ছাত্ররাজনীতির উদ্দেশ্য আধিপত্য বিস্তার হতে পারে না : ইশরাক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ছাত্ররাজনীতির উদ্দেশ্য আধিপত্য বিস্তার হতে পারে না : ইশরাক
ফাইল ছবি

ছাত্ররাজনীতির উদ্দেশ্য আধিপত্য বিস্তার হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুকে ইশরাক লিখেছেন, ‘যথেষ্ট হয়েছে। ছাত্ররাজনীতির মূল উদ্দেশ্য ক্যাম্পাসভিত্তিক আধিপত্য বিস্তার হতে পারে না; সেটা হোক গোপনে অথবা প্রকাশ্যে।

তিনি বলেন, ‘ছাত্ররাজনীতির অঙ্গনে ইতিমধ্যেই একটা বিদ্বেষ ও শত্রুতা ছড়িয়ে পড়ার আলামত দেখতে পাচ্ছি। ১৬ বছর এগুলো সহ‍্য করার পর এখন এগুলো দেখতে চাই না।’

ইশরাক লিখেছেন, ‘ছাত্ররাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণ রয়েছে ৫২, ৭১, ৯০ ও ২৪। জনগণের অধিকারের লড়াইয়ে নেমে ছাত্ররা জীবন দিয়েছে, জনযুদ্ধ করেছে।

সেই আদর্শ অনুসরণ করতে পারলে করেন, নাহলে বন্ধ করেন।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নুরসহ ছয় নেতার নামে মামলার প্রতিবাদ

ছাত্র-জনতার রক্তে অর্জিত বাংলাদেশে আর মামলাবাজি দেখতে চাই না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ছাত্র-জনতার রক্তে অর্জিত বাংলাদেশে আর মামলাবাজি দেখতে চাই না
সংগৃহীত ছবি

খুলনায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরসহ ছয় নেতার নামে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে দলের নেতারা।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি ফারুক হাসান, উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিলু খান, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক ইলিয়াস মিয়া।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের মুখপাত্র ফারুক হাসান।

খুলনায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও দলের ৬ জন নেতার নামে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাপার তথাকথিত দুই নেতা।

 

ভিত্তিহীন এই মামলা দুটির বিষয়ে আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একজন মহানায়ক। বিগত ফ্যাসিবাদ বিরোধী লড়াই সংগ্রামের এক আপসহীন চরিত্র নুরুল হক নুর। তৎকালীন স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা যেমন তথ্য প্রমাণ ছাড়াই বিগত সময়ে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের নামে ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করতেন, ঠিক একই কায়দায় বর্তমান সময়েও তথাকথিত কিছু ছাত্রনেতা মামলাবাজি শুরু করেছেন।

গণঅধিকার পরিষদ রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে শেখ হাসিনার জালিমতন্ত্রকে উৎখাত করেছে। সুতরাং বিপ্লব পরবর্তী এই বাংলাদেশে শেখ হাসিনার মডেল অনুসরণ করে কেউ যদি মামলাবাজি শুরু করে, আমরা গণঅধিকার পরিষদ তা বরদাস্ত করব না।

আমরা গণঅধিকার পরিষদ, ভিপি নুরুল হক নুরসহ দলের নেতাকর্মীদের নামে দেওয়া মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা অতি দ্রুত প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি। একইসঙ্গে আমরা খুলনা সদর থানার (ওসি) মো. মাসুমকে অনতিবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান জানাচ্ছি।

ওসি মাসুম সাহেব কোনো প্রকার তথ্য প্রমাণ ছাড়াই কিভাবে এমন ভিত্তিহীন মামলা গ্রহণ করলেন।

২০০০ ছাত্র-জনতার রক্তের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশে আমরা আর কোনো মামলাবাজি দেখতে চাই না।

