বেশ কয়েক দিন ধরেই ভারতের বেঙ্গালুরুতে এক নতুন ধরনের অপরাধের জন্ম হয়েছে, যা ঘিরে গোটা শহর তোলপাড় হচ্ছে। গয়না বা টাকা চুরি নয়, প্যাকেটের পর প্যাকেট দুধ চুরি হয়ে যাচ্ছে সেখানকার দোকান ও সরবরাহকারীদের গুদাম, এমনকি গ্রাহকদের বাড়ি থেকেও। সম্প্রতি এমন কয়েকটি অভিযোগও জমা পড়েছে। নতুন ধরনের এই চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় পুলিশও হতবাক।
শহরে দুধ চুরির হিড়িক
অনলাইন ডেস্ক

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাড়ায় পাড়ায় তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, এই ধরনের ঘটনা ভোরবেলাতেই ঘটছে। কখনো সরবরাহকারীদের গাড়ি থেকে চুরি হচ্ছে দুধের প্যাকেট। কখনো দোকান থেকে, কখনো আবার গ্রাহকদের বাড়িতে সরবরাহের পর এমন ঘটনা ঘটছে।
পুলিশ সূত্রের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, কোনানকুন্তে এলাকায় মেট্রো স্টেশনের সামনে মঙ্গলবার একটি দোকানে প্যাকেট দুধ সরবরাহ করা হয়েছিল। অভিযোগ উঠেছে, সরবরাহ করার কিছুক্ষণের মধ্যেই দোকানদার খেয়াল করেন, সব প্যাকেট উধাও। এ ছাড়া ইন্দিরানগরেও দুটি বাড়ির সামনে থেকে ভোরবেলায় দুধের প্যাকেট চুরি হয়ে যায় বলে স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে।
তদন্তকারী এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কয়েক দিনে পর পর প্যাকেটজাত দুধ চুরির ঘটনায় হুলুস্থুল পড়ে গিয়েছে।
সম্পর্কিত খবর

‘তাইওয়ান প্রণালীতে চীনা মহড়ায় শান্তি বিঘ্নিত হবে’
ডয়চে ভেলে

তাইওয়ানের প্রতি চীনের ‘আগ্রাসী নীতি এই অঞ্চলের সুরক্ষা এবং বিশ্বের শান্তি প্রক্রিয়াতে বিঘ্ন ঘটাবে’ বলে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতে, তাইওয়ান প্রণালীতে সামরিক মহড়া করে চীন স্থানীয় সুরক্ষাকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
চীনের সামরিক অনুশীলন
তাইওয়ানের পাশে জলপথে এবং আকাশপথে চীন তাদের সামরিক মহড়া শুরু করেছে। সেই অনুশীলনের দ্বিতীয় দিনে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
এই সামরিক অনুশীলনকে ‘স্ট্রেইট থাণ্ডার-২০২৫এ’ নামে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাইওয়ান প্রণালীর মধ্য ও দক্ষিণ অংশে এই অনুশীলন চলছে। প্রসঙ্গত, এই অঞ্চলটি সারা পৃথিবীর জাহাজ পথের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অন্যদিকে চীন জানিয়েছে, তাদের সামরিক মহড়ার উদ্দেশ্য তাইওয়ান দ্বীপটিকে সুরক্ষিত রাখা এবং প্রয়োজনে ঠিকভাবে প্রাত্যাঘাত করা।
তাইওয়ানের সুরক্ষা দপ্তর সূত্রে খবর, বুধবার সকালে তাইওয়ান প্রণালীতে ১০টির বেশি চীনা যুদ্ধজাহাজকে মহড়া করতে দেখা গেছে। তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় চীনের ৭৬টি যুদ্ধবিমান এবং ১৫টি যুদ্ধজাহাজকে ওই অঞ্চলে দেখা গিয়েছে।
এর আগে মার্চের মধ্য ভাগে ও চীন বহুসংখ্যক ড্রোনসহ জাহাজ এই দ্বীপে পাঠিয়েছিল। তাইওয়ান চীনের এই সামরিক কার্যকলাপের নিন্দা করেছে।
তাইওয়ান ও চীনের সমস্যা
চীনের থেকে ১৩০ কিমি দূরে অবস্থিত এই দ্বীপের মোট জনসংখ্যা দুই কোটি ৩০ লাখ। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তের বিরুদ্ধে চীন অনেকদিন ধরেই সুর চড়াচ্ছে। মঙ্গলবার তারা প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ বলে অভিহিত করে।
তাইওয়ানে গণতান্ত্রিক শাসন থাকা সত্ত্বেও চীন এই এলাকাকে তাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে মনে করে। প্রয়োজনে জোর খাটিয়েও তারা তাইওয়ানকে নিজেদের অধীনে আনতে চায়।
অন্যদিকে লাই চীনের এই আগ্রাসনের বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেছেন, সার্বভৌমত্ব বজায় রেখে তাইওয়ানের মানুষ তাদের ভবিষ্যৎ নিজেরাই স্থির করতে পারবে।

