বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতি
মার্কো রুবিও

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। গতকাল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ শুভেচ্ছা জানান তিনি।

বিবৃতিতে মার্কো রুবিও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আমি বাংলাদেশের মানুষকে ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। উদযাপনের এই মুহূর্ত এমন এক সময়ে এসেছে যখন অন্তর্বর্তী সরকার জাতিকে এমন একটি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করছে যা বাংলাদেশের মানুষকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ দেবে।

 
তিনি বলেন, একটি উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের দিকে যাত্রায় বাংলাদেশকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র। আমরা ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার উন্নয়নে আমাদের অংশীদারিত্ব অব্যাহত রাখতে সচেষ্ট।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের বিশেষ এই উপলক্ষে আমি উষ্ণ শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং উভয় জাতিকে নিরাপদ, শক্তিশালী এবং আরো সমৃদ্ধ করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

‘তাইওয়ানের স্বাধীনতার’ বিরোধিতা করে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘তাইওয়ানের স্বাধীনতার’ বিরোধিতা করে বাংলাদেশ
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ এক চীন নীতির প্রতি দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে তাইওয়ানকে চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফর উপলক্ষে শুক্রবার (২৮ মার্চ) প্রকাশিত যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উভয় পক্ষই জোর দিয়ে বলেছে— ‘জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব ২৭৫৮’-এর কর্তৃত্ব কোনও প্রশ্ন বা চ্যালেঞ্জের ঊর্ধ্বে।

বিজ্ঞপ্তিতে ‘বাংলাদেশ ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতার’ বিরোধিতা করে,’ বলেও বলা হয়েছে।

চীনের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্যদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার ব্যাপারে নিজেদের অঙ্গীকারের কথা। অন্তর্বর্তী সরকারের পথচলায় সমর্থনের কথাও ব্যক্ত করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে ।

বাংলাদেশ বরাবরই এক চীন নীতিতে অবস্থান করে আসছে। ফলে, বিজ্ঞপ্তিতে এর প্রতিফলন অস্বাভাবিক নয় বলে মনে করেন চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমদ।

‘এই বাক্যটি কখনো কখনো স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়েছে। কখনো কখনো করা হয়নি। তবে, এটি কোনো ডিফারেন্স মেইক করে না,’ বলেন তিনি।

বিবৃতিতে বলা হয়, তিস্তা নদীর সমন্বিত ব্যবস্থাপনা ও পুনঃসংস্কার প্রকল্পে চীনা কম্পানিগুলোর অংশগ্রহণকে বাংলাদেশ স্বাগত জানিয়েছে।

উভয় পক্ষ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা এবং নীল অর্থনীতিতে সহযোগিতার সম্ভাবনা কাজে লাগাতে সম্মত হয়েছে।

বাংলাদেশ ও চীন সমুদ্র সংক্রান্ত বিষয়ে বিনিময় জোরদার করতে এবং উপযুক্ত সময়ে সামুদ্রিক সহযোগিতা সংক্রান্ত নতুন সংলাপ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

চীন সবসময়ই বাংলাদেশের জনগণের প্রতি সুপ্রতিবেশীসুলভ নীতির অনুসারী এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে কার্যকর শাসন পরিচালনা, জাতীয় ঐক্য ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং দেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে সমর্থন দিয়ে আসছে।

উভয় পক্ষ জাতিসংঘ সনদের উদ্দেশ্য ও নীতির প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে এবং বাস্তবিক বহুপাক্ষিকতা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বৃহত্তর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছে।

উভয় দেশ সমতার ভিত্তিতে শৃঙ্খলাপূর্ণ বহুপক্ষীয় বিশ্ব ও সর্বজনীনভাবে উপকারী এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন প্রতিষ্ঠায় একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

মায়ানমার সংকট ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীনের ভূমিকা বাংলাদেশ মিয়ানমারের শান্তি আলোচনায় চীনের গঠনমূলক ভূমিকা এবং রাখাইন রাজ্য থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের সমস্যা সমাধানে চীনের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে।

চীন রাখাইন রাজ্যের বাস্তুচ্যুত জনগণকে মানবিক সহায়তা প্রদানের জন্য বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে এবং বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে পারস্পরিক গ্রহণযোগ্য সমাধান খুঁজে বের করতে বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

চীন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় তার সামর্থ্যের সর্বোচ্চ সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলে যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং চীনের জনগণকে তার ও বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের প্রতি উষ্ণ আতিথেয়তার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

তিনি উভয় পক্ষের সুবিধাজনক সময়ে চীনা নেতৃত্বকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।

মন্তব্য

ঈদযাত্রা : অনলাইনে টিকিট মেলায় বাসেও স্বস্তির যাত্রা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদযাত্রা : অনলাইনে টিকিট মেলায় বাসেও স্বস্তির যাত্রা
ছবি : ফোকাস বাংলা

ঈদে স্বজনদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি ফিরছে মানুষ। তবে রাজধানীর বাস কাউন্টারগুলোতে প্রতিবারের মত তেমন কোনো চাপ নেই। টার্মিনালে নেই চিরচেনা সেই ভিড়। কারণ ট্রেনের মতো অগ্রিম টিকিট মিলছে বাসেও।

তাই স্বস্তি নিয়েই রাজধানী ছাড়ছে মানুষ। আজ শুক্রবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর বাস কাউন্টারগুলো ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

গাবতলী বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা গেছে, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভিড় থাকলেও ভোগান্তি নেই। পর্যাপ্ত গাড়ি থাকায় যাত্রীদের ভোগান্তি কমেছে।

