গাজায় হামলা : বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে মোবাইল ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনের আয়োজন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গাজায় হামলা : বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সামনে মোবাইল ব্যবসায়ীদের মানববন্ধনের আয়োজন
সংগৃহীত ছবি

গাজায় ইসরায়েলের বর্বর হামলার প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করেছেন বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের মোবাইল ব্যবসায়ীরা। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে তারা এই কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বসুন্ধরা সিটি মোবাইল বিজনেস কমিউনিটির পক্ষে হাফিজুর রহমান রানা প্রেরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সব সময় শান্তির পক্ষে। বাংলাদেশ কোনো যুদ্ধ দেখতে চায় না।

বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় মানুষ সবসময় কামনা করে বিশ্বের সকল মানুষ শান্তিতে ও সুখে থাকুক। আপনারা আমরাসহ বিশ্ববাসী দেখেছে ফিলিস্তিনের নাগরিক বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ওপরে কিভাবে নৃশংস বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের মোবাইল ব্যবসায়ীরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বিশ্বের মোড়লদের প্রতি আমরা ঘৃণা প্রকাশ করছি।

যেকোনো মানবতাবিরোধী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি, বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের ব্যবসায়ীরা তথা পুরো বাংলাদেশ সব সময় রুখে দাড়াবে। ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপম ফর গাজা, নো ওয়ার্ক নো স্কুল আনটিল দ্য জেনোসাইড স্টপস’ কর্মসূচির প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বসুন্ধরা সিটি শপিংমলের মোবাইল ব্যবসায়ীরা আজকের এই শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। 
 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

মার্চ ফর গাজা

নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা, সতর্ক অবস্থানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা, সতর্ক অবস্থানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বর হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে আজ শনিবার রাজধানী ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পালিত হবে। এ কর্মসূচি ঘিরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের এলাকায় কয়েক স্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পাশাপাশি গোয়েন্দারাও সজাগ রয়েছেন।

 

আরো পড়ুন
নেপালে যে কারণে রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার দাবি বাড়ছে

নেপালে যে কারণে রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার দাবি বাড়ছে

 

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি জানান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিকে ঘিরে ডিএমপির পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়সংখ্যক পুলিশের পাশাপাশি পৃথক ট্রাফিক পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে।

জানতে চাইলে ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, কর্মসূচির নিরাপত্তার জন্য ডিবির সাইবার টিম কাজ শুরু করেছে।

এ ছাড়া ডিবির একাধিক টিম কাজ করছে। সুন্দরভাবে যেন এই কর্মসূচি সফল হতে পারে সে জন্য গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করা হয়েছে।

আরো পড়ুন
কৃষকের ২ বিঘা জমির ড্রাগনগাছ কাটল দুর্বৃত্তরা

কৃষকের ২ বিঘা জমির ড্রাগনগাছ কাটল দুর্বৃত্তরা

 

এদিকে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীদের জন্য কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো—

১. অংশগ্রহণকারীরা নিজ দায়িত্বে ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন— পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখতে এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।

২. যেকোনো পরিস্থিতিতে ধৈর্য ও শৃঙ্খলা বজায় রেখে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

৩. রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন, সৃজনশীল ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহনের মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

৪. দুষ্কৃতকারীদের অপতৎপরতা প্রতিহত করতে সক্রিয় থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা নিতে বলা হয়েছে।

মন্তব্য

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

নানা প্রয়োজনে মানুষ দোকানপাট ও মার্কেটে যায়। কিন্তু তীব্র যানজট পেরিয়ে গিয়ে যদি দেখতে পায় সব দোকানপাট বন্ধ, তাহলে বিফলে যাবে সব। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক শনিবার রাজধানীর কোন কোন এলাকায় দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।

যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকবে
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, দয়াগঞ্জ, স্বামীবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, ওয়ারী, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারি বাজার, চানখারপুল।

যেসব মার্কেট বন্ধ থাকবে
ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, আজিমপুর সুপার মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, বাবুবাজার, নয়াবাজার, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানশন।

যে দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে
শিশু একাডেমি জাদুঘর শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। আগামীকাল রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঢাকার ৩ এলাকায় আজ নির্মল বাতাস বইছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঢাকার ৩ এলাকায় আজ নির্মল বাতাস বইছে

গত দুই দিনের বৃষ্টিতে ঢাকার বাতাসের মানে অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার ৩ এলাকায় নির্মল বাতাস বইছে। এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ৫৮ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’ পর্যায়ে রয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের সূচক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

শনিবার সকালে বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় ঢাকা ৬০তম স্থানে রয়েছে। এ সময় গুলশানের গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এলাকা, মাদানি সরণির বেজ এজওয়াটার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকাররম বিল্ডিং এলাকায় নির্মল বাতাস বইছে। এছাড়া সাভারের হেমায়তপুর, ইস্টার্ন হাউজিংসহ বাকি এলাকাগুলোতে বাতাসের মান ‘সহনীয়’ পর্যায়ে রয়েছে।

এদিন বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের শহর লাহোর (১৮৯)।

তালিকায় দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৮১), চীনের চেংদু (১৬৬) ও কাতারের দোহা (১৬৪)। শহরগুলোর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।  

