ঈদের ছুটিতে কি‌শোরগঞ্জ হাওরে উপচে পড়া ভিড়

শ‌ফিক আদনান, কি‌শোরগঞ্জ
শ‌ফিক আদনান, কি‌শোরগঞ্জ
শেয়ার
ঈদের ছুটিতে কি‌শোরগঞ্জ হাওরে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে কি‌শোরগঞ্জ হাওরে দর্শনার্থীদের ভিড়

ছু‌টিতে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য পছন্দের অন্যতম জায়গা কিশোরগঞ্জের হাওর। প্রতিবছর ঈদের ছুটিতে থৈ থৈ জলরাশি দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে যান হাওরে। শুক‌নো মৌসু‌মে একরকম, বর্ষায় অন্য রকম। এবার ঈদটা হ‌লো শুক‌নো মৌসু‌মে।

গরমও বে‌শি। তবু থে‌মে নেই পর্যটক‌দের আনা‌গোনা। হাজারো পর্যটকের উপচে পড়া ভিড় হাওরে মাইলের পর মাইল ফসলি জমি, ধান আর ভুট্টার ক্ষেত বাতা‌সে দুল‌ছে। শহর থে‌কে যাওয়া পর্যকটক‌দের দাপাদাপি, ছ‌বি তোলা, সেল‌ফি‌তে নি‌জে‌কে ধারণ করা সবই চল‌ছে সকাল থে‌কে সন্ধ্যা পর্যন্ত।
সাবমার‌সিবল ও দৃ‌ষ্টিনন্দন অলওয়েদার সড়ক রয়েছে পর্যক‌দের আকর্ষ‌ণের কেন্দ্রবিন্দু‌তে।

ইটনা ও মিঠামইনের পাশ দি‌য়ে ব‌য়ে যাওয়া ধনু ও মেঘনা নদী‌তে এখন পা‌নি কম। নদীতে ছোট ছোট নৌকায় ভাস‌ছে লোকজন। 

স‌রেজ‌মিন ঘু‌রে দেখা গে‌ছে, জেলার নিকলী, বালিখলা, ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম অলওয়েদার সড়কের জিরো পয়েন্ট ও সেতুগু‌লো‌তে ভ্রমণপিপাসুদের কলরব।

তাদের বাধভাঙা ঢল আর উচ্ছ্বাসে মাতোয়ারা হাওর যেন পরিণত হয়েছে পর্যটনের এক স্বর্গপুরীতে। হাও‌রে পানি না থাকলেও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের টানে এবারের ঈদে হাওরে ঢল নেমেছে দর্শনার্থীদের। ঈদের দিন থেকে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ হাওরে পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে আসছেন।

জেলা শহর থেকে খুব কাছের হাওরটি করিমগঞ্জ উপজেলার বালিখলা এলাকায়। ঘাট থেকে নৌকা বা স্পিডবোট ভাড়া নিয়ে অনেকেই ছুটছেন হাওর ভ্রমণে।

বালিখলা থেকে নৌকা ও ফেরি পার হয়ে সাবমার‌সিবল সড়ক ধরে বিভিন্ন যানবাহন চড়ে যেতে পারছেন মিঠামইন জিরো পয়েন্টে। সেখানে ফটোসেশন, আড্ডা আর ঘুরেফিরে সময় কাটাচ্ছেন দর্শনার্থীরা।

ঢাকা থেকে বড় বোনের বাসায় কিশোরগঞ্জ জেলা শহরে এসেছেন সানজিদা সামান্তা। অনেকদিন ধরেই তার ইচ্ছে হাওর দেখবে-তবে যখন চারিদিকে পানির সমারোহ থাকবে। কিন্তু যখন এসে শুনলেন হাওরে বর্ষার আগে পানির দেখা মিলবে না, তখন তার মনটাই খারাপ হয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবে ঘুরতে এসে এখন তিনি মুগ্ধ। তিনি জানালেন, পানির সময় একবার এসেছিলাম, তাই ভেবেছিলাম হয়তো এখন ভালো লাগবে না। অথচ এসে দেখি চিত্র পুরোটাই উল্টো। এখানে হাজার হাজার মানুষের ভীড় শুধুমাত্র অলওয়েদার সড়ককে কেন্দ্র করে। তাছাড়া সবাই অনেক মজা করছে। এখন আমার মন অনেক ভালো।

রাজধানীর মোহাম্মপুর থে‌কে স্ত্রী ও ছে‌লে‌মে‌য়ে নি‌য়ে হাও‌রে বেড়া‌তে এসে‌ছেন আরিফ হাসান। দু’বছর আগে বর্ষার সময় আরেকবার এসে‌ছি‌লেন। এবার ঈদের ছু‌টি‌তে শুক‌নো মৌসু‌মে এলেন। তি‌নি ব‌লেন, বর্ষায় হাওর‌কে সাগ‌রের ম‌তো লা‌গে। আর এই জলরা‌শির মধ্যে ভে‌সে থাকা সড়‌ক‌টি দেখার ম‌তো এক‌টি বিষয় থা‌কে। আর শুক‌নো সম‌য়ের রূপও ম‌নোমুগ্ধকর। যেন সু‌বজের গা‌লিচায় ঢাকা। তি‌নি ব‌লেন খুব ভা‌লো লাগ‌ছে। সু‌যোগ পে‌লে আবার আস‌ব। ত‌বে তি‌নি আক্ষেপ ক‌রে ব‌লেন,  হাও‌রে পর্যকট‌দের জন্য সু‌যোগ সু‌বিধা কম। রাতযাপনের সু‌বিধা নেই।

