাকিস্তানের

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও হারই সঙ্গী পাকিস্তানের
উদ্বোধনী জুটিতেই নিউজিল্যান্ডের জয়ের ভিত গড়ে দেন সেইফার্ট ও অ্যালেন। ছবি : ক্রিকইনফো

প্রথম টি-টোয়েন্টির চেয়ে এবার দলীয় স্কোরটা বেশি করেছে বটে, তবে ফল আগের মতোই হয়েছে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও হারই সঙ্গী হয়েছে পাকিস্তানের। ক্রাইস্টচার্চের ৯ উইকেটের হারের বিপরীতে এবার নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে পাকিস্তান।

ডনেডিনে দুই দলের খেলার আগে খেলেছে বৃষ্টিও।

যার ফলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমিয়ে নেমে আসে ১৫ ওভারে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে আজ শুরুটা ভালো হয়নি পাকিস্তানের। দলীয় এক রানের মাথায় ডাক মারেন হাসান নওয়াজ। জ্যাকব ডাফির বলে আজ ব্যক্তিগত তিন বলে আউট হওয়ার আগে কিউইদের বিপক্ষেই অভিষেক ম্যাচেও মেরেছিলেন ডাক।
ক্রাইস্টচার্চে সেদিন বল খেলেছিলেন একটি কম।

শুরুর সেই ধাক্কার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। তিনে নেমে অধিনায়ক সালমান আগা অবশ্য ৪৬ রানের ঝোড়ো ইনিংসে দলের রান সচল রাখার চেষ্টা করেন। শেষ দিকে দলীয় স্কোর ১৩৫ এনে দিতে দুটি বিশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেন শাদাব খান ও শাহীন শাহ আফ্রিদি।

অলরাউন্ডার শাদাবের ২৬ রানের বিপরীতে ২২ রানে অপরাজিত থাকেন বাঁহাতি পেসার শাহীন আফ্রিদি। পাকিস্তানের ৯ উইকেটের মধ্যে দুটি করে ভাগাভাগি করে নেন ডাফি-বেন সিয়ার্স-জিমি নিশাম-ইশ সোধি।

জিততে হলে শুরুতেই উইকেট ফেলতে হতো পাকিস্তানের বোলারদের। সেটা তো পারেনি উল্টো উদ্বোধনী জুটিতে নিউজিল্যান্ডের দুই ওপেনারের কাছে বেধড়ক পিটুনি খেয়েছেন শাহিন আফ্রিদি-মোহাম্মদ আলিরা। টিম সেইফার্ট যখন আউট হন তখন কিউইদের দলীয় স্কোর ৬৬।

সেটিও মাত্র ৪.৪ ওভারে। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ম্যাচসেরার স্বীকৃতি পাওয়া উইকেটরক্ষক সেইফার্ট খেলেছেন ২২ বলে ৪৫ রানের ঝোড়ো ইনিংস। ২০৪.৫৪ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস সাজিয়েছেন ৫ ছক্কা ও ৩ চারে।

ওপেনিং সঙ্গীকে হারিয়ে বেশিক্ষণ টেকেননি ফিন অ্যালেনও। তবে যাওয়ার আগে ৩৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন তিনি। ২৩৭.৫০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি ৫ ছক্কা ও ১ চারে সাজানোর পর জাহানদাদ খানের এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েছেন। দুই ওপেনারে পর দ্রুত ফেরেন মার্ক চাপম্যান (১) ও নিশাম (৫)। তবে জয় ঠিকই পেয়েছে কিউইরা। শেষদিকে ড্যারিল মিচেল (১৪) ও মিচেল হেই অপরাজিত ইনিংস খেলে দলকে ৫ উইকেটের জয় এনে দিয়েছেন। বল বাকি ছিল ১১টি।

এ জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছে নিউজিল্যান্ড। টি-টোয়েন্টি সিরিজের হার বাঁচাতে হলে আগামী ২১ মার্চ অকল্যান্ডে জিততেই হবে পাকিস্তানের। অন্যথা, দুই ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ নিজেদের করে নেবে কিউইরা।

মন্তব্য

নিউজিল্যান্ডের কাছে ফের হারল পাকিস্তান

ক্রীড়া প্রতিবেদক
ক্রীড়া প্রতিবেদক
শেয়ার
নিউজিল্যান্ডের কাছে ফের হারল পাকিস্তান
সংগৃহীত ছবি

বৃষ্টি দিয়েছিল বাগড়া। নির্ধারিত সময়ে হয়নি টস। খেলার পরিধিও আসে কমে। কুড়ি কুড়ির লড়াই ১৫ ওভারে নামলেও ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি পাকিস্তানের।

ব্যাটে লড়েছিল সফরকারীরা। তবে তারুণ্যে ঠাসা নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তা পায়নি। তাতেই এসেছে আরেকটি হার।

ডানেডিনে টস জিতে সফরকারী পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় নিউজিল্যান্ড।

