<p style="text-align:justify">২০১৩ সালে বিএনপি ঘোষিত ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বাধা দেওয়ার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শুক্রবার (৪ অক্টোবর) সাবেক ছাত্রদল নেতা শরীফুল ইসলাম শাওন বাদী হয়ে গুলশান থানায় এই মামলা করেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।</p> <p style="text-align:justify">মামলার এজাহারে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে ১ নম্বর এবং দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক আইজিপি এ কে এম শহিদুল হক, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া ও সাবেক এসবি প্রধান মনিরুল ইসলাম।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জিততে চায় বাংলাদেশ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/04/1728050140-5c9302ab7a780e1be2f4dad8f31eae5f.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জিততে চায় বাংলাদেশ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/sport/2024/10/04/1431796" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">এজাহারে উল্লেখ করা হয়, মামলার আসামিরা গোপন বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেন যে ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর যেকোনোভাবে খালেদা জিয়াকে বাসা থেকে বের হয়ে সমাবেশে অংশ নিতে দেওয়া যাবে না। পূর্বপরিকল্পনার অংশ হিসেবে আসামিরা মারণাস্ত্র, লাঠি, বন্দুক, টিয়ারশেলসহ যুদ্ধক্ষেত্রের মতো সজ্জিত হয়ে গুলশান-১ ও ২, বনানী, বারিধারা ডিওএইচএস ও আমেরিকান দূতাবাসসহ আশপাশের এলাকায় র‍্যাব, পুলিশ ও ডিবিসহ ২৮ ডিসেম্বর থেকে অবস্থান নেয়। সঙ্গে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা অস্ত্রের মহড়া দেয়। সে সময় আশপাশের বিএনপি নেতাকর্মীদের মারধর ও গণহারে গ্রেপ্তার করা হয়।</p> <p style="text-align:justify">এতে আরো বলা হয়, ২৮ ডিসেম্বর খালেদ জিয়ার গুলশান অফিসের সামনে কয়েকটি বালুর ট্রাক রাখা হয়। অফিসের গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। খালেদা জিয়া যেন সমাবেশে অংশ নিতে না পারেন সে জন্য রাস্তায় ত্রাস সৃষ্টি করা হয়। এতে জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়, যা সংবিধান পরিপন্থী ও গণতান্ত্রিক অধিকার লঙ্ঘন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="মুক্তিপণ দাবি করায় বিএনপির ২ কর্মী বহিষ্কার" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/04/1728049695-d6eedd75eb2663b9d58d569124127ab3.png" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মুক্তিপণ দাবি করায় বিএনপির ২ কর্মী বহিষ্কার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/04/1431794" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">এতে বলা হয়, সমাবেশে অংশ নিতে খালেদা জিয়া বারবার বের হওয়ার চেষ্টা করলে আসামিরা বের হতে বাধা দেন। ওই দিন বাসভবনের সামনের দুই পাশের রাস্তায় বালুর ট্রাক দিয়ে বাধা সৃষ্টি করা এবং খালেদা জিয়াকে হত্যার চেষ্টা করা হয় বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।</p>