মির্জাপুর

চার মাটি ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকা জরিমানা

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
চার মাটি ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকা জরিমানা
সংগৃহীত ছবি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের পলাশতলী, ভলুয়া ও বেলতৈল এলাকায় লাল মাটি কাটার অপরাধে চার ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। শনিবার বিকেল থেকে রাত ২টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা আদায় করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম আরিফুল ইসলাম, পৌর প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমান উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের মাটি কাটার বিভিন্ন স্পটে দীর্ঘ ১০ ঘণ্টা এই অভিযান পরিচালনা করেন।

জানা গেছে, এ উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের পলাশতলী, ভলুয়া, বেলতৈল এলাকায় রাজিব শিকদার, আহাদ হোসেন, সরোয়ার হোসেন ও হৃদয় হোসেন ভেকু মেশিন দিয়ে লাল মাটি কেটে ভারী ড্রাম ট্রাকে ইটভাটায় বিক্রি করছিলেন।

 

খবর পেয়ে শনিবার বিকেল থেকে রাত ২টা পর্যন্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম আরিফুল ইসলাম ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমান আজগানা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় যৌথ ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন।

এ সময় অবৈধভাবে পাহাড়ি এলাকার লাল মাটি কেটে বিক্রি করার অপরাধে চার ব্যবসায়ীকে আটক করেন তারা। পরে রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রাজীব শিকদারকে পাঁচ লাখ, আহাদ হোসেনকে দুই লাখ, সরোয়ার হোসেনকে দুই লাখ ও হৃদয় হোসেনের কাছ থেকে এক লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেন বিচারক।

অভিযানে মির্জাপুর থানা ও আনসার সদস্যরা সার্বিক সহযোগিতা করেন।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও পৌর প্রশাসক মাসুদুর রহমান জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম আরিফুল ইসলাম এবং তিনি মির্জাপুর থানা পুলিশ এবং আনসার বাহিনীর সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতায় উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের কয়েকটি মাটি কাটার স্পটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন। 

এ সময় লাল মাটি কাটার অপরাধে চার ব্যবসায়ীকে আটক করেন তারা। পরে তাদের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নামাজ শেষে ফিরে দেখলেন বিছানায় পড়ে আছে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
নামাজ শেষে ফিরে দেখলেন বিছানায় পড়ে আছে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ

শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে নিজ বাড়িতে এক গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ছয়গাঁও ইউনিয়নের বারৈজঙ্গল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মুক্তা বেগম ওই এলাকার মান্নান গাজীর স্ত্রী। ভেদরগঞ্জ থানার ওসি পারভেজ আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

 

তিনি জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পায় নিহতের রক্তাক্ত দেহ খাটের ওপর পড়ে আছে। আর তার মাথা খাটের নিচে ঝুলছে। ধারাল অস্ত্রের আঘাতে তার গলার রগ কেটে গেছে, যা মৃত্যুর কারণ বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহতের স্বামী মান্নান গাজী দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন।

কয়েক বছর আগে তিনি দেশে এসেছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তারাবির নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি। নামাজ শেষে বাড়ি ফিরে দেখেন স্ত্রীর গলাকাটা নিথর দেহ পড়ে আছে খাটের ওপর। এ ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে আতঙ্কিত স্থানীয়রা মসজিদের মাইকে ডাকাত ঢুকেছে বলে ঘোষণা দেন।
পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। 

কান্নাজড়িত কণ্ঠে মান্নান গাজী কালের কণ্ঠকে বলেন, আমি নামাজে গেছিলাম। নামাজ পইড়া আইয়া দেহি মুক্তা নাই। এমন কইরা মাইনষে মাইনষেরে মারে না। আমার এই ক্ষতি কেডা করল? কিয়ের লাইগা করল।

আমারে একা কইরা দিলো। আমারে কে নামাজের লাইগা ডাকবো? আমারে কে সেহরি খাওনের লাইগা উডাইবো? কাইলকাও আমার লাইগা রুডি বানাইয়া আমারে খাওয়াইলো। যারা যারা মুক্তারে মারছে আমি ওগো বিচার চাই ওগো ফাঁসি চাই।

এ বিষয়ে ভেদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, নিহতের গলার সামনে ও পেছনে ধারাল অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গলার রগ কেটে যাওয়ায় তিনি মারা গেছেন। এটি ডাকাতির ঘটনা কিনা, তা এখনও নিশ্চিত নয়। এ ঘটনার জন্য ফরিদপুর থেকে সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট এসেছে। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। 
 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বরিশালে 'ফরচুন সুজ'-এর গুদামে আগুন

নিজস্ব প্রতি‌বেদক, ব‌রিশাল
নিজস্ব প্রতি‌বেদক, ব‌রিশাল
শেয়ার
বরিশালে 'ফরচুন সুজ'-এর গুদামে আগুন
সংগৃহীত ছবি

বরিশাল নগরের কাউনিয়া বিসিক শিল্পনগরীর রপ্তানিমুখী জুতা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ‘ফরচুন সুজ’-এর একটি গুদামে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে প্রাথমিকভাবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

বরিশালের ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট আগুন নেভাতে চেষ্টা করে রাত সাড়ে ১১টার দিকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ফরচুনের কর্মকর্তা, কারখানার শ্রমিক ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে কাউনিয়া এলাকার বিসিক শিল্পনগরীর ফরচুন সুজ লিমিটেডের গুদামে আগুন লাগে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের একাধিক কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েন।

পরে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিটের সদস্যরা মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা আরো জানান, হঠাৎ করেই তারা গোডাউনে আগুন দেখে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে। ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন, আর পুরো নিভিয়ে ফেলতে এক ঘণ্টার অধিক সময় লাগে।