বুধবার‌ (২ এপ্রিল) বি‌কেল ইটনা-‌মিঠামইন-অষ্টগ্রাম অলও‌য়েদার সড়ক (বর্ষায় ভে‌সে থাকা সড়ক) গি‌য়ে দেখা যায়, পু‌রো ৩০ কিলোমিটার অলওয়েদার সড়কজুড়ে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। কেউ ঘোড়ার পিঠে, কেউ বন্ধুদের নিয়ে বাইকে। আবার কেউবা দলবেঁধে পিকআপে চড়ে গানের তালে তালে নেচে বেড়াচ্ছেন। টিকটক ও স্যোসাল মিডিয়ায় নিজেদের তুলে ধরতে অনেকেই বিভিন্ন সাজে ও অঙ্গভঙ্গিতে ছবি তুলছেন। ঈদকে কেন্দ্র করে অনেক ফটোগ্রাফারও ছবি তুলে আয় করছেন। আবার কেউ কেউ বিভিন্ন সাজে দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করছেন।

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন ভ্রমণপিপাসু মানুষ দলবেঁধে ছুটে আসছেন হাওরে। ঈদের পর থেকে একটু আনন্দের খোঁজে দর্শনার্থীরা বেছে নিয়েছেন মিঠামইন অলওয়েদার সড়কের জিরোপয়েন্টকে। সকাল থেকে সন্ধ্যা এমনকি রাত পর্যন্ত সব বয়সীদের উপচে পড়া ভিড় সেখানে লেগেই রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, সাধারণত হাওরে বর্ষা থাকে বছরের প্রায় ছয় মাস। পানি আসতে শুরু করে বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ থেকে। শেষ হয় আশ্বিন-কার্তিকে। তখন পুরো সময়জুড়েই হাওরে পর্যটকদের ভিড় থাকে। তবে এবার শুকনো মৌসুমেও উৎসবে মাতোয়ারা বিনোদনপ্রেমীরা।

মিঠামইন সদ‌রের ব্যবসায়ী আলাউদ্দিন ব‌লেন, ‘নিরাপত্তার কোনো ঝুঁকি নেই। আমরা যারা এই সময়টাকে এখানে ব্যবসা করি বা অন্যরাও এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখি। তবে উঠতি বয়সীদের বেপ‌রোয়া বাইক চালা‌নো আমাদের কিছুটা দুশ্চিন্তা রা‌খে। এ দিকটায় প্রশাস‌নের একটু নজর দেওয়া উচিত।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কলমাকান্দায় বিএনপির সভাপতির পদ স্থগিতসহ অব্যাহতি

কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
কলমাকান্দায় বিএনপির সভাপতির পদ স্থগিতসহ অব্যাহতি
সংগৃহীত ছবি

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলায় বড়খাপন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. আওলাদুল ইসলাম লিটনের পদ স্থগিত করা হয়েছে। একই সাথে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, সামাজিক বিশৃঙ্খলা এবং নৈতিক অবক্ষয় জনিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে আওলাদুল ইসলাম লিটনের দলীয় পদ অর্থাৎ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির পদ হতে সাময়িকভাবে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।

রবিবার (৬ এপ্রিল) কলমাকান্দা উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এম এ খায়েরে স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।

আরো পড়ুন
২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

 

এ বিষয়ে এম এ খায়েরে সাথে কথা হলে তিনি জানান, প্রায়ই আওলাদুল ইসলাম লিটনের বিরুদ্ধে লিখিত ও মৌখিক অনেক অভিযোগ জমা পড়ছে।

এমনকি বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সাল কামালের কাছেও অনেকেই মৌখিকভাবে অভিযোগ করছেন। 

তাই বড়খাপন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির পদ স্থগিত ঘোষণা এবং আওলাদুল ইসলাম লিটনকে তার পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। আজ (রবিবার) হতে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে বলে জানান এম এ খায়ের।
 

মন্তব্য

২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ
শেয়ার
২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
সংগৃহীত ছবি

ঝিনাইদহ সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় আটক দুই বাংলাদেশি যুবককে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। রবিবার (৬ জুলাই) পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের ফেরত দেওয়া হয়।

ফেরতরা হলেন গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বড় ভোমরাশুড় গ্রামের তাপস বিশ্বাসের ছেলে তীর্থ বিশ্বাস (১৯) এবং বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাসের ছেলে অরিন্দম বিশ্বাস (১৫)।