মন্তব্য

যত তাড়াতাড়ি নির্বাচন দেবেন তত তাড়াতাড়ি দেশ সংস্কার হবে : টুকু

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শেয়ার
যত তাড়াতাড়ি নির্বাচন দেবেন তত তাড়াতাড়ি দেশ সংস্কার হবে : টুকু
ফাইল ছবি

বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু বলেছেন, ‘যত তাড়াতাড়ি নির্বাচন দেবেন, তত তাড়াতাড়ি দেশ সংস্কার হবে। ২০২৪ সালের ভোটকেন্দ্রে মানুষ ছিল না, ছিল কুত্তা।’ 

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বিকেলে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার গালা ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।

সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু বলেন, ‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ সরকার দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে।

বাংলাদেশে সন্ত্রাস জন্ম দিয়েছে আওয়ামী লীগ, চাঁদাবাজির জন্ম দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে, তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিন। জনগণের ক্ষমতা তাদের হাতে দিয়ে দিন।’ 

এ সময় গালা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক সানু, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আসগর আলী, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা যুবদলের আহ্বায়ক খন্দকার রাশেদুল আলম, জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ পাহেলী, শফিকুর রহমান শফিক, জেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক ও শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মনিরুল হক ভিপি মুনীর,কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক নির্বাহী সদস্য সৈয়দ শহিদুল ইসলাম টিটু, আবদুল্লাহ কাফী শাহেদ, জেলা বিএনপির সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক ও প্যানেল মেয়র মমিনুল হক নিক্সন প্রমুখ।

মন্তব্য

ঈদের আগেই শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধের আহ্বান এনসিপির

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদের আগেই শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধের আহ্বান এনসিপির

ঈদের আগেই পোশাক শ্রমিকসহ সকল শ্রমিকের বকেয়া বেতন ও পূর্ণ বোনাস পরিশোধের আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, গত কয়েক দিন ধরে লক্ষ করছি, বিভিন্ন কল-কারখানায় বেতন-বোনাসের জন্য শ্রমিকরা আন্দোলন করছেন। শ্রম ভবনের সামনেও শ্রমিকরা অবস্থান করছেন।

তার মধ্যে স্টাইল ক্রাফটস লিমিটেডের শ্রমিকদের ১৪ মাসের মজুরি বকেয়া রয়েছে। আন্দোলনরত অবস্থায় স্ট্রোক করে স্টাইল ক্রাফটসের কর্মকর্তা রাম প্রসাদ সিং জনির মৃত্যু হয়েছে। একই স্থানে ৩ মাসের বকেয়া মজুরির দাবিতে অ্যাপারেলস ইকো প্লাস লিমিটেডের শ্রমিকরা আন্দোলন করছেন।

এ ছাড়া এক মাসের বকেয়া বেতন ও লে-অফ ক্ষতিপূরণের দাবিতে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনের সামনে ভালুকার রোর ফ্যাশন লিমিটেডের শ্রমিকেরা অবস্থান করছেন।

শুধু পোশক শ্রমিক নয়; সিলেটের কালাগুল, বুরজান, ছড়াগানসহ চারটি চা-বাগানের শ্রমিকগণ ১৪ সপ্তাহ ধরে মজুরি এবং ৮ সপ্তাহ ধরে রেশন পাচ্ছেন না।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এসব সমস্যা সমাধানে সরকারকে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে শ্রমিকের সমস্যার সুরাহা করতে হবে। শ্রমিকের জীবনের সংকটকে আড়াল করা যাবে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন শ্রমিকরা।

ছাত্র-শ্রমিক-জনতার রক্তের ওপর দাঁড়িয়েই ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত হয়েছে। ফলে, সামনের বাংলাদেশ শ্রমজীবী জনতাকে অন্তর্ভুক্ত করেই এগিয়ে যাবে।

ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের বেতন-বোনাস পরিশোধ করার জোর দাবি জানিয়ে এনসিপির বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের শ্রম খাতকে সংস্কারের মাধ্যমে পুর্নগঠন করা এখন সময়ের চাহিদা। একইসাথে, ন্যায্য দাবিতে শ্রমিকের আন্দোলনে পুলিশি হামলার নিন্দা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, পুলিশকে ফ্যাসিস্ট আমলের পুলিশের ভূমিকায় আমরা দেখতে চাই না।

অনতিবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে শ্রমিকদের মজুরি সংক্রান্ত সকল ন্যায্য দাবিদাওয়া পূরণের দাবি জানানো হয়।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

গণহত্যা চালানোয় শেখ হাসিনাকে পালাতে হয়েছে : সেলিমা রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
গণহত্যা চালানোয় শেখ হাসিনাকে পালাতে হয়েছে : সেলিমা রহমান
সংগৃহীত ছবি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, বিগত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য পিলখানায় হত্যাকাণ্ড করেছে। তেমন করে ছাত্রদের ওপরও গণহত্যা চালায়। সে জন্য বাংলাদেশের সব ছাত্র-জনতা রাজনৈতিক নেতাকর্মী রাজপথে নেমে আসে। এ জন্য ফ্যাসিস্ট সরকার (শেখ হাসিনাকে) পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

তাই সব শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। শুধু শ্রদ্ধা জানালেই হবে না। তাদের স্বপ্ন পূরণে আমাদের কাজ করতে হবে। এ জন্য আমাদের দেশের সব দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর পুরানা পল্টনের ওয়েস্টন রেস্টুরেন্টে আয়োজিত ‘বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনে নাগরিক ভাবন ‘ শীর্ষক আলোচনা ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। মাহফিলের আয়োজন করে বাংলাদেশ লেবার পার্টি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেলিমা রহমান বলেন, দেশের ক্ষমতায় একের পর ফ্যাসিস্ট এসেছে যারা, জোর করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছে। আমরা এই ফ্যাসিস্টে শিকার হয়ে হয়েছিলাম।

৯০-এর গণ-আন্দোলন দেখেছেন, যেখানে এরশাদের পতন আমরা ঘটিয়েছিলাম। তারপরে গত ১৭ বছর যে ফ্যাসিস্ট সরকার ছিল, সেই ১৭ বছর তারা এ দেশের জনগণকে নির্বিচারে হত্যা করেছে।

আরো পড়ুন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সম্মানে যশোরে সেনাবাহিনীর ইফতার মাহফিল

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের সম্মানে যশোরে সেনাবাহিনীর ইফতার মাহফিল

 

তিনি বলেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে স্তরে ছিল বৈষম্য। সে জন্য আগস্টের ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল। এখনকার তরুণরা চিন্তা ভাবনায় অনেক এগিয়ে।

তরুণদের চিন্তা আর প্রবীণদের অভিজ্ঞতা দিয়ে এই দেশকে আমাদের এগিয়ে নিতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ৫ আগস্টে যে বিজয় অর্জন করেছি, তা কোনোভাবেই হারাতে দেওয়া যাবে না। ওই অর্জনকে বিপথগামী করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে পাশের দেশে বসে পতিত সরকার চক্রান্ত করছে। বিগত ১৭ বছর আমরা যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, সেভাবে আমাদের আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ হওয়া দরকার।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলামের পরিচালনায় ইফতার মাহিফলে আরও বক্তব্য রাখেন, জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা আবদুল হালিম, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, অ্যাডভোকেট বোরহান উদ্দিন, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, আমজনতার দলের আহবায়ক কর্নেল মিয়া মশিউজ্জামান, বিডিপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম চান, জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, এনডিএম মহাসচিব মোমিনুল আমিন, পিআরপি মহাসচিব রাজা রহমান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জোহরা খাতুন জুঁই, হিন্দুরত্ম রামকৃষ্ণ সাহা, যুগ্ম মহাসচিব মুফতি তরিকুল ইসলাম সাদি, হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক মো. মিরাজ খান, ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্র মিশনের সভাপতি সৈয়দ মো. মিলন ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাজমুল ইসলাম মামুন প্রমুখ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