একটি শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, তার লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক জানিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। প্রতিষ্ঠানটির মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়।

৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।

মন্তব্য

আগামীকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত, এলো একগুচ্ছ নির্দেশনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আগামীকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত, এলো একগুচ্ছ নির্দেশনা
সংগৃহীত ছবি

ফিলিস্তিনের গাজায় সংঘটিত বর্বরোচিত গণহত্যার প্রতিবাদে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ নামের একটি প্ল্যাটফর্মের আয়োজনে ‘মার্চ ফর গাজা’ শিরোনামে আগামীকাল রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে। কর্মসূচি ঘিরে ইতোমধ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মঞ্চ বানানোর কাজ চলছে।

এদিকে গতকালের কর্মসূচি নিয়ে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে আয়োজক কমিটি। আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যার পরে এক ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় অবৈধ দখলদার ইসরাইলের পক্ষ থেকে চলমান গণহত্যা ও জাতিগত নিধনের বিরুদ্ধে আজ বিশ্বের বিবেকবান মানুষ সোচ্চার।

ছয় শত কোটি মানুষের চোখের সামনে একটি ভূখণ্ডে প্রতিনিয়ত বেসামরিক নাগরিকদের ওপর চালানো হচ্ছে অবর্ণনীয় সহিংসতা—যেখানে নারী ও শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না। বিমান হামলায় ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে ধর্মীয় উপাসনালয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতালসহ মৌলিক অবকাঠামো। অথচ ৫৭টি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র, ওআইসি এবং তাদের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক শক্তিও এ মানবিক সংকট মোকাবেলায় এখনো সক্রিয় কোনো উদ্যোগ গ্রহণে ব্যর্থ।

এই প্রেক্ষাপটে, ইউরোপ-আমেরিকা সহ বিশ্বজুড়ে শান্তিপ্রিয় মানুষেরা রাজপথে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।

বাংলাদেশেও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের উদ্যোগে গাজায় চলমান নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এই ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে "প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ"-এর উদ্যোগে আগামীকাল শনিবার বিকেল ৩টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে “মার্চ ফর গাজা” অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

আরো পড়ুন
আগামীকালের কর্মসূচি নিয়ে আহমাদুল্লাহর ৫ নির্দেশনা

আগামীকালের কর্মসূচি নিয়ে আহমাদুল্লাহর ৫ নির্দেশনা

 

বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম সকল রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সর্বস্তরের মানুষ এক কাতারে এসে ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করবেন। এই কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মাওলানা খতিব আব্দুল মালেক ।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে মার্চ ফর গাজায় আগতদের জন্য গেট ও রাস্তা ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে আয়োজক কমিটি। কর্মসূচি দুপুর ২টায় ৫ টি পয়েন্ট থেকে মার্চ শুরু করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েতের সময় বিকাল ৩টা।

মার্চের পথ নির্দেশনা :

প্রথম প্রবেশপথ হবে বাংলামোটর। এই পথে আসা মানুষদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের রমনা গেইট (শাহবাগ হয়ে) ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। দ্বিতীয় প্রবেশপথ কাকরাইল মোড়।

এই পথে আসাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেইট (মৎস ভবন হয়ে) ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। তৃতীয় প্রবেশপথ হবে জিরো পয়েন্ট। এই পথে আগতদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি গেট (দোয়েল চত্বর হয়ে) প্রবেশ করতে বলা হয়েছে। চতুর্থ প্রবেশপথ বখশীবাজার মোড়। এই পথে আগতদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি গেইট (শহীদ মিনার হয়ে) প্রবেশ করতে বলা হয়েছে। এছাড়া শেষ প্রবেশপথ হিসেবে নীলক্ষেত মোড় দিয়ে আগতদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টি এস সি গেইট (ভিসি চত্বর হয়ে) প্রবেশ করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া বিশেষ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, টিএসসি মেট্রো স্টেশন  এদিন বন্ধ থাকবে। সকল পরীক্ষার্থীদের জন্য সকল রাস্তা বিশেষভাবে উন্মুক্ত থাকবে। পরীক্ষার্থীদেরকে পর্যাপ্ত সময় হাতে নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়া এবং যেকোনো প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা নেয়ার অনুরোধ রইলো।

সাধারণ দিক নির্দেশনা:

অংশগ্রহণকারীরা নিজ দায়িত্বে ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখবেন এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখবেন; যেকোনো পরিস্থিতিতে ধৈর্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন; আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন; রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন, সৃজনশীল ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ব্যবহার করুন; শুধুমাত্র বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহনের মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে; দুষ্কৃতিকারীদের অপতৎপরতা প্রতিহত করতে সক্রিয় থাকুন। প্রতিরোধ গঠনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা গ্রহণ করুন।

আসুন, আমরা সবাই একত্রিত হই—মানবতার পক্ষে, মজলুমের পাশে। পরিবার, বন্ধু ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিয়ে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করুন। আগামী প্রজন্মকে জানান ফিলিস্তিনের মানুষের যন্ত্রণার কথা, যাতে তারা শিখে কীভাবে মানবতা ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়াতে হয়।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