আরো পড়ুন
নতুন ট্র্যাপারও উতরে যাচ্ছে রিকশা, চাকা পাংচারও হচ্ছে

নতুন ট্র্যাপারও উতরে যাচ্ছে রিকশা, চাকা পাংচারও হচ্ছে

এদিকে মহেশপুর সীমান্তের বাঘাডাঙ্গা ও শ্রীনাথপুর বিজিবি ক্যাম্প পৃথক অভিযান চালিয়ে তিন নারীসহ ছয় ব্যক্তিকে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

মহেশপুর ৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল রফিকুল আলম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘বিজিবির মাটিলা ক্যাম্প ও ভারতীয় ৫৯ ব্যাটালিয়ন বিএসএফের কম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষে নেতৃত্ব দেন মাটিলা ক্যাম্পের কমান্ডার সুবেদার শরীফ মনিরুজ্জামান এবং বিএসএফের রণঘাট কম্পানি কমান্ডার এসি অভিষেক কুমার। এ সময় দুই বাংলাদেশি যুবককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ।’

আরো পড়ুন
বগুড়ায় সংখ্যালঘুর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

বগুড়ায় সংখ্যালঘুর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

তিনি আরো বলেন, ‘আটক নারী ও শিশুদের যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার সেন্টারে পাঠানো হবে।

বাকিদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।’

মন্তব্য

কটিয়াদীতে বাস-পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে পিকআপের হেলপার নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক, হাওরাঞ্চল
নিজস্ব প্রতিবেদক, হাওরাঞ্চল
শেয়ার
কটিয়াদীতে বাস-পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে পিকআপের হেলপার নিহত

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে প্রান্ত চন্দ্র বর্মণ (২০) নামের এক পিকআপ হেলপার নিহত হয়েছেন। উপজেলার বেতাল-মঠখোলা সড়কে রবিবার (৬ এপ্রিল) ভোরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহত প্রান্ত নারায়ণগঞ্জ সদরের আনন্দবাজার দামদরদি গ্রামের সুজন চন্দ্র বর্মণের ছেলে।

নিহতের পরিবার ও পুলিশ জানায়, শনিবার রাতে প্রতিদিনের মতো প্রান্ত তারই এলাকার পিকআপচালক সানির সঙ্গে কাজে বের হন।

রাতে মালামাল নামিয়ে রবিবার ভোরে কটিয়াদী থেকে পিকআপ ভ্যানটি মঠখোলা রোড হয়ে নারায়ণগঞ্জে ফিরে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা উজানভাটি নামের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে পিকআপটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে পিকআপ ভ্যানটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই প্রান্ত চন্দ্র বর্ষণের মৃত্যু হয়।
পরে খবর পেয়ে নিহতের পরিবারের লোকজন কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে নিহতের লাশ শনাক্ত করে।

কটিয়াদী মডেল থানার ওসি মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে সড়ক পরিবহণ আইনে মামলা করা হচ্ছে। নিহতের মৃতদেহ ময়নাতদন্ত করানো হয়েছে।’

মন্তব্য

বগুড়ায় সংখ্যালঘুর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া
নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া
শেয়ার
বগুড়ায় সংখ্যালঘুর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

বগুড়ায় বিশেষ অভিযানে সংখ্যালঘুর বাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় এজাহারনামীয় প্রধান আসামি মো. রহিমকে (৩৮) গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল থানাধীন কানাইপুকুর বাজার থেকে শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আজ রবিবার কালের কণ্ঠকে তথ্যটি নিশ্চিত করেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ইনচার্জ (ওসি/ডিবি)পরিদর্শক ইকবাল বাহার। গ্রেপ্তার রহিম বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার কুড়াহার কাঁঠালকুশি এলাকার মো. মমতাজের ছেলে।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ইনচার্জ (ওসি/ডিবি)পরিদর্শক ইকবাল বাহার জানান, বাদী শ্রী সুইট চন্দ্র মণ্ডল চলতি মাসের ৪ তারিখে বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ থানায় হাজির হয়ে এজাহার দায়ের করেন। পরবর্তীতে এ বিষয়ে শিবগঞ্জ থানায় দণ্ডবিধির ১৪৩/৪৪৮/৪২৭/৪৩৫/৩৮০/৫০৬/১১৪/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০ ধারায় একটি মামলা করা হয়।

পরে বগুড়ার পুলিশ সুপার জেদান আল মুসার সার্বিক দিকনির্দেশনায় জেলা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক রাকিব হোসেনের নেতৃত্বে ডিবি বগুড়ার একটি চৌকস টিম তথ্য-প্রযুক্তি ও নিখুঁত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করতে সমর্থ হয়।

বিস্তারিত জানতে তদন্তকারী কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার এসআই কাওসার মাহমুদের যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

 

শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহীনুজ্জামান জানান, বাদীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং অন্যান্য আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