ফ্লোরিডায় বিশেষ নির্বাচন, ডেমোক্র্যাটদের হারাল রিপাবলিকান দল
অনলাইন ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মাইকেল ওয়াল্টজ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তার শূন্য আসন পূরণে গতকাল মঙ্গলবার বিশেষ কংগ্রেশনাল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জোশ ওয়েইলকে পরাজিত করেছেন রিপাবলিকান স্টেট সিনেটর র্যান্ডি ফাইন।
এই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের আশাভঙ্গ হয়েছে। গত নভেম্বরে রিপাবলিকানরা আসনটিতে ৩০ পয়েন্টের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছিলেন।
গতকালের নির্বাচনে জয়লাভ করার পরও প্রতিনিধি পরিষদে রিপাবলিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা এখনো খুব কমই। তবে আগামী বছরের নির্বাচন পর্যন্ত দলটি একটি টেকসই অবস্থান ধরে রাখতে পারবে বলে মনে হচ্ছে।
গাজার একজন শক্তিশালী সমর্থক ডেমোক্র্যাট ওয়েল।
শেষমুহূর্তে জয়ের জন্য বাড়তি প্রচেষ্টা চালান রিপাবলিকানরা। ভোটের লড়াইয়ে ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে ব্যবধানে কমে আসায় তারা এই বাড়তি প্রচেষ্টা চালান। ভোটারদের সঙ্গে কথা বলেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ দলটির অন্যান্য জনপ্রিয় নেতারা এবং তাদের দলের প্রার্থীকে ভোট দিতে উৎসাহিত করেন। দিন শেষে এ প্রচেষ্টা সফল হয়। রিপাবলিকানদের ভোটার উপস্থিতি বৃদ্ধি পায়।
সূত্র : বিবিসি

