শর্টস ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর দিল ইউটিউব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শর্টস ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর দিল ইউটিউব
ফাইল ছবি : এএফপি

শর্টস ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর দিয়েছে ইউটিউব। সহজে ভিডিও সম্পাদনার সুযোগ দিতে নতুন পাঁচটি টুল যুক্ত করতে যাচ্ছে ভিডিও ইউটিউব।

এক ব্লগ বার্তায় ইউটিউব জানিয়েছে, শর্টস এডিটরে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে।

নতুন এই সুবিধার আওতায় বিল্ট-ইন ভিডিও এডিটরের মাধ্যমে সহজেই ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ডে দৃশ্যের ধরন অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে গান, সুর ও বার্তা যুক্ত করা যাবে।

এ ছাড়া শর্টস ভিডিওর টেমপ্লেটে ছবি ও ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট যুক্তের পাশাপাশি ফোনের গ্যালারি থেকে ছবি সংগ্রহ করে বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে কাস্টম স্টিকার তৈরি করা যাবে।

নতুন টুলগুলো চালু হলে নির্মাতারা দ্রুত ভালো মানের মিউজিক ভিডিওর শর্টস তৈরি করতে পারবেন।

তবে টুলগুলো কবে নাগাদ চালু করা হবে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানানো হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই পর্যায়ক্রমে টুলগুলো উন্মুক্ত করা হবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ফোনে থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহারে সাবধান হবেন যে কারণে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফোনে থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহারে সাবধান হবেন যে কারণে

কিছু কিছু অ্যাপ প্লে স্টোর বা অ্যাপল স্টোরে পাওয়া যায় না। সে জন্য দ্বারস্থ হতে হয় থার্ড পার্টি অ্যাপে। আপনিও যদি ফোনে থার্ড পার্টি অ্যাপ ইনস্টল করেন, তবে সাবধান হোন। অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের এই ভাষাতেই সতর্ক করল গুগল।

টেক জায়ান্ট সংস্থাটি জানিয়েছে, গুগল প্লে স্টোর ছাড়া অন্য কোথাও থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করলে ম্যালাওয়্যার আক্রমণের ঝুঁকি থাকে। শুধু তাই নয়, ইউজারের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি যাওয়ার ভয়ও রয়েছে, এমনকি আর্থিক ক্ষতিও হতে পারে।

গুগলের অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার ব্লগে বলা হয়েছে, প্লে স্টোরের বাইরে থেকে ডাউনলোড করা অ্যাপে ৫০ গুণ বেশি ম্যালাওয়্যারথাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ২০২৩ সালে গুগল প্রায় ২.৩ মিলিয়ন সন্দেহজনক অ্যাপ প্লে স্টোর থেকে সরিয়ে দেয়।

তবে গুগল যতই নিরাপত্তা ব্যবস্থা আঁটোসাঁটো করুক না কেন, মাঝে মধ্যেই কিছু বিপজ্জনক অ্যাপ প্লে স্টোরে চলে আসে। তবে সেগুলো শনাক্তও করা হয়। তারপর সরিয়ে দেওয়া হয় প্লে স্টোর থেকে।

আরো পড়ুন
পুরনো ও গুরুত্বপূর্ণ মেইল সহজে খুঁজে বের করবে জিমেইল

পুরনো ও গুরুত্বপূর্ণ মেইল সহজে খুঁজে বের করবে জিমেইল

 

গুগল ইতোমধ্যেই ৩০০-এর বেশি অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে।

অ্যান্ড্রয়েডের নিরাপত্তা সিস্টেম এড়িয়ে যাচ্ছিল এই সব অ্যাপ। কিন্তু এসব অ্যাপ ৬০ মিলিয়ন বার ডাউনলোডও হয়েছে। ভুয়া বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করার অভিযোগ রয়েছে এসব অ্যাপের বিরুদ্ধে।

প্লে স্টোরে যাতে ভুয়া অ্যাপ ঢুকতে না পারে সে জন্য গুগল এখন নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে। তার জন্য প্লে প্রোটেক্ট লাইভ থ্রেট ডিটেকশনকে আরো শক্তিশালী করা হয়েছে।

হ্যাকারদের জন্য প্লে স্টোরে ভুয়া অ্যাপ তৈরি করা এখন আরো কঠিন। তবে নিজের ফোন সুরক্ষিত রাখতে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে।