শুরুতে ব্যাট করতে নেমে কিছুটা এলোমেলো ছিল ম্যান ইন গ্রিনদের ইনিংস। রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফেরেন হাসান নওয়াজ। ইনিংস বড় করতে পারেননি আরেক ওপেনার মোহাম্মদ হারিসও। ১০ বলে ১১ রান করে ফিরেছেন।
 

আরো পড়ুন
ঢাকায় আসেননি ফাহমিদুল, ফিরে গেছেন ইতালি

ঢাকায় আসেননি ফাহমিদুল, ফিরে গেছেন ইতালি

 

সতীর্থদের নিয়মিত বিরতিতে উইকেট বিলিয়ে আসার মিছিলে একপ্রান্তে আগলে রেখেছিলেন অধিনায়ক সালমান আঘা। ইনিংস এগিয়ে নিচ্ছিলেন পাকিস্তানের নতুন এই অধিনায়ক। ২৮ বলে ৪৬ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলেন তিনি। চারটি চার ও তিন ছক্কা হাঁকানো সালমানকে আউট করেন বেন সিয়ার্স। 

শাদাব খান করেছেন ১৪ বলে ২৬ রান।

শেষ দিকে শাহীন শাহ আফ্রিদির ১৪ বলে ২২ রানের ক্যামিওতে ৯ উইকেটে ১৩৫ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। রান তাড়ায় শুরু থেকেই পাকিস্তানি বোলারদের ওপর তান্ডব চালান দুই কিউই ওপেনার টিম সেইফার্ট ও ফিন অ্যালেন। দুজনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ১১ বল হাতে রেখেই ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে নিউজিল্যান্ড। এ নিয়ে পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্বাগতিক কিউইরা। 

মন্তব্য

ঢাকায় আসেননি ফাহমিদুল, ফিরে গেছেন ইতালি

ক্রীড়া প্রতিবেদক
ক্রীড়া প্রতিবেদক
শেয়ার
ঢাকায় আসেননি ফাহমিদুল, ফিরে গেছেন ইতালি
ফাহমিদুল ইসলাম

হাভিয়ের কাবরেরাই খুঁজে বের করেছিলেন তাকে। দল ঘোষণার দিন ফাহমিদুল ইসলামকে নিয়ে আশার কথাও শুনিয়েছিলেন স্প্যানিশ এই কোচ। কিন্তু সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষ করে দলের সঙ্গে ঢাকায় আসেননি ফাহমিদ। ফিরে গেছেন ইতালিতে।

আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে ঢাকায় ফিরেছে বাংলাদেশ দল। সেই দলের সঙ্গে নেই ফাহমিদ। তার না থাকা নিয়ে ম্যানেজার আমের খান বলেছেন, ‘সে ইতালি ফিরে গেছে। আপাতত আর দলের সঙ্গে যোগ দিচ্ছে না।

এতেই বোঝা যাচ্ছে, কোচের মন জয় করতে পারেননি ১৮ বছরের এই তরুণ। তার কোনো রকম চোট সমস্যা নেই, ইনজুরিতেও পড়েনি। সবশেষে অনুশীলনেও ছিলেন। তারপরও তিনি দলের সঙ্গে আসেননি।

গত ১০ মার্চ সৌদির ক্যাম্পে যোগ দেন ফাহমিদ। দলের অনুশীলনে বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেছে তাকে। ফাহমিদের বেড়ে ওঠা ইতালিতে। এখন তিনি খেলছেন ইতালির চতুর্থ স্তরের দল ওলবিয়া কালসিওতে।

মন্তব্য

এখন তো আমি বাংলাদেশেরই হয়ে গেছি

রানা শেখ, হবিগঞ্জ থেকে
রানা শেখ, হবিগঞ্জ থেকে
শেয়ার
এখন তো আমি বাংলাদেশেরই হয়ে গেছি
বাংলাদেশের পতাকা হাতে হামজা। ছবি : সংগৃহীত

ওসমানী বিমানবন্দর থেকে তাঁকে নিয়ে কালো রঙের প্রাডো গাড়িটা ছুটতেই একটু দম ফেলার ফুরসত মিলল হামজা চৌধুরীর। এর আগে সিলেটে নামার পর থেকে পুরো সময়টাই তো মানুষের ভিড়ে নিজেকে হারিয়ে খুঁজেছেন বাংলাদেশের হয়ে মাঠ দাপানোর অপেক্ষায় থাকা এই ফুটবলার।

হামজা এবং তাঁর পরিবারের গন্তব্য হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল থানার স্নানঘাট গ্রামের নিজ বাসভবনের পথে ছুটতে থাকা গাড়ি অবশ্য বিমানবন্দর ছেড়ে আসার ৪০ মিনিট পর আচমকা এক যাত্রাবিরতিও নিল। সঙ্গে সঙ্গে সেখানে থেমে গেল হামজাকে অনুসরণ করা বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) একটি গাড়িও।