বাবুল নামের এক ব্যক্তি জানান, গোডাউনে প্যাকেজিং ম্যাটারিয়ালসহ বিভিন্ন ধরনের মালামাল রয়েছে। কীভাবে আগুন লেগেছে তা তিনি জানেন না, তবে শর্ট সার্কিটের মাধ্যমে আগুন লাগতে পারে অথবা কেউ লাগিয়ে দিতে পারে বলেও শঙ্কা করছেন তিনি।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বরিশালের সহকারী পরিচালক হেলাল উদ্দিন খান জানান, ‘মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরের কাউনিয়া এলাকার একটি ওয়েস্ট ম্যাটারিয়ালসের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের খবর পাওয়া যায়। পরে ছয়টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। 

তবে গোডাউনটি চারদিক থেকে আটকানো ও মালামালে পরিপূর্ণ থাকায় আগুন নেভাতে শুরুতে কিছুটা বেগ পেতে হয়।

পরে ধোঁয়ার কারণেও কিছুটা বেগ পেতে হয়। অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত ছাড়া তাৎক্ষণিক বলা সম্ভব নয়।’

মন্তব্য
ফরিদপুর

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা, সহযোগীসহ ভিপি কাওসার গ্রেপ্তার

ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা, সহযোগীসহ ভিপি কাওসার গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ছাত্র-ছাত্রী সংসদের (রুকসু) সাবেক ভিপি কাওসার আকন্দকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তার সহযোগী জেলা যুবলীগের সদস্য তসলিম বিশ্বাসকেও গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রলীগ নেতা কাওসার আকন্দ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হামলার ঘটনায় করা মামলার অন্যতম আসামি। ফরিদপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার মুজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরীর বিশ্বস্ত সহচর হিসেবে পরিচিত সে।

শহরের পূর্বখাবাসপুর এলাকার হোটেল ব্যবসায়ী দুলাল আকন্দের ছেলে কাওসার।

আজ বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক ফাহিম ফয়সাল।

আরো পড়ুন

চব্বিশের অভ্যুত্থান একাত্তরের স্বাধীনতা রক্ষা করেছে: আসিফ মাহমুদ

চব্বিশের অভ্যুত্থান একাত্তরের স্বাধীনতা রক্ষা করেছে: আসিফ মাহমুদ

 

এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের অনাথের মোড় এলাকা থেকে একটি প্রাইভেটকার তল্লাশী করে কাউসার আাকন্দ ও তার সহযোগী তসলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ জানায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৪ আগস্ট ফরিদপুর শহরের পূর্ব খাবাসপুর মোড় এলাকার বড়ইতলায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতাকর্মীরা নিরস্ত্র আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের উপর সশস্ত্র হামলা চালায়।

এতে কমপক্ষে তিনজন শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। এ ঘটনায় আন্দোলনকারী বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী পঙ্গু হয়ে এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছে।

পুলিশ আরো জানায়, এ মামলায় কাওসার আকন্দ অন্যতম আসামি। ঘটনার পর থেকে সে পলাতক ছিল।

এছাড়া ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহরের বিভিন্নস্থানে আন্দোলন ছত্রভঙ্গ করতে কাউসার আকন্দ তার দলবল নিয়ে সশস্ত্র মহড়া চালায় ও শিক্ষার্থীদের হুমকি ধমকি দেয় বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ রয়েছে।

আরো পড়ুন

ঈদে ফিরতি ট্রেনযাত্রার ৫ এপ্রিলের টিকিট মিলছে আজ

ঈদে ফিরতি ট্রেনযাত্রার ৫ এপ্রিলের টিকিট মিলছে আজ

 

কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক ফাহিম ফয়সাল বলেন, 'গোপন তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের অনাথের মোড় থেকে একটি প্রাইভেটকার তল্লাশী করে কাউসার আাকন্দ ও তার সহযোগী তসলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের হামলার মামলা রয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।' 

মন্তব্য

বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার, আটক ৩

নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
শেয়ার
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার, আটক ৩

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নে এক বিএনপি নেতার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বিদেশি রিভলবার, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। এ ঘটনায় ওই নেতা, তার ভাই ও ভাতিজাসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) দুপুরে কুষ্টিয়া সেনাবাহিনীর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, খোকসার ওসমানপুর ইউনিয়নের ওসমানপুর গ্রামে শহিদুল ইসলামের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। 

অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, ৫টি পিস্তলের গুলি এবং বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

এ সময় গৃহকর্তা শহিদুল ইসলামকে আটক করা হয়। সেনাবাহিনী একই রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে শহিদুল ইসলামের ভাই জিল্লুর রহমান এবং তার ছেলে জুবায়ের ইসলাম জ্যাকীকে আটক করে। আটক ব্যক্তিদের খোকসা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। 

আটক শহিদুল ইসলাম ওসমানপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি এবং খোকসা ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার।

তার ভাই জিল্লুর রহমানও আটক হয়েছেন। তারা উভয়েই ওসমানপুর গ্রামের মৃত শাহাজাহান আলী বিশ্বাসের ছেলে। অপর আটক জুবায়ের ইসলাম জ্যাকী, খোকসা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। তার বাবা জিল্লুর রহমানও এই ঘটনায় আটক হয়েছেন।
 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সেনাবাহিনী কাজ করে চলেছে। তারই ধারাবাহিকতায় খোকসার ওসমানপুরে সফল অভিযান চালানো হয়।

খোকসা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মঈনুল ইসলাম জানান, সেনাবাহিনীর পৃথক অভিযানে আটক ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার সংক্রান্ত দুটি মামলা হয়েছে। আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