ফোন সুরক্ষিত রাখতে কী করবেন

আরো পড়ুন
শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ে কেন

 

শুধু গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করা উচিত : অজানা বা থার্ড পার্টি অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করলে ফোনে ম্যালাওয়্যারপ্রবেশ করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই সবসময় গুগল প্লে স্টোর থেকেই অ্যাপ ডাউনলোড করা উচিত।

অ্যাপ ডাউনলোড করার আগে রিভিউ ও রেটিং চেক : কোনো অ্যাপ ইনস্টল করার আগে তার রিভিউ ও রেটিং দেখে নিতে হবে। ইউজাররা যদি কোনো সমস্যার কথা উল্লেখ করেন, তাহলে সেই অ্যাপ ইনস্টল না করাই ভালো।

ফোনে সিকিউরিটি আপডেট ইনস্টল : ফোনের সিকিউরিটি আপডেট নিয়মিত ইনস্টল করা খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটাই ফোনকে সুরক্ষা যোগায় এবং নতুন ধরনের সাইবার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

আরো পড়ুন
কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন

কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন

 

অজানা লিংকে ভুলেও ক্লিক নয় : পরিচিত না হলে কোনো অজানা লিংকে ক্লিক না করা সবচেয়ে ভালো। এসব লিংক থেকেই ম্যালাওয়্যারবা ফিশিং আক্রমণ হতে পারে।

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

স্টারলিংকের সেবা পেতে খরচ কত পড়বে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
স্টারলিংকের সেবা পেতে খরচ কত পড়বে?
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশের বর্তমান ইন্টারনেট সেবা সাবমেরিন কেবলনির্ভর। অর্থাৎ সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে তারের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ এনে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর ও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডাররা (আইএসপি) মানুষকে ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে। স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা দেয় স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে। যা পুরো বিশ্বকেই উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা দিতে পারে।

বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো স্টারলিংক এর সেবা। রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা এই সেবা ব্যবহার করতে পারছেন। সেখান থেকে স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহার করে সম্মেলনের কার্যক্রম সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। গেল ২৯ মার্চ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ স্টারলিংকের বিনিয়োগ নিবন্ধন দেয়।

এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অবশ্য সেই সময়ের আগেই চালু হলো স্টারলিংক।

আরো পড়ুন
সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

সালমান আর নাসির ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ আমি দেখতে পাইনি

 

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের সঙ্গে ভিডিও কলে স্টারলিংক প্রসঙ্গে আলোচনা করেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূস। এতে স্টারলিংকের পরিসেবা চালুর কার্যক্রম আরো গতিশীল হয়।

এরপর গত মাসেও ঢাকায় বেশ কয়েকবার পরীক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বাংলাদেশে তাদের পরীক্ষামূলক যাত্রার মাধ্যমে এক নতুন যুগের সূচনা হলো। কারণ স্পেসএক্স এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্টারলিংক এরই মধ্যে বিশ্বের বহু দেশে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা দিয়ে যাচ্ছে। সে অনুযায়ী এটি চালু হলে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতেও উচ্চগতির ইন্টারনেট সহজলভ্য হবে এবং কমবে শহর ও গ্রামের মধ্যে ডিজিটাল বৈষম্য।

আরো পড়ুন
নিবন্ধন পেল নতুন রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

নিবন্ধন পেল নতুন রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

 

স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে বলা আছে, বাসাবাড়িতে তাদের সেবা নিতে কিছু সরঞ্জাম কিনতে হবে।

সেখানে থাকে একটি রিসিভার বা অ্যানটেনা, কিকস্ট্যান্ড, রাউটার, তার ও বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা বা পাওয়ার সাপ্লাই। এটাকে স্টারলিংক কিট বলা হয়, যার মূল্য ৩৪৯ থেকে ৫৯৯ ডলার পর্যন্ত (৪৩ থেকে ৭৪ হাজার টাকা)।

আবাসিক গ্রাহকদের জন্য স্টারলিংকের মাসিক সর্বনিম্ন ফি ১২০ ডলার (প্রায় ১৫ হাজার টাকা)। তবে করপোরেট গ্রাহকদের জন্য স্টারলিংক কিটের দাম ও মাসিক ফি দ্বিগুণের বেশি। তবে দেশ ভেদে দামে ভিন্নতা রয়েছে।