মায়ানমারে ভূমিকম্পে ১৭০ জন প্রিয়জন হারালেন এক ইমাম
অনলাইন ডেস্ক

সাগাইং-এ একটি মসজিদে গত শুক্রবার নামাজের আযান শোনার সঙ্গে সঙ্গে শত শত মুসলিম মসজিদে ছুটে যান। তখন পবিত্র ঈদের উৎসবের মাত্র কয়েকদিন বাকি ছিল। তারা রমজানের শেষ জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলেন।
সেদিন স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৫১মিনিটে ৭.৭ মাত্রার মারাত্মক ভূমিকম্প আঘাত হানে।
সোয়ে মায়ানমারে ইমামতি করতেন। কিন্তু ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে থাইল্যান্ডে চলে আসেন। এখন তিনি একটি মানবাধিকার গোষ্ঠীর হয়ে কাজ করছেন। মারাত্মক সেই ভূমিকম্পের পরে তিনি জানতে পারেন তার প্রায় ১৭০ জন আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং তার প্রিয় মসুল্লিরা মারা গেছেন।
সোয়ে বিবিসিকে বলেন, ‘আমি প্রাণ হারানো সব মানুষের কথা ভাবি। নিহতদের সন্তানদের কথা... তাদের মধ্যে ছোট শিশুরা আছে...এই বিষয়ে কথা বলতে বলতে আমি চোখের পানি ধরে রাখতে পারছি না।’
এলাকাটি প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দিরের জন্য পরিচিত তবে শহরগুলোতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলিম জনসংখ্যার বাস। সোমবার দেশটির নেতা মিন অং হ্লাইং-এর দেওয়া পরিসংখ্যান অনুসারে, মসজিদে নামাজ পড়ার সময় আনুমানিক ৫০০ জন মুসল্লি মারা গেছেন।
সাগাইংয়ের প্রত্যক্ষদর্শীরা বিবিসিকে জানিয়েছেন, মসজিদগুলো যেখানে ছিল সেই রাস্তা, শহর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাস্তার পাশের বহু বাড়ি ধসে পড়েছে। মমায়ানমারের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ের কাছে সংঘটিত ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়ে যায় বহু স্থাপনা। উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার অব্যাহত রাখলে মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।মায়ানমারের সংঘটিত ভূমিকম্পে ২ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন।
গৃহহীন শত শত মানুষ রাস্তার পাশে আশ্রয় নিয়েছে। আবার আফটারশক হওয়ার কারণে অনেকে তাদের বাড়ি ফিরে যেতে ভয় পাচ্ছে। খাদ্য সরবরাহের অভাবও রয়েছে বলে জানা গেছে। শুধুমাত্র মায়োমাতেই ৬০ জনেরও বেশি লোক চাপা পড়েছে বলে জানা গেছে। মায়োডাও এবং মোয়েকিয়া মসজিদে আরো অনেক লোক মারা গেছে। মঙ্গলবার আরো মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানে কিছু মৃতদেহ একে অন্যদের হাত ধরা আবস্থায় পাওয়া গেছে।
সাবেক ইমাম সোয়ের অনেক প্রিয়জনদের মধ্যে ছিলেন তার স্ত্রীর চাচাতো ভাই। তিনি বলেন, ‘ইমাম হিসেবে তিনি ১৩ বছর কাজ করেছেন। সবচেয়ে বেদনাদায়ক ঘটনা আমি সহ্য করেছি।’
সোয়ে আরো বলেন, ‘তিনি আমাদের অনেক ভালোবাসতেন। পরিবারের সবাই তাকে ভালোবাসত। এই ক্ষতি আমাদের জন্য অসহনীয়।’ তার স্ত্রীর আরেক চাচাতো ভাইও ছিলেন। মারা যাওয়া আরো ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের মধ্যে রয়েছেন সোয়ের সাবেক সহকারী ইমাম। ছিলেন স্থানীয় পাবলিক স্কুলের অধ্যক্ষ (মায়োমা মসজিদের একমাত্র নারী ট্রাস্টিও ছিলেন), তিনিও মারা গেছেন।
সোয়ে বলেন, যখনই তিনি সম্প্রদায়ের অন্য কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর কথা শোনেন, তখনই তিনি শোকের এক নতুন ঢেউ অনুভব করেন। যদিও তারা নিকটাত্মীয় ছিলেন না তবুও তারাই ছিলেন যারা সর্বদা আমাকে ভালোবাসতেন। আমার সঙ্গে মসজিদে এক সঙ্গে দোয়া করতেন।
তিনি বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে তাদের মৃত্যু হয়েছে। সকলেই আল্লাহর ঘরে ছিলেন তখন। তাদের শহীদ হিসেবেই স্মরণ করা হবে।’ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মায়ানমারে বিপুল সংখ্যক মৃতদেহ নিয়ে মোকাবেলা করতে এই সম্প্রদায়টি হিমশিম খাচ্ছে। সামরিক জান্তা এবং প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে চলমান লড়াইয়ের কারণে পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠেছে।
সাগাইংয়ের মুসলিম কবরস্থানটি বিদ্রোহী পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস (পিডিএফ)-এর নিয়ন্ত্রিত একটি এলাকার কাছাকাছি এবং বেশ কয়েক বছর ধরে জনসাধারণের জন্য বন্ধ রয়েছে। ভূমিকম্পের পর সামরিক বাহিনী বৃহত্তর সাগাইং অঞ্চলের কিছু অংশে বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে। সোয়ের মতে, সাগাইং শহরের মুসলিম সম্প্রদায়ের মৃতদেহগুলো মান্দালয়ে স্থানান্তর করতে হয়েছে।
তাদের মৃতদেহ মান্দালয়ের বৃহত্তম মসজিদে দাফনের জন্য রেখে দেওয়া হচ্ছে।
সোয়ে বলেন, ‘ভূমিকম্পের সময় যদি ইমাম হতাম, তাহলে আমি তাদের সঙ্গে চলে যেতাম। এটা আমি সত্যি শান্তিতে মেনে নিতাম। আমি এখন সেখানে ফিরে যেতে পারছি না। এটা ভাবতেও কষ্ট হচ্ছে।’ সোয়ে কাঁদতে শুরু করলেন এবং বললেন, ‘এই মুহূর্তে আমার কাছে দুঃখজনক এবং হতাশাজনক, জীবনে আগে কখনও এমনটা অনুভব করিনি। আমি এমন একজন মানুষ যে খুব একটা কাঁদে না।’
তিনি আরো বলেন, বেশ কয়েকদিন ধরে ঘুমাতে পারেননি। তার উদ্বেগ আরো বাড়ছে কারণ তিনি এখনও মান্দালয়ে থাকা তার নিজের ভাইবোনসহ পরিবারের কিছু সদস্যের কাছ থেকে কোনো খবর পাননি। সোয়ে বর্তমানে সাগাইংয়ে উদ্ধার প্রচেষ্টার সমন্বয় সাধনে সাহায্য করছেন। তিনি ধারণা করছেন, এলাকায় কমপক্ষে ১ হাজার মুসলিম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন যাদের এখনও সাহায্যের প্রয়োজন।
দেশটিতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৭১৯ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে দেশটির জান্তা সরকার। ভয়াবহ এ ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং সবচেয়ে বিপর্যস্ত এলাকাগুলোতে উদ্ধারকাজ চলছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন ৪৪১ জন। আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৫২১ জন।
গত শুক্রবার (২৮ মার্চ) মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এর কেন্দ্র ছিল দেশটির মান্দালয় শহর থেকে প্রায় ১৭.২ কিলোমিটার দূরে এবং ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে। প্রথম কম্পনের ১২ মিনিট পর ৬ দশমিক ৪ মাত্রার আফটার শক হয়।
সূত্র : বিবিসি

হাসপাতালে ভর্তি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
অনলাইন ডেস্ক

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সেখানে চিৎিসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন তিনি।
হঠাৎ অসুস্থতা অনুভব করায় মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) তাকে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দরনগরী করাচির একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। খবর পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার পর তাকে করাচির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মঙ্গলবার জ্বর এবং সংক্রমণের কথা জানানোর পর তাকে প্রথমে নওয়াবশাহ থেকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল।
প্রেসিডেন্ট জারদারির বেশ কয়েকটি মেডিকেল পরীক্ষা করা হয়েছে এবং চিকিৎসকরা তার অবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন।