ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৭ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৭ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬

এনআরবিসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ফরাছতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
এনআরবিসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ফরাছতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সংগৃহীত ছবি

এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার ফরাছত আলী ও সাবেক পরিচালক সরোয়ার জামান চৌধুরীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

আরো পড়ুন
নিজেরা কাদা ছোড়াছুড়ি করলে স্বাধীনতা বিপন্ন হবে : সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

নিজেরা কাদা ছোড়াছুড়ি করলে স্বাধীনতা বিপন্ন হবে : সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুদকের উপপরিচালক আফরোজা হক খান দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়েছে, ইঞ্জিনিয়ার ফরাছত আলী ও সরোয়ার জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে ভূয়া বিল-ভাউচার তৈরি করে ব্যাংকের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ, হুন্ডির ব্যবসা, ঋণ প্রদানে অনিয়মের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং বিদেশে অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগটি অনুসন্ধানে তিন সদস্যবিশিষ্ট টিম গঠন করা হয়।

 

আরো পড়ুন
একদিন নাহিদ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন : শফিকুল আলম

একদিন নাহিদ দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন : শফিকুল আলম

 


অনুসন্ধানকালে গোপনসূত্রে জানা যায় যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের বিদেশ গমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর পূর্বাচলে দশ কাঠার প্লট জালিয়াতির ঘটনায় করা মামলায় পলাতক আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে এ আদেশ দেন। এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৪ মে দিন ধার্য করা হয়েছে। 

শেখ হাসিনা-পুতুল ছাড়াও অপর ১৬ আসামি হলেন— জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পুরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের পিএ মো. আনিছুর রহমান মিঞা, রাজউকের সাবেক সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, কবির আল আসাদ, তন্ময় দাস, মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী (অব.), মো. নুরুল ইসলাম, পরিচালক শেখ শাহিনুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান ও হাবিবুর রহমান, তদন্তপ্রাপ্ত আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ও সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।

এর আগে গত ১২ জানুয়ারি দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া বাদী হয়ে শেখ হাসিনা, পুতুলসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে গত ১০ মার্চ ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া। একই সঙ্গে মামলার অভিযোগপত্রে ১৬ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। 

মামলার এজাহারে বলা হয়, ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকায় নিজের ও পরিবারের অন্য সদস্যদের মালিকানায় ঢাকা শহরে রাজউকের এখতিয়ারাধীন এলাকায় বাড়ি বা ফ্ল্যাট বা আবাসন সুবিধা থাকার পরও সেটি গোপন করে পূর্বাচল নতুন শহর আবাসন প্রকল্পে প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত আইন, বিধি ও নীতিমালা ও আইনানুগ পদ্ধতি লঙ্ঘন করে মা শেখ হাসিনার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।

সরকারের সর্বোচ্চ পদাধিকারী ও পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে বহাল থাকা অবস্থায় তার ওপর অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহার করে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে প্রকল্পের বরাদ্দ বিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত গণকর্মচারীদের প্রভাবিত করেছেন। 

আরো পড়ুন
সুন্দরবনে অপহৃত ৬ নারীসহ ৩৩ জেলে উদ্ধার

সুন্দরবনে অপহৃত ৬ নারীসহ ৩৩ জেলে উদ্ধার

 

ক্ষমতার অপব্যবহার করে আইনসম্মত পারিশ্রমিক না হওয়া সত্ত্বেও, আইনমতে বরাদ্দ পাওয়ার যোগ্য না হওয়া সত্ত্বেও পরস্পর যোগসাজশে নিজেরা লাভবান হয়ে ও অন্যকে লাভবান করার উদ্দেশ্যে পূর্বাচল আবাসন প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরের ২০৩ নম্বর রাস্তার ১৭ নম্বর প্লট সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে বরাদ্দ দিয়েছেন। সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের প্লটের বাস্তব দখলসহ রেজিস্ট্রি মূলে প্লট গ্রহণ করেন। প্রতারণামূলক অবৈধ পারিতোষিক দেওয়া ও নেওয়া এবং অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গ ও বেআইনি অনুগ্রহ প্রদর্শনের মাধ্যমে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে দণ্ডবিধি ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে দণ্ডযোগ্য অপরাধ করেছেন।

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

কাঠগড়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে চিৎকার করলেন হাজি সেলিম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
কাঠগড়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে চিৎকার করলেন হাজি সেলিম

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার শুনানিতে গিয়ে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আইনজীবীর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে চেঁচামেচি করলেন ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাজি সেলিম।

বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালতে তাকে তোলা হয়। 

এ সময় বিভিন্ন মন্ত্রী-এমপি আসামিরাও ছিলেন। তবে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের আইনজীবীর প্রতি হঠাৎ ক্ষেপে যান হাজি সেলিম।

এ সময় এতই রেগে যান যে ওকালতনামায় স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। পরে তাকে বোঝানোর পর তিনি স্বাক্ষর করেন। এরপর যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলায় হাজি সেলিমকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

হাজি সেলিমের চিৎকার শুনে এজলাসে উপস্থিত অন্যরা হতবাক হয়ে যান।

হাজি সেলিমের মেজাজ হারানোর বিষয় তার আইনজীবীর সঙ্গে এ সময় কথা বলেন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান।

সাদেক খান তখন আইনজীবী প্রাণ নাথ রায়কে উদ্দেশে বলেন, ‘কারাগারে সমস্যায় রয়েছেন হাজি সেলিম। হাজি সেলিমের কথা কারাগারে কেউ বোঝেন না। খাওয়াদাওয়ায় সমস্যা হচ্ছে।

এ বিষয়ে হাজি সেলিমের আইনজীবী শ্রী প্রাণ নাথ বলেন, ‘আমার মক্কেল কথা বলতে পারেন না। কারাগারে খাবার খেতে পারেন না। কাউকে কোনো কিছু বোঝাতে পারেন না। এই অভিমানে আমার ওপর রেগে গেছিলেন। এ জন্য তিনি ওকালতনামায় স্বাক্ষর করতে চাচ্ছিলেন না।

কিছুক্ষণ বোঝানোর পর তিনি স্বাক্ষর করেন। তাকে বলেছি, সিস্টেমের বাইরে তো কিছু করতে পারব না।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমার মক্কেলকে ১৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বিভিন্ন মামলায় রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। এখনো ১০ দিনের রিমান্ড পেন্ডিং রয়েছে ‘

মামলার সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ২১ জুলাই দুপুর আড়াইটায় যাত্রাবাড়ী থানাধীন ফুটওভার ব্রিজ নিচে ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন সাজেদুর রহমান ওমর। পরে বিকেলে আসামিদের আক্রমণে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ আগস্ট মারা যান। এ ঘটনায় গত ৩ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা হয়।’

মন্তব্য

নৌ অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নৌ অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড
ফাইল ছবি

ঘুষের পাঁচ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার নৌ অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী ও শিপ সার্ভেয়ার এ কে এম ফখরুল ইসলামকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এর বিচারক প্রদীপ কুমার রায় এ রায় দেন। পাশাপাশি তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরো দুই মাস কারাভোগ করতে হবে।

এ বিষয়ে দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, আসামি ফখরুল ইসলাম আদালতে হাজির ছিলেন।

রায় শেষে জামিন বাতিল করে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৮ জুলাই মতিঝিলে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে নিজের কার্যালয়ে বসে একটি জাহাজের নকশা অনুমোদনের জন্য পাঁচ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার সময় ফখরুলকে আটক করে দুদক। পরে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

আরো পড়ুন
আ. লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণায় একমত দুই দল

আ. লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণায় একমত দুই দল

 

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বেঙ্গল মেরিন অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস নামে একটি প্রতিষ্ঠান ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ২২টি জাহাজের নকশা অনুমোদনের জন্য নৌপরিবহন অধিদপ্তরে আবেদন করে।

কিন্তু জাহাজের আকারভেদে প্রতি নকশা অনুমোদনের জন্য বিভিন্ন সময়ে ৫ থেকে ১৬ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন প্রকৌশলী এ কে এম ফখরুল ইসলাম। 

সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৩ এপ্রিল এমভি নওফেল লিহান জাহাজের নকশা অনুমোদনের জন্য ৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন ফখরুল ইসলাম। ওই প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে বেঙ্গল মেরিন কর্তৃপক্ষ ওই বছর ১৮ জুলাই তাকে দাবিকৃত ঘুষ প্রদানে সম্মত হয়ে বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনকে অবহিত করে। 

বিষয়টি জানার পর দুদকের ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক নাসিম আনোয়ারের নেতৃত্বে বিশেষ টিম সকাল থেকে ওই ভবনের চারদিকে অবস্থান নেয়।

এরপর ওইদিন বেলা ২টার দিকে ওই প্রতিষ্ঠানের অথরাইজড পারসন এ এন এম বদরুল আলমের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার পর ওই টাকাসহ হাতেনাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মনিরুল ইসলাম অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৮ সালের ১৫ জুলাই ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

শতরূপা হাউজিংয়ের মালিক ও মিলেনিয়াম সিটির পরিচালকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শতরূপা হাউজিংয়ের মালিক ও মিলেনিয়াম সিটির পরিচালকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর কেরানীগঞ্জে রাজউক অনুমোদন ব্যতীত আবাসিক প্রকল্প পরিচালনার অভিযোগে শতরূপা হাউজিংয়ের মালিক নুরুল আমিন ও মিলেনিয়াম সিটির পরিচালক তাজু সরকারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। 

বুধবার (৯ এপ্রিল) ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুনাইদের আদালত পৃথক দুটি মামলা গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। 

আরো পড়ুন
এক বছরের ব্যবধানে চট্টগ্রামে কমল সাড়ে ৪ হাজার পরীক্ষার্থী

এক বছরের ব্যবধানে চট্টগ্রামে কমল সাড়ে ৪ হাজার পরীক্ষার্থী

 

জানা যায়, রাজউকের আওতাভুক্ত জলাশয় ও কৃষিজমি সংরক্ষিত টোটাইল বিল এলাকায় শতরূপা হাউজিং ও মিলেনিয়াম সিটি অনুমোদনহীনভাবে হাউজিং প্রকল্প শুরু করে। তারা সেখানে অবৈধভাবে বালু ভরাট করে জলাশয় ও খাল ভরাট করে ভূমির শ্রেণি পরিবর্তনের মাধ্যমে বিক্রয়যোগ্য প্লট তৈরির প্রচেষ্টা চালায়।

রাজউক কর্তৃক একাধিকবার নোটিশ ও মৌখিক সতর্কতার পরও বালু ভরাট অব্যাহত থাকায় পরিবেশবাদী সংগঠন বেলার পক্ষ থেকে জনস্বার্থে রিট করা হয়। হাইকোর্টের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে রাজউক আবার বালু ভরাট বন্ধের নির্দেশনা জারি করলেও তা অমান্য করে কার্যক্রম চালিয়ে যায় তারা। গত ২৩ জানুয়ারি রাজউক বালু ভরাট বন্ধের অনুরোধ করলে ২০-২৫ জন অজ্ঞাতপরিচয় আসামি তাদের প্রাণনাশের হুমকি দেন। 

এ ঘটনায় প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন ২০০০, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫, বাংলাদেশ পানি আইন ২০১৩ এবং রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০-সহ একাধিক আইনের লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