মন্তব্য

বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক সমস্যায় গ্রাহকদের ক্ষোভ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক সমস্যায় গ্রাহকদের ক্ষোভ

দেশের মোবাইল অপারেটরগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলালিংক। বিভিন্ন সময়ে এই অপারেটরের নেটওয়ার্ক বিপর্যয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন গ্রাহকরা। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ব্যবহারকারীরা। তারা বলছেন, স্থান ভেদে বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক বিপর্যয় দেখা দিচ্ছে।

বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক খুবই দুর্বল। এর মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি হলে একেবারেই নেটওয়ার্ক মেলে না। ফলে ফোনে কথা বলা ও ইন্টারনেট ব্যবহার নিয়ে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাদের। 

ক্ষোভ প্রকাশ করে মাহমুদুল হাসান নামে এক গ্রাহক বলেন, ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি যাই।

কিন্তু সেখানে বাংলালিংকের পর্যাপ্ত নেটওয়ার্ক না থাকায় ভয়েস কল ও ইন্টারনেট ব্যবহারে সমস্যায় পড়তে হয়েছে।

আরো পড়ুন
আফগান শরণার্থীদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করছে পাকিস্তান

আফগান শরণার্থীদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করছে পাকিস্তান

 

ইসহাক নামে একজন বলেন, বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক খুবই নিম্নমানের। কাউকে কল দিলে ঠিকমতো কথা বলা যায় না। আবার অন্য কেউ আমার মোবাইলে কল দিলেও নেটওয়ার্ক সমস্যায় কল আসে না।

ঈদের ছুটিতে বাসায় বসে অনলাইনে অফিসের কাজ করবেন হাবিব। সেজন্য তার বাংলালিংকের সিমে ইন্টারনেট প্যাকেজ কেনেন তিনি। কিন্তু গ্রামে যাওয়ার পর ঠিকমতো নেটওয়ার্ক না থাকায় কাজ করতে পারেননি তিনি। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হাবিব বলেন, ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য বাংলালিংকের সিম ব্যবহার করে কোনো লাভ হচ্ছে না। নেটওয়ার্ক না থাকায় গ্রামে গিয়ে কোনো কাজই করতে পারিনি।

এ ছাড়া ভয়েস কলেও কথা বলতে অসুবিধা হয়। আবার অনেকে আমার নম্বরে ফোন করেছিল, তাদের কলও আমার ফোনে আসেনি। 

আরো পড়ুন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে র‍্যাবের হাতে ২ সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে র‍্যাবের হাতে ২ সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

 

বাংলাদেশের বিভিন্ন অপারেটরের সিম ব্যবহারকারীদের সোশাল মিডিয়া নানা গ্রুপ রয়েছে। সেখানে বাংলালিংকের নেটওয়ার্ক বিপর্যয় নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে অনেক ব্যবহারকারীকে। শুধু নেটওয়ার্ক বিপর্যয় নয়, বাংলালিংক সিমে ইন্টারনেট চালু করলে দ্রুত এমভি শেষ হয়ে যাওয়া নিয়েও বিস্তর অভিযোগ।

মন্তব্য

বাংলালিংকের সেবা নিয়ে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা, বয়কটের ডাক

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন প্রতিবেদক
শেয়ার
বাংলালিংকের সেবা নিয়ে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা, বয়কটের ডাক
সংগৃহীত ছবি

রেভিনিউ শেয়ারিংয়ের ওপর প্রায় ৪২ কোটি টাকা ভ্যাট পরিশোধ করেনি বাংলালিংক। দেশের বেসরকারি মোবাইল অপারেটরটির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে। আদালতের নির্দেশনা থাকার পরেও কম্পানিটি এক যুগ আগের সেই ভ্যাট পরিশোধ করছে না। এমনকি ভ্যাট পরিশোধে সময় বেঁধে দিলেও বিটিআরসিকে পাত্তা দিচ্ছে না প্রতিষ্ঠানটি।

এই গুরুতর অভিযোগসহ সিমটির সেবা নিয়ে গ্রাহকদের ক্ষোভ দীর্ঘদিনের। নানা সেবার কথা বলে অতিরিক্ত অর্থ কেটে রাখা, নেটওয়ার্ক দুর্বলতাসহ সিমটির সামগ্রিক সেবা নিয়ে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা।

