<p>অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ছেলে খন্দকার মাহবুব হোসেন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক লাইন ডিরেক্টর ডা. মাহবুবুর রহমানকে খালাস দিয়েছেন আদালত। </p> <p>বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এর বিচারক মো. আবুল কাশেমের আদালত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এ রায় দেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বৈঠকের পর যা বললেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ও ট্রাম্প" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/28/1732785492-22166c445cedd060e68c4c0dcdb545af.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বৈঠকের পর যা বললেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ও ট্রাম্প</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/11/28/1451590" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এদিন ২টা ১৬ মিনিটে মোশাররফ হোসেন ও তার ছেলে মাহবুব আদালতে উপস্থিত হন। ২টা ২৬ মিনিটে বিচারক এজলাসে ওঠেন। এরপর বিচারক তাদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।</p> <p>মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ও বিশ্বব্যাংকের প্রকল্পভুক্ত বিদেশে গমনেচ্ছু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিমানের টিকিট সরবরাহের বিষয়ে প্রতারণা, জালিয়াতি ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সাজানো টেন্ডারের মাধ্যমে সরকারের ৪৮ লাখ ৫১ হাজার ৮০ টাকা ক্ষতি করে নিজেরা লাভবান হন। ওই ঘটনায় ২০০৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর দুদকের উপপরিচালক লুৎফর রহমান মামলাটি করেন। ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল মামলা তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। এ মামলার বিচার চলাকালীন ১৯ সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।</p>