একই সমান্তরালে অন্য একটি গাড়িতে থাকা কালের কণ্ঠের প্রতিবেদকেরও না থেমে উপায় কী! নেমে জানা গেল, হামজা এবং তাঁর পরিবারের জন্য খাবারদাবার তোলা হয়েছিল বাফুফের গাড়িতে। সন্তানের ক্ষুধা লেগে যাওয়ায়ই ক্ষণিকের যাত্রাবিরতি নেওয়ায় হামজাকে এই সুযোগে পাওয়া গেল একান্তে। ক্রীড়া সাংবাদিক পরিচয় দিতেই সিলেটি টানের বাংলায় হামজার জিজ্ঞাসা, ‘ভালো আছেন?’ কুশল বিনিময় থেকেই এগোতে শুরু করে আলাপ। আলাপে আলাপে বাংলাদেশের হয়ে ক্যারিয়ার শুরুর লগ্নে তাঁর ভাবনাই শুধু নয়, জানা হয় হবিগঞ্জের দূর গ্রামে হামজার ‘চ্যারিটি’র গল্পও।

কালের কণ্ঠের পাঠকদের জন্য সেই আলাপের বিস্তারিত  

প্রশ্ন : এর আগেও আপনি বাংলাদেশে এসেছেন। কিন্তু এবার এলেন বাংলাদেশের হয়ে খেলতে। কেমন লাগছে?

হামজা চৌধুরী : এখানে আসতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। এখানে আমি বারবার আসতে চাই।

এখন তো আমি বাংলাদেশেরই হয়ে গেছি। ইনশাআল্লাহ আরো অনেকবার আসব।

প্রশ্ন : বিমানবন্দরে এত এত ভালোবাসা পেলেন। কথাই বলতে পারলেন না...।

হামজা চৌধুরী : সত্যি, অনেক ভালো লাগা কাজ করছে।

আমি রোমাঞ্চিত। বাংলাদেশের মানুষ আমাকে অনেক ভালোবাসে। এই অনুভূতি অন্য রকম। আমি বাংলাদেশের মানুষের এই ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই।

প্রশ্ন: প্রতিদান কিভাবে দিতে চান?

হামজা চৌধুরী : আমার লক্ষ্য থাকবে বাংলাদেশকে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে নিয়ে যাওয়া। এরপর এই দেশের ফুটবলের শক্ত ভিত গড়ে দিতে চাই। সবার মধ্যে ভালো করার মানসিকতা ঢুকিয়ে দিতে পারলে ভালো কিছু করা সম্ভব। আশা করি, আমি সাহায্য করতে পারব।

প্রশ্ন : ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ। জেতার ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী?

হামজা চৌধুরী : ইনশাআল্লাহ আমরা জিতব। কোচের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। আমরা যদি ঠিকঠাক খেলতে পারি তাহলে জিতে ফিরব। সেই বিশ্বাস আমার আছে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশের ফুটবলাররা আপনার সঙ্গে খেলার জন্য খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। এটা কি আপনি জানেন?

হামজা চৌধুরী : হ্যাঁ, শুনেছি। তাঁদের সঙ্গে খেলতে আমি নিজেও উত্সুক হয়ে আছি। আশা করি, আমরা সবাই মিলে ভালো একটা ফলই এনে দিতে পারব।

প্রশ্ন : পুরো পরিবার নিয়ে এসেছেন। বাংলাদেশের জার্সিতে খেলবেন বলে তারা কতটা রোমাঞ্চিত?

হামজা চৌধুরী : অনেক রোমাঞ্চিত। আগে তো শুধু আমি একা এসে গ্রামে ঘুরে যেতাম। এবার আমার স্ত্রী ও বাচ্চাদের নিয়ে এসেছি। ওরা বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে চেয়েছে। যদিও আমরা খুব কম সময় নিয়ে এসেছি।

প্রশ্ন : শুনেছি, আপনার অর্থায়নে গ্রামে একটি মাদরাসা চলে। কোন ভাবনা থেকে এই উদ্যোগ?

হামজা চৌধুরী : আল্লাহ খুশি হবেন বলে। আমার খুব ভালো লাগে। বাচ্চাদের আমি খুব ভালোবাসি।

প্রশ্ন : এখন তো রোজার মাস চলছে। কিভাবে ফিটনেস ধরে রাখার কাজ করেন?

হামজা চৌধুরী : বিশেষ কিছু করা হয় না। সাধারণত যা যা করি, এখনো তা-ই করি। ঘুম, নামাজ, অনুশীলন ও ম্যাচ; খেলেই নিজেকে ফিট রাখি।

প্রশ্ন : আপনার দল শেফিল্ড ইউনাইটেড প্রিমিয়ার লিগে ওঠার পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে। কতটা আশাবাদী আপনি?

হামজা চৌধুরী : এই দলে খেলতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। খুব ভালো কাটছে আমার সময়। ইনশাআল্লাহ, আমরা ধারাবাহিকতা ধরে রেখে প্রিমিয়ার লিগে খেলতে পারব।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