বাংলালিংক ডিজিটাল নামের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে গতকাল মাইবিএল অ্যাপের বিভিন্ন সেবা নিয়ে পোস্ট করে প্রতিষ্ঠানটি। সেই পোস্টের নিচে অনেক গ্রাহক সিমটির সেবা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

এ ছাড়া অনেককে সিমটি বয়কটের ডাক দিতে দেখা গেছে। 

ওই পোস্টের কমেন্টে অনিন্দা অনির্বান নামের একজন লিখেছেন, ‘রিচার্জের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে যে টাকাগুলো নিজের দাদার সম্পত্তি মনে করে কেটে রাখছেন, সেই টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য কোথায় ভিজিট করতে হবে? কত নম্বরে ডায়াল করতে হবে? টাকা ফেরত দেন। #boycott_Banglalink #thief_Banglalink। তিনি আরো লিখেছেন, ‘রিচার্জ পরে করব আগে আমার টাকা ফেরত দেন।

ওই টাকা আমার উপার্জনের টাকা, আপনার বাপ দাদার রেখে যাওয়া জমিদারি সম্পত্তি না। #boycott_Banglalink#thief_Banglalink।’

বাংলালিংক ডিজিটালের করা ওই পোস্টে আব্দুল আওয়াল নামের আরেকজন লিখেছেন, ‘এই যে হুটহাট করে একটা আজাইরা কিছু চালু করে দিয়ে টাকা কেটে নেন এই অপরাধের জন্য আপনাদের কি প্রতিকার আছে, আর কাস্টমার কনসার্ন ছাড়া টাকা কাটা অপরাধ কিনা?

এদিকে গত ১ এপ্রিল বাংলালিংক ডিজাটালের করা পোস্টের কমেন্টে মুকুল ইসলাম নামের একজন লিখেছেন, ‘২০২৫ সালে এসেও যে বাংলালিংক নেটওয়ার্কের দিক থেকে এতটা পিছিয়ে আছে বলার বাইরে। যেখানে অন্যান্য অপারেটর যথেষ্ট ভালো সার্ভিস দেয়, সেখানে বাংলালিংক ৪জি নেট ২-১ দাগ পায়, পায় না, আর স্পিড তো একেবারেই বাজে। খালি লোডিং আর লোডিং।

অভিযোগ করাতে বলেছে সিম প্রথম স্লটে নিন এবং এপিএন সেট করে রিস্টার্ট করুন। সবই করেছি, কোনও উন্নতি নেই।’

একই পোস্টে নাজমুল জাহিদ খান লিখেছেন, ‘আপনাদের সিমে টাকা রিচার্জ করলে টাকা অ্যাকাউন্টে এড না করে মিনিট/এমবি ধরাইয়া দেন কেনো। আমি এক দরকারে টাকা রিচার্জ করলাম আপনারা দিয়া দিলেন অন্য কিছু। টাকার কোন দাম নাই। কাস্টমারের কোনো পারমিশন ছাড়াই অফার ধরাইয়া দেন। আপনাদের বিরুদ্ধে মামলা করা দরকার ।

জিসান মাহমুদ নামের আরেক গ্রাহক লিখেছেন, ‘ভাই নিজেদের দাবি করেন দেশের এক নাম্বার নেটওয়ার্ক অথচ বেশিরভাগ সময়ই ইন্টারনেট পায় না। বার বার এয়ারপ্লেন মোড অন অফ করার পর একটু চালানো যায় একটু পর আবার চলা বন্ধ হয়ে যায়। অন্য কোনো কাজ তো দূরের কথা ফেসবুক লাইটই চালানো যায় না। ফোন 4G সাথে দুই পাশে দুইটা বাংলালিংকের টাওয়ার আছে। এখন কি বাহানা দিবেন ভাই? যারা কমপ্লেইন করতেছেন তাদের সমস্যা সমাধান না করে হুদাই রিপ্লাই এর মাধ্যমে আজে বাজে বকতেছেন। পারলে সমস্যার সমাধান কইরেন। নাহলে দেশে আরো অন্যান্য অপারেটর আছে ব্যবহার করার জন্য। তাদের সার্ভিস আপনাদের থেকেও ভালো। হুদাই আজে বাজে না বকে প্রব্লেম সলভ করেন।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