অনেক যাত্রী অনলাইনে টিকিট কাটায় আগের চেয়ে কাউন্টারগুলোতে ভিড় কম। তবে সময় যত গড়াবে ততই যাত্রী চাপ বাড়বে আশা সংশ্লিষ্টদের।

এ সময় মানিয়া নামের এক যাত্রী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘অন্যান্য বারের তুলনায় এ বছর ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে। আমি গাবতলী থেকে মানিকগঞ্জ যাব।

আশঙ্কা ছিল, গাড়িতে অনেক চাপ থাকবে। কিন্তু গাবতলী এসে দেখলাম যাত্রী চাপ স্বাভাবিক। এ ছাড়া ভাড়া আগের মতই রাখা হচ্ছে। ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান চলমান থাকায় বাসগুলো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করতে পারছে না। এ ছাড়া অনেকেই ই-টিকিট করে বাড়িতে ফিরছেন।
তাই সময়ের সঙ্গে বাসযাত্রাও স্বস্তির হচ্ছে।’

তবে বাসে কিছুটা শিডিউল বিপর্যয় হচ্ছে। কারণ হিসেবে মালিকরা বলছেন, রাতে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো ঢাকায় পৌঁছাতে দেরি হওয়ায় এমনটা হচ্ছে। এছাড়াও যাত্রীদের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বাস টার্মিনালগুলোতে তৎপরতা দেখা গেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর।

বাস টার্মিনালগুলোতে ভিড় কম হওয়ার প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, মানুষ এখন অগ্রিম টিকিট নিয়ে নিচ্ছে এবং অনলাইনে টিকিট কেটে ফেলছে। ফলে বাস টার্মিনাল বা কাউন্টারে ভিড় হচ্ছে না। 

শ্যামলী পরিবহনের সিনিয়র ম্যানেজার প্রভাত রয় বলেন, ‘এখন সবাই অনলাইনে টিকিট কেটে নেয়। যাদের অনলাইনের অ্যাকসেস নেই, তারাও কাউন্টার থেকে অগ্রিম টিকিট নিয়ে নেন। গাড়ি ছাড়ার নির্দিষ্ট সময়ে তারা আসেন। এজন্য গাবতলীতে আগের মতো এখন আর ভিড় হয় না।’

গাবতলী বাস টার্মিনালে বিআরটিএর কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে থাকা মোটরযান পরিদর্শক ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ম্যাজিস্ট্রেটসহ মোবাইল টিম সর্বক্ষণ টার্মিনালে পরিদর্শন করছে। কোনোরকম অনিয়ম পেলে শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে। এখন গাবতলী এলাকায় কোনো বাড়তি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে না। আমরা নিজেরাও পরিদর্শন করে দেখছি।’

মন্তব্য

ডিসিদের প্রতি ১২ নির্দেশনা প্রধান উপদেষ্টার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ডিসিদের প্রতি ১২ নির্দেশনা প্রধান উপদেষ্টার
সংগৃহীত ছবি

হয়রানিমুক্ত নাগরিক সেবা নিশ্চিতসহ জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) ১২ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) পাঠানো চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টার এমন নির্দেশনা ডিসিদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

জেলা প্রশাসকদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে- জন্মসনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট বা জমির নামজারি বা রেজিস্ট্রেশন জনগণের সব সেবাই হয়রানি এবং দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশে হতে হবে। এক্ষেত্রে সব ধরনের ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) কাজ করতে হবে।

মন দিতে হবে ঠিকঠাক দায়িত্বপালনে, পরিহার করতে হবে সরকারের সবধরণের স্তুতি বাক্য।

পুলিশি তদন্ত ছাড়াই পাসপোর্ট দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে চিঠিতে। এছাড়া দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সহনীয় রাখাসহ জমি রেজিস্ট্রেশন, জন্মনিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্রের মতো সেবায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

চিঠিতে বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতা দূর করারও তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনা দেওয়া হয় দায়িত্বপালনের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের আইন পুরোপুরি মেনে চলার। যেখানে সব রকমের ভয়ভীতি, তদবির ও স্তুতিবাক্য পরিহারে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে ডিসিদের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম সরকারের নজরদারিতে রয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা।

মন্তব্য

টেলিটক গ্রাহকদের জন্য সুখবর দিল সরকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
টেলিটক গ্রাহকদের জন্য সুখবর দিল সরকার

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড ডাটা প্যাকেজের দাম ১০ শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা আসন্ন ঈদুল ফিতরের দিন কার্যকর করা হবে। 

শুক্রবার (২৮ মার্চ) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানা গেছে।

তিনি জানান, সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন কম্পানি লিমিটেড তাদের ব্যান্ডউইথ ভাড়া ১০ শতাংশ কমানোর ঘোষণা দিয়েছে।

এই ভাড়া কমানোর সুবিধা গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য টেলিটক তার বর্তমান অধিকাংশ ডাটা প্যাকেজের দাম ১০ শতাংশ কমিয়েছে। যা ঈদের দিন হতে কার্যকর করা হবে এবং তা পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত চলমান থাকবে। 

টেলিটকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে টেলিযোগাযোগ সেবা পৌঁছানোর জন্য হাওড় ও দ্বীপাঞ্চলে টেলিটক নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছে। দেশে ৪জি প্রযুক্তির বিস্তার এবং ৫জি প্রযুক্তি চালুর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।

 

এছাড়া, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স খাতে টেলিটকের অবদান ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। 
 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